Tag Archives: healthy drinks

Belly Fat Loss Tips: পুজোর আগে ছিপছিপে তন্বী চেহারা পেতে রোজ সকাল বিকেল চুমুক দিন এই বিশেষ চায়ে! তলপেট, কোমর থেকে মেদ ঝরতে বাধ্য

আটপৌরে দুধ-চা, কালো চায়ের পাশাপাশি এখন রকমারি চা হাজির হাতের কাছে৷ ইচ্ছেমতো চুমুক দেওয়া যায় পছন্দ অনুযায়ী৷ স্বাদের পাশাপাশি গুণেরও শেষ নেই এই পানীয়গুলির৷
আটপৌরে দুধ-চা, কালো চায়ের পাশাপাশি এখন রকমারি চা হাজির হাতের কাছে৷ ইচ্ছেমতো চুমুক দেওয়া যায় পছন্দ অনুযায়ী৷ স্বাদের পাশাপাশি গুণেরও শেষ নেই এই পানীয়গুলির৷

 

জানেন কি চায়ে চুমুক দিয়ে রোগাও হওয়া যায়! কোন চা খেলে তলপেটের মেদ কমে যাবে, জেনে নিন৷ বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা৷
জানেন কি চায়ে চুমুক দিয়ে রোগাও হওয়া যায়! কোন চা খেলে তলপেটের মেদ কমে যাবে, জেনে নিন৷ বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা৷

 

ফ্ল্যাভোনয়েড, ক্যাটেচিন্স, অ্যামাইনো অ্যাসিড, পলিফেলন, ভিটামিন, মিনারেলসে ভরপুর গ্রিন টি সাহায্য করে তলপেটের মেদ কমাতে৷ মেটাবলিজম এবং ফ্যাট অক্সিডেশনও বাড়িয়ে তোলে৷
ফ্ল্যাভোনয়েড, ক্যাটেচিন্স, অ্যামাইনো অ্যাসিড, পলিফেলন, ভিটামিন, মিনারেলসে ভরপুর গ্রিন টি সাহায্য করে তলপেটের মেদ কমাতে৷ মেটাবলিজম এবং ফ্যাট অক্সিডেশনও বাড়িয়ে তোলে৷

 

কোমরের অংশ থেকে মেদ ঝরিয়ে দেয় দারচিনির চা৷ মেদ কমানো, মেটাবলিজম বাড়ানো, হজমে সাহায্য-সহ একাধিক উপকারিতা আছে এই পানীয়ের৷
কোমরের অংশ থেকে মেদ ঝরিয়ে দেয় দারচিনির চা৷ মেদ কমানো, মেটাবলিজম বাড়ানো, হজমে সাহায্য-সহ একাধিক উপকারিতা আছে এই পানীয়ের৷

 

কাঁচা হলুদের কারকিউমিন উপকরণে ফ্যাট বার্নিং হয়৷ তলপেটের মেদ কমাতে অবশ্যই চুমুক দিন টারমারিক টি বা হলুদ-চায়ে৷
কাঁচা হলুদের কারকিউমিন উপকরণে ফ্যাট বার্নিং হয়৷ তলপেটের মেদ কমাতে অবশ্যই চুমুক দিন টারমারিক টি বা হলুদ-চায়ে৷

 

মেটাবলিজম বাড়িয়ে শরীরকে বাড়তি মেদ কমাতে সাহায্য করে আদার রস৷ ডাইজেস্টিভ এনজাইম ক্ষরণে সাহায্য করে আদা-চা৷
মেটাবলিজম বাড়িয়ে শরীরকে বাড়তি মেদ কমাতে সাহায্য করে আদার রস৷ ডাইজেস্টিভ এনজাইম ক্ষরণে সাহায্য করে আদা-চা৷

 

স্বাদ ও গুণ বৃদ্ধির জন্য চায়ে দিতে পারেন গোলমরিচ৷ মেটাবলিজম বাড়িয়ে মেদ ঝরাতে সাহায্য করে গোলমরিচ চা৷
স্বাদ ও গুণ বৃদ্ধির জন্য চায়ে দিতে পারেন গোলমরিচ৷ মেটাবলিজম বাড়িয়ে মেদ ঝরাতে সাহায্য করে গোলমরিচ চা৷

