Tag Archives: earn money

Earn Money: নামমাত্র খরচ, লাভ ডবল! সামান্য জায়গা থাকলেই করতে পারেন এই চাষ, জানুন পদ্ধতি

আলিপুরদুয়ার: কম খরচে বেশি আয় করার জন্য ভুট্টা চাষের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের। বাড়ির বাগান বা সুপরি বাগানের মাঝে হয় এই চাষ। রাজ্যে দিন প্রতিদিন বৃষ্টির পরিমাণ কমছে। ফলে বৃষ্টির জলে পুষ্ট চাষাবাদের পরিমাণও ক্রমশ কমে আসছে।এই পরিস্থিতিতে কম জল ব্যবহার করা যায় এমন চাষের দিকে এখন ঝুঁকছেন কৃষকরা।

এক্ষেত্রে ভুট্টা চাষ লাভজনক ও তুলনামূলক কম পরিশ্রমে চাষ করা যায় বলে কৃষকদের সূত্রে জানা যায়। মোটামুটি সারা বছর ভুট্টার চাষ করা যায়। তবে এই চাষের মরশুমকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়।কালচিনির প্রি-খারিপ অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চের মাঝামাঝি সময়ে এই ভুট্টা বীজ বপন করা হয়।

আরও পড়ুন – IMD Thunderstorm Alert: ৪০ থেকে ৫০ কিমি/ঘণ্টা গতিতে তুমুল হাওয়া, প্রবল বৃষ্টিতে তোলপাড় জনজীবন, আইএমডির বিগ ব্রেকিং ওয়েদার আপডেট

শিবা সোরেন নামের এক চাষী ভুট্টা বীজ বপন করেন।আধ বিঘা জমিতে তিনি ৩০ টি ভুট্টা গাছের বীজ বপন করেছেন। গাছগুলি বড় হয়েছে। শিবা সোরেন জানান, “ভুট্টা চাষে জমিতে তিনবার সেচ দিতে হয়।কোনও ইউরিয়া সার ব্যবহার করছি না। গোবর সার ব্যবহার করছি। স্ত্রী ফুল ফুটলে অর্থাৎ মোচাতে দানা দেখা গেলে আরও একবার সেচ দেব।”

দোআঁশ মাটিতে হয় ভুট্টা চাষ। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে গাছের গোঁড়ায় যেন জল না লাগে কিংবা জমে না থাকে। তাহলে পচন ধরতে পারে ভুট্টা গাছে।

Annanya Dey

Earn Money: এই স্টকে টাকা বিনিয়োগ করে তিন মাসেই কোটিপতি! বিনিয়োগকারীদের ‘বল্লে বল্লে’

: এখনকার দিনে বহু মানুষ স্টকে ইনভেস্ট করেন৷ শেয়ার মার্কেট ওপেন মার্কেট তাতে অর্থনিবেশ বাজারগত ঝুঁকি সাপেক্ষ এটাও সকলেই জানেন কিন্তু তাও এখানে যেহেতু গ্রোথের সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি তাই প্রচুর মানুষ শেয়ার বাজারে ইনভেস্ট করেন৷ শেয়ার বাজারে যাঁরা বিনিয়োগ করেন তাঁদের জন্য মাল্টিব্যাগার শেয়ার খুবই চেনা একটি ধরণ৷
: এখনকার দিনে বহু মানুষ স্টকে ইনভেস্ট করেন৷ শেয়ার মার্কেট ওপেন মার্কেট তাতে অর্থনিবেশ বাজারগত ঝুঁকি সাপেক্ষ এটাও সকলেই জানেন কিন্তু তাও এখানে যেহেতু গ্রোথের সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি তাই প্রচুর মানুষ শেয়ার বাজারে ইনভেস্ট করেন৷ শেয়ার বাজারে যাঁরা বিনিয়োগ করেন তাঁদের জন্য মাল্টিব্যাগার শেয়ার খুবই চেনা একটি ধরণ৷
তবে খুব কমই এমন মাল্টিব্যাগার পাওয়া যায় যেখানে ৫০ হাজার টাকা ১  কোটি টাকা হয়ে যায়৷ তেমনিই এক মাল্টিব্যাগার স্টক হল তীর্থ প্লাস্টিকের শেয়ার৷  তাই এটিকে ফাইনান্সিয়াল ইয়ার ২০২৩- ২৪-র সেরা মাল্টিব্যাগারও বলা হচ্ছে। যাঁরা গত বছরের এপ্রিলে এই শেয়ারে ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেছেন তাঁরা তিনি আজ কোটিপতি হয়ে যেতেন। তখন এই শেয়ারের দাম ছিল ৩১ পয়সা আর আজ এই শেয়ারের দাম ৬৬.৩৬ টাকা।
তবে খুব কমই এমন মাল্টিব্যাগার পাওয়া যায় যেখানে ৫০ হাজার টাকা ১  কোটি টাকা হয়ে যায়৷ তেমনিই এক মাল্টিব্যাগার স্টক হল তীর্থ প্লাস্টিকের শেয়ার৷  তাই এটিকে ফাইনান্সিয়াল ইয়ার ২০২৩- ২৪-র সেরা মাল্টিব্যাগারও বলা হচ্ছে। যাঁরা গত বছরের এপ্রিলে এই শেয়ারে ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেছেন তাঁরা তিনি আজ কোটিপতি হয়ে যেতেন। তখন এই শেয়ারের দাম ছিল ৩১ পয়সা আর আজ এই শেয়ারের দাম ৬৬.৩৬ টাকা।
এই সময়ের মধ্যে, তীর্থ প্লাস্টিক  বিনিয়োগকারীদের ২১৩০৬  শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। কেউ যদি ৩ এপ্রিল এই শেয়ারে ১ লক্ষ টাকা এই শেয়ারে বিনিয়োগ করত, তাহলে আজ সেই পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াত ২.১৪ কোটি টাকা। ঠিক সেই হিসেবেই ৫০,০০০ টাকার এই শেয়ারটি ১.০৭ কোটি টাকায় পরিণত হয়েছে। এই স্টকটি তাঁর শেয়ারহোল্ডারদের সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করেছে।
এই সময়ের মধ্যে, তীর্থ প্লাস্টিক  বিনিয়োগকারীদের ২১৩০৬  শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। কেউ যদি ৩ এপ্রিল এই শেয়ারে ১ লক্ষ টাকা এই শেয়ারে বিনিয়োগ করত, তাহলে আজ সেই পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াত ২.১৪ কোটি টাকা। ঠিক সেই হিসেবেই ৫০,০০০ টাকার এই শেয়ারটি ১.০৭ কোটি টাকায় পরিণত হয়েছে। এই স্টকটি তাঁর শেয়ারহোল্ডারদের সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করেছে।
স্টকের পাওয়ারগত এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ার বিনিয়োগকারীদের ৩১.৬৭ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। একই সময়ে, এই বছরের শুরু থেকে এই শেয়ার বেড়েছে ২০৬ শতাংশের বেশি। অর্থাৎ মাত্র ৩ মাসে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে।
স্টকের পাওয়ার
গত এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ার বিনিয়োগকারীদের ৩১.৬৭ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। একই সময়ে, এই বছরের শুরু থেকে এই শেয়ার বেড়েছে ২০৬ শতাংশের বেশি। অর্থাৎ মাত্র ৩ মাসে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে।
গত ৬ মাসে এই শেয়ার ৮০০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। তবে গত এক সপ্তাহ ধরে এই স্টকটিতে ক্রমাগত লোয়ার সার্কিট চলছে এবং এই স্টকটি প্রায় ৮ শতাংশ কমেছে। গত ৫২ সপ্তাহের সর্বোচ্চ ৬৯.০৯ টাকা এবং সর্বনিম্ন ০.৩০ টাকা।
গত ৬ মাসে এই শেয়ার ৮০০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। তবে গত এক সপ্তাহ ধরে এই স্টকটিতে ক্রমাগত লোয়ার সার্কিট চলছে এবং এই স্টকটি প্রায় ৮ শতাংশ কমেছে। গত ৫২ সপ্তাহের সর্বোচ্চ ৬৯.০৯ টাকা এবং সর্বনিম্ন ০.৩০ টাকা।
কোম্পানির আর্থিক কর্মক্ষমতাএটি একটি কোম্পানি যার মার্কেট ক্যাপ ৩০ কোটি টাকা। FY24 এর ডিসেম্বর ত্রৈমাসিকে এটির আয় ছিল ০.০২ কোটি টাকা যেখানে এর মুনাফা ছিল ০.০১ কোটি টাকা৷ এই কোম্পানি সম্পর্কে প্রকাশ্যে খুব বেশি তথ্য পাওয়া যায় না। এর প্রায় ৬০ শতাংশ শেয়ার খুচরা বাজারে এবং ৪০ শতাংশ প্রোমোটারদের কাছে রয়েছে। এই ধরণের শেয়ারে অর্থ বিনিয়োগ করার আগে অবশ্যই একবার বিনিয়োগ উপদেষ্টার সাথে কথা বলুন।
কোম্পানির আর্থিক কর্মক্ষমতা
এটি একটি কোম্পানি যার মার্কেট ক্যাপ ৩০ কোটি টাকা। FY24 এর ডিসেম্বর ত্রৈমাসিকে এটির আয় ছিল ০.০২ কোটি টাকা যেখানে এর মুনাফা ছিল ০.০১ কোটি টাকা৷ এই কোম্পানি সম্পর্কে প্রকাশ্যে খুব বেশি তথ্য পাওয়া যায় না। এর প্রায় ৬০ শতাংশ শেয়ার খুচরা বাজারে এবং ৪০ শতাংশ প্রোমোটারদের কাছে রয়েছে। এই ধরণের শেয়ারে অর্থ বিনিয়োগ করার আগে অবশ্যই একবার বিনিয়োগ উপদেষ্টার সাথে কথা বলুন।
Disclaimer: এই ধরণের স্টকে বিনিয়োগ করার পরামর্শ নিউজ ১৮ বাংলার নিজস্ব মত নয়, প্রাপ্ত পরিসংখ্যানের ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন, বিনিয়োগের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই ধরণের স্টকে বিনিয়োগ করার পরামর্শ নিউজ ১৮ বাংলার নিজস্ব মত নয়, প্রাপ্ত পরিসংখ্যানের ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন, বিনিয়োগের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷

