ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের আশঙ্কা, ১০০ ফুট উঁচু ঢেউ! সুনামি আছড়ে পড়বে আবার!

ভয়ঙ্কর সুনামির আশঙ্কা। ১০০ ফিট উঁচু ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ভয়ঙ্কর এক রিপোর্ট।
ভয়ঙ্কর সুনামির আশঙ্কা। ১০০ ফিট উঁচু ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ভয়ঙ্কর এক রিপোর্ট।
এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূল ও কানাডার মধ্যে ৬০০ মাইল দীর্ঘ ক্যাসকাডিয়া সাবডাকশন জোন ফল্ট লাইনে সমস্যা রয়েছে। এই চ্যুতিরেখা সম্পর্কে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূল ও কানাডার মধ্যে ৬০০ মাইল দীর্ঘ ক্যাসকাডিয়া সাবডাকশন জোন ফল্ট লাইনে সমস্যা রয়েছে। এই চ্যুতিরেখা সম্পর্কে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
এই চ্যুতি রেখা বড়সড় ভূমিকম্পের কারণ হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন ভূবিজ্ঞানীরা। ৭ জুন প্রকাশিত রিপোর্টে সেই আশঙ্কার কথা বলা হয়েছে।
এই চ্যুতি রেখা বড়সড় ভূমিকম্পের কারণ হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন ভূবিজ্ঞানীরা। ৭ জুন প্রকাশিত রিপোর্টে সেই আশঙ্কার কথা বলা হয়েছে।
‘সায়েন্স অ্যাডভান্স’-এর সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভূমিকম্প হলে সেটির তীব্রতা রিখটার স্কেলে হতে পারে প্রায় ৯। অর্থাৎ ভয়ঙ্কর ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
‘সায়েন্স অ্যাডভান্স’-এর সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভূমিকম্প হলে সেটির তীব্রতা রিখটার স্কেলে হতে পারে প্রায় ৯। অর্থাৎ ভয়ঙ্কর ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২০২১ সালে ৪১ দিনের জন্য একটি জাহাজ মোতায়েন করা হয়েছিল। সেই জাহাজে অত্য়াধুনিক জিওফিজিক্যাল যন্ত্র ছিল। সমুদ্রতলে উষ্ণতা, প্লেটের পরিস্থিতি যাচাই করতে সেই পরীক্ষা-নীরিক্ষা চলেছিল।
২০২১ সালে ৪১ দিনের জন্য একটি জাহাজ মোতায়েন করা হয়েছিল। সেই জাহাজে অত্য়াধুনিক জিওফিজিক্যাল যন্ত্র ছিল। সমুদ্রতলে উষ্ণতা, প্লেটের পরিস্থিতি যাচাই করতে সেই পরীক্ষা-নীরিক্ষা চলেছিল।
রিপোর্টে বলা হচ্ছে, ক্যাসকাডিয়া সাবসেকশন জোনের প্লেট একে অপরের দিকে এগোচ্ছে। ফলে খুব শিগগির চাপ তৈরি হতে পারে।
রিপোর্টে বলা হচ্ছে, ক্যাসকাডিয়া সাবসেকশন জোনের প্লেট একে অপরের দিকে এগোচ্ছে। ফলে খুব শিগগির চাপ তৈরি হতে পারে।
সেই চাপ সমুদ্রের নিচে ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের সৃষ্টি করতে পারে। যার জেরে হতে পারে সুনামি। ক্যালিফোর্নিয়া, ওরেগন এবং ওয়াশিংটনে ভয়ঙ্কর ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সেই চাপ সমুদ্রের নিচে ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের সৃষ্টি করতে পারে। যার জেরে হতে পারে সুনামি। ক্যালিফোর্নিয়া, ওরেগন এবং ওয়াশিংটনে ভয়ঙ্কর ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।