বাগান করতে কে না ভালবাসেন! বাড়ির সামনে একফালি জায়গা থাকলে তো কথাই নেই। সাজিয়ে গুছিয়ে সুন্দর করে বাগান করা যায়। আবার বাড়ির ছাদ ও বারান্দায় বাগান সাজানো যায়। শুধু তা-ই নয়, অনেকে জানলার পাশেও গাছ সাজাতে ভালবাসেন। আজ এমন একটি গাছের ব্যাপারে কথা বলব, যা বাগানের শোভা তো বাড়াবেই। সেই সঙ্গে তা থেকে উপার্জন করা যাবে প্রচুর অর্থও। আর এই গাছটির নাম হল অ্যাডেনিয়াম। যা সাধারণত মরু গোলাপ নামেও পরিচিত।

সুন্দর রঙিন ফুলে ছেয়ে যাবে বাড়ির ছাদ; আর কম পরিচর্যায় এই গাছ চাষ করেই উপার্জন হবে লক্ষ লক্ষ টাকা !

বাগান করতে কে না ভালবাসেন! বাড়ির সামনে একফালি জায়গা থাকলে তো কথাই নেই। সাজিয়ে গুছিয়ে সুন্দর করে বাগান করা যায়। আবার বাড়ির ছাদ ও বারান্দায় বাগান সাজানো যায়। শুধু তা-ই নয়, অনেকে জানলার পাশেও গাছ সাজাতে ভালবাসেন। আজ এমন একটি গাছের ব্যাপারে কথা বলব, যা বাগানের শোভা তো বাড়াবেই। সেই সঙ্গে তা থেকে উপার্জন করা যাবে প্রচুর অর্থও। আর এই গাছটির নাম হল অ্যাডেনিয়াম। যা সাধারণত মরু গোলাপ নামেও পরিচিত।
বাগান করতে কে না ভালবাসেন! বাড়ির সামনে একফালি জায়গা থাকলে তো কথাই নেই। সাজিয়ে গুছিয়ে সুন্দর করে বাগান করা যায়। আবার বাড়ির ছাদ ও বারান্দায় বাগান সাজানো যায়। শুধু তা-ই নয়, অনেকে জানলার পাশেও গাছ সাজাতে ভালবাসেন। আজ এমন একটি গাছের ব্যাপারে কথা বলব, যা বাগানের শোভা তো বাড়াবেই। সেই সঙ্গে তা থেকে উপার্জন করা যাবে প্রচুর অর্থও। আর এই গাছটির নাম হল অ্যাডেনিয়াম। যা সাধারণত মরু গোলাপ নামেও পরিচিত।
মূলত আফ্রিকা এবং আরবের দেশগুলি হল এই গাছের জন্মস্থান। ভারতের সব জায়গায় আজকাল বাড়ির বাগান কিংবা বারান্দার সৌন্দর্য বর্ধন করছে অ্যাডেনিয়াম। আর মজার বিষয় হল, এটা রোপণ করার পদ্ধতিও বেশ সহজ। গাছে গোলাপের মতো সুন্দর ফুল ধরে। নানা রঙের হয় সেই ফুল। মরু গোলাপ বা অ্যাডেনিয়াম গাছের ব্যবসা অত্যন্ত লাভজনক। আসলে খরচের তুলনায় অন্তত ১০ গুণ এবং সর্বাধিক ২০ গুণ লাভ পেতে পারেন। কেউ যদি এই গাছের চাষ করেন, তাহলে অনায়াসে তিনি বছরে ১০ লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন।
মূলত আফ্রিকা এবং আরবের দেশগুলি হল এই গাছের জন্মস্থান। ভারতের সব জায়গায় আজকাল বাড়ির বাগান কিংবা বারান্দার সৌন্দর্য বর্ধন করছে অ্যাডেনিয়াম। আর মজার বিষয় হল, এটা রোপণ করার পদ্ধতিও বেশ সহজ। গাছে গোলাপের মতো সুন্দর ফুল ধরে। নানা রঙের হয় সেই ফুল। মরু গোলাপ বা অ্যাডেনিয়াম গাছের ব্যবসা অত্যন্ত লাভজনক। আসলে খরচের তুলনায় অন্তত ১০ গুণ এবং সর্বাধিক ২০ গুণ লাভ পেতে পারেন। কেউ যদি এই গাছের চাষ করেন, তাহলে অনায়াসে তিনি বছরে ১০ লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন।
আসলে অ্যাডেনিয়াম হল ওবেসাম প্রজাতির একটি উদ্ভিদ। এটি অনেক ধরনের রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। ওমানের সংস্কৃতি অনুযায়ী, এই গাছের ক্বাথ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যৌন সমস্যা নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। রাজস্থানের বাঙ্কট মুশারি গ্রামের বাসিন্দা উদ্যানতত্ত্ব বিশেষজ্ঞ রবিকান্ত পাণ্ডে বলেন, অ্যাডেনিয়াম এমন একটি উদ্ভিদ, যার রক্ষণাবেক্ষণে তেমন বেগ পেতে হয় না। জল লাগে অল্প। এমনকী অনুর্বর বালি মাটিতেও জন্মাতে পারে। আর সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় হল, এই গাছটি সর্বোচ্চ ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে।