Ideal Time for Tea & Coffee: সারাদিনে এই ৩ সময় চা কফির জন্য ‘জঘন্য’! হবে শরীরের বড় ক্ষতি! অম্বল এড়াতে জানুন চা কফি খাওয়ার সঠিক সময়

বেশির ভাগ ভারতীয়র দিন শুরু হয় চা বা কফিপান করে৷ কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না বেঠিক সময়ে চা বা কফি খেলে বড় ক্ষতি হয় শরীরের৷
বেশির ভাগ ভারতীয়র দিন শুরু হয় চা বা কফিপান করে৷ কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না বেঠিক সময়ে চা বা কফি খেলে বড় ক্ষতি হয় শরীরের৷

 

এই প্রসঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন পুষ্টিবিদ দীক্ষা ভাভসর সাভালিয়া৷ তিনি জানাচ্ছেন চা এবং কফি দুটোতেই ক্যাফেইন আছে৷ তার প্রভাবে উজ্জীবিত হয় কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র৷
এই প্রসঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন পুষ্টিবিদ দীক্ষা ভাভসর সাভালিয়া৷ তিনি জানাচ্ছেন চা এবং কফি দুটোতেই ক্যাফেইন আছে৷ তার প্রভাবে উজ্জীবিত হয় কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র৷

 

ক্যাফেইনের উপর অনেক সময়েই বেশি নির্ভরশীলতা চলে আসে৷ ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এর মতে দৈনিক ৩০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যাফেইন শরীরে যাওয়ার দরকার নেই৷
ক্যাফেইনের উপর অনেক সময়েই বেশি নির্ভরশীলতা চলে আসে৷ ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এর মতে দৈনিক ৩০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যাফেইন শরীরে যাওয়ার দরকার নেই৷

 

দীক্ষার মতে দিনের শুরুতে চা কফি পানের অভ্যাস স্বাস্থ্যকর নয়৷ তাঁর মতে খালি পেটে ক্যাফেইন গেলে কর্টিসোল উৎপাদন ব্যাহত হয়৷ স্ট্রেস হরমোন কর্টিসোল দিনের শুরুতেই বাড়িয়ে তোলে উদ্বেগমাত্রা৷ নষ্ট করে শারীরিক ভারসাম্য৷
দীক্ষার মতে দিনের শুরুতে চা কফি পানের অভ্যাস স্বাস্থ্যকর নয়৷ তাঁর মতে খালি পেটে ক্যাফেইন গেলে কর্টিসোল উৎপাদন ব্যাহত হয়৷ স্ট্রেস হরমোন কর্টিসোল দিনের শুরুতেই বাড়িয়ে তোলে উদ্বেগমাত্রা৷ নষ্ট করে শারীরিক ভারসাম্য৷

 

চা ও কফি আম্লিক৷ বাধা তৈরি করে হজম প্রক্রিয়ায়৷ চায়ের সঙ্গে প্রোটিন খেলে অ্যাসিডিটি বাড়তে পারে৷ হজমে সমস্যা হয়৷
চা ও কফি আম্লিক৷ বাধা তৈরি করে হজম প্রক্রিয়ায়৷ চায়ের সঙ্গে প্রোটিন খেলে অ্যাসিডিটি বাড়তে পারে৷ হজমে সমস্যা হয়৷

 

খাওয়ার ঠিক পরই চা খেলে আয়রন শোষণে সমস্যা হয়৷ যে কোনও কিছু খাবার খাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে বা পরে চা কফি খাওয়া ঠিক নয়৷
খাওয়ার ঠিক পরই চা খেলে আয়রন শোষণে সমস্যা হয়৷ যে কোনও কিছু খাবার খাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে বা পরে চা কফি খাওয়া ঠিক নয়৷

 