Retirement Plan: রিটায়েরমেন্টের জন্য কিচ্ছু সঞ্চয় রাখতে পারেননি, SBI নিয়ে এসেছে ধামাকা প্ল্যান, কাটান বিন্দাস জীবন

যৌবনে মানুষ প্রবল পরিশ্রম করে, সেই সময়ে অর্থ উপার্জন করে এবং নিজেদের পছন্দের জীবন কাটায়৷ কিন্তু বার্ধক্যে টাকার যোগান আর এত থাকে না৷ মসৃণ বার্ধক্য নিশ্চিত করতে, সবাই অবসর পরিকল্পনা বা রিটায়েরমেন্ট প্ল্যান করে। কিন্তু, এমন অনেক মানুষ আছে যাঁরা প্রতিদিনের খরচ করার পর আর কিছু সঞ্চয় করতে পারেন না। এমন মানুষদের জন্য দেশের সবথেকে বড় রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক এসবিআই একটি দারুন প্ল্যান এনেছে। এখন বৃদ্ধ বয়সে ঘরে বসেই টাকা পাবেন এবং আয়ের ওপর কোনও কর বা ট্যাক্সও দিতে হবে না।
যৌবনে মানুষ প্রবল পরিশ্রম করে, সেই সময়ে অর্থ উপার্জন করে এবং নিজেদের পছন্দের জীবন কাটায়৷ কিন্তু বার্ধক্যে টাকার যোগান আর এত থাকে না৷ মসৃণ বার্ধক্য নিশ্চিত করতে, সবাই অবসর পরিকল্পনা বা রিটায়েরমেন্ট প্ল্যান করে। কিন্তু, এমন অনেক মানুষ আছে যাঁরা প্রতিদিনের খরচ করার পর আর কিছু সঞ্চয় করতে পারেন না। এমন মানুষদের জন্য দেশের সবথেকে বড় রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক এসবিআই একটি দারুন প্ল্যান এনেছে। এখন বৃদ্ধ বয়সে ঘরে বসেই টাকা পাবেন এবং আয়ের ওপর কোনও কর বা ট্যাক্সও দিতে হবে না।
SBI রিভার্স মর্টগেজ স্কিম চালু করেছে, যা প্রবীণ নাগরিকদের জন্য একটি সঞ্চয়ের পদ্ধতি৷  যারা অবসর গ্রহণের জন্য অর্থ সঞ্চয় করেননি। সরকারি ব্যাঙ্কগুলি নির্দিষ্ট বয়সের পর বাড়িতে বসে এমন লোকদের টাকা দেবে, যাতে তাঁরা তাদের দৈনন্দিন খরচ মেটাতে পারে বা চিকিৎসার জন্যেও এই টাকা খরচ করতে পারবেন৷  ব্যাঙ্ক এই টাকা ফেরত চায় না বা খরচের জন্য প্রাপ্ত টাকার উপর কোনও কর দিতে হয় না।
SBI রিভার্স মর্টগেজ স্কিম চালু করেছে, যা প্রবীণ নাগরিকদের জন্য একটি সঞ্চয়ের পদ্ধতি৷  যারা অবসর গ্রহণের জন্য অর্থ সঞ্চয় করেননি। সরকারি ব্যাঙ্কগুলি নির্দিষ্ট বয়সের পর বাড়িতে বসে এমন লোকদের টাকা দেবে, যাতে তাঁরা তাদের দৈনন্দিন খরচ মেটাতে পারে বা চিকিৎসার জন্যেও এই টাকা খরচ করতে পারবেন৷  ব্যাঙ্ক এই টাকা ফেরত চায় না বা খরচের জন্য প্রাপ্ত টাকার উপর কোনও কর দিতে হয় না।
রিভার্স মর্টগেজ  স্কিম কি?বিশেষ করে বয়স্কদের কথা মাথায় রেখে SBI এসবিআই-এর এই স্কিম চালু করা হয়েছে। এর আওতায় আবাসিক সম্পত্তি অর্থাৎ বাড়ির  বিনিময়ে ব্যাঙ্ক টাকা দেয়। রিভার্স মর্টগেজ মানে ব্যাঙ্ক আপনার সম্পত্তির পরিবর্তে টাকা দেবে। এতে কোনও সুদ নেওয়া হবে না বা ইএমআই দিতে হবে না। শুধু তাই নয়, বন্ধকের পুরো মেয়াদে বাড়ির মালিকানা বৃদ্ধদের কাছে থাকবে এবং সেখান থেকে তাঁদের উচ্ছেদ করা হবে না।
রিভার্স মর্টগেজ  স্কিম কি?
বিশেষ করে বয়স্কদের কথা মাথায় রেখে SBI এসবিআই-এর এই স্কিম চালু করা হয়েছে। এর আওতায় আবাসিক সম্পত্তি অর্থাৎ বাড়ির  বিনিময়ে ব্যাঙ্ক টাকা দেয়। রিভার্স মর্টগেজ মানে ব্যাঙ্ক আপনার সম্পত্তির পরিবর্তে টাকা দেবে। এতে কোনও সুদ নেওয়া হবে না বা ইএমআই দিতে হবে না। শুধু তাই নয়, বন্ধকের পুরো মেয়াদে বাড়ির মালিকানা বৃদ্ধদের কাছে থাকবে এবং সেখান থেকে তাঁদের উচ্ছেদ করা হবে না।