আসলে অ্যাডেনিয়াম হল ওবেসাম প্রজাতির একটি উদ্ভিদ। এটি অনেক ধরনের রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। ওমানের সংস্কৃতি অনুযায়ী, এই গাছের ক্বাথ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যৌন সমস্যা নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। রাজস্থানের বাঙ্কট মুশারি গ্রামের বাসিন্দা উদ্যানতত্ত্ব বিশেষজ্ঞ রবিকান্ত পাণ্ডে বলেন, অ্যাডেনিয়াম এমন একটি উদ্ভিদ, যার রক্ষণাবেক্ষণে তেমন বেগ পেতে হয় না। জল লাগে অল্প। এমনকী অনুর্বর বালি মাটিতেও জন্মাতে পারে। আর সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় হল, এই গাছটি সর্বোচ্চ ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে।
এই গাছের জন্য খুব বেশি পরিশ্রমেরও প্রয়োজন হয় না কিংবা খুব বেশি অর্থও ব্যয় করতে হয় না। এক-একটি অ্যাডেনিয়াম গাছের চারা মাত্র ১৫ থেকে ২০ টাকায় পাওয়া যায়। আর এটি সহজেই ১৫০ টাকা থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে বিক্রি করা যেতে পারে। রবিকান্ত বলেন, যে কোনও ব্যক্তি মাত্র ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা খরচ করে এই গাছের চাষ করতে পারেন। আর এই গাছের বীজ থেকে গাছ তৈরি করা সম্ভব। আবার কোনও গামলাতেও রোপণ করা যায় অ্যাডেনিয়াম গাছ। আসলে এটি অগভীর পাত্রেই রোপণ করা উচিত।
এই গাছের জন্য খুব বেশি পরিশ্রমেরও প্রয়োজন হয় না কিংবা খুব বেশি অর্থও ব্যয় করতে হয় না। এক-একটি অ্যাডেনিয়াম গাছের চারা মাত্র ১৫ থেকে ২০ টাকায় পাওয়া যায়। আর এটি সহজেই ১৫০ টাকা থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে বিক্রি করা যেতে পারে। রবিকান্ত বলেন, যে কোনও ব্যক্তি মাত্র ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা খরচ করে এই গাছের চাষ করতে পারেন। আর এই গাছের বীজ থেকে গাছ তৈরি করা সম্ভব। আবার কোনও গামলাতেও রোপণ করা যায় অ্যাডেনিয়াম গাছ। আসলে এটি অগভীর পাত্রেই রোপণ করা উচিত।
তবে খেয়াল রাখতে হবে যে, গাছের টব বা গামলায় যেন জল না জমে থাকে। বীজ বপন করলে একটি বড় পাত্রে তা করতে হবে। এরপর পাত্রটিকে কড়া সূর্যের আলোয় রাখতে হবে এবং নিয়মিত জল দিতে হবে। বীজ থেকে গাছ বড় হতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে যে, অ্যাডেনিয়াম গাছের রস বিষাক্ত। ফলে শিশু এবং পোষ্যদের এর থেকে দূরে রাখা উচিত। আর এই গাছের পরিচর্যা করার সময় গ্লাভস পরতে হবে। সেই সঙ্গে চোখে যাতে এর রস না লাগে, সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে।
তবে খেয়াল রাখতে হবে যে, গাছের টব বা গামলায় যেন জল না জমে থাকে। বীজ বপন করলে একটি বড় পাত্রে তা করতে হবে। এরপর পাত্রটিকে কড়া সূর্যের আলোয় রাখতে হবে এবং নিয়মিত জল দিতে হবে। বীজ থেকে গাছ বড় হতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে যে, অ্যাডেনিয়াম গাছের রস বিষাক্ত। ফলে শিশু এবং পোষ্যদের এর থেকে দূরে রাখা উচিত। আর এই গাছের পরিচর্যা করার সময় গ্লাভস পরতে হবে। সেই সঙ্গে চোখে যাতে এর রস না লাগে, সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে।