Tag Archives: fridge

দেওয়াল থেকে কতটা দূরে রাখতে হয় ফ্রিজ? ভুল করলে বিপদ, খরচের শেষ থাকবে না

কলকাতা: দেশের বিভিন্ন অংশে এখনও তীব্র গরমের দাপট জারি রয়েছে। তাপপ্রবাহ কমার কোনও লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। এহেন পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত গরম হয়ে যাচ্ছে ঘরে রাখা এসি, ফ্রিজ কিংবা টিভি-র মতো ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতিও। এর মধ্যে ফ্রিজের কথাই বলা যাক।

রেফ্রিজারেটরের বডি চারদিক থেকে সম্পূর্ণ রূপে গরম থাকে। এদিকে ফ্রিজ তো দিনে ২৪ ঘণ্টাই চলে। তা বন্ধ করার উপায়ও থাকে না। যেমন এসি সারা দিন চালানো হলেও তা নিয়মিত বিরতিতে বন্ধ করা উচিত।

এদিকে ফ্রিজ যেহেতু ২৪ ঘণ্টা চলে, তাই এর কম্প্রেসার খুব দ্রুত গরম হয়ে যায়। এর ফলে রেফ্রিজারেটর ভাল ভাবে ঠান্ডা করতে পারে না। গরমের মরশুমে রেফ্রিজারেটরের কম্প্রেসারকে কার্যকর রাখার জন্য কী কী করা উচিত, সেটাই দেখে নেওয়া যাক।

আরও পড়ুন- রাতে মোবাইল হাতে এই ৭ কাজ ভুলেও করবেন না, ঘুমের বারোটা বাজবে সঙ্গে শরীরেরও

আসলে ফ্রিজ পুরনো হয়ে গেলে এটি বেশি বিদ্যুৎ খরচ করবে। পুরনো মডেলগুলির ক্ষেত্রে এমনটা প্রায়শই ঘটে থাকে। তাই রেফ্রিজারেটরের পিছনে পর্যাপ্ত জায়গা ফাঁকা রাখা জরুরি। আসলে দেওয়ালের খুব কাছাকাছি রাখলে কম্প্রেসারে বাতাস প্রবাহিত হবে না। আর তা দ্রুত গরম হয়ে যেতে থাকে। যার কারণে মোটরে আগুনের ঝুঁকিও বাড়ে।

দেওয়াল থেকে ফ্রিজটি কত দূরে রাখা উচিত?

অনেকেই জায়গা বাঁচানোর জন্য রেফ্রিজারেটরকে দেওয়ালের একেবারে কাছাকাছি রাখেন। কিন্তু এটা একেবারেই করা উচিত নয়। আসলে ফ্রিজ এবং দেওয়ালের মধ্যে কমপক্ষে ৪-৬ ইঞ্চি ব্যবধান থাকা উচিত। প্রতিটি কম্প্রেসারে স্বাভাবিক ভাবেই শব্দ হয়। তবে তাতে যদি খুব জোরে শব্দ হয় কিংবা একেবারেই শব্দ না হয়, তাহলে এর দিকে মনোযোগ দেওয়া দরকার।

আরও পড়ুন- মাঝে মাঝেই ইন্টারনেট থাকে না? ফোনের নেটওয়ার্কে সমস্যা হয় ‘এই’ ৫ কারণে

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

সাধারণত আমরা ফ্রিজের ভিতরটা পরিষ্কার করি। কিন্তু বাইরের অংশের দিকটা ততটাও গুরুত্ব দিই না। পিছনের কয়েল এবং ভেন্টে ধুলো জমতে দেওয়া চলবে না এবং নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। এতে ঠান্ডাও হবে ভাল।

ফ্রিজ ঠাসা জিনিসপত্র রাখা বিপজ্জনক:

ফ্রিজের মধ্যে ঠেসেঠুসে জিনিসপত্র রেখে দেওয়া ঠিক নয়। আসলে যদি ফ্রিজে খুব বেশি জিনিসপত্র থাকে, তাহলে বায়ু চলাচল সম্ভব হবে না এবং ঠান্ডাও ঠিক মতো হবে না।

ফ্রিজ যদি বেশ পুরনো হয়, তাহলে এর আরও বেশি করে যত্ন নেওয়া দরকার। আর ১০ বছরের বেশি পুরনো ফ্রিজ হলে বছরে অন্তত এক বার সেটা পরীক্ষা করা উচিত। আর ফ্রিজ ঠিকমতো ঠান্ডা না করতে পারলে পেশাদার টেকনিশিয়ান ডেকে তা সারিয়ে নিতে হবে।

Fridge: ফ্রিজে এই ‘সিক্রেট’ বোতাম কেন থাকে জানেন..? ৯০% মানুষই জানেন না! চমকে দেবে আসল কারণ

অনেকেই ভাবেন ফ্রিজে রাখলে খাবার সহজে নষ্ট হয় না। এমনকি ফ্রিজ প্ৰস্তুতকারক সংস্থাগুলির তরফেও এমনই দাবি করা হয়। যদিও বাস্তবে কিন্তু ছবিটা তা নয়। অনেকেই অভিযোগ করেন ফ্রিজে খাবার বেশিক্ষণ ভাল থাকে না।
অনেকেই ভাবেন ফ্রিজে রাখলে খাবার সহজে নষ্ট হয় না। এমনকি ফ্রিজ প্ৰস্তুতকারক সংস্থাগুলির তরফেও এমনই দাবি করা হয়। যদিও বাস্তবে কিন্তু ছবিটা তা নয়। অনেকেই অভিযোগ করেন ফ্রিজে খাবার বেশিক্ষণ ভাল থাকে না।
আপনিও যদি ফ্রিজে খাবার নষ্ট হওয়ার বিষয়ে উদ্বিগ্ন হন, তাহলে এই প্রতিবেদনটি আপনার জন্য জরুরি।
আপনিও যদি ফ্রিজে খাবার নষ্ট হওয়ার বিষয়ে উদ্বিগ্ন হন, তাহলে এই প্রতিবেদনটি আপনার জন্য জরুরি।
আমাদের সকলের বাড়িতেই ছোট, বড় নানা ধরণের একাধিক ইলেকট্রনিক ডিভাইস থাকে। টিভি ফ্রিজ থেকে আরও নানান ধরণের এই সব ডিভাইসগুলোর কার্যকারিতা সম্পর্কে কিন্তু আমরা অনেকেই পুরোপুরি সচেতন নই।
আমাদের সকলের বাড়িতেই ছোট, বড় নানা ধরণের একাধিক ইলেকট্রনিক ডিভাইস থাকে। টিভি ফ্রিজ থেকে আরও নানান ধরণের এই সব ডিভাইসগুলোর কার্যকারিতা সম্পর্কে কিন্তু আমরা অনেকেই পুরোপুরি সচেতন নই।
আজ আমরা রেফ্রিজারেটরের এমনই একটি লুকনো 'বাটন' বা 'বোতাম' সম্পর্কে জানব যা নিয়ে প্রায় কারওরই সম্যক ধারণা নেই। কিন্তু মজার বিষয় হল আপনি যদি এই গোপন বোতামটির কাজের সম্পর্কে বিস্তারিত জানেন, তবে কিন্তু সহজেই আপনি আপনার ফ্রিজটির সর্বাধিক সুবিধা পেতে পারেন সহজেই।
আজ আমরা রেফ্রিজারেটরের এমনই একটি লুকনো ‘বাটন’ বা ‘বোতাম’ সম্পর্কে জানব যা নিয়ে প্রায় কারওরই সম্যক ধারণা নেই। কিন্তু মজার বিষয় হল আপনি যদি এই গোপন বোতামটির কাজের সম্পর্কে বিস্তারিত জানেন, তবে কিন্তু সহজেই আপনি আপনার ফ্রিজটির সর্বাধিক সুবিধা পেতে পারেন সহজেই।
অনেকের অভিযোগ, খাবার নষ্ট হয় না বলে দাবি করা হলেও ফ্রিজে খাবার বেশিক্ষণ ফ্রেশ থাকে না। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাতে বাসি খাবারের গন্ধ এসে যায়। আবার স্বাদেরও বদল হয়।
অনেকের অভিযোগ, খাবার নষ্ট হয় না বলে দাবি করা হলেও ফ্রিজে খাবার বেশিক্ষণ ফ্রেশ থাকে না। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাতে বাসি খাবারের গন্ধ এসে যায়। আবার স্বাদেরও বদল হয়।
এই ফ্রিজেই রয়েছে এমন একটি গোপন বোতাম যা কিন্তু আপনার সমস্যার সমাধান করবে সহজেই। এই বোতাম সাধারণত সব ধরনের রেফ্রিজারেটরেই থাকে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ এটার খবর রাখেন না।
এই ফ্রিজেই রয়েছে এমন একটি গোপন বোতাম যা কিন্তু আপনার সমস্যার সমাধান করবে সহজেই। এই বোতাম সাধারণত সব ধরনের রেফ্রিজারেটরেই থাকে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ এটার খবর রাখেন না।
আপনিও কি জানেন যে আপনার ফ্রিজে একটি গোপন বোতাম আছে? উত্তর 'না' হলে, জেনে রাখুন, সব ধরনের রেফ্রিজারেটরেই থাকে এই বোতাম। যদি এটি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়, তবে এটি আপনার খাবারকে দীর্ঘ সময়ের জন্য সতেজ রাখতে পারে।
আপনিও কি জানেন যে আপনার ফ্রিজে একটি গোপন বোতাম আছে? উত্তর ‘না’ হলে, জেনে রাখুন, সব ধরনের রেফ্রিজারেটরেই থাকে এই বোতাম। যদি এটি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়, তবে এটি আপনার খাবারকে দীর্ঘ সময়ের জন্য সতেজ রাখতে পারে।
প্রতিটি বাড়ির রেফ্রিজারেটরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রক বোতাম থাকে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই এর সঠিক ব্যবহার জানেন না। এতে সাধারণত শূন্য থেকে পাঁচ পর্যন্ত সংখ্যা লেখা থাকে।
প্রতিটি বাড়ির রেফ্রিজারেটরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রক বোতাম থাকে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই এর সঠিক ব্যবহার জানেন না। এতে সাধারণত শূন্য থেকে পাঁচ পর্যন্ত সংখ্যা লেখা থাকে।
অনেকে জানেন না যে এই বোতামটি রেফ্রিজারেটরের ভিতরে তাপমাত্রা সেট করে। বেশিরভাগ মানুষ এটিকে ডিগ্রি সেলসিয়াসের সঙ্গে যুক্ত করে। কিন্তু এটি আপনার রেফ্রিজারেটরের ক্ষমতা চিহ্নিত করে।
অনেকে জানেন না যে এই বোতামটি রেফ্রিজারেটরের ভিতরে তাপমাত্রা সেট করে। বেশিরভাগ মানুষ এটিকে ডিগ্রি সেলসিয়াসের সঙ্গে যুক্ত করে। কিন্তু এটি আপনার রেফ্রিজারেটরের ক্ষমতা চিহ্নিত করে।
ফুড স্ট্যান্ডার্ড এজেন্সির মতে, ফ্রিজ সাধারণত ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে রাখতে হবে। কারণ ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে তাপমাত্রাতে ব্যাকটেরিয়া দ্রুত বৃদ্ধি পাবে এবং খাবার দ্রুত নষ্ট হবে।
ফুড স্ট্যান্ডার্ড এজেন্সির মতে, ফ্রিজ সাধারণত ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে রাখতে হবে। কারণ ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে তাপমাত্রাতে ব্যাকটেরিয়া দ্রুত বৃদ্ধি পাবে এবং খাবার দ্রুত নষ্ট হবে।
নির্দেশ ম্যানুয়াল উল্লেখ করে রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা সেট করা ভাল। এই আদর্শ তাপমাত্রা O C থেকে 5 C পর্যন্ত। এটি পরীক্ষা করতে, একটি থার্মোমিটার বা এক গ্লাস জল মাঝখানে রাখুন। সারারাত রাখার পর এর সঠিক তাপমাত্রা জানা যাবে।
নির্দেশ ম্যানুয়াল উল্লেখ করে রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা সেট করা ভাল। এই আদর্শ তাপমাত্রা O C থেকে 5 C পর্যন্ত। এটি পরীক্ষা করতে, একটি থার্মোমিটার বা এক গ্লাস জল মাঝখানে রাখুন। সারারাত রাখার পর এর সঠিক তাপমাত্রা জানা যাবে।
রান্না করা খাবার উপরের শেলফে রাখতে ভুলবেন না। অন্যদিকে কাঁচা মাংস নীচে রাখা যেতে পারে। ফল এবং সবজি অবশ্য সুবিধামতো আলাদা আলাদা বিভিন্ন জায়গায় রাখাতে কোনও বাধা তেমন নেই।
রান্না করা খাবার উপরের শেলফে রাখতে ভুলবেন না। অন্যদিকে কাঁচা মাংস নীচে রাখা যেতে পারে। ফল এবং সবজি অবশ্য সুবিধামতো আলাদা আলাদা বিভিন্ন জায়গায় রাখাতে কোনও বাধা তেমন নেই।

Healthy Food: ভাবছেন ফ্রিজের ঠান্ডায় সব টাটকা থাকে? এই ১০টি খাবার ভুলেও ফ্রিজে ঢোকাবেন না, তাহলে পচা-গলা খেতে হবে