কিভাবে এই ঋণ কাজ করে?রিভার্স মর্টগেজ সাধারণত ৬০ বছর বয়স হয়ে যাওয়ার পর দেওয়া হয়। SBI-এর বন্ধকী ঋণ প্রকল্প ৬২ বছরের বেশি বয়সী প্রবীণ নাগরিকদের জন্য। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা নেই। এই ঋণ সম্পত্তির বিপরীতে দেওয়া হয়, তবে সবচেয়ে ভাল ব্যাপার হল আপনি চাইলে প্রতি মাসে বেতন বা পেনশনের মতো ব্যবহার করতে পারেন। বয়স্ক দম্পতির ক্ষেত্রে স্ত্রীর বয়সও কমপক্ষে ৫৫ বছর হতে হবে।
কিভাবে এই ঋণ কাজ করে?
রিভার্স মর্টগেজ সাধারণত ৬০ বছর বয়স হয়ে যাওয়ার পর দেওয়া হয়। SBI-এর বন্ধকী ঋণ প্রকল্প ৬২ বছরের বেশি বয়সী প্রবীণ নাগরিকদের জন্য। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা নেই। এই ঋণ সম্পত্তির বিপরীতে দেওয়া হয়, তবে সবচেয়ে ভাল ব্যাপার হল আপনি চাইলে প্রতি মাসে বেতন বা পেনশনের মতো ব্যবহার করতে পারেন। বয়স্ক দম্পতির ক্ষেত্রে স্ত্রীর বয়সও কমপক্ষে ৫৫ বছর হতে হবে।
এই ঋণের বিশেষত্ব কি?এই লোন পেতে গেলে সম্পত্তিটি  আবেদনকারীর  নামে হওয়া উচিত এবং এতে কোনও বকেয়া বা আগের কোনও লোন থাকলে চলবে না৷
এই ঋণের বিশেষত্ব কি?
এই লোন পেতে গেলে সম্পত্তিটি  আবেদনকারীর  নামে হওয়া উচিত এবং এতে কোনও বকেয়া বা আগের কোনও লোন থাকলে চলবে না৷
যে সম্পত্তির বিপরীতে ঋণ নেওয়া হচ্ছে তার বয়স ২০ বছরের বেশি পুরনো হলে চলবে না৷
যে সম্পত্তির বিপরীতে ঋণ নেওয়া হচ্ছে তার বয়স ২০ বছরের বেশি পুরনো হলে চলবে না৷
রিভার্স মর্টগেজ লোন শুধুমাত্র সেই সম্পত্তিতে পাওয়া যাবে যেখানে দম্পতি কমপক্ষে ১  বছর বসবাস করছেন।
রিভার্স মর্টগেজ লোন শুধুমাত্র সেই সম্পত্তিতে পাওয়া যাবে যেখানে দম্পতি কমপক্ষে ১  বছর বসবাস করছেন।
ঋণের পরিমাণ সম্পত্তির উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়, যা ৩ লক্ষ থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
ঋণের পরিমাণ সম্পত্তির উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়, যা ৩ লক্ষ থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
যদি সম্পত্তির বিপরীতে কোনও  গৃহ ঋণ  বা হোম লোন চালু থাকে তাহলে  আবেদনকারীর জন্য অনাপত্তি সনদ (এনওসি) জমা দিতে হবে।
যদি সম্পত্তির বিপরীতে কোনও  গৃহ ঋণ  বা হোম লোন চালু থাকে তাহলে  আবেদনকারীর জন্য অনাপত্তি সনদ (এনওসি) জমা দিতে হবে।
বেশিরভাগ ব্যাঙ্ক বন্ধকী ঋণের জন্য ২০০০ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত প্রসেসিং ফি নেয়৷
বেশিরভাগ ব্যাঙ্ক বন্ধকী ঋণের জন্য ২০০০ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত প্রসেসিং ফি নেয়৷
এই ঋণ শুধুমাত্র সর্বোচ্চ  ১৫ বছরের জন্য পাওয়া যাবে৷
এই ঋণ শুধুমাত্র সর্বোচ্চ  ১৫ বছরের জন্য পাওয়া যাবে৷
আপনি যে কোনও জায়গায় লোনের টাকা  ব্যয় করতে পারেন, এর জন্য কোনও বিধিনিষেধ বা নিয়ম নেই।
আপনি যে কোনও জায়গায় লোনের টাকা  ব্যয় করতে পারেন, এর জন্য কোনও বিধিনিষেধ বা নিয়ম নেই।
আয়করের ধারা ১০(৪৩) এর অধীনে, বন্ধকী ঋণের পরিমাণ সম্পূর্ণ করমুক্ত বলে বিবেচিত হয়।
আয়করের ধারা ১০(৪৩) এর অধীনে, বন্ধকী ঋণের পরিমাণ সম্পূর্ণ করমুক্ত বলে বিবেচিত হয়।

Astro Tips 2024: জীবন আর্থিক কষ্টে জেরবার? মেনে চলুন ফেং শুইয়ের এই ৫ টিপস! ঝরবে টাকার বৃষ্টি! ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে দেবে নিমেষে

বহু পরিশ্রম করেও মিলছে না ফল? আর্থিক অনটনে জীবন জেরবার? জলের মত টাকা খরচ হচ্ছে? আয়ের থেকে ব্যয় বেশি? চিন্তা করবেন না, এর সমাধান রয়েছে ফেংশুই-এ।
বহু পরিশ্রম করেও মিলছে না ফল? আর্থিক অনটনে জীবন জেরবার? জলের মত টাকা খরচ হচ্ছে? আয়ের থেকে ব্যয় বেশি? চিন্তা করবেন না, এর সমাধান রয়েছে ফেংশুই-এ।
অর্থ আকর্ষণ করার জন্য ফেং শুইতে অনেক ছোট এবং সহজ সমাধানের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। শ্রী কাল্লাজি বৈদিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিষ বিভাগের প্রধান ডঃ মৃত্যুঞ্জয় তিওয়ারির কাছ থেকে ফেংশুই মতে জীবনে আর্থিক অনটন দূর করতে কী কী করা জরুরি–
অর্থ আকর্ষণ করার জন্য ফেং শুইতে অনেক ছোট এবং সহজ সমাধানের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। শ্রী কাল্লাজি বৈদিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিষ বিভাগের প্রধান ডঃ মৃত্যুঞ্জয় তিওয়ারির কাছ থেকে ফেংশুই মতে জীবনে আর্থিক অনটন দূর করতে কী কী করা জরুরি–
১. বাড়ির বাইরে একটি ফোয়ারা বসান।ফেংশুই মতে বাড়ির মূল দরজার বাইরে পূর্ব বা দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে একটি ছোট ফোয়ারা রাখুন। মনে রাখবেন সেই ঝর্ণার জল কখনও যেন ফুরিয়ে না যায়। এর মধ্যে অবিরাম জল প্রবাহ থাকতে হবে। সেই ঝর্ণায় ২৭টি কয়েনও রাখুন।
১. বাড়ির বাইরে একটি ফোয়ারা বসান।
ফেংশুই মতে বাড়ির মূল দরজার বাইরে পূর্ব বা দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে একটি ছোট ফোয়ারা রাখুন। মনে রাখবেন সেই ঝর্ণার জল কখনও যেন ফুরিয়ে না যায়। এর মধ্যে অবিরাম জল প্রবাহ থাকতে হবে। সেই ঝর্ণায় ২৭টি কয়েনও রাখুন।
২. এই দিকে মাছের অ্যাকোয়ারিয়াম রাখুন:আপনি যদি আপনার কর্মজীবনে নতুন সুযোগ পেতে চান এবং আপনার বাড়িতে সুখ ও সমৃদ্ধি চান, তাহলে আপনার বাড়ির উত্তর দিকে একটি মাছের অ্যাকোয়ারিয়াম রাখুন। মাছ ইতিবাচক শক্তি এবং সজীবতার প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয়। শুধু তাই নয়, এই মাছের অ্যাকোয়ারিয়াম দক্ষিণ-পূর্ব দিকে রাখলে আর্থিক সুবিধা পাওয়া যাবে এবং দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
২. এই দিকে মাছের অ্যাকোয়ারিয়াম রাখুন:
আপনি যদি আপনার কর্মজীবনে নতুন সুযোগ পেতে চান এবং আপনার বাড়িতে সুখ ও সমৃদ্ধি চান, তাহলে আপনার বাড়ির উত্তর দিকে একটি মাছের অ্যাকোয়ারিয়াম রাখুন। মাছ ইতিবাচক শক্তি এবং সজীবতার প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয়। শুধু তাই নয়, এই মাছের অ্যাকোয়ারিয়াম দক্ষিণ-পূর্ব দিকে রাখলে আর্থিক সুবিধা পাওয়া যাবে এবং দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
৩. জেড প্ল্যান্ট এবং ফিনিক্স বার্ড:আপনি যদি ধনী হতে চান তবে আপনার বাড়ির দক্ষিণ দিকে ফিনিক্স পাখি বা জেড প্ল্যান্টের ছবি রাখতে হবে। এই ছোট কাজ আপনার জীবনে সুখ এবং সমৃদ্ধি আনতে পারে।
৩. জেড প্ল্যান্ট এবং ফিনিক্স বার্ড:
আপনি যদি ধনী হতে চান তবে আপনার বাড়ির দক্ষিণ দিকে ফিনিক্স পাখি বা জেড প্ল্যান্টের ছবি রাখতে হবে। এই ছোট কাজ আপনার জীবনে সুখ এবং সমৃদ্ধি আনতে পারে।
৪. ক্রিস্টাল লোটাস 
ঘরে ক্রিস্টাল লোটাস আপনাকে ধনী করবে। ক্রিস্টাল পদ্ম আপনার বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে রাখতে হবে। মনে রাখবেন ক্রিস্টাল লোটাস যেন জানালার কাছে থাকে। এটি ইতিবাচক শক্তিকে আকর্ষণ করে, যা সম্পদ বৃদ্ধি করে। এতে সৌভাগ্যও বাড়ে।

৪. ক্রিস্টাল লোটাস
ঘরে ক্রিস্টাল লোটাস আপনাকে ধনী করবে। ক্রিস্টাল পদ্ম আপনার বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে রাখতে হবে। মনে রাখবেন ক্রিস্টাল লোটাস যেন জানালার কাছে থাকে। এটি ইতিবাচক শক্তিকে আকর্ষণ করে, যা সম্পদ বৃদ্ধি করে। এতে সৌভাগ্যও বাড়ে।
৫. বাড়িতে গাছপালা সবুজ রাখুনআপনি যদি বাড়িতে গাছপালা লাগিয়ে থাকেন এবং সেগুলি শুকিয়ে যায় তবে এটি আপনার সুখের জন্য ভাল লক্ষণ নয়। গাছ সবুজ এবং সমৃদ্ধির প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয়। সেই গাছ এবং গাছগুলিতে নিয়মিত জল দিন এবং তাদের যত্ন নিন। প্রধান দরজাটি যদি লাল রঙের হয় তবে এটি ভাল হবে কারণ ফেং শুইতে, লাল রঙ সৌভাগ্যের প্রতীক এবং এটি নেতিবাচকতা থেকে রক্ষা করে। ( Disclaimer- উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷)
৫. বাড়িতে গাছপালা সবুজ রাখুন
৫. বাড়িতে গাছপালা সবুজ রাখুন আপনি যদি বাড়িতে গাছপালা লাগিয়ে থাকেন এবং সেগুলি শুকিয়ে যায় তবে এটি আপনার সুখের জন্য ভাল লক্ষণ নয়। গাছ সবুজ এবং সমৃদ্ধির প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয়। সেই গাছ এবং গাছগুলিতে নিয়মিত জল দিন এবং তাদের যত্ন নিন। প্রধান দরজাটি যদি লাল রঙের হয় তবে এটি ভাল হবে কারণ ফেং শুইতে, লাল রঙ সৌভাগ্যের প্রতীক এবং এটি নেতিবাচকতা থেকে রক্ষা করে। ( Disclaimer- উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷)

স্বল্প পুঁজিতে ভাল রোজগার, পথ দেখাচ্ছেন এই মহিলারা

ঘরে বসে মহিলাদের স্বনির্ভর করার দিশা দেখাচ্ছে বালুরঘাটের অপর্ণা সরকার। দীর্ঘদিন ধরেই মহিলাদের স্বনির্ভর করতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। শুধুমাত্র ঘর সাজানোর সামগ্রীই নয় ছোট বড় সকলের জন্য রকমারি পুতুল বানিয়ে আয়ের দিশা দেখাচ্ছেন তিনি।

Earn Money: ছোট ফুল বলে তুচ্ছ ভাববেন না, সাদা-গোলাপি এই ফুল চাষে ব্যাপক লাভ

পশ্চিম মেদিনীপুর: ফুল চাষ করে জেলার চাষিরা বেশ লাভবান হচ্ছেন। তবে এ অন্যধরনের ফুল। এই ফুলকে বলা হয় করণ ফুল। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ডেবরা, পিংলা-সহ একাধিক ব্লক এলাকায় এই ফুলের চাষ হচ্ছে। শুধু চাষ নয়, লাভবান হচ্ছেন চাষিরা।

