একটি ফোন কলেই বদলে গেল e-Rickshaw চালকের ভাগ্য, রাতারাতি হয়ে গেলেন লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক !

টোটো চালিয়েই হত রোজগার। আর তা দিয়েই চলে যেত পরিবারের ভরণপোষণ। কিন্তু আচমকা একটি ফোন কল তাঁর জীবনকে একেবারে বদলে দিয়েছে। তবে তাঁর এই সাফল্যের পিছনে অবশ্য রয়েছে কঠোর পরিশ্রমও। আজ ওই টোটোচালকের সাফল্যের কাহিনিই শুনে নেওয়া যাক।
টোটো চালিয়েই হত রোজগার। আর তা দিয়েই চলে যেত পরিবারের ভরণপোষণ। কিন্তু আচমকা একটি ফোন কল তাঁর জীবনকে একেবারে বদলে দিয়েছে। তবে তাঁর এই সাফল্যের পিছনে অবশ্য রয়েছে কঠোর পরিশ্রমও। আজ ওই টোটোচালকের সাফল্যের কাহিনিই শুনে নেওয়া যাক।
আসলে বিহারের মুজফফরপুরের বাসিন্দা টোটোচালক পরশমণি সিং পৌঁছে গিয়েছিলেন জনপ্রিয় শো ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ (কেবিসি)-র হট সিট পর্যন্ত। যার ফলে এক লহমায় কোটিপতি হয়ে গিয়েছেন সাধারণ এই ই-রিকশাচালক।
আসলে বিহারের মুজফফরপুরের বাসিন্দা টোটোচালক পরশমণি সিং পৌঁছে গিয়েছিলেন জনপ্রিয় শো ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ (কেবিসি)-র হট সিট পর্যন্ত। যার ফলে এক লহমায় কোটিপতি হয়ে গিয়েছেন সাধারণ এই ই-রিকশাচালক।
মুম্বই থেকে ফিরে Local 18-এর সঙ্গে বিশেষ আলাপচারিতায় মজেছিলেন পরশমণি। তিনি জানান যে, বিগত ২০ বছর ধরে তিনি ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’-র জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন এবং সেই প্রচেষ্টারই ফল পেয়েছেন। ওই গেম শো থেকে ১২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা জিতেছেন পরশমণি। আর তাঁর এই জয়ে আনন্দে ভাসছে গোটা পরিবার।
মুম্বই থেকে ফিরে Local 18-এর সঙ্গে বিশেষ আলাপচারিতায় মজেছিলেন পরশমণি। তিনি জানান যে, বিগত ২০ বছর ধরে তিনি ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’-র জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন এবং সেই প্রচেষ্টারই ফল পেয়েছেন। ওই গেম শো থেকে ১২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা জিতেছেন পরশমণি। আর তাঁর এই জয়ে আনন্দে ভাসছে গোটা পরিবার।
পরশমণি সিং বলেন যে, সেই ২০০৩ সাল থেকেই কেবিসি-র জন্য চেষ্টা করে আসছেন তিনি। এর মধ্যে বেশ কয়েক বার কলও এসেছিল সেখান থেকে, কিন্তু কখনওই তিনি নির্বাচিত হননি। পরশমণি বলে চলেন, ২০১৯ এবং ২০২১ সালের মধ্যে করোনা অতিমারীর কারণে সৃষ্ট আর্থিক সঙ্কটের কারণে নিজের দোকান বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি। এরপর সংসার খরচ জোটাতে একটি টোটো কিনে তা চালাতে শুরু করেন।
পরশমণি সিং বলেন যে, সেই ২০০৩ সাল থেকেই কেবিসি-র জন্য চেষ্টা করে আসছেন তিনি। এর মধ্যে বেশ কয়েক বার কলও এসেছিল সেখান থেকে, কিন্তু কখনওই তিনি নির্বাচিত হননি। পরশমণি বলে চলেন, ২০১৯ এবং ২০২১ সালের মধ্যে করোনা অতিমারীর কারণে সৃষ্ট আর্থিক সঙ্কটের কারণে নিজের দোকান বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি। এরপর সংসার খরচ জোটাতে একটি টোটো কিনে তা চালাতে শুরু করেন।
