রোজ পাতে মাছ? বাড়ছে না তো ব্লাড সুগার? আসল সত‍্যি জানলে চমকে যাবেন, এখুনি সতর্ক হন

Fish in Diabetes: রোজ পাতে মাছ? বাড়ছে না তো ব্লাড সুগার? আসল সত‍্যি জানলে চমকে যাবেন, এখুনি সতর্ক হন

ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া দাওয়া নিয়ে থাকে নানা বিধিনিষেধ। ভাত, রুটি থেকে ফলমূল, ব্লাড সুগারের সমস‍্যা থাকলে খাওয়া যায় না অনেক কিছুই।
ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া দাওয়া নিয়ে থাকে নানা বিধিনিষেধ। ভাত, রুটি থেকে ফলমূল, ব্লাড সুগারের সমস‍্যা থাকলে খাওয়া যায় না অনেক কিছুই।
কথায় বলে, মাছে ভাতে বাঙালি। কিন্তু ডায়াবেটিস থাকলে খাওয়া যায় কী? বা সব ধরণের মাছ খাওয়া যাবে? মাছ খেলে ব্লাড সুগার বেড়ে যাবে না তো?
কথায় বলে, মাছে ভাতে বাঙালি। কিন্তু ডায়াবেটিস থাকলে খাওয়া যায় কী? বা সব ধরণের মাছ খাওয়া যাবে? মাছ খেলে ব্লাড সুগার বেড়ে যাবে না তো?
কথায় বলে, মাছে ভাতে বাঙালি। মাছ ছাড়া বাঙালির চলে না। কিন্তু ডায়াবেটিস থাকলে খাওয়া যায় কী? বা সব ধরণের মাছ খাওয়া যাবে? মাছ খেলে ব্লাড সুগার বেড়ে যাবে না তো?
ডায়াবেটিক রোগীদের মনে এমন প্রশ্ন বারবার ভিড় করে আসে। বিশেষত মাছ নিয়ে বাঙালি আবেগপ্রবণ। রুই কাতলা থেকে শিঙি মাগুর। বাঙালির পাতে প্রায় রোজই থাকে কোনও না কোনও মাছ।
মাছের ঝোল থেকে মাছ ভাজা। মাছের একাধিক পদ বাঙালির রোজের ডায়েটের অংশ। কিন্তু ব্লাড সুগার থাকলে মাছ খেতে ভয় নেই তো?
মাছের ঝোল থেকে মাছ ভাজা। মাছের একাধিক পদ বাঙালির রোজের ডায়েটের অংশ। কিন্তু ব্লাড সুগার থাকলে মাছ খেতে ভয় নেই তো? মাছের ঝোল থেকে মাছ ভাজা। মাছের একাধিক পদ বাঙালির রোজের ডায়েটের অংশ। কিন্তু ব্লাড সুগার থাকলে মাছ খেতে ভয় নেই তো?
চিকিত্‍সা সংক্রান্ত ওয়েবসাইট হেল্থলাইন.কমে প্রকাশিত একটি রিপোর্টে জানা গিয়েছে ডায়াবেটিস থাকলে মাছ খাওয়া যাবে কি না।

চিকিত্‍সা সংক্রান্ত ওয়েবসাইট হেল্থলাইন.কমে প্রকাশিত একটি রিপোর্টে জানা গিয়েছে ডায়াবেটিস থাকলে মাছ খাওয়া যাবে কি না।
এই রিপোর্ট অনুযায়ী, ফ‍্যাটি ফিশ বা তৈলাক্ত মাছ ডায়াবেটিস রোগীদের জন‍্য অত‍্যন্ত উপকারী। বেশিরভাগ মাছেই রয়েছে ওমেগা-৩ ফ‍্যাটি অ‍্যাসিড ডিএইচএ এবং ইপিএ। স্বাস্থ‍্যরক্ষায় তাই মাছের বড় ভূমিকা রয়েছে।
এই রিপোর্ট অনুযায়ী, ফ‍্যাটি ফিশ বা তৈলাক্ত মাছ ডায়াবেটিস রোগীদের জন‍্য অত‍্যন্ত উপকারী। বেশিরভাগ মাছেই রয়েছে ওমেগা-৩ ফ‍্যাটি অ‍্যাসিড ডিএইচএ এবং ইপিএ। স্বাস্থ‍্যরক্ষায় তাই মাছের বড় ভূমিকা রয়েছে।
প্রতিদিনের পাতে ওমেগা-৩ ফ‍্যাটি অ‍্যাসিড যুক্ত বিভিন্ন মাছ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। তাই অব‍শ‍্যই মাছ খাওয়া উচিত।
প্রতিদিনের পাতে ওমেগা-৩ ফ‍্যাটি অ‍্যাসিড যুক্ত বিভিন্ন মাছ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। তাই অব‍শ‍্যই মাছ খাওয়া উচিত।
মাছ প্রোটিনের বড় উত্‍স। যা শরীর সুস্থ রাখতে খুবই জরুরী। তবে শুধু ডায়াবেটিস নয়, অন‍্যান‍্য শারীরিক সমস‍্যাতেও উপকারী মাছ। প্রোটিনের ভাণ্ডার, ওমেগা-৩ ফ‍্যাটি অ‍্যাসিড যুক্ত মাছ হার্টও ভাল রাখে।
মাছ প্রোটিনের বড় উত্‍স। যা শরীর সুস্থ রাখতে খুবই জরুরী। তবে শুধু ডায়াবেটিস নয়, অন‍্যান‍্য শারীরিক সমস‍্যাতেও উপকারী মাছ। প্রোটিনের ভাণ্ডার, ওমেগা-৩ ফ‍্যাটি অ‍্যাসিড যুক্ত মাছ হার্টও ভাল রাখে।(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)