শুধু খোলা ফুল বিক্রি নয়, মালা বানিয়ে বিক্রি করে লাভের মুখ দেখছেন পিংলার রাউতচকের বাসিন্দা পূর্ণচন্দ্র দাস। তিনি দশকাঠা জমিতে করন ফুলের চাষ করেছেন। খরচ কম, লাভ পাচ্ছেন অনেকটা।

মূলত এটি একটি শীতকালীন ফুল। পুজো-সহ বিভিন্ন ডেকোরেশনের কাজে লাগে। দেখতেও বেশ ভালো।ফুলের দিকে চোখ পড়লে আটকে থাকে চোখ। ফেরাতে পারবেন না। চাষি জানাচ্ছেন, বীজ বোনার পর থেকে একমাসের পর থেকে ফুল ফুটে শুরু করে। চৈত্র মাসের আগে পর্যন্ত টানা ফুল ফোটে। বাড়ির মহিলারা ফুল তুলে বাড়িতেই মালা গাঁথেন। সেই মালা চলে যায় জেলার বিভিন্ন ফুল বাজারে। পাঁশকুড়া, কোলাঘাট-সহ স্থানীয় বাজারে পিংলার চাষির এই করণফুলের মালা বিক্রি হয়।

আরও পড়ুন-   Mithun Chakraborty Love Life: প্রেমে আঘাত, প্রথম বিয়ে ৪ মাসে শেষ, মিঠুনের ব্যক্তিগত জীবনে একের পর এক নাটক

একটি মরসুমে ৬০-৭০ হাজার টাকা লাভ আছে। তবে বীজ থেকে গাছ তুলতে একটু সমস্যায় পড়তে হয়। খুব বেশি পরিচর্যা বা খরচ নেই। অনায়াসেই এই চাষ করা যায়।বাজারে ২০ টা মালা বিক্রি হয় তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত। এই ফুল মূলত শীতকালে হয়। বেশি চাষ না হওয়ায় দাম ও বেশ ভালো।

ফাঁকা জমিতে এই ফুলের চাষ করে বেকার যুবকেরা স্বনির্ভর হতে পারবেন। তেমনই দিশা দেখাচ্ছেন পিংলার এই চাষি। করণফুলের চাষ করে লাভ পাবেন বলেই জানাচ্ছেন পূর্ণচন্দ্র।

Ranjan Chanda 

Earn Money: ‘এখানে ’ টাকা লাগালে হাতে গুনে শেষ করা যাবে না, ১২২৪% গ্রোথ, বিশ্বাস হচ্ছে না

টাকা তো সবাই চায়, আর যতবেশি টাকা ততই স্বাচ্ছন্দ্য৷  এখন প্রচুর মানুষ  স্টক মার্কেটে অর্থ লগ্নি করেন, সকলেই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বড়সড় রিটার্ন পেতে চায়। কিন্তু খুব কমই আছে যাদের স্বপ্ন পূরণ হয়। এই ধরণের স্টক খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন যার রিটার্ন অল্প সময়ের মধ্যে বিপুল হয়৷
টাকা তো সবাই চায়, আর যতবেশি টাকা ততই স্বাচ্ছন্দ্য৷  এখন প্রচুর মানুষ  স্টক মার্কেটে অর্থ লগ্নি করেন, সকলেই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বড়সড় রিটার্ন পেতে চায়। কিন্তু খুব কমই আছে যাদের স্বপ্ন পূরণ হয়। এই ধরণের স্টক খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন যার রিটার্ন অল্প সময়ের মধ্যে বিপুল হয়৷
রাঠি স্টিল অ্যান্ড পাওয়ার লিমিটেড এমনই একটি স্টক। ৬ মাস আগে যাঁরা এতে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন, আজ তাদের বিনিয়োগ ১৩ লক্ষ টাকারও  বেশি হয়ে গেছে৷
রাঠি স্টিল অ্যান্ড পাওয়ার লিমিটেড এমনই একটি স্টক। ৬ মাস আগে যাঁরা এতে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন, আজ তাদের বিনিয়োগ ১৩ লক্ষ টাকারও  বেশি হয়ে গেছে৷
সোমবারও এর শেয়ার আপার সার্কিটে রয়েছে। গত বছরের ৩ জুলাই এই শেয়ারের মূল্য ছিল ৩.৩ টাকা। ২৯ জানুয়ারি, এই শেয়ারটি ৪৫.৩২ টাকায় পৌঁছেছে। এরপর থেকে এ শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৩৭৩ শতাংশ। এখন যদি কেউ জুলাই মাসে এই শেয়ারে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে থাকেন, তাহলে তিনি ৩০,৩০৩টি শেয়ার পেয়ে যেতেন। আজ সেই শেয়ারগুলির দাম ৪৫.৩২ টাকা থেকে বেড়ে ১৩.৭৩ লক্ষ টাকারও বেশি হয়েছে৷
সোমবারও এর শেয়ার আপার সার্কিটে রয়েছে। গত বছরের ৩ জুলাই এই শেয়ারের মূল্য ছিল ৩.৩ টাকা। ২৯ জানুয়ারি, এই শেয়ারটি ৪৫.৩২ টাকায় পৌঁছেছে। এরপর থেকে এ শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৩৭৩ শতাংশ। এখন যদি কেউ জুলাই মাসে এই শেয়ারে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে থাকেন, তাহলে তিনি ৩০,৩০৩টি শেয়ার পেয়ে যেতেন। আজ সেই শেয়ারগুলির দাম ৪৫.৩২ টাকা থেকে বেড়ে ১৩.৭৩ লক্ষ টাকারও বেশি হয়েছে৷
এমনকি ১ মাসেও ভাল রিটার্ন৬ মাস বাদ দিন, মাত্র ১ মাসে এই স্টকটি তার বিনিয়োগকারীদের ৪৫ শতাংশের বেশি রিটার্ন দিয়েছে। রাঠি স্টিলসের শেয়ার বর্তমানে তাদের ৫২-সপ্তাহ শীর্ষ ধরে রয়েছে। সোমবার এই মজুদে প্রায় ২ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ায় খবর লেখা পর্যন্ত এর বিক্রি বন্ধ রয়েছে। গোটা মাসে রাঠি স্টিলের শেয়ারের কোন পতন ঘটেনি, যা বিনিয়োগকারীদের সতর্ক থাকার ইঙ্গিত দেয়।
এমনকি ১ মাসেও ভাল রিটার্ন
৬ মাস বাদ দিন, মাত্র ১ মাসে এই স্টকটি তার বিনিয়োগকারীদের ৪৫ শতাংশের বেশি রিটার্ন দিয়েছে। রাঠি স্টিলসের শেয়ার বর্তমানে তাদের ৫২-সপ্তাহ শীর্ষ ধরে রয়েছে। সোমবার এই মজুদে প্রায় ২ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ায় খবর লেখা পর্যন্ত এর বিক্রি বন্ধ রয়েছে। গোটা মাসে রাঠি স্টিলের শেয়ারের কোন পতন ঘটেনি, যা বিনিয়োগকারীদের সতর্ক থাকার ইঙ্গিত দেয়।
গ্রোতে পাওয়া তথ্য অনুযায়ি, রাঠি ইস্পাত ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কোম্পানিটির ৫১ শতাংশ শেয়ার  প্রোমোটারদের হাতে রয়েছে। খুচরো বাজারে কোম্পানিটির ৪০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। কোম্পানির মার্কেট ক্যাপ ১৩৯ কোটি টাকার বেশি। রাঠি ইস্পাত তার শেষ ত্রৈমাসিক ফলাফল ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকাশ করেছিল। তারপর কোম্পানির আয় জুন ত্রৈমাসিকের তুলনায় ২১ কোটি টাকা কমে ১২৮ কোটি টাকা আয় হয়েছে৷
গ্রোতে পাওয়া তথ্য অনুযায়ি, রাঠি ইস্পাত ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কোম্পানিটির ৫১ শতাংশ শেয়ার  প্রোমোটারদের হাতে রয়েছে। খুচরো বাজারে কোম্পানিটির ৪০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। কোম্পানির মার্কেট ক্যাপ ১৩৯ কোটি টাকার বেশি। রাঠি ইস্পাত তার শেষ ত্রৈমাসিক ফলাফল ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকাশ করেছিল। তারপর কোম্পানির আয় জুন ত্রৈমাসিকের তুলনায় ২১ কোটি টাকা কমে ১২৮ কোটি টাকা আয় হয়েছে৷
মুনাফার কথা বললে, কোম্পানিটি ২৩ সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ৮২ লক্ষ টাকা লাভ করেছে। যেখানে জুন প্রান্তিকে কোম্পানির মুনাফা ছিল ২ কোটি টাকা। এর আগে, কোম্পানিটি মার্চ ত্রৈমাসিকে ৮০ কোটি টাকা মুনাফা করেছিল।
মুনাফার কথা বললে, কোম্পানিটি ২৩ সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ৮২ লক্ষ টাকা লাভ করেছে। যেখানে জুন প্রান্তিকে কোম্পানির মুনাফা ছিল ২ কোটি টাকা। এর আগে, কোম্পানিটি মার্চ ত্রৈমাসিকে ৮০ কোটি টাকা মুনাফা করেছিল।

