Ushuaia

End of the World: এখানেই পৃথিবীর শেষ সীমা,পৃথিবীর সেই শেষ শহরটার নাম জানেন? বলুন তো কী আছে সেখানে? জানলে চোখ ছানাবড়া হবে

পৃথিবী গোলাকার। কিন্তু এই গোলাকার পৃথিবীর-ও একটা শেষ আছে। পৃথিবীর সেই শহরটার নাম কী জানেন? কোথায়-ই বা অবস্থিত? এই নিয়ে গোটা বিশ্বেই বহু পরীক্ষা-নীরিক্ষা চালিয়েছেন ভূ-বিজ্ঞানীরা। অবশেষে পৃথিবীর শেষ অংশ খুঁজে পেয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কোথায় পৃথিবীর সেই শেষ সীমা?
পৃথিবী গোলাকার। কিন্তু এই গোলাকার পৃথিবীর-ও একটা শেষ আছে। পৃথিবীর সেই শহরটার নাম কী জানেন? কোথায়-ই বা অবস্থিত? এই নিয়ে গোটা বিশ্বেই বহু পরীক্ষা-নীরিক্ষা চালিয়েছেন ভূ-বিজ্ঞানীরা। অবশেষে পৃথিবীর শেষ অংশ খুঁজে পেয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কোথায় পৃথিবীর সেই শেষ সীমা?
যেহুতু পৃথিবী গোলাকার, তাই প্রকৃত অর্থে হয়তো এর শেষ বলে কিছু নেই। কিন্তু ভূ-বিজ্ঞানীদের গবেষণায় উঠে এসেছে পৃথিবীর শেষ অংশ। কিন্তু এই নিয়ে নানা মুনির নানা মত। একদল বিজ্ঞানী ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট সাসেক্স বা রাশিয়ার সাইবেরীয় অঞ্চলের ইয়ামান পেনিনসুলা বা চিলির কেপহর্নকে পৃথিবীর শেষ বলে দাবি করেছেন। কিন্তু এই শহরগুলিকে পৃথিবীর শেষ অংশের পরিবর্তে পৃথিবীর সীমানা বলেই দাবি অধিকাংশ ভূ-বিজ্ঞানীদের।
যেহুতু পৃথিবী গোলাকার, তাই প্রকৃত অর্থে হয়তো এর শেষ বলে কিছু নেই। কিন্তু ভূ-বিজ্ঞানীদের গবেষণায় উঠে এসেছে পৃথিবীর শেষ অংশ। কিন্তু এই নিয়ে নানা মুনির নানা মত। একদল বিজ্ঞানী ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট সাসেক্স বা রাশিয়ার সাইবেরীয় অঞ্চলের ইয়ামান পেনিনসুলা বা চিলির কেপহর্নকে পৃথিবীর শেষ বলে দাবি করেছেন। কিন্তু এই শহরগুলিকে পৃথিবীর শেষ অংশের পরিবর্তে পৃথিবীর সীমানা বলেই দাবি অধিকাংশ ভূ-বিজ্ঞানীদের।
তবে পৃথিবীর শেষ কোথায়? দক্ষিণ আমেরিকার একেবারে দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত আর্জেন্টিনার উশুইয়াই শহরকেই পৃথিবীর শেষ শহর বলা হয়। ও দেশের ভাষায় ‘পৃথিবীর শেষ প্রান্ত’– Fin DEl mundo
তবে পৃথিবীর শেষ কোথায়? দক্ষিণ আমেরিকার একেবারে দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত আর্জেন্টিনার উশুইয়াই শহরকেই পৃথিবীর শেষ শহর বলা হয়। ও দেশের ভাষায় ‘পৃথিবীর শেষ প্রান্ত’– Fin DEl mundo
উশুইয়াই শহরের চারদিকে দুর্গম পাহাড়, উত্তাল সমুদ্র। তাই ১৮৭৩ সাল থেকেই আর্জেন্টিনা সরকার সেখানে সে-দেশের রাজনৈতিক বন্দিদের নির্বাসন দিতে শুরু করেন। তবে, নানা বিতর্কের পর ১৯৪৭ সালে এই প্রথা বন্ধ হয়। পুরনো জেল এখন ঐতিহাসিক মিউজিয়াম।
উশুইয়াই শহরের চারদিকে দুর্গম পাহাড়, উত্তাল সমুদ্র। তাই ১৮৭৩ সাল থেকেই আর্জেন্টিনা সরকার সেখানে সে-দেশের রাজনৈতিক বন্দিদের নির্বাসন দিতে শুরু করেন। তবে, নানা বিতর্কের পর ১৯৪৭ সালে এই প্রথা বন্ধ হয়। পুরনো জেল এখন ঐতিহাসিক মিউজিয়াম।
আন্দিজ পাহাড়ের মাঝে এই অঞ্চলটির নাম ‘টিয়েরা দেল ফুয়েগো’ বা আগুনের শহর। উত্তরে ম্যাজেনাল প্রণালী ও দক্ষিণে বীগল চ্যানেল দুই মহাসাগরকে যুক্ত করেছে। বিখ্যাত পর্তুগিজ আবিষ্কারক ম্যাজেনাল-ই ‘টিয়েরা দেল ফুয়েগো’ নাম দেন। এখন এদেশে শুধু ইউরোপীয়দের বাস।