গরম পড়লেই খাবার-দাবার কাঁচা ফল, সবজি ফ্রিজে ঠেসে রাখেন৷ কারণ ফ্রিজের লো টেম্পারেচর বা কম তাপমাত্রায় খাবার নষ্ট হয় না৷ ঠান্ডায় ফল-সবজি টাটকা থাকে৷ কিন্তু সব সবজি ফ্রিজে রাখলে ঠিক টাটকা থাকে না৷ ১০টি এমন খাবার যা একেবারেই ফ্রিজে রাখবেন না, কারণ এতে উপকারের বদলে অপকার হয়৷
গরম পড়লেই খাবার-দাবার কাঁচা ফল, সবজি ফ্রিজে ঠেসে রাখেন৷ কারণ ফ্রিজের লো টেম্পারেচর বা কম তাপমাত্রায় খাবার নষ্ট হয় না৷ ঠান্ডায় ফল-সবজি টাটকা থাকে৷ কিন্তু সব সবজি ফ্রিজে রাখলে ঠিক টাটকা থাকে না৷ ১০টি এমন খাবার যা একেবারেই ফ্রিজে রাখবেন না, কারণ এতে উপকারের বদলে অপকার হয়৷
কলা- খুবই সাধারণ ফল, ছোট-বড় সকলেই খান৷ বাড়িতে কিনে রাখেন অনেকে৷ তবে বেশি দিন কলা রেখে খেলে ফ্রিজে রাখবেন না৷ কারণ ফ্রিজে কলা রাখলে খোসার রং কালো হয়ে যায়, স্বাদেও বদল আসে৷ সাধারণভাবে ঘরে রুম টেম্পারেচারে কলা রখুন, ভাল থাকবে৷
কলা- খুবই সাধারণ ফল, ছোট-বড় সকলেই খান৷ বাড়িতে কিনে রাখেন অনেকে৷ তবে বেশি দিন কলা রেখে খেলে ফ্রিজে রাখবেন না৷ কারণ ফ্রিজে কলা রাখলে খোসার রং কালো হয়ে যায়, স্বাদেও বদল আসে৷ সাধারণভাবে ঘরে রুম টেম্পারেচারে কলা রখুন, ভাল থাকবে৷
আলু- কখনই আলু ফ্রিজে রাখবেন না৷ এতে আলুর শর্করার মাত্রা বাড়ে এবং স্বাদের পরিবর্তন ঘটে৷ যা শরীরের জন্য মোটেই ভাল নয়৷ তাই আলু সবসময় ঘরের ঠান্ডা-অন্ধকার জায়গায় রাখুন৷
আলু- কখনই আলু ফ্রিজে রাখবেন না৷ এতে আলুর শর্করার মাত্রা বাড়ে এবং স্বাদের পরিবর্তন ঘটে৷ যা শরীরের জন্য মোটেই ভাল নয়৷ তাই আলু সবসময় ঘরের ঠান্ডা-অন্ধকার জায়গায় রাখুন৷
আলুর মতোই টম্যাটোও ফ্রিজে রাখবেন না৷ এতে টম্যাটো খুব তাড়াতাড়ি নরম হয়ে যায় এবং রান্নায় ব্যবহার বা খাবার অযোগ্য হয়ে যায়৷
আলুর মতোই টম্যাটোও ফ্রিজে রাখবেন না৷ এতে টম্যাটো খুব তাড়াতাড়ি নরম হয়ে যায় এবং রান্নায় ব্যবহার বা খাবার অযোগ্য হয়ে যায়৷
পেঁয়াজ ফ্রিজে রাখলে নরম হয়ে যায়৷ ভিজে হয়ে খোসা উঠে যায়৷
পেঁয়াজ ফ্রিজে রাখলে নরম হয়ে যায়৷ ভিজে হয়ে খোসা উঠে যায়৷
রসুনও ফ্রিজে রাখবেন না৷ এতে রসুনের অঙ্কুর হয়ে যেতে পারে এবং এতে রসুনের খোসা নরম হয়ে যেতে পারে৷
রসুনও ফ্রিজে রাখবেন না৷ এতে রসুনের অঙ্কুর হয়ে যেতে পারে এবং এতে রসুনের খোসা নরম হয়ে যেতে পারে৷
ফ্রিজে অ্যাভাকাডো রাখলে তা সময়মতো পাকতে পারে না৷ ফলে কাঁচাই থেকে যায় যা খাওয়া যায় না৷
ফ্রিজে অ্যাভাকাডো রাখলে তা সময়মতো পাকতে পারে না৷ ফলে কাঁচাই থেকে যায় যা খাওয়া যায় না৷
যে কোনও ধরনের রুটি বা পাউরুটি ফ্রিজে রাখলে তা শুকিয়ে যেতে পারে৷ ফলে শক্ত হয়ে তা নষ্ট হতে পারে যা কয়েকদিন পর আর খেতে পারবেন না৷ ফলে রুটি একটি বক্সের মধ্যে রেখে ঘরের ঠান্ডা জায়গায় রাখুন৷
যে কোনও ধরনের রুটি বা পাউরুটি ফ্রিজে রাখলে তা শুকিয়ে যেতে পারে৷ ফলে শক্ত হয়ে তা নষ্ট হতে পারে যা কয়েকদিন পর আর খেতে পারবেন না৷ ফলে রুটি একটি বক্সের মধ্যে রেখে ঘরের ঠান্ডা জায়গায় রাখুন৷
মধু ফ্রিজে রাখলে তা শক্ত হয়ে ক্রিসটলের মতো হয়ে যেতে পারে, যা খেতে পারবেন না৷ মধু ঘরের ঠান্ডা জায়গায় রাখুন৷
মধু ফ্রিজে রাখলে তা শক্ত হয়ে ক্রিসটলের মতো হয়ে যেতে পারে, যা খেতে পারবেন না৷ মধু ঘরের ঠান্ডা জায়গায় রাখুন৷
কোনও সময়ই কফি বিন ফ্রিজে রাখবেন না৷ কারণ এতে ফ্রিজের ঠান্ডা আদ্রতায় নষ্ট হয়ে যায় কফির স্বাদ ও গন্ধ৷
কোনও সময়ই কফি বিন ফ্রিজে রাখবেন না৷ কারণ এতে ফ্রিজের ঠান্ডা আদ্রতায় নষ্ট হয়ে যায় কফির স্বাদ ও গন্ধ৷
কখনই ফ্রিজে তরমুজ বা এই ধরনের ফল রাখবেন না৷ কারণ ফ্রিজে রাখলে এই ফলগুলো পাক ধরে না৷
কখনই ফ্রিজে তরমুজ বা এই ধরনের ফল রাখবেন না৷ কারণ ফ্রিজে রাখলে এই ফলগুলো পাক ধরে না৷

Earthen Pot Water: ফ্রিজের জল ছাড়ুন, গরমে মাটির কলসির জল পানে এতগুলো উপকার পাবেন

পূর্ব বর্ধমান: এক সপ্তাহের সাময়িক স্বস্তি শেষে আবারও চড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। এই পরিস্থিতিতে একটা বড় অংশের মানুষ স্বস্তি পেতে ফ্রিজের ঠান্ডা জলে নিয়মিত গলা ভেজান। কিন্ত চিকিৎসকরা ফ্রিজের ঠান্ডা জল বা বাজার চলতি ঠান্ডা সফট ড্রিঙ্ক পান করতে বারণ করছেন। উল্টে পরামর্শ দিয়েছেন এই গরমে মাটির কলসি বা কুঁজোর জল পান করা উচিত। একমাত্র এটাই স্বাস্থ্যসম্মত।

কিন্তু ফ্রিজের জল নিয়ে কেন এমন মত চিকিৎসকদের? মাটির কলসির জল খেলেই বা কী উপকার হবে? চলুন, চিকিৎসকরা এই বিষয়ে ঠিক কী বলছেন সেটা জেনে নেওয়া যাক-

