বর্তমানে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের মধ্যে ফ্রিজ অন্যতম৷ ফ্রিজ ছাড়া যেন এক মুহূর্ত চলা দায়৷ ফ্রিজ তো সকলেই ব্যবহার করেন কিন্তু জানেন কি,আমাদের সকলের ফ্রিজে একটি গোপন বোতাম রয়েছে, যা আপনার একটি বড় সমস্যার সমাধান করবে।এই বোতামটি সব ধরনের রেফ্রিজারেটরে রয়েছে, তবে বেশিরভাগ মানুষ এটির ব্যবহার জানেন না। কী এই সিক্রেট বোতাম? একবার জেনে নিলেই মুশকিল আসান।আপনি যদি ফ্রিজে খাবার নষ্ট হয়ে যাওয়া নিয়ে চিন্তিত হন, তবে এটি আপনার জন্য দারুণ কার্যকরী। আমাদের সবার বাড়িতেই অনেক ইলেকট্রনিক ডিভাইস আছে, যেগুলো সম্পর্কে আমরা পুরোপুরি সচেতন নই। তার মধ্যে একটি হল রেফ্রিজারেটর।ফ্রিজের মধ্যে যে সিক্রেট বোতামটি থাকেএটি আপনার অনেক সমস্যার সমাধান করবে। এই বোতামটি সব ধরনের রেফ্রিজারেটরে উপস্থিত থাকে, তবে আমরা বেশিরভাগই এর ব্যবহার সম্পর্কে জানি না।যদি এই বোতামটি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয় তবে আপনার খাবার দীর্ঘ সময়ের জন্য ভাল থাকবে৷ প্রতিটি ঘরোয়া রেফ্রিজারেটরে তাপমাত্রার এই বোতাম থাকে। এটি একটি ম্যাজিক বোতাম, আপনি যদি এটি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে শেখেন তবে আপনি কখনওই আপনার ফ্রিজ নিয়ে সমস্যায় পড়বেন না।এই বোতামটিতে সাধারণত শূন্য থেকে পাঁচ পর্যন্ত সংখ্যা লেখা থাকে। অনেকেই জানেন না যে এটি ফ্রিজের ভিতরের তাপমাত্রা নির্ধারণ করে। বেশিরভাগ লোকেরা এটিকে ডিগ্রি সেলসিয়াসের সঙ্গে যুক্ত করে তবে এটি আপনার রেফ্রিজারেটরের ক্ষমতাকে বোঝায়।ফুড স্ট্যান্ডার্ড এজেন্সির মতে, রেফ্রিজারেটরটি ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখা উচিত কারণ 8 ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে তাপমাত্রায় ব্যাকটেরিয়া দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং খাবার দ্রুত নষ্ট হয়। নির্দেশিকা ম্যানুয়াল দেখে রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা নির্ধারণ করা ভাল।এটি পরীক্ষা করতে, একটি থার্মোমিটার বা এক গ্লাস জল মাঝখানে রাখুন। সারারাত রাখার পর এর সঠিক তাপমাত্রা জানা যায়। রান্না করা খাবার উপরের শেলফে রাখতে হবে এবং কাঁচা মাংস নীচে রাখা যেতে পারে। যেখানে বিভিন্ন জায়গায় ফল ও সবজি রাখা যায়।