সন্ধ্যায় যাঁরা চা কফি পান করেন, তাঁরাও সতর্ক হোন৷ রাতে ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত ১০ ঘণ্টা থেকে ৬ ঘণ্টা আগে পর্যন্ত চা বা কফি পান করবেন না৷
সন্ধ্যায় যাঁরা চা কফি পান করেন, তাঁরাও সতর্ক হোন৷ রাতে ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত ১০ ঘণ্টা থেকে ৬ ঘণ্টা আগে পর্যন্ত চা বা কফি পান করবেন না৷

 

বিকেল ৪ টের চা বা কফি থেকে দূরে থাকলে ঘুম ভাল হয় রাতে৷ লিভার ডটক্সিফিকেশন মসৃণ হয়৷ কমে কর্টিসোল মাত্রা৷ হজম ভাল হয়
বিকেল ৪ টের চা বা কফি থেকে দূরে থাকলে ঘুম ভাল হয় রাতে৷ লিভার ডটক্সিফিকেশন মসৃণ হয়৷ কমে কর্টিসোল মাত্রা৷ হজম ভাল হয়

 

এই বিধিনিষেধগুলি মেনে চা কফি পান করলে শারীরিক সুস্থতা বিঘ্নিত হয় না৷
এই বিধিনিষেধগুলি মেনে চা কফি পান করলে শারীরিক সুস্থতা বিঘ্নিত হয় না৷

Drinks Harmful to Fatty Liver: চেনা এই ৩ পানীয় খেলে ফ্যাটি লিভারের আশঙ্কা! উপকারের নামে ঝাঁঝরা শরীর! ভুলেও খাবেন না

লিভারে অতিরিক্ত ক্ষতিকারক স্নেহজাতীয় পদার্থ বা ফ্যাট জমলে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দেয়।
লিভারে অতিরিক্ত ক্ষতিকারক স্নেহজাতীয় পদার্থ বা ফ্যাট জমলে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দেয়।

 

খাবারের পাশাপাশি একাধিক পানীয়ও আছে যেগুলি লিভারের সুস্থতার পথে বাধা তৈরি করে। কোন কোন পানীয় একদমই খাওয়া যাবে না ফ্যাটি লিভার আটকাতে, জেনে নি। বলছেন বিশেষজ্ঞ ডক্টর সৌরভ শেট্টী।
খাবারের পাশাপাশি একাধিক পানীয়ও আছে যেগুলি লিভারের সুস্থতার পথে বাধা তৈরি করে। কোন কোন পানীয় একদমই খাওয়া যাবে না ফ্যাটি লিভার আটকাতে, জেনে নি। বলছেন বিশেষজ্ঞ ডক্টর সৌরভ শেট্টী।

 

অতিরিক্ত সোডা পান করলে স্বাস্থ্যহানি ঘটে। প্রচুর শর্করায় ঠাসা এই পানীয় ইনসুলিন রেজিস্টান্স বাড়িয়ে দেয়। আশঙ্কা বাড়ে ফ্যাটি অ্যাসিডের।
অতিরিক্ত সোডা পান করলে স্বাস্থ্যহানি ঘটে। প্রচুর শর্করায় ঠাসা এই পানীয় ইনসুলিন রেজিস্টান্স বাড়িয়ে দেয়। আশঙ্কা বাড়ে ফ্যাটি অ্যাসিডের।

 

রোজ একটি বা তার বেশি অতিরিক্ত মিষ্টি পানীয় ৫-৭ বছর ধরে খেলে ফ্যাটি লিভারের আশঙ্কা বেড়ে যায় অনেকটাই।
রোজ একটি বা তার বেশি অতিরিক্ত মিষ্টি পানীয় ৫-৭ বছর ধরে খেলে ফ্যাটি লিভারের আশঙ্কা বেড়ে যায় অনেকটাই।

 

