মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন জায়গায় পালিত হল ধর্মরাজ পুজো

Festival: বাংলার লৌকিক জীবনে ধর্মরাজ হলেন গ্রামদেবতা

মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন জায়গায় পালিত হল গ্রামীণ ধর্মরাজ পুজো। স্মান যাত্রার পুর্নিমা উপলক্ষে মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন জায়গায় গ্রামে পূর্ণিমার দিনে এই ধর্মরাজ পুজোর আয়োজন করা হল।
মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন জায়গায় পালিত হল গ্রামীণ ধর্মরাজ পুজো। স্মান যাত্রার পূর্নিমা উপলক্ষ্যে মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন জায়গায় গ্রামে পূর্ণিমার দিনে এই ধর্মরাজ পুজোর আয়োজন করা হল।
মহা সাড়ম্বরে শতাব্দী প্রাচীন ধর্মরাজ পুজোর সূচনা হল মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন গ্রামে। গ্রামে দুর্গাপুজো বা সরস্বতী পুজো যতটা ধুমধাম হয়ে থাকে তার থেকেও বেশি একদিনের এই ধর্মরাজ পুজোতে সামিল হন বহু ভক্তরা।
মহা সাড়ম্বরে শতাব্দী প্রাচীন ধর্মরাজ পুজোর সূচনা হল মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন গ্রামে। গ্রামে দুর্গাপুজো বা সরস্বতী পুজো যতটা ধুমধাম হয়ে থাকে তার থেকেও বেশি একদিনের এই ধর্মরাজ পুজোতে সামিল হন বহু ভক্তরা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শনিবার ও রবিবার এই পুজো হলেও পুজো ঘিরে আগামী তিন দিন মন্দির প্রাঙ্গণে চলবে একাধিক অনুষ্ঠান৷ বাংলার নিজস্ব সংস্কৃতি বোলান গান, বাউল সঙ্গীত সহ একাধিক অনুষ্ঠান রয়েছে এই পুজোকে ঘিরে। রবিবার সকালে ঢাক ঢোল বাজনা সহকারে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্যে দিয়েই এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শনিবার ও রবিবার এই পুজো হলেও পুজো ঘিরে আগামী তিন দিন মন্দির প্রাঙ্গণে চলবে একাধিক অনুষ্ঠান৷ বাংলার নিজস্ব সংস্কৃতি বোলান গান, বাউল সঙ্গীত সহ একাধিক অনুষ্ঠান রয়েছে এই পুজোকে ঘিরে। রবিবার সকালে ঢাক ঢোল বাজনা সহকারে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্যে দিয়েই এই পুজোর আয়োজন করা হয়।
বাংলার লৌকিক জীবনে ধর্মরাজ হলেন গ্রামদেবতা। আঞ্চলিক এই দেবতার বাহন হিসেবে দেখা যায় পোড়া মাটির তৈরি ঘোড়া। দূরারোগ্য ব্যধি নিরাময়ের জন্য ও অন্যান্য নানান জটিল সমস্যা থেকে সুরাহা পেতে অনেকেই ধর্মরাজকে মানত হিসেবে দান করে থাকেন মাটির তৈরি এই ঘোড়া।
বাংলার লৌকিক জীবনে ধর্মরাজ হলেন গ্রামদেবতা। আঞ্চলিক এই দেবতার বাহন হিসেবে দেখা যায় পোড়া মাটির তৈরি ঘোড়া। দূরারোগ্য ব্যধি নিরাময়ের জন্য ও অন্যান্য নানান জটিল সমস্যা থেকে সুরাহা পেতে অনেকেই ধর্মরাজকে মানত হিসেবে দান করে থাকেন মাটির তৈরি এই ঘোড়া।
ধর্মরাজের নিজস্ব কোনও মূর্তি নেই। শিলাকেই দেবতা হিসেবে মান্য করা হয়। জনশ্রুতি আছে, বহু আগে গ্রামের শেষ সীমানায় আঁকড়া গাছের তলায় ধর্মরাজ অধিষ্ঠিত থাকতেন। ধর্মরাজ পুজোর সঙ্গে শিবের যোগসূত্র রয়েছে। কারণ মন্দিরে ধর্মরাজের সঙ্গে লৌহশলাকা যুক্ত একটি কাঠের পাটাতনকে রাখা হয় যা বাণেশ্বর নামে পরিচিত।
ধর্মরাজের নিজস্ব কোনও মূর্তি নেই। শিলাকেই দেবতা হিসেবে মান্য করা হয়। জনশ্রুতি আছে, বহু আগে গ্রামের শেষ সীমানায় আঁকড়া গাছের তলায় ধর্মরাজ অধিষ্ঠিত থাকতেন। ধর্মরাজ পুজোর সঙ্গে শিবের যোগসূত্র রয়েছে। কারণ মন্দিরে ধর্মরাজের সঙ্গে লৌহশলাকা যুক্ত একটি কাঠের পাটাতনকে রাখা হয় যা বাণেশ্বর নামে পরিচিত।