আরও পড়ুন: ৬ মাসের উপর বন্ধ চা বাগান, এখন চালু হল না ভাতা

চিকিৎসক মিলটন বিশ্বাস এই প্রসঙ্গে বলছেন, আগেকার দিনের মানুষেরা গরমের সময় মাটির কলসি বা কুঁজোর ঠান্ডা জল পান করত। কিন্তু বর্তমানে সেই অভ্যেসটা কমে গিয়েছে। বদলে ফ্রিজের জলে গলা ভেজাচ্ছে লোকজন। তাতে শরীরে নানান অসুখ দেখা দিচ্ছে। এক্ষেত্রে যাদের ঠান্ডা লাগার ধাত রয়েছে তাঁরা ফ্রিজের ঠান্ডা জল খেলে গলায় সংক্রমণের সম্ভাবনা কয়েকগুণ বেড়ে যাবে। কিন্তু মাটির কলসির জল পান করলে সেই আশঙ্কা নেই।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, মাটির কলসির জল নিয়মিত পান করলে শরীরের পরিপাকতন্ত্র অনেক বেশি কার্যকরী থাকে এবং পাকস্থলীতে খাবার হজম করার জন্য নানান ধরনের অ্যাসিড তৈরি ভালভাবে হয়। এর ফলে পেটের ভিতরে থাকা অ্যাসিড কিছুটা প্রশমিত হয়ে আমাদের পেটের মধ্যে অম্ল এবং ক্ষারের ভারসাম্যটাকে বজায় রাখতে বিশেষ সাহায্য করে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

রাতে ফ্রিজ বন্ধ রাখলে ইলেকট্রিক বিল কম আসে? রইল মিটার মিলিয়ে তথ্য

রেফ্রিজারেটর এখন প্রতিটি বাড়িতেই প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। ফল, দুধ, শাকসবজিসহ অনেক খাদ্যদ্রব্য সতেজ রাখতে রেফ্রিজারেটর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অনেকের বাড়িতে ফ্রিজ একটানা চলে, আবার কেউ কেউ ১-২ ঘণ্টার জন্য তা বন্ধ করে রাখেন। আসলে রেফ্রিজারেটর তৈরির কোম্পানিগুলোও আমাদের সঠিক ভাবে বলে না কতক্ষণ একটানা ফ্রিজ চালানো যায়। তাই ফ্রিজ কয়েক ঘণ্টা বন্ধ রাখলে কোনও ক্ষতি হবে কি না এই প্রশ্ন অনেকের মনেই ওঠে।
রেফ্রিজারেটর এখন প্রতিটি বাড়িতেই প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। ফল, দুধ, শাকসবজিসহ অনেক খাদ্যদ্রব্য সতেজ রাখতে রেফ্রিজারেটর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অনেকের বাড়িতে ফ্রিজ একটানা চলে, আবার কেউ কেউ ১-২ ঘণ্টার জন্য তা বন্ধ করে রাখেন। আসলে রেফ্রিজারেটর তৈরির কোম্পানিগুলোও আমাদের সঠিক ভাবে বলে না কতক্ষণ একটানা ফ্রিজ চালানো যায়। তাই ফ্রিজ কয়েক ঘণ্টা বন্ধ রাখলে কোনও ক্ষতি হবে কি না এই প্রশ্ন অনেকের মনেই ওঠে।
যতক্ষণ রেফ্রিজারেটরের মধ্যে দিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত হতে থাকে, ততক্ষণ এর কম্প্রেসার কাজ করতে থাকে এবং ভিতরে শীতল করার প্রক্রিয়াও চলতে থাকে। ফ্রিজ এমন ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে সুইচ অফ করার পরেও এটি অনেকক্ষণ ঠান্ডা থাকে এবং খাবার নষ্ট হয় না।
যতক্ষণ রেফ্রিজারেটরের মধ্যে দিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত হতে থাকে, ততক্ষণ এর কম্প্রেসার কাজ করতে থাকে এবং ভিতরে শীতল করার প্রক্রিয়াও চলতে থাকে। ফ্রিজ এমন ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে সুইচ অফ করার পরেও এটি অনেকক্ষণ ঠান্ডা থাকে এবং খাবার নষ্ট হয় না।
একটি ফ্রিজ কত ঘণ্টা চলতে পারে? একটি রেফ্রিজারেটরের কাজ হল খাবারকে দিনে ২৪ ঘণ্টা তাজা রাখা, তাই কোম্পানিগুলি দিনে ২৪ ঘণ্টা একটানা চালানোর জন্যই ফ্রিজ ডিজাইন করে। এমতাবস্থায় অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে যে ফ্রিজ ২৪ ঘণ্টা চালু না রেখে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য কি ১-২ ঘণ্টা বন্ধ রাখা যায়?
একটি ফ্রিজ কত ঘণ্টা চলতে পারে? একটি রেফ্রিজারেটরের কাজ হল খাবারকে দিনে ২৪ ঘণ্টা তাজা রাখা, তাই কোম্পানিগুলি দিনে ২৪ ঘণ্টা একটানা চালানোর জন্যই ফ্রিজ ডিজাইন করে। এমতাবস্থায় অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে যে ফ্রিজ ২৪ ঘণ্টা চালু না রেখে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য কি ১-২ ঘণ্টা বন্ধ রাখা যায়?
আসলে, একটি রেফ্রিজারেটর একটি ইলেকট্রনিক কুলিং ডিভাইস যা ক্রমাগত চালানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। একটানা ২৪ ঘণ্টা ফ্রিজ চালানোতে কোনও সমস্যা নেই। সারা বছর ফ্রিজের সুইচ অফ না করলেও সমস্যা নেই। তবে এটি পরিষ্কার করার জন্য অবশ্যই এটি বন্ধ করতে হবে।
আসলে, একটি রেফ্রিজারেটর একটি ইলেকট্রনিক কুলিং ডিভাইস যা ক্রমাগত চালানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। একটানা ২৪ ঘণ্টা ফ্রিজ চালানোতে কোনও সমস্যা নেই। সারা বছর ফ্রিজের সুইচ অফ না করলেও সমস্যা নেই। তবে এটি পরিষ্কার করার জন্য অবশ্যই এটি বন্ধ করতে হবে।
এখন প্রশ্ন হল ফ্রিজ ১-২ ঘণ্টা বন্ধ রাখা যায় কি না।  যদি ১-২ ঘণ্টার জন্য ফ্রিজ বন্ধ করে আবার চালু করা হয়, ফ্রিজটি সঙ্গে সঙ্গে শীতল হাওয়া সরবরাহ করতে পারবে না। এমন পরিস্থিতিতে ভিতরে রাখা খাবার নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফ্রিজ ১-২ ঘণ্টা বন্ধ রেখে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করার কোনও যুক্তি নেই।
এখন প্রশ্ন হল ফ্রিজ ১-২ ঘণ্টা বন্ধ রাখা যায় কি না।  যদি ১-২ ঘণ্টার জন্য ফ্রিজ বন্ধ করে আবার চালু করা হয়, ফ্রিজটি সঙ্গে সঙ্গে শীতল হাওয়া সরবরাহ করতে পারবে না। এমন পরিস্থিতিতে ভিতরে রাখা খাবার নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফ্রিজ ১-২ ঘণ্টা বন্ধ রেখে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করার কোনও যুক্তি নেই।
আজকাল সব ফ্রিজেই বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য অটোকাট ফিচার রয়েছে। এই কারণে, ফ্রিজ একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ঠান্ডা হওয়ার পরে স্বয়ংক্রিয় ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। তারপর ফ্রিজের ঠান্ডা একটু কমার সঙ্গে সঙ্গে কম্প্রেসার স্বয়ংক্রিয় ভাবে শুরু হয়।
আজকাল সব ফ্রিজেই বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য অটোকাট ফিচার রয়েছে। এই কারণে, ফ্রিজ একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ঠান্ডা হওয়ার পরে স্বয়ংক্রিয় ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। তারপর ফ্রিজের ঠান্ডা একটু কমার সঙ্গে সঙ্গে কম্প্রেসার স্বয়ংক্রিয় ভাবে শুরু হয়।
দীর্ঘ সময়ের জন্য বাড়ি থেকে বের হলে তাহলেই একমাত্র ফ্রিজ থেকে সমস্ত আইটেম বের করে তা বন্ধ রাখা যায়। তবে, দু-এক দিনের জন্য যেতে হলে ফ্রিজ বন্ধ না রাখাই ভাল।
দীর্ঘ সময়ের জন্য বাড়ি থেকে বের হলে তাহলেই একমাত্র ফ্রিজ থেকে সমস্ত আইটেম বের করে তা বন্ধ রাখা যায়। তবে, দু-এক দিনের জন্য যেতে হলে ফ্রিজ বন্ধ না রাখাই ভাল।