অ্যালকোহল অবশ্যই রিস্ক ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায় ফ্যাটি লিভারের জন্য। অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবনে লিভার চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ওজন কমে যাওয়া, খিদে কমে যাওয়া, জন্ডিস, গোড়ালি ফুলে যাওয়া, আচ্ছন্নভাব, রক্তবমি হওয়ার মতো একাধিক উপসর্গ দেখা দেয়।
অ্যালকোহল অবশ্যই রিস্ক ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায় ফ্যাটি লিভারের জন্য। অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবনে লিভার চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ওজন কমে যাওয়া, খিদে কমে যাওয়া, জন্ডিস, গোড়ালি ফুলে যাওয়া, আচ্ছন্নভাব, রক্তবমি হওয়ার মতো একাধিক উপসর্গ দেখা দেয়।

 

স্পোর্টস এবং এনার্জি ড্রিঙ্কসেও চিনির পরিমাণ বেশি থাকে। অনেকেই না জেনে রোজ পান করে থাকেন। ডাক্তারের মতে এনার্জি ড্রিঙ্কস এমন কিছু উপকার করে না শরীরের।
স্পোর্টস এবং এনার্জি ড্রিঙ্কসেও চিনির পরিমাণ বেশি থাকে। অনেকেই না জেনে রোজ পান করে থাকেন। ডাক্তারের মতে এনার্জি ড্রিঙ্কস এমন কিছু উপকার করে না শরীরের।

High Blood Pressure & Cholesterol Control Tips: সস্তা ঘরোয়া ৬ পানীয়র কামাল! নিয়মিত চুমুকেই বশে হাই ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল! সুস্থ হার্ট

আধুনিক জীবনযাপন সংক্রান্ত রোগের মধ্যে চরম ভয়ঙ্কর হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ। ধীরে ধীরে একাধিক অসুখকে ডেকে আনে হাই ব্লাড প্রেশার বা হাইপার টেনশন।
আধুনিক জীবনযাপন সংক্রান্ত রোগের মধ্যে চরম ভয়ঙ্কর হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ। ধীরে ধীরে একাধিক অসুখকে ডেকে আনে হাই ব্লাড প্রেশার বা হাইপার টেনশন।

 

ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণের জন্য একাধিক উপায় আমরা অনুসরণ করি। ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি ডায়েটে রাখুন কিছু ভারতীয় পানীয়। দেশীয় ও দেশজ এই পানীয়ে কমবে ব্লাড প্রেশার। বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল।
ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণের জন্য একাধিক উপায় আমরা অনুসরণ করি। ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি ডায়েটে রাখুন কিছু ভারতীয় পানীয়। দেশীয় ও দেশজ এই পানীয়ে কমবে ব্লাড প্রেশার। বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল।

 

টাটকা বা শুকনো তুলসিপাতা জলে ফুটিয়ে বানান তুলসিচা। এর অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস বৈশিষ্ট্য ইনফ্লেম্যাশন কমায়। সুস্থ রাখে কার্ডিওভাসক্যুলার সমস্যা।
টাটকা বা শুকনো তুলসিপাতা জলে ফুটিয়ে বানান তুলসিচা। এর অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস বৈশিষ্ট্য ইনফ্লেম্যাশন কমায়। সুস্থ রাখে কার্ডিওভাসক্যুলার সমস্যা।

 

একইভাবে তৈরি করুন জবাফুলের চা বা হিবিসকাস টি। পান করুন উষ্ণ বা ঠান্ডা অবস্থায়। এতে নিয়ন্ত্রিত হবে উচ্চ রক্তচাপ।
একইভাবে তৈরি করুন জবাফুলের চা বা হিবিসকাস টি। পান করুন উষ্ণ বা ঠান্ডা অবস্থায়। এতে নিয়ন্ত্রিত হবে উচ্চ রক্তচাপ।

 

আমলকিতে আছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস। নিয়মিত আমলকির রস পান করলে কমবে উচ্চরক্তচাপ। বশে থাকবে কোলেস্টেরলের মাত্রা।
আমলকিতে আছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস। নিয়মিত আমলকির রস পান করলে কমবে উচ্চরক্তচাপ। বশে থাকবে কোলেস্টেরলের মাত্রা।

 