Earn Money: রোজই রান্নাঘরে কাজে লাগে এই পাতা, রয়েছে ওষধি গুণও, টাকা লাগিয়ে করুন চাষ হবেন মালামাল

: ভারতের মতো কৃষিপ্রধান দেশে এখনও কৃষকরা এমন ফসলের চাষের উপর নির্ভর করেন যা তাঁদের ভাল আয়ের পথ করে দিতে পারে। গত কয়েক বছরে চাষাবাদের ধারায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। বিকল্প কষির সুযোগে কৃষকদের আয়ও বেড়েছে বেশ খানিকটা। এমন কিছু চাষাবাদ আজকাল করা হচ্ছে যাতে ভাল লাভের মুখ দেখছেন তাঁরা। এমনই একটি গাছের কথা আজ জেনে নেওয়া যাক। এই ফসল প্রতিটি রান্নাঘরে প্রয়োজন। রান্নার স্বাদ বাড়াতে এর জুড়ি নেই। অথচ, তার কথা আমরা প্রায় ধর্তব্যেই রাখি না।
: ভারতের মতো কৃষিপ্রধান দেশে এখনও কৃষকরা এমন ফসলের চাষের উপর নির্ভর করেন যা তাঁদের ভাল আয়ের পথ করে দিতে পারে। গত কয়েক বছরে চাষাবাদের ধারায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। বিকল্প কষির সুযোগে কৃষকদের আয়ও বেড়েছে বেশ খানিকটা। এমন কিছু চাষাবাদ আজকাল করা হচ্ছে যাতে ভাল লাভের মুখ দেখছেন তাঁরা। এমনই একটি গাছের কথা আজ জেনে নেওয়া যাক। এই ফসল প্রতিটি রান্নাঘরে প্রয়োজন। রান্নার স্বাদ বাড়াতে এর জুড়ি নেই। অথচ, তার কথা আমরা প্রায় ধর্তব্যেই রাখি না।
তেজপাতার কথা বলা হচ্ছে। ভারতীয় মশলার অন্যতম ধরা যেতে পারে এই তেজপাতাকে। তবে এক সময় চাষাবাদে এটিকে নগণ্য হিসেবে ধরা হত। কৃষকরা একে লাভজনক বলেও মনে করতেন না। সময় বদলেছে, ভারতীয় কৃষকরা তেজপাতা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
তেজপাতার কথা বলা হচ্ছে। ভারতীয় মশলার অন্যতম ধরা যেতে পারে এই তেজপাতাকে। তবে এক সময় চাষাবাদে এটিকে নগণ্য হিসেবে ধরা হত। কৃষকরা একে লাভজনক বলেও মনে করতেন না। সময় বদলেছে, ভারতীয় কৃষকরা তেজপাতা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
বিহারের ছাপড়া জেলার কৃষকেরা ব্যাপক হারে তেজপাতা চাষ করছেন। চাহিদা বাড়ছে বলে এখন নার্সারিতেও পাওয়া যাচ্ছে চারা।কম খরচে ভাল রোজগার— ছাপড়া জেলার মাকসুদ আলম মুন্না জানান, প্রথমে তিনি পরীক্ষামূলক ভাবে একটি চারা রোপণ করেছিলেন। গাছের বৃদ্ধি ভাল হয়েছে এবং ফলনও ভাল। তাই দেখে অন্য কৃষকরাও আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। শুধু কৃষকদের চাহিদায় তেজপাতার চারা বিক্রি করছে নার্সারি।
বিহারের ছাপড়া জেলার কৃষকেরা ব্যাপক হারে তেজপাতা চাষ করছেন। চাহিদা বাড়ছে বলে এখন নার্সারিতেও পাওয়া যাচ্ছে চারা।
কম খরচে ভাল রোজগার—
ছাপড়া জেলার মাকসুদ আলম মুন্না জানান, প্রথমে তিনি পরীক্ষামূলক ভাবে একটি চারা রোপণ করেছিলেন। গাছের বৃদ্ধি ভাল হয়েছে এবং ফলনও ভাল। তাই দেখে অন্য কৃষকরাও আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। শুধু কৃষকদের চাহিদায় তেজপাতার চারা বিক্রি করছে নার্সারি।
তেজপাতা গাছ লাগানোর ছয় মাস পর এর পাতা তোলা যায়। মাকসুদ বলেন, আগে কৃষকরা এই চাষের বিষয়ে সচেতন ছিলেন না। কিন্তু এখন নানা ধরনের তথ্যও পাওয়া যাচ্ছে। নার্সারি থেকে প্রতিদিন তেজপাতার চারা বিক্রি করা হয়। এখানে একটি তেজপাতার চারা কৃষকরা পান ১২৫ টাকার বিনিময়ে। চাষ করে ভাল লাভও পেয়ে থাকেন তাঁরা।
তেজপাতা গাছ লাগানোর ছয় মাস পর এর পাতা তোলা যায়। মাকসুদ বলেন, আগে কৃষকরা এই চাষের বিষয়ে সচেতন ছিলেন না। কিন্তু এখন নানা ধরনের তথ্যও পাওয়া যাচ্ছে। নার্সারি থেকে প্রতিদিন তেজপাতার চারা বিক্রি করা হয়। এখানে একটি তেজপাতার চারা কৃষকরা পান ১২৫ টাকার বিনিময়ে। চাষ করে ভাল লাভও পেয়ে থাকেন তাঁরা।
তেজপাতার ঔষধীগুণ—মাকসুদ আলম মুন্না জানান, বাজারে এর চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। তেজপাতার গাছ লাগিয়ে কৃষকরা আয় করতে পারেন। এটি এমন একটি উদ্ভিদ যা কম খরচে বেশি লাভ দেয়। তিনি বলেন, স্বাদ বাড়াতে মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়, কিন্তু তেজপাতা যে আমাদের শরীরের ওষুধ হিসেবেও কাজ করে তা মানুষ জানে না।
তেজপাতার ঔষধীগুণ—
মাকসুদ আলম মুন্না জানান, বাজারে এর চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। তেজপাতার গাছ লাগিয়ে কৃষকরা আয় করতে পারেন। এটি এমন একটি উদ্ভিদ যা কম খরচে বেশি লাভ দেয়। তিনি বলেন, স্বাদ বাড়াতে মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়, কিন্তু তেজপাতা যে আমাদের শরীরের ওষুধ হিসেবেও কাজ করে তা মানুষ জানে না।
এটি অনেক ধরনের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। আয়ুর্বেদেও তেজপাতার গুরুত্ব রয়েছে। এটি এমন একটি গাছ যার পাতা থেকে শিকড় সবই ভেষজ ঔষধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। তেজপাতা চাষের জন্য খুব বেশি জলসেচের প্রয়োজন হয় না। সপ্তাহে একবার সেচ দেওয়া যেতে পারে। তেজপাতার তেলও খুব উপকারী।
এটি অনেক ধরনের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। আয়ুর্বেদেও তেজপাতার গুরুত্ব রয়েছে। এটি এমন একটি গাছ যার পাতা থেকে শিকড় সবই ভেষজ ঔষধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। তেজপাতা চাষের জন্য খুব বেশি জলসেচের প্রয়োজন হয় না। সপ্তাহে একবার সেচ দেওয়া যেতে পারে। তেজপাতার তেলও খুব উপকারী।