Curd In Fridge: কিনে খাবেন কেন, কোনও খাটনি ছাড়াই অনায়াসে ফ্রিজেই পাতুন দই! চিন্তা দূর, গরমে নিশ্চিন্তে খান বাটির পর বাটি

গরম কালে বাড়িতে পাতা দই, যেন অমৃত। কিন্তু ঝামেলা বিস্তর। দুধ জ্বাল দেওয়া। ক্রমাগত নাড়া। মাটির হাঁড়িতে রাখা। খাটুনির কাজ। কিন্তু যদি ফ্রিজই দই তৈরি করে দেয়, তাহলে? ম্যাজিক না কি! একপ্রকার তাই।
গরম কালে বাড়িতে পাতা দই, যেন অমৃত। কিন্তু ঝামেলা বিস্তর। দুধ জ্বাল দেওয়া। ক্রমাগত নাড়া। মাটির হাঁড়িতে রাখা। খাটুনির কাজ। কিন্তু যদি ফ্রিজই দই তৈরি করে দেয়, তাহলে? ম্যাজিক না কি! একপ্রকার তাই।
প্রযুক্তি ক্রমাগত বদলাচ্ছে। আজ যা নতুন, কাল তা সেকেলে। এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে গেলে গ্রাহকের নাড়ি নক্ষত্র জানতে হবে। এটা স্যামসং-এর চেয়ে ভাল আর কেউ বোঝে না। সম্প্রতি Samsung লঞ্চ করল Curd Maestro। এমন এক রেফ্রিজারেটর যা নিখুঁত দই তৈরি করতে পারে।
প্রযুক্তি ক্রমাগত বদলাচ্ছে। আজ যা নতুন, কাল তা সেকেলে। এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে গেলে গ্রাহকের নাড়ি নক্ষত্র জানতে হবে। এটা স্যামসং-এর চেয়ে ভাল আর কেউ বোঝে না। সম্প্রতি Samsung লঞ্চ করল Curd Maestro। এমন এক রেফ্রিজারেটর যা নিখুঁত দই তৈরি করতে পারে।
শেষ পাতে দই না হলে ভারতীয়দের চলে না। এর সঙ্গে ঘোল, লস্যি তো আছেই। তাছাড়া দইকে শুভ মনে করা হয়। পুজো পার্বনে লাগবেই। পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে কপালে ফোঁটাও। তাই প্রত্যেক ভারতীয় রান্নাঘরে দই থাকেই।
শেষ পাতে দই না হলে ভারতীয়দের চলে না। এর সঙ্গে ঘোল, লস্যি তো আছেই। তাছাড়া দইকে শুভ মনে করা হয়। পুজো পার্বনে লাগবেই। পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে কপালে ফোঁটাও। তাই প্রত্যেক ভারতীয় রান্নাঘরে দই থাকেই।
দই পাতার ঝামেলা আছে। কিন্তু ঝামেলা পোহালেই যে নিখুঁত গাঢ় দই মিলবে তার নিশ্চয়তা নেই। জ্বাল একটু এদিক ওদিক হলেই ব্যস। দই বসবে না। জলের মতো পাতলা হয়ে যাবে। আবার চিনির পরিমাণ ভুল হলে বদলে যাবে স্বাদ।
দই পাতার ঝামেলা আছে। কিন্তু ঝামেলা পোহালেই যে নিখুঁত গাঢ় দই মিলবে তার নিশ্চয়তা নেই। জ্বাল একটু এদিক ওদিক হলেই ব্যস। দই বসবে না। জলের মতো পাতলা হয়ে যাবে। আবার চিনির পরিমাণ ভুল হলে বদলে যাবে স্বাদ।
এই সব সমস্যা মেটাতেই ওয়ান স্টপ দই সলিউশন নিয়ে এসেছে স্যামসং। রেফ্রিজারেটরে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই তৈরি হবে দই। গ্রাহককে শুধু দুধ ফুটিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে ঢুকিয়ে দিতে হবে। স্যামসং-এর এই ফ্রিজে আছে ‘কার্ড’ বাটন। দুধ ঢিকিয়ে সেটা অন করতে হবে। এবার দুটো অপশন আসবে। ঘন দই না কি পাতলা দই। পছন্দ মতো যে কোনও একটা বেছে নিলেই হল।
এই সব সমস্যা মেটাতেই ওয়ান স্টপ দই সলিউশন নিয়ে এসেছে স্যামসং। রেফ্রিজারেটরে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই তৈরি হবে দই। গ্রাহককে শুধু দুধ ফুটিয়ে ঠান্ডা করে ফ্রিজে ঢুকিয়ে দিতে হবে। স্যামসং-এর এই ফ্রিজে আছে ‘কার্ড’ বাটন। দুধ ঢিকিয়ে সেটা অন করতে হবে। এবার দুটো অপশন আসবে। ঘন দই না কি পাতলা দই। পছন্দ মতো যে কোনও একটা বেছে নিলেই হল।
Curd Maestro রেফ্রিজারেটরে পাতলা দই হতে ৬.৫ ঘণ্টা সময় লাগে। আর ঘন দই হতে ৭.৫ ঘণ্টা। ফার্মেন্টেশন থেকে সংরক্ষণ, সব দায়িত্ব ফ্রিজের। দই তৈরি হয়ে গেলে জ্বলে উঠবে ‘সার্ভ’ আইকন। ব্যস, ঠান্ডা ঘন দই শুধু পাতে দেওয়ার অপেক্ষা।
Curd Maestro রেফ্রিজারেটরে পাতলা দই হতে ৬.৫ ঘণ্টা সময় লাগে। আর ঘন দই হতে ৭.৫ ঘণ্টা। ফার্মেন্টেশন থেকে সংরক্ষণ, সব দায়িত্ব ফ্রিজের। দই তৈরি হয়ে গেলে জ্বলে উঠবে ‘সার্ভ’ আইকন। ব্যস, ঠান্ডা ঘন দই শুধু পাতে দেওয়ার অপেক্ষা।
কোনটা কতটা দেব, সেই আন্দাজে ভুল হওয়ার সম্ভাবনাও নেই। ফ্রিজই বুঝে নেবে। দইয়ের স্বাদ নিয়েও ভাবতে হবে না। বাড়ির সদস্য থেকে অতিথি, চেটেপুটে খাবে সবাই।
কোনটা কতটা দেব, সেই আন্দাজে ভুল হওয়ার সম্ভাবনাও নেই। ফ্রিজই বুঝে নেবে। দইয়ের স্বাদ নিয়েও ভাবতে হবে না। বাড়ির সদস্য থেকে অতিথি, চেটেপুটে খাবে সবাই।

