বৃষ্টিতে মোটরসাইকেলের প্রস্তাবিত গতি - ৩০-৪০ কিমি/ঘন্টা: বৃষ্টির সময়, মোটরসাইকেলের গতি ৩০-৪০ কিমি/ঘন্টার মধ্যে রাখা সবচেয়ে নিরাপদ বলে মনে করা হয়। এই গতি নিরাপদে বাইক নিয়ন্ত্রণ করতে সময় দেয়।

ভুলেও ‘এই’ মডিফিকেশন বাইকে করাবেন না, হতে পারে মোটা টাকা জরিমানা

কলকাতা: ভারতের বাইক-চালকরা প্রায়ই তাঁদের বাইকে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন অর্থাৎ মডিফিকেশন করে থাকেন। এসব পরিবর্তনের কারণে অনেক সময় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

প্রকৃতপক্ষে, এই পরিবর্তনগুলির মধ্যে অনেকগুলি ভারতে আইনত নিষিদ্ধ। এমন পরিস্থিতিতে, আজ আমরা সেই সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যাতে বাইক মডিফিকেশন সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা যেতে পারে, কেন না, মডিফিকেশন আইনত অবৈধ হলে সেই বাইক বাজেয়াপ্ত করা হতে পারে। তাই ভুল করেও এই ৫ অবৈধ বাইক মডিফিকেশন করা উচিত নয়।

আরও পড়ুন- আগামী আইপিএলে মুম্বইতে বড় ভাঙনের সম্ভাবনা, দল ছাড়তে পারেন ২ বিশ্বকাপজয়ী তারকা

স্ট্যান্ডার্ড সাইজ এবং ফন্ট থেকে ভিন্ন নম্বর প্লেট থাকা বেআইনি এবং এর জন্য যে কাউকে জরিমানা দিতে হতে পারে। অর্থাৎ আইন অনুযায়ী সঠিক সাইজের নম্বর প্লেট লাগাতে হবে নিজেদের বাইকে।

সঠিক সাইজ ছাড়াও সঠিক ফন্টের নম্বর ব্যবহার করতে হবে বাইকের নম্বর প্লেটে। এই দুটির অন্যথা হলে, যে কোনও সময় সেই বাইকের জরিমানা হতে পারে এবং প্রয়োজনে সেই বাইক বাজেয়াপ্ত করা হতে পারে।

অননুমোদিত হেডলাইট এবং টেললাইট সমস্যার কারণ। অত্যধিক উজ্জ্বল হেডলাইট এবং টেললাইট ইনস্টল করা অন্যান্য চালকদের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে, কেন না এটিও বেআইনি। এমন করলে যে কোনও সময় জরিমানা করা হতে পারে এবং প্রয়োজনে সেই বাইক বাজেয়াপ্ত করা হতে পারে।

আরও পড়ুন- কী চাইছেন গম্ভীর? হার্দিককে নিয়ে এবার আরও কঠিন পদক্ষেপ টিম ইন্ডিয়ার হেডস্যারের

স্ট্যান্ডার্ড সিটের উচ্চতার চেয়ে বেশি উচ্চতার সিট ইনস্টল করা নিরাপত্তার ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। এর ফলে বাইকের মালিককে জরিমানা দিতে হতে পারে এবং প্রয়োজনে সেই বাইক বাজেয়াপ্ত করা হতে পারে।

রেজিস্ট্রেশনে উল্লেখিত রঙ ব্যতীত অন্য কোনও রঙ বা অবৈধ স্টিকার লাগানো বেআইনি। এই ক্ষেত্রেও বাইকের মালিকের জরিমানা হতে পারে এবং প্রয়োজনে সেই বাইক বাজেয়াপ্ত করা হতে পারে।

ভারতে একটি অত্যধিক শব্দযুক্ত সাইলেন্সার ইনস্টল করা বেআইনি। এটি শব্দ দূষণ সৃষ্টি করে এবং এর ফলে চালান কাটা হতে পারে। এছাড়াও প্রয়োজনে সেই বাইক বাজেয়াপ্ত করা হতে পারে।