ডায়াবেটিস থাকুক নিয়ন্ত্রণে!

Diabetes: এত চেষ্টা করেছেন, ব্লাড সুগার তবু কমে না! সকালে এই কাজটা করুন দেখি, ফল পাবেন হাতেনাতে

বহু মানুষের কাছেই চা হল এনার্জি ড্রিঙ্ক। কেউ মশলা চা, তো কেউ মিষ্টি চা, কেউ গ্রিন টি, কেউ বা আবার হার্বাল চা পান করতে পছন্দ করেন। শীত হোক কিংবা গরমের মরশুম - চা-প্রেমীদের চায়ের আসক্তি কিছুতেই কমে না।
বহু মানুষের কাছেই চা হল এনার্জি ড্রিঙ্ক। কেউ মশলা চা, তো কেউ মিষ্টি চা, কেউ গ্রিন টি, কেউ বা আবার হার্বাল চা পান করতে পছন্দ করেন। শীত হোক কিংবা গরমের মরশুম – চা-প্রেমীদের চায়ের আসক্তি কিছুতেই কমে না।
রাজস্থানের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের চা পান করার চল রয়েছে। কিন্তু আজকাল আয়ুর্বেদিক চায়ের প্রবণতা বাড়ছে। ধর্মীয় অনুষ্ঠান হোক কিংবা বিয়ের অনুষ্ঠান - সব জায়গায় এখন দুধ চায়ের পরিবর্তে আয়ুর্বেদিক চা পরিবেশন করেই অতিথিদের আপ্যায়ন করা হচ্ছে।
রাজস্থানের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের চা পান করার চল রয়েছে। কিন্তু আজকাল আয়ুর্বেদিক চায়ের প্রবণতা বাড়ছে। ধর্মীয় অনুষ্ঠান হোক কিংবা বিয়ের অনুষ্ঠান – সব জায়গায় এখন দুধ চায়ের পরিবর্তে আয়ুর্বেদিক চা পরিবেশন করেই অতিথিদের আপ্যায়ন করা হচ্ছে।
মনে করা হয় যে, আয়ুর্বেদিক চা পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তো বাড়েই, সেই সঙ্গে দুধ চায়ের ক্ষতির হাত থেকেও রক্ষা পাওয়া যায়। তবে আয়ুর্বেদ চা তৈরি করতে হলে একটি বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়।
মনে করা হয় যে, আয়ুর্বেদিক চা পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তো বাড়েই, সেই সঙ্গে দুধ চায়ের ক্ষতির হাত থেকেও রক্ষা পাওয়া যায়। তবে আয়ুর্বেদ চা তৈরি করতে হলে একটি বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়।
আয়ুর্বেদিক চায়ের প্রয়োজনীয় উপাদান: আয়ুর্বেদিক চা তৈরি করার জন্য বিশেষ ধরনের কিছু উপাদান ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে অন্যতম হল শুকনো তুলসী পাতা, দারচিনি, তেজপাতা, ব্রাহ্মী, ছোট এলাচ, কালো গোলমরিচ, মৌরি এবং আদা-সহ রকমারি আয়ুর্বেদিক ভেষজ।
আয়ুর্বেদিক চায়ের প্রয়োজনীয় উপাদান: আয়ুর্বেদিক চা তৈরি করার জন্য বিশেষ ধরনের কিছু উপাদান ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে অন্যতম হল শুকনো তুলসী পাতা, দারচিনি, তেজপাতা, ব্রাহ্মী, ছোট এলাচ, কালো গোলমরিচ, মৌরি এবং আদা-সহ রকমারি আয়ুর্বেদিক ভেষজ।
আয়ুর্বেদিক চা তৈরির পদ্ধতি: আয়ুর্বেদিক চা তৈরি করার জন্য নির্ধারিত তাপমাত্রা এবং নির্ধারিত উপকরণ ব্যবহার করে একটি বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। এর জন্য প্রথমে পাত্রে জল ফুটিয়ে নিয়ে উপরে উল্লিখিত সমস্ত ভেষজ উপকরণ পিষে নিয়ে মশলা প্রস্তুত করে নেওয়া হয়। জল ফুটিয়ে নিয়ে পাত্রটি নামিয়ে তাতে সেই গুঁড়ো করে রাখা মশলা দিয়ে দিতে হবে এবং সঙ্গে সঙ্গে চাপা দিয়ে রাখতে হবে। এভাবে কিছুক্ষণ ফোটাতে হবে। এর পরে এটি ছেঁকে নিয়ে কাপে ঢেলে নিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
আয়ুর্বেদিক চা তৈরির পদ্ধতি: আয়ুর্বেদিক চা তৈরি করার জন্য নির্ধারিত তাপমাত্রা এবং নির্ধারিত উপকরণ ব্যবহার করে একটি বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। এর জন্য প্রথমে পাত্রে জল ফুটিয়ে নিয়ে উপরে উল্লিখিত সমস্ত ভেষজ উপকরণ পিষে নিয়ে মশলা প্রস্তুত করে নেওয়া হয়। জল ফুটিয়ে নিয়ে পাত্রটি নামিয়ে তাতে সেই গুঁড়ো করে রাখা মশলা দিয়ে দিতে হবে এবং সঙ্গে সঙ্গে চাপা দিয়ে রাখতে হবে। এভাবে কিছুক্ষণ ফোটাতে হবে। এর পরে এটি ছেঁকে নিয়ে কাপে ঢেলে নিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
মনে রাখতে হবে যে, আয়ুর্বেদিক চায়ে দুধ যোগ করা হয় না। চা মিষ্টি করার জন্য জল ফোটানোর সময় তাতে পরিমাণ মতো চিনি অথবা গুড় যোগ করা যেতে পারে।
মনে রাখতে হবে যে, আয়ুর্বেদিক চায়ে দুধ যোগ করা হয় না। চা মিষ্টি করার জন্য জল ফোটানোর সময় তাতে পরিমাণ মতো চিনি অথবা গুড় যোগ করা যেতে পারে।
আয়ুর্বেদিক চায়ের উপকারিতা: ১. ডেঙ্গি, ভাইরাল জ্বরের ক্ষেত্রে আয়ুর্বেদিক চা খুবই উপকারী। ২. আর্থ্রাইটিস রোগীদের জন্যও কার্যকর এবং ব্যথা উপশমকারী হিসেবেও দারুণ কাজ করে। ৩. আয়ুর্বেদিক চা সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। একটানা আয়ুর্বেদিক চা পান করলে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে।৪. আয়ুর্বেদিক চা মানসিক বিষাদ দূর করতে এবং হরমোন নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক। ৫. আয়ুর্বেদিক চা পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
আয়ুর্বেদিক চায়ের উপকারিতা: ১. ডেঙ্গি, ভাইরাল জ্বরের ক্ষেত্রে আয়ুর্বেদিক চা খুবই উপকারী। ২. আর্থ্রাইটিস রোগীদের জন্যও কার্যকর এবং ব্যথা উপশমকারী হিসেবেও দারুণ কাজ করে। ৩. আয়ুর্বেদিক চা সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। একটানা আয়ুর্বেদিক চা পান করলে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। ৪. আয়ুর্বেদিক চা মানসিক বিষাদ দূর করতে এবং হরমোন নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক। ৫. আয়ুর্বেদিক চা পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।