AC Earthing: বাড়িতে AC লাগানোর আগে এই কাজটা করে নিন! না হলে সামান্য টাকা বাঁচাতে গিয়ে মৃত্যুও হতে পারে

অনেক সময় আমরা খালি পায়ে মাটিতে রেখে ল্যাপটপ, ওয়াশিং মেশিন বা ফ্রিজ স্পর্শ করলে কারেন্টের হালকা শক পাই। এর কারণ ঘরের আর্থিং না থাকা।
অনেক সময় আমরা খালি পায়ে মাটিতে রেখে ল্যাপটপ, ওয়াশিং মেশিন বা ফ্রিজ স্পর্শ করলে কারেন্টের হালকা শক পাই। এর কারণ ঘরের আর্থিং না থাকা।
ঘরে আর্থিং করা থাকলে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির ত্রুটি হলেও কারেন্ট মাটির ভিতরে চলে যায়। এমন পরিস্থিতিতে আপনি যখন ডিভাইস স্পর্শ করবেন তখন শক অনুভব করবেন না।
ঘরে আর্থিং করা থাকলে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির ত্রুটি হলেও কারেন্ট মাটির ভিতরে চলে যায়। এমন পরিস্থিতিতে আপনি যখন ডিভাইস স্পর্শ করবেন তখন শক অনুভব করবেন না।
যখনই একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রে ত্রুটি হয় তখন বাইরে থেকে কারেন্ট প্রবাহিত হতে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে ভুলবশত কেউ ওই যন্ত্রটিকে স্পর্শ করলে প্রবল বৈদ্যুতিক শক পেতে পারে। প্রাণহানিও হতে পারে এক্ষেত্রে।
যখনই একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রে ত্রুটি হয় তখন বাইরে থেকে কারেন্ট প্রবাহিত হতে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে ভুলবশত কেউ ওই যন্ত্রটিকে স্পর্শ করলে প্রবল বৈদ্যুতিক শক পেতে পারে। প্রাণহানিও হতে পারে এক্ষেত্রে।
ভারী ভোল্টেজ ইকুইপমেন্টের ক্ষেত্রে মেইন তার এসির বডি স্পর্শ করা তারের কানেকশন ঢিলে হয়ে গেলে মেটাল বডি দিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত হতে থাকে। তখন যে কেউ শক পেতে পারেন।
ভারী ভোল্টেজ ইকুইপমেন্টের ক্ষেত্রে মেইন তার এসির বডি স্পর্শ করা তারের কানেকশন ঢিলে হয়ে গেলে মেটাল বডি দিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত হতে থাকে। তখন যে কেউ শক পেতে পারেন।
বিদ্যুতের বিপদ থেকে বাঁচতে বাড়িতে এসি বা যে কোনও বড় যন্ত্র ইনস্টল করার আগে আর্থিং করিয়ে নেওয়া ভাল।
বিদ্যুতের বিপদ থেকে বাঁচতে বাড়িতে এসি বা যে কোনও বড় যন্ত্র ইনস্টল করার আগে আর্থিং করিয়ে নেওয়া ভাল।
বাড়ির ওয়ারিং করানোর সময়ই আর্থি করিয়ে নিতে পারেন। এতে অনেক বিপদের হাত থেকে বাঁচা যায়। খরচও খুবই কম হয় আর্থিং করাতে।
বাড়ির ওয়ারিং করানোর সময়ই আর্থি করিয়ে নিতে পারেন। এতে অনেক বিপদের হাত থেকে বাঁচা যায়। খরচও খুবই কম হয় আর্থিং করাতে।
আর্থিং অনেক ধরনের হয়। তবে বাড়িতে মূলত চার ধরনের আর্থিং করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে বার, প্লেট, পাইপ এবং স্ট্রিপ আর্থিং। আপনি আপনার সুবিধা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী এই আর্থিং এর যে কোন একটি করতে পারেন।
আর্থিং অনেক ধরনের হয়। তবে বাড়িতে মূলত চার ধরনের আর্থিং করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে বার, প্লেট, পাইপ এবং স্ট্রিপ আর্থিং। আপনি আপনার সুবিধা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী এই আর্থিং এর যে কোন একটি করতে পারেন।
আর্থিং এর জন্য আপনাকে সবসময় একজন প্রশিক্ষিত ইলেকট্রিশিয়ানের পরামর্শ নিতে হবে।

আর্থিং এর জন্য আপনাকে সবসময় একজন প্রশিক্ষিত ইলেকট্রিশিয়ানের পরামর্শ নিতে হবে।

Fridge VS Refrigerator: বলুন তো, ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটরের মধ্যে পার্থক্য কি? ৯০% মানুষেরই আসল উত্তরটা অজানা, আপনি জানেন?

গরমকাল আসার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা জল খাওয়ার প্রবণতা অনেকগুণ বেড়ে যায়৷ এবং ফ্রিজেও ঠান্ডা জল রাখা শুরু হয়ে যায়৷ তবে শুধু ঠান্ডা জল নয়, বরং নষ্ট হওয়া ঠেকাতে  বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রীও রাখা হয় ফ্রিজে।
গরমকাল আসার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা জল খাওয়ার প্রবণতা অনেকগুণ বেড়ে যায়৷ এবং ফ্রিজেও ঠান্ডা জল রাখা শুরু হয়ে যায়৷ তবে শুধু ঠান্ডা জল নয়, বরং নষ্ট হওয়া ঠেকাতে বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রীও রাখা হয় ফ্রিজে।
আমাদের জীবনে এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা ছাড়া আমরা একমুহূর্ত চলতে পারি না। এর মধ্যে একটি জিনিস হল রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ।
আমাদের জীবনে এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা ছাড়া আমরা একমুহূর্ত চলতে পারি না। এর মধ্যে একটি জিনিস হল রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ।
বর্তমানে রেফ্রিজারেটর প্রতিটি বাড়িতেই রয়েছে এবং সকলেই তা নিজের নিজের প্রয়োজন  মতো ব্যবহার করে। সাধারণত লোকেরা চলতি কথায় এটিকে ফ্রিজ বলে৷
বর্তমানে রেফ্রিজারেটর প্রতিটি বাড়িতেই রয়েছে এবং সকলেই তা নিজের নিজের প্রয়োজন মতো ব্যবহার করে। সাধারণত লোকেরা চলতি কথায় এটিকে ফ্রিজ বলে৷
তবে ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটরের মধ্যে কি পার্থক্য রয়েছে জানেন? রেফ্রিজারেটরকে হিন্দিতে কী বলে জানেন?  ৯০ শতাংশ মানুষই জানেন না আসল উত্তর৷
তবে ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটরের মধ্যে কি পার্থক্য রয়েছে জানেন? রেফ্রিজারেটরকে হিন্দিতে কী বলে জানেন? ৯০ শতাংশ মানুষই জানেন না আসল উত্তর৷
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম Quora-তে একজন ব্যবহারকারী একই প্রশ্ন করেছেন। তার কৌতূহল মেটানোর জন্য অনেকেই বিভিন্ন উত্তর দিয়েছেন।
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম Quora-তে একজন ব্যবহারকারী একই প্রশ্ন করেছেন। তার কৌতূহল মেটানোর জন্য অনেকেই বিভিন্ন উত্তর দিয়েছেন।
রেফ্রিজারেটরকে হিন্দিতে রেফ্রিজারেটর বলে। হিন্দি ভাষায় আবার  রেফ্রিজারেটরকে রেফ্রিজারেন্ট বলা হয়। কিছু লোক আবার এটিকে কুল্যান্টও বলেছে।
রেফ্রিজারেটরকে হিন্দিতে রেফ্রিজারেটর বলে। হিন্দি ভাষায় আবার রেফ্রিজারেটরকে রেফ্রিজারেন্ট বলা হয়। কিছু লোক আবার এটিকে কুল্যান্টও বলেছে।
ফ্রিজ এবং রেফ্রিজারেটরের মধ্যে পার্থক্য কী জানেন৷ রেফ্রিজারেটর এমন একটি যন্ত্র যা জলকে বরফে পরিণত করে। যেখানে ফ্রিজ একটি তাপমাত্রায় দীর্ঘ সময়ের জন্য জিনিসগুলিকে নিরাপদ রাখে। যদিও মানুষ সাধারণত ফ্রিজ এবং রেফ্রিজারেটরের জন্য একই শব্দ ব্যবহার করে।
ফ্রিজ এবং রেফ্রিজারেটরের মধ্যে পার্থক্য কী জানেন৷ রেফ্রিজারেটর এমন একটি যন্ত্র যা জলকে বরফে পরিণত করে। যেখানে ফ্রিজ একটি তাপমাত্রায় দীর্ঘ সময়ের জন্য জিনিসগুলিকে নিরাপদ রাখে। যদিও মানুষ সাধারণত ফ্রিজ এবং রেফ্রিজারেটরের জন্য একই শব্দ ব্যবহার করে।