Rs.10 Note: রাজা করে দেবে ‘এই’ ১০ টাকার নোট! বাড়ি বসেই পেয়ে যাবেন লাখ লাখ টাকা! কী ভাবে? জানুন ‘সঠিক’ নিয়ম

করোনা পরবর্তী অধ্যায়ে একদিকে যেমন বহু মানুষ কাজ হারিয়েছেন তেমনই আবার নতুন করে আয়ের দিশা খুঁজে পেয়েছেন অনেকে। অনেকেরই জানা না থাকলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিন্তু একেবারে বিনা পরিশ্রমে বা নামমাত্র পরিশ্রমেই বড় অংকের টাকা রোজগার করা সম্ভব। যেমন আমরা অনেকেই কিন্তু জানি না বুড়ো হাতির মতোই পুরোনো টাকার নোটও কিন্তু লাখটাকা।
করোনা পরবর্তী অধ্যায়ে একদিকে যেমন বহু মানুষ কাজ হারিয়েছেন তেমনই আবার নতুন করে আয়ের দিশা খুঁজে পেয়েছেন অনেকে। অনেকেরই জানা না থাকলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিন্তু একেবারে বিনা পরিশ্রমে বা নামমাত্র পরিশ্রমেই বড় অংকের টাকা রোজগার করা সম্ভব। যেমন আমরা অনেকেই কিন্তু জানি না বুড়ো হাতির মতোই পুরোনো টাকার নোটও কিন্তু লাখটাকা।
খুঁজে দেখুন তো আপনার পার্সে কি কোনও পুরনো ১০ টাকার নোট আছে? তাহলে সময় থাকতে সেটি যত্ন করে গুছিয়ে রাখুন। এর বিনিময়ে কিন্তু আপনি সহজেই কয়েক লক্ষ টাকা রোজগার করতে পারেন। বিশ্বের বাজারে এই মুহূর্তে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনি সহজ পদ্ধতিতে নোট বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা রোজগার করতে পারেন।
খুঁজে দেখুন তো আপনার পার্সে কি কোনও পুরনো ১০ টাকার নোট আছে? তাহলে সময় থাকতে সেটি যত্ন করে গুছিয়ে রাখুন। এর বিনিময়ে কিন্তু আপনি সহজেই কয়েক লক্ষ টাকা রোজগার করতে পারেন। বিশ্বের বাজারে এই মুহূর্তে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনি সহজ পদ্ধতিতে নোট বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা রোজগার করতে পারেন।
শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও এই নোট বিক্রি করে আপনি সহজেই ৪ লক্ষ টাকা পেতে পারেন এবং এটা আপনার কাছে একটা সোনার ডিম পাড়া হাঁসের মত উপহার হয়ে উঠতে পারে। যদি আপনি এই সুযোগটা মিস করেন তাহলে আপনি কিন্তু শেষে গিয়ে আফসোস করবেন, কারণ এরকম সুযোগ বারবার কিন্তু আসে না।
শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও এই নোট বিক্রি করে আপনি সহজেই ৪ লক্ষ টাকা পেতে পারেন এবং এটা আপনার কাছে একটা সোনার ডিম পাড়া হাঁসের মত উপহার হয়ে উঠতে পারে। যদি আপনি এই সুযোগটা মিস করেন তাহলে আপনি কিন্তু শেষে গিয়ে আফসোস করবেন, কারণ এরকম সুযোগ বারবার কিন্তু আসে না।
আন্তর্জাতিক বাজারে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলি পুরনো ১০ টাকার নোটের বিনিময়ে প্রচুর আয়ের অপশন এখন আপনাকে দিচ্ছে। তবে, সাধারণ নোট বিক্রি করে আপনি এই টাকা পাবেন না। আপনার নোট কিন্তু হতে হবে একেবারে স্পেশাল।
আন্তর্জাতিক বাজারে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলি পুরনো ১০ টাকার নোটের বিনিময়ে প্রচুর আয়ের অপশন এখন আপনাকে দিচ্ছে। তবে, সাধারণ নোট বিক্রি করে আপনি এই টাকা পাবেন না। আপনার নোট কিন্তু হতে হবে একেবারে স্পেশাল।
নোটটিতে ৭৮৬ ক্রমিক সংখ্যাটি লেখা থাকতে হবে। শুধু তাই নয়, এই নোটে কিন্তু মহাত্মা গান্ধীর ছবি সামনের দিকে ছাপানো থাকতে হবে। যদি আপনার নোট এই উভয় শর্ত পূরণ করে তাহলে আপনি চাইলে মোটা টাকা রোজগার করতে পারবেন।
নোটটিতে ৭৮৬ ক্রমিক সংখ্যাটি লেখা থাকতে হবে। শুধু তাই নয়, এই নোটে কিন্তু মহাত্মা গান্ধীর ছবি সামনের দিকে ছাপানো থাকতে হবে। যদি আপনার নোট এই উভয় শর্ত পূরণ করে তাহলে আপনি চাইলে মোটা টাকা রোজগার করতে পারবেন।
ক্রমিক নম্বর ৭৮৬ কোনও কোনও সমাজে অত্যন্ত সৌভাগ্যবান এবং পবিত্র বলে বিবেচিত হয়। বাড়িতে সুখ ও সমৃদ্ধি বজায় রাখতে মানুষ এই নোট কিনতে পছন্দ করে। যদি আপনার কাছে এরকম তিনটি নোট থাকে তবে আপনি সেগুলি ১২ লাখ টাকায় বিক্রি করতে পারেন, তাহলে আপনি কিন্তু একটা বিশাল লাভ পেয়ে যাবেন।
ক্রমিক নম্বর ৭৮৬ কোনও কোনও সমাজে অত্যন্ত সৌভাগ্যবান এবং পবিত্র বলে বিবেচিত হয়। বাড়িতে সুখ ও সমৃদ্ধি বজায় রাখতে মানুষ এই নোট কিনতে পছন্দ করে। যদি আপনার কাছে এরকম তিনটি নোট থাকে তবে আপনি সেগুলি ১২ লাখ টাকায় বিক্রি করতে পারেন, তাহলে আপনি কিন্তু একটা বিশাল লাভ পেয়ে যাবেন।
আপনি ঘরে বসেই অনলাইনে এই টাকার নোট বিক্রি করতে পারেন, যা হবে একটি সুবর্ণ সুযোগ। এর জন্য আপনাকে প্রথমে Quikr ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রার করতে হবে। এরপর আপনাকে নিজের নোটের ছবি তুলে সেটাকে কিন্তু বিজ্ঞাপনের আকারে Quikr ওয়েবসাইটে দিতে হবে। এর পরে গ্রাহকরা ব্যক্তিগতভাবে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। আপনাকে শুধু বাড়িতে বসে ক্রেতার সঙ্গে টাকা নিয়ে দর করতে হবে। তাহলেই দেখবেন, আপনার সৌভাগ্য ঠেকায় কে!
আপনি ঘরে বসেই অনলাইনে এই টাকার নোট বিক্রি করতে পারেন, যা হবে একটি সুবর্ণ সুযোগ। এর জন্য আপনাকে প্রথমে Quikr ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রার করতে হবে। এরপর আপনাকে নিজের নোটের ছবি তুলে সেটাকে কিন্তু বিজ্ঞাপনের আকারে Quikr ওয়েবসাইটে দিতে হবে। এর পরে গ্রাহকরা ব্যক্তিগতভাবে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। আপনাকে শুধু বাড়িতে বসে ক্রেতার সঙ্গে টাকা নিয়ে দর করতে হবে। তাহলেই দেখবেন, আপনার সৌভাগ্য ঠেকায় কে!