চিরাচরিত ভারতীয় পানীয় হিসেবে পান করুন জিরের জল। রাতভর জিরে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে পান করুন খালি পেটে। রক্তপ্রবাহ সঠিক ভাবে বজায় রেখে রক্তচাপ কমায় জিরের জল।
চিরাচরিত ভারতীয় পানীয় হিসেবে পান করুন জিরের জল। রাতভর জিরে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে পান করুন খালি পেটে। রক্তপ্রবাহ সঠিক ভাবে বজায় রেখে রক্তচাপ কমায় জিরের জল।

 

আদা ও লেবুর রস কমায় ব্লাড প্রেশার। নিয়ন্ত্রণে থাকে কোলেস্টেরল মাত্রাও। জলে আদা দিয়ে ফোটান। তাতে লেবুর রস ও মধু দিন। পান করুন এই স্বাস্থ্যকর পানীয়।
আদা ও লেবুর রস কমায় ব্লাড প্রেশার। নিয়ন্ত্রণে থাকে কোলেস্টেরল মাত্রাও। জলে আদা দিয়ে ফোটান। তাতে লেবুর রস ও মধু দিন। পান করুন এই স্বাস্থ্যকর পানীয়।

 

ডাবের জলে ক্যালোরি কম। পটাশিয়ামের মতো ইলেকট্রোলাইটস বেশি। শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা বজায় রেখে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ডাবের জল। নিয়মিত পান করলে নিয়ন্ত্রিত হবে উচ্চ রক্তচাপ।
ডাবের জলে ক্যালোরি কম। পটাশিয়ামের মতো ইলেকট্রোলাইটস বেশি। শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা বজায় রেখে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ডাবের জল। নিয়মিত পান করলে নিয়ন্ত্রিত হবে উচ্চ রক্তচাপ।

Weight Loss Drinks :৭ দিনে সাত পানীয়! খান দিনের এই সময়ে! রকেটের বেগে কমবে ওজন, গলবে তলপেটের মেদ

ওজন কমানোর জন্য আমাদের চেষ্টার অন্ত নেই। সুস্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্য-দু’য়ের ক্ষেত্রেই মেদ কমানো জরুরি। একাধিক ভারতীয় পানীয় আছে। যার ফলে মেটাবলিক রেট বেড়ে যায়। দ্রুত গলে যায় মেদ। জানুন, কী বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল।
ওজন কমানোর জন্য আমাদের চেষ্টার অন্ত নেই। সুস্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্য-দু’য়ের ক্ষেত্রেই মেদ কমানো জরুরি। একাধিক ভারতীয় পানীয় আছে। যার ফলে মেটাবলিক রেট বেড়ে যায়। দ্রুত গলে যায় মেদ। জানুন, কী বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল।

 

২ কাপ জলে ১ চামচ গোটা জিরে দিয়ে ৫ মিনিট ফোটান। ছেঁকে নিয়ে পান করুন উষ্ণ অবস্থায়। এতে হজমে সাহায্য হয়। পেটের রোগ কমে যায়। মেটাবলিজম বেড়ে কমে মেদ। দ্রুত বার্নিং হয় বেলি ফ্যাট বা তলপেটের মেদ।
২ কাপ জলে ১ চামচ গোটা জিরে দিয়ে ৫ মিনিট ফোটান। ছেঁকে নিয়ে পান করুন উষ্ণ অবস্থায়। এতে হজমে সাহায্য হয়। পেটের রোগ কমে যায়। মেটাবলিজম বেড়ে কমে মেদ। দ্রুত বার্নিং হয় বেলি ফ্যাট বা তলপেটের মেদ।

 

খালি পেটে জোয়ানের জল পান করলে বদহজম কমে। অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি মেলে। দ্রুত ওজন কমতে সাহায্য করে। ১ কাপ জলে ১ চামচ জোয়ান দানা ফুটিয়ে, ঠান্ডা করে ছেঁকে পান করুন। এতে মেটাবলিজম বেড়ে কমবে ওজন।
খালি পেটে জোয়ানের জল পান করলে বদহজম কমে। অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি মেলে। দ্রুত ওজন কমতে সাহায্য করে। ১ কাপ জলে ১ চামচ জোয়ান দানা ফুটিয়ে, ঠান্ডা করে ছেঁকে পান করুন। এতে মেটাবলিজম বেড়ে কমবে ওজন।