Fridge: সিঙ্গল ডোর ফ্রিজের ‘ডিপ ফ্রিজারে’ কেন জমে যায় বরফ? আসল কারণ কী? ছোট্ট কাজেই সমস্যা গায়েব! জানুন দুর্দান্ত উপায়

ফ্রিজ প্রায় সব বাড়িতেই আছে আজকাল। এই ফ্রিজ নিয়ে অনেককেই একটি সাধারণ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় কী শীত কী গ্রীষ্ম। কারণ দেখা যায় ওয়ান ডোর ফ্রিজের ডিপ ফ্রিজারে প্রায়ই বরফ জমে যায়। এর আসল কারণ কী..? এটি এড়ানোর উপায়ই বা কী? জেনে নিন আজ এই প্রতিবেদনে।
ফ্রিজ প্রায় সব বাড়িতেই আছে আজকাল। এই ফ্রিজ নিয়ে অনেককেই একটি সাধারণ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় কী শীত কী গ্রীষ্ম। কারণ দেখা যায় ওয়ান ডোর ফ্রিজের ডিপ ফ্রিজারে প্রায়ই বরফ জমে যায়। এর আসল কারণ কী..? এটি এড়ানোর উপায়ই বা কী? জেনে নিন আজ এই প্রতিবেদনে।
সাধারণত যদি জল পরিষ্কার করে এমন জলের ফিল্টারটি ভেঙে যায় তবে ফ্রিজে আচমকা অতিরিক্ত বরফ তৈরি হতে শুরু করতে পারে। আপনি ফ্রিজে যা কিছু রাখেন সবই বরফে ঢাকা থাকে। সমাধান হল জলের ফিল্টার প্রতিস্থাপন করা।
সাধারণত যদি জল পরিষ্কার করে এমন জলের ফিল্টারটি ভেঙে যায় তবে ফ্রিজে আচমকা অতিরিক্ত বরফ তৈরি হতে শুরু করতে পারে। আপনি ফ্রিজে যা কিছু রাখেন সবই বরফে ঢাকা থাকে। সমাধান হল জলের ফিল্টার প্রতিস্থাপন করা।
যাদের বাড়িতে একটি দরজাবিশিষ্ট্য ফ্রিজ আছে তারা প্রায়ই এই সমস্যার সম্মুখীন হন। দেখা যায় আপনি যতবারই ডিপ ফ্রিজার পরিষ্কার করুন না কেন, ফ্রিজারটি বরফের পাহাড়ের মতো ভরে যাবে। এর কারণ কি..?
যাদের বাড়িতে একটি দরজাবিশিষ্ট্য ফ্রিজ আছে তারা প্রায়ই এই সমস্যার সম্মুখীন হন। দেখা যায় আপনি যতবারই ডিপ ফ্রিজার পরিষ্কার করুন না কেন, ফ্রিজারটি বরফের পাহাড়ের মতো ভরে যাবে। এর কারণ কি..?
সাধারণত ফ্রিজের দরজা বা ফ্রিজ ডোরের গ্যাসকেট নষ্ট হলে এই সমস্যা দেখা দেয়। অর্থাৎ এগুলি প্রভাবিত হওয়ার ফলে ফ্রিজে বাতাস ঢুকে যায় এবং এভাবে সঞ্চালিত হয়। তাই যদি দরজা বা গ্যাসকেট একটু ভেঙে যায় বা সেটি কোনওভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে সমাধান একটিই, গাসকেটটি সম্পূর্ণভাবে প্রতিস্থাপন করতে হবে।
সাধারণত ফ্রিজের দরজা বা ফ্রিজ ডোরের গ্যাসকেট নষ্ট হলে এই সমস্যা দেখা দেয়। অর্থাৎ এগুলি প্রভাবিত হওয়ার ফলে ফ্রিজে বাতাস ঢুকে যায় এবং এভাবে সঞ্চালিত হয়। তাই যদি দরজা বা গ্যাসকেট একটু ভেঙে যায় বা সেটি কোনওভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে সমাধান একটিই, গাসকেটটি সম্পূর্ণভাবে প্রতিস্থাপন করতে হবে।
অনেক ক্ষেত্রে আবার ইভাপোরেটর কয়েল নষ্ট হলে এই সমস্যা হয়। এই কয়েল ফ্রিজ থেকে অতিরিক্ত জল অপসারণের জন্য দায়ী। এক্ষেত্রে কয়েল নিয়মিত পরিষ্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ করলে এই সমস্যা হয় না।
অনেক ক্ষেত্রে আবার ইভাপোরেটর কয়েল নষ্ট হলে এই সমস্যা হয়। এই কয়েল ফ্রিজ থেকে অতিরিক্ত জল অপসারণের জন্য দায়ী। এক্ষেত্রে কয়েল নিয়মিত পরিষ্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ করলে এই সমস্যা হয় না।
যদি জল পরিষ্কার করে এমন জলের ফিল্টারটি ভেঙে যায় তবে বরফ তৈরি হতে পারে। আপনি ডিপ ফ্রিজে যা কিছু রাখেন সবই বরফে ঢাকা হয়ে যায় মুহূর্তের মধ্যে। সমাধান হল জলের ফিল্টার প্রতিস্থাপন করা।
যদি জল পরিষ্কার করে এমন জলের ফিল্টারটি ভেঙে যায় তবে বরফ তৈরি হতে পারে। আপনি ডিপ ফ্রিজে যা কিছু রাখেন সবই বরফে ঢাকা হয়ে যায় মুহূর্তের মধ্যে। সমাধান হল জলের ফিল্টার প্রতিস্থাপন করা।
তাই আদর্শ সমাধান হল, ফ্রিজ দীর্ঘদিন হয়ে গিয়ে থাকলে বছরে অন্তত একবার মেরামত করা। কারণ তবেই এ ধরনের সমস্যা এড়ানো সম্ভব। বাড়িতে সপ্তাহে একবার বা মাসে দুইবার ফ্রিজ পরিষ্কার করার অভ্যাস অনুসরণ করা ভাল।
তাই আদর্শ সমাধান হল, ফ্রিজ দীর্ঘদিন হয়ে গিয়ে থাকলে বছরে অন্তত একবার মেরামত করা। কারণ তবেই এ ধরনের সমস্যা এড়ানো সম্ভব। বাড়িতে সপ্তাহে একবার বা মাসে দুইবার ফ্রিজ পরিষ্কার করার অভ্যাস অনুসরণ করা ভাল।