প্রতিদিন সেখান থেকে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত আয় হত তাঁর। সংসার খরচ জোগাতে কাজের পাশাপাশি কেবিসির জন্যও চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকেন তিনি। অবশেষে একটি ফোন কল পান, যা তাঁর ভাগ্য পরিবর্তন করে দিয়েছে। তবে অবশ্য একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারার কারণে খেলা থেকে বেরিয়ে আসতে হয়েছে তাঁকে।
প্রতিদিন সেখান থেকে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত আয় হত তাঁর। সংসার খরচ জোগাতে কাজের পাশাপাশি কেবিসির জন্যও চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকেন তিনি। অবশেষে একটি ফোন কল পান, যা তাঁর ভাগ্য পরিবর্তন করে দিয়েছে। তবে অবশ্য একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারার কারণে খেলা থেকে বেরিয়ে আসতে হয়েছে তাঁকে।
কেবিসিতে জেতার পর পরশমণি সিং বলেছিলেন যে, কলেজ জীবনে গান লিখতে পছন্দ করতেন। এই সময়ে তিনি অনেক গান লিখেছিলেন। এর মধ্যে থেকে ওই মঞ্চে নিজের লেখা ‘অদ্ভুত তমতম’ গানটি গেয়ে শুনিয়েছিলেন তিনি। যা শুনে স্বয়ং অমিতাভ বচ্চনও আবেগতাড়িত হয়ে পড়েছিলেন। এদিকে পরশমণির অসুস্থতার কথা জানার পরে অমিতাভ বচ্চন তাঁর চিকিৎসার খরচ বহন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং মুম্বইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসার সম্পূর্ণ খরচ বহন করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন।
কেবিসিতে জেতার পর পরশমণি সিং বলেছিলেন যে, কলেজ জীবনে গান লিখতে পছন্দ করতেন। এই সময়ে তিনি অনেক গান লিখেছিলেন। এর মধ্যে থেকে ওই মঞ্চে নিজের লেখা ‘অদ্ভুত তমতম’ গানটি গেয়ে শুনিয়েছিলেন তিনি। যা শুনে স্বয়ং অমিতাভ বচ্চনও আবেগতাড়িত হয়ে পড়েছিলেন। এদিকে পরশমণির অসুস্থতার কথা জানার পরে অমিতাভ বচ্চন তাঁর চিকিৎসার খরচ বহন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং মুম্বইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসার সম্পূর্ণ খরচ বহন করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন।
পরশমণির তিন কন্যা রয়েছে। আর কেবিসি-তে জেতা এই পুরস্কারের অর্থ তিনি মেয়েদের পড়াশোনার জন্যই খরচ করবেন বলে জানান। ওই গেম শোয়ের সেটে পরশমণির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন তাঁর স্ত্রী অংশু দেবীও। তিনি Local 18-কে জানান যে, স্বামীর সাফল্যে তিনি এতটাই আনন্দিত, যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আর স্বয়ং অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাওয়া তো তাঁর কাছে পরম সৌভাগ্যের বিষয়! এদিকে পরশমণির জয়ের পর তাঁর স্ত্রীর হাতে উপহারস্বরূপ একটি স্বর্ণমুদ্রাও তুলে দিয়েছেন অমিতাভ বচ্চন।
পরশমণির তিন কন্যা রয়েছে। আর কেবিসি-তে জেতা এই পুরস্কারের অর্থ তিনি মেয়েদের পড়াশোনার জন্যই খরচ করবেন বলে জানান। ওই গেম শোয়ের সেটে পরশমণির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন তাঁর স্ত্রী অংশু দেবীও। তিনি Local 18-কে জানান যে, স্বামীর সাফল্যে তিনি এতটাই আনন্দিত, যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আর স্বয়ং অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাওয়া তো তাঁর কাছে পরম সৌভাগ্যের বিষয়! এদিকে পরশমণির জয়ের পর তাঁর স্ত্রীর হাতে উপহারস্বরূপ একটি স্বর্ণমুদ্রাও তুলে দিয়েছেন অমিতাভ বচ্চন।