 

Shubman Gill Net Worth: এত কম সময়ে এত টাকা! শুভমান গিলের সম্পত্তির পরিমাণ জানলে চমকে যাবেন

ভারতীয় দলের তরুণ তারকা ক্রিকেটারদের মধ্যে অন্যতম হলেন শুভমান গিল। ২০২৩ সাল ব্যাটিং স্বপ্নের ফর্মে গিয়েছে তাঁর। আইপিএলেও গুজরাত টাইটান্সের নতুন অধিনায়কও নির্বাচিত হয়েছেন গিল।
ভারতীয় দলের তরুণ তারকা ক্রিকেটারদের মধ্যে অন্যতম হলেন শুভমান গিল। ২০২৩ সাল ব্যাটিং স্বপ্নের ফর্মে গিয়েছে তাঁর। আইপিএলেও গুজরাত টাইটান্সের নতুন অধিনায়কও নির্বাচিত হয়েছেন গিল।
খুব কম সময়ের মধ্যে নিজের জনপ্রিয়তাকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন তিনি। তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও জানার কৌতুহল কম নয় ফ্যানেদের। মাত্র কয়েক বছরের কেরিয়ারে কত টাকার সম্পত্তির মালিক হয়েছেন শুভমান গিল জানলে অবাক হবেন।
খুব কম সময়ের মধ্যে নিজের জনপ্রিয়তাকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন তিনি। তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও জানার কৌতুহল কম নয় ফ্যানেদের। মাত্র কয়েক বছরের কেরিয়ারে কত টাকার সম্পত্তির মালিক হয়েছেন শুভমান গিল জানলে অবাক হবেন।
শুভমান গিলের বয়ল মাত্র ২৪ বছর। এর মধ্যেই কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক হয়ে গিয়েছেন এই ডান হাতি ব্যাটার। StockGro-র রিপোর্ট অনুযায়ী শুভমন গিলের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৩২ কোটি টাকারও বেশি।
শুভমান গিলের বয়ল মাত্র ২৪ বছর। এর মধ্যেই কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক হয়ে গিয়েছেন এই ডান হাতি ব্যাটার। StockGro-র রিপোর্ট অনুযায়ী শুভমন গিলের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৩২ কোটি টাকারও বেশি।
শুভমান গিলের এই ৩২ কোটি টাকার সম্পত্তির মধ্যে ক্রিকেট খেলে এখনও পর্যন্ত তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ১১ কোটি ২৪ লক্ষ টাকা। শুভমান গিল ক্রিকেট খেলার বাইরে বিভিম্ম ব্র্র্যান্ড এন্ডোর্সমেন্ট থেকেও প্রচুর টাকা আয় করেন।
শুভমান গিলের এই ৩২ কোটি টাকার সম্পত্তির মধ্যে ক্রিকেট খেলে এখনও পর্যন্ত তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ১১ কোটি ২৪ লক্ষ টাকা। শুভমান গিল ক্রিকেট খেলার বাইরে বিভিম্ম ব্র্র্যান্ড এন্ডোর্সমেন্ট থেকেও প্রচুর টাকা আয় করেন।
বিসিসিআইয়ের বি গ্রেডে থাকায়  বছরে ৩ কোটি টাকা পান গিল। এছাড়া টি-২০, ওডিআই ও টেস্ট খেলে ম্যাচ পিছু ৩ লক্ষ, ৬ লক্ষ ও ১৫ লক্ষ টাকা পান। আইপিএল খেলে গুজরাত টাইটান্স থেকে পান ৮ কোটি টাকা।
বিসিসিআইয়ের বি গ্রেডে থাকায় বছরে ৩ কোটি টাকা পান গিল। এছাড়া টি-২০, ওডিআই ও টেস্ট খেলে ম্যাচ পিছু ৩ লক্ষ, ৬ লক্ষ ও ১৫ লক্ষ টাকা পান। আইপিএল খেলে গুজরাত টাইটান্স থেকে পান ৮ কোটি টাকা।
এছাড়া শুভমান গিলের রেঞ্জ রোভার এসইউভি ও মাহিন্দ্রা থার দুটি গাড়ি রয়েছে। যার দাম প্রায় দেড় কোটি টাকা। পঞ্জাবের ফিরোজপুরে একটি বাড়ি সহ বেশ কয়েকটি সম্পত্তি রয়েছে গিলের। আর গিল যেইভাবে পারফর্ম করছেন তাতে আগামী দিনে আরও দ্রুত বাড়বে তাঁর সম্পত্তি।
এছাড়া শুভমান গিলের রেঞ্জ রোভার এসইউভি ও মাহিন্দ্রা থার দুটি গাড়ি রয়েছে। যার দাম প্রায় দেড় কোটি টাকা। পঞ্জাবের ফিরোজপুরে একটি বাড়ি সহ বেশ কয়েকটি সম্পত্তি রয়েছে গিলের। আর গিল যেইভাবে পারফর্ম করছেন তাতে আগামী দিনে আরও দ্রুত বাড়বে তাঁর সম্পত্তি।