Electric Bill Saving Tips: দেওয়াল থেকে কত দূরে ফ্রিজ রেখেছেন? এই ভুলেই ইলেকট্রিক বিল বাড়ছে হুহু করে! ৯৯% মানুষই সঠিকটা জানে না

প্রবল গরমে এসি, ফ্যান, ফ্রিজ চালিয়ে চালিয়ে ইলেকট্রিক বিল চড়চড় করে বাড়তে থাকে। ছোট ছোট জিনিসে খেয়াল না রাখলে বিলে লাগাম লাগানো যাবে না। তাই এই ছোট্ট টিপস জেনে রাখলে আপনারই উপকার।
প্রবল গরমে এসি, ফ্যান, ফ্রিজ চালিয়ে চালিয়ে ইলেকট্রিক বিল চড়চড় করে বাড়তে থাকে। ছোট ছোট জিনিসে খেয়াল না রাখলে বিলে লাগাম লাগানো যাবে না। তাই এই ছোট্ট টিপস জেনে রাখলে আপনারই উপকার।
গ্রীষ্ম হোক বা শীত, প্রতিটি ঋতুতেই ফ্রিজের প্রয়োজন রয়েছে। ইলেকট্রনিক পণ্য যাই হোক না কেন, সেগুলোর ঠিকমতো যত্ন না নিলে সেগুলো বেশিদিন টেকে না। তাই দীর্ঘায়ুর জন্য রেফ্রিজারেটরের যথাযথ যত্ন নেওয়া জরুরি।
গ্রীষ্ম হোক বা শীত, প্রতিটি ঋতুতেই ফ্রিজের প্রয়োজন রয়েছে। ইলেকট্রনিক পণ্য যাই হোক না কেন, সেগুলোর ঠিকমতো যত্ন না নিলে সেগুলো বেশিদিন টেকে না। তাই দীর্ঘায়ুর জন্য রেফ্রিজারেটরের যথাযথ যত্ন নেওয়া জরুরি।
যাঁদের বাড়িতে ফ্রিজ আছে, তাঁরা সময়ে সময়ে তা পরিষ্কার করেন কিন্তু ছোটখাটো বিষয়ের প্রতি মনোযোগ দেন না। আসলে, খুব কম মানুষই জানেন যে রেফ্রিজারেটর সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ না করা হলে এটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং বিদ্যুৎ বিলও দ্রুত বাড়বে।
যাঁদের বাড়িতে ফ্রিজ আছে, তাঁরা সময়ে সময়ে তা পরিষ্কার করেন কিন্তু ছোটখাটো বিষয়ের প্রতি মনোযোগ দেন না। আসলে, খুব কম মানুষই জানেন যে রেফ্রিজারেটর সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ না করা হলে এটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং বিদ্যুৎ বিলও দ্রুত বাড়বে।
আপনি কি জানেন যে আপনার রেফ্রিজারেটর এবং দেওয়ালের মধ্যে কিছু জায়গা ছেড়ে দেওয়া দরকার, যাতে মেশিনটি আরও দক্ষতার সঙ্গে চলতে পারে?
আপনি কি জানেন যে আপনার রেফ্রিজারেটর এবং দেওয়ালের মধ্যে কিছু জায়গা ছেড়ে দেওয়া দরকার, যাতে মেশিনটি আরও দক্ষতার সঙ্গে চলতে পারে?
খুব কম জায়গা থাকলে ফ্রিজকে নিজেকে ঠান্ডা করার জন্য আরও বেশি পরিশ্রম করতে হবে, যা আপনার বিদ্যুতের বিল বাড়িয়ে দেবে এবং আপনার বেশি টাকা খরচ হবে।
খুব কম জায়গা থাকলে ফ্রিজকে নিজেকে ঠান্ডা করার জন্য আরও বেশি পরিশ্রম করতে হবে, যা আপনার বিদ্যুতের বিল বাড়িয়ে দেবে এবং আপনার বেশি টাকা খরচ হবে।
বাতাস চলাচলের জন্য রেফ্রিজারেটরকে দেওয়াল থেকে পর্যাপ্ত দূরত্বে রাখতে হবে। এটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ যে কোনও মেশিনকে মসৃণভাবে চালানোর জন্য এবং অতিরিক্ত গরম এড়াতে, মেশিনের চারপাশে কিছু জায়গা ছেড়ে দেওয়া প্রয়োজন।
বাতাস চলাচলের জন্য রেফ্রিজারেটরকে দেওয়াল থেকে পর্যাপ্ত দূরত্বে রাখতে হবে। এটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ যে কোনও মেশিনকে মসৃণভাবে চালানোর জন্য এবং অতিরিক্ত গরম এড়াতে, মেশিনের চারপাশে কিছু জায়গা ছেড়ে দেওয়া প্রয়োজন।
এখন প্রশ্ন, দেওয়াল থেকে রেফ্রিজারেটর ঠিক কত দূরত্বে রাখা উচিত? পিছনের দেওয়াল থেকে ২ ইঞ্চি, উপরের ক্যাবিনেট থেকে ১ ইঞ্চি এবং উভয় দিক থেকে কমপক্ষে ১/৪ ইঞ্চি দূরত্বে রাখা উচিত। তবে এটি একটি সাধারণ নিয়ম।
এখন প্রশ্ন, দেওয়াল থেকে রেফ্রিজারেটর ঠিক কত দূরত্বে রাখা উচিত? পিছনের দেওয়াল থেকে ২ ইঞ্চি, উপরের ক্যাবিনেট থেকে ১ ইঞ্চি এবং উভয় দিক থেকে কমপক্ষে ১/৪ ইঞ্চি দূরত্বে রাখা উচিত। তবে এটি একটি সাধারণ নিয়ম।
প্রতিটি প্রস্তুতকারক প্রতিটি ব্র্যান্ডের জন্য আলাদা আলাদা পরিমাণের দূরত্বের উল্লেখ করতে পারে। মডেল অনুসারে আলাদা হতে পারে। তাই ম্যানুয়াল পড়া গুরুত্বপূর্ণ। বায়ু সঞ্চালনের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা না থাকলে কম্প্রেসার অতিরিক্ত গরম হবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
প্রতিটি প্রস্তুতকারক প্রতিটি ব্র্যান্ডের জন্য আলাদা আলাদা পরিমাণের দূরত্বের উল্লেখ করতে পারে। মডেল অনুসারে আলাদা হতে পারে। তাই ম্যানুয়াল পড়া গুরুত্বপূর্ণ। বায়ু সঞ্চালনের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা না থাকলে কম্প্রেসার অতিরিক্ত গরম হবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হবে।