লিভারে অতিরিক্ত ক্ষতিকারক স্নেহজাতীয় পদার্থ বা ফ্যাট জমলে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দেয়।

Drinks Harmful to Fatty Liver: চেনা এই ৩ পানীয় খেলে ফ্যাটি লিভারের আশঙ্কা! উপকারের নামে ঝাঁঝরা শরীর! ভুলেও খাবেন না

লিভারে অতিরিক্ত ক্ষতিকারক স্নেহজাতীয় পদার্থ বা ফ্যাট জমলে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দেয়।
লিভারে অতিরিক্ত ক্ষতিকারক স্নেহজাতীয় পদার্থ বা ফ্যাট জমলে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দেয়।

 

খাবারের পাশাপাশি একাধিক পানীয়ও আছে যেগুলি লিভারের সুস্থতার পথে বাধা তৈরি করে। কোন কোন পানীয় একদমই খাওয়া যাবে না ফ্যাটি লিভার আটকাতে, জেনে নি। বলছেন বিশেষজ্ঞ ডক্টর সৌরভ শেট্টী।
খাবারের পাশাপাশি একাধিক পানীয়ও আছে যেগুলি লিভারের সুস্থতার পথে বাধা তৈরি করে। কোন কোন পানীয় একদমই খাওয়া যাবে না ফ্যাটি লিভার আটকাতে, জেনে নি। বলছেন বিশেষজ্ঞ ডক্টর সৌরভ শেট্টী।

 

অতিরিক্ত সোডা পান করলে স্বাস্থ্যহানি ঘটে। প্রচুর শর্করায় ঠাসা এই পানীয় ইনসুলিন রেজিস্টান্স বাড়িয়ে দেয়। আশঙ্কা বাড়ে ফ্যাটি অ্যাসিডের।
অতিরিক্ত সোডা পান করলে স্বাস্থ্যহানি ঘটে। প্রচুর শর্করায় ঠাসা এই পানীয় ইনসুলিন রেজিস্টান্স বাড়িয়ে দেয়। আশঙ্কা বাড়ে ফ্যাটি অ্যাসিডের।

 

রোজ একটি বা তার বেশি অতিরিক্ত মিষ্টি পানীয় ৫-৭ বছর ধরে খেলে ফ্যাটি লিভারের আশঙ্কা বেড়ে যায় অনেকটাই।
রোজ একটি বা তার বেশি অতিরিক্ত মিষ্টি পানীয় ৫-৭ বছর ধরে খেলে ফ্যাটি লিভারের আশঙ্কা বেড়ে যায় অনেকটাই।

 

অ্যালকোহল অবশ্যই রিস্ক ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায় ফ্যাটি লিভারের জন্য। অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবনে লিভার চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ওজন কমে যাওয়া, খিদে কমে যাওয়া, জন্ডিস, গোড়ালি ফুলে যাওয়া, আচ্ছন্নভাব, রক্তবমি হওয়ার মতো একাধিক উপসর্গ দেখা দেয়।
অ্যালকোহল অবশ্যই রিস্ক ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায় ফ্যাটি লিভারের জন্য। অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবনে লিভার চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ওজন কমে যাওয়া, খিদে কমে যাওয়া, জন্ডিস, গোড়ালি ফুলে যাওয়া, আচ্ছন্নভাব, রক্তবমি হওয়ার মতো একাধিক উপসর্গ দেখা দেয়।

 

স্পোর্টস এবং এনার্জি ড্রিঙ্কসেও চিনির পরিমাণ বেশি থাকে। অনেকেই না জেনে রোজ পান করে থাকেন। ডাক্তারের মতে এনার্জি ড্রিঙ্কস এমন কিছু উপকার করে না শরীরের।
স্পোর্টস এবং এনার্জি ড্রিঙ্কসেও চিনির পরিমাণ বেশি থাকে। অনেকেই না জেনে রোজ পান করে থাকেন। ডাক্তারের মতে এনার্জি ড্রিঙ্কস এমন কিছু উপকার করে না শরীরের।