আন্দিজ পাহাড়ের মাঝে এই অঞ্চলটির নাম ‘টিয়েরা দেল ফুয়েগো’ বা আগুনের শহর। উত্তরে ম্যাজেনাল প্রণালী ও দক্ষিণে বীগল চ্যানেল দুই মহাসাগরকে যুক্ত করেছে। বিখ্যাত পর্তুগিজ আবিষ্কারক ম্যাজেনাল-ই ‘টিয়েরা দেল ফুয়েগো’ নাম দেন। এখন এদেশে শুধু ইউরোপীয়দের বাস।
উশুইয়াই শহরটি ছোট্ট। বর্তমানে জনসংখ্যা ৫৭ হাজার। আয়তন ২৩ বর্গকিমি। গ্রীষ্মেও তাপমাত্রা কখনও ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস আবার কখন-ও বা দুম করে ২০ ডিগ্র হতে পারে। দক্ষিণ মেরু যাবার সব জাহাজগুলি এখান থেকেই ছাড়ে।
উশুইয়াই শহরটি ছোট্ট। বর্তমানে জনসংখ্যা ৫৭ হাজার। আয়তন ২৩ বর্গকিমি। গ্রীষ্মেও তাপমাত্রা কখনও ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস আবার কখন-ও বা দুম করে ২০ ডিগ্র হতে পারে। দক্ষিণ মেরু যাবার সব জাহাজগুলি এখান থেকেই ছাড়ে।
উশুইয়াইয়ের দু’পাশে পাহড়ের সারি। ইউরোপীয়রা আসার আগে এখানে বাস করত ইয়াগালেস উপজাতিরা। উশুইয়াইতে সর্বপ্রথম গড়ে ওঠা বিল্ডিং সেলোসিয়ান চার্চটি এখন-ও আছে।
উশুইয়াইয়ের দু’পাশে পাহড়ের সারি। ইউরোপীয়রা আসার আগে এখানে বাস করত ইয়াগালেস উপজাতিরা। উশুইয়াইতে সর্বপ্রথম গড়ে ওঠা বিল্ডিং সেলোসিয়ান চার্চটি এখন-ও আছে।
পৃথিবীর শেষ প্রান্তে যেতে আগে প্রায় ২ বছর সময় লাগত। এখন দু’দিনের আমেরিকা থেকে উশুইয়াই পৌঁছনো যায়। রাজধানী বুয়েন্স এয়ার্স থেকে পম্পাসো পাতাগোনিয়া পেরিয়ে ঘণ্টা পাঁচেকের ফ্লাইট।
পৃথিবীর শেষ প্রান্তে যেতে আগে প্রায় ২ বছর সময় লাগত। এখন দু’দিনের আমেরিকা থেকে উশুইয়াই পৌঁছনো যায়। রাজধানী বুয়েন্স এয়ার্স থেকে পম্পাসো পাতাগোনিয়া পেরিয়ে ঘণ্টা পাঁচেকের ফ্লাইট।