জবা ফুল 

Hibiscus Cultivation: সামনেই কালীপুজো, জবা ফুল চাষেই ব্যাপক আয়ের দিশা দেখাচ্ছেন এই তরুণ, হয়ে যান মালামাল

উত্তর দিনাজপুর: আর কয়েকদিন পরেই কালী পুজো। দুর্গা পুজোতে যেমন পদ্ম ফুলের চাহিদা থাকে প্রচুর তেমনি কালীপুজোতে জবা ফুল ছাড়া মায়ের পুজো অসম্পূর্ণ থেকে যায়। তাই আসল জবা না পেয়ে অনেক সময় কৃত্রিম জবাতেই ভরসা রাখতে হয়।
উত্তর দিনাজপুর: আর কয়েকদিন পরেই কালী পুজো। দুর্গা পুজোতে যেমন পদ্ম ফুলের চাহিদা থাকে প্রচুর তেমনি কালীপুজোতে জবা ফুল ছাড়া মায়ের পুজো অসম্পূর্ণ থেকে যায়। তাই আসল জবা না পেয়ে অনেক সময় কৃত্রিম জবাতেই ভরসা রাখতে হয়।
তবে কালীপুজোর আগেই এবার সাত রকম জবার চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে রায়গঞ্জ পোয়ালতরের বাসিন্দা রাকেশ হালদার। Photo- 
তবে কালীপুজোর আগেই এবার সাত রকম জবার চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে রায়গঞ্জ পোয়ালতরের বাসিন্দা রাকেশ হালদার। Photo-
কালীপুজোর সময় মায়ের মালা থেকে শুরু করে পুজোর সমস্ত উপকরণ অর্থাৎ বেলপাতা, আমের পল্লব, দূর্বা, সব কিছুই নিজের জমিতে চাষ করে বিক্রি করছে রাকেশ। রাকেশ তাঁর দু বিঘা জমিতে হাজার হাজার জবা ফুলের গাছ লাগিয়ে সেই গাছ থেকে ফুল সংগ্রহ করে।
কালীপুজোর সময় মায়ের মালা থেকে শুরু করে পুজোর সমস্ত উপকরণ অর্থাৎ বেলপাতা, আমের পল্লব, দূর্বা, সব কিছুই নিজের জমিতে চাষ করে বিক্রি করছে রাকেশ। রাকেশ তাঁর দু বিঘা জমিতে হাজার হাজার জবা ফুলের গাছ লাগিয়ে সেই গাছ থেকে ফুল সংগ্রহ করে।
ফুল চাষী রাকেশ হালদার জানান আজ থেকে কয়েক বছর আগে থেকে তিনি এই জবা ফুল সহ পুজোর সমস্ত উপকরণ চাষ শুরু করেছিলেন পরীক্ষামূলকভাবে। সেই চাষ তার সফল হওয়ায় তিনি এখন কালিয়াগঞ্জ ,রায়গঞ্জ, শিলিগুড়ি মালদহ প্রতিবেশী রাজ্য বিহারেও তার এই জবাফুল সহ সমস্ত পুজোর উপকরণ সে পাঠাচ্ছে।শুধু তাই নয় কালীপুজোর দিন এত অঞ্চলে যত কালীপুজো হয় বেশিরভাগ জায়গাতেই তিনি জবা ফুল দেন।
ফুল চাষী রাকেশ হালদার জানান আজ থেকে কয়েক বছর আগে থেকে তিনি এই জবা ফুল সহ পুজোর সমস্ত উপকরণ চাষ শুরু করেছিলেন পরীক্ষামূলকভাবে। সেই চাষ তার সফল হওয়ায় তিনি এখন কালিয়াগঞ্জ ,রায়গঞ্জ, শিলিগুড়ি মালদহ প্রতিবেশী রাজ্য বিহারেও তার এই জবাফুল সহ সমস্ত পুজোর উপকরণ সে পাঠাচ্ছে।শুধু তাই নয় কালীপুজোর দিন এত অঞ্চলে যত কালীপুজো হয় বেশিরভাগ জায়গাতেই তিনি জবা ফুল দেন।
রাকেশ হালদার বলেন আজ তিনি এই জবা ফুল বিক্রি করে বছরে কয়েক লক্ষ টাকা উপার্জন করছেন। তিনি আরো বলেন তার বাগানে শুধু লাল জবাই নয় সাত থেকে আট ধরনের জবা ফুল এর গাছ রয়েছে। জানা যায় এক একটি ফুলের মালা সে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা দামে বিক্রি করে। Input- Piya Gupta
রাকেশ হালদার বলেন আজ তিনি এই জবা ফুল বিক্রি করে বছরে কয়েক লক্ষ টাকা উপার্জন করছেন। তিনি আরো বলেন তার বাগানে শুধু লাল জবাই নয় সাত থেকে আট ধরনের জবা ফুল এর গাছ রয়েছে। জানা যায় এক একটি ফুলের মালা সে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা দামে বিক্রি করে। Input- Piya Gupta