 

আমলকিতে আছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এতে মেটাবলিজম বাড়বে। রোগা হতে পারবেন দ্রুত। ১-৩ টো আমলকি জলের সঙ্গে ব্লেন্ড করে ছেঁকে নিয়ে পান করুন। বিটনুন ও গোলমরিচ দিয়ে পান করুন। ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে ঘটায় ফ্যাট বার্নিং।
আমলকিতে আছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এতে মেটাবলিজম বাড়বে। রোগা হতে পারবেন দ্রুত। ১-৩ টো আমলকি জলের সঙ্গে ব্লেন্ড করে ছেঁকে নিয়ে পান করুন। বিটনুন ও গোলমরিচ দিয়ে পান করুন। ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে ঘটায় ফ্যাট বার্নিং।

 

হলুদের অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ সাহায্য করে ফ্যাট মেটাবলিজমে। ১ কাপ লো ফ্যাট দুধে দিন হাফ চামচ হলুদগুঁড়ো। ১ চিমটে গোল মরিচ মিশিয়ে পান করুন। মেটাবলিজম বেড়ে, ইনফ্লেম্যাশন কমে ঝরবে ওজন।
হলুদের অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ সাহায্য করে ফ্যাট মেটাবলিজমে। ১ কাপ লো ফ্যাট দুধে দিন হাফ চামচ হলুদগুঁড়ো। ১ চিমটে গোল মরিচ মিশিয়ে পান করুন। মেটাবলিজম বেড়ে, ইনফ্লেম্যাশন কমে ঝরবে ওজন।

 

পুদিনাপাতা ধনেপাতা হজমে সহায়ক। পেট ফাঁপা কমায়। শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। জলের সঙ্গে এই দুই পাতা ব্লেন্ড করে পান করুন। ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন মধু ও লেবুর রস। এতে সুপরিপাকের সঙ্গে দ্রুত ফ্যাট বার্নিং হয়।
পুদিনাপাতা ধনেপাতা হজমে সহায়ক। পেট ফাঁপা কমায়। শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। জলের সঙ্গে এই দুই পাতা ব্লেন্ড করে পান করুন। ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন মধু ও লেবুর রস। এতে সুপরিপাকের সঙ্গে দ্রুত ফ্যাট বার্নিং হয়।

 

১ কাপ জলে সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন ১ চামচ মেথিদানা। সকালে খালি পেটে এই পানীয় পান করুন। এতে সাহায্য করবে ফ্যাট বার্নিংয়ে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। মেটাবলিজমের হার বেড়ে কমবে বাড়তি ওজন। ঝরবে মেদ।
১ কাপ জলে সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন ১ চামচ মেথিদানা। সকালে খালি পেটে এই পানীয় পান করুন। এতে সাহায্য করবে ফ্যাট বার্নিংয়ে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। মেটাবলিজমের হার বেড়ে কমবে বাড়তি ওজন। ঝরবে মেদ।

 

আয়ুর্বেদিক ওষুধ ত্রিফলা হজমে সাহায্য করে। এছাড়াও ডিটক্সিফিকেশন এবং ওজন কমাতেও এই পানীয়ের তুলনা নেই। ১ কাপ জলে মেশান ১ চামচ ত্রিফলা গুঁড়ো। সকালে খালি পেটে পান করুন ছেঁকে নিয়ে। হজমে সাহায্য করার পাশাপাশি শোষিত হয় পুষ্টিগুণ এবং বাড়ে মেটাবলিজম। নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন।
আয়ুর্বেদিক ওষুধ ত্রিফলা হজমে সাহায্য করে। এছাড়াও ডিটক্সিফিকেশন এবং ওজন কমাতেও এই পানীয়ের তুলনা নেই। ১ কাপ জলে মেশান ১ চামচ ত্রিফলা গুঁড়ো। সকালে খালি পেটে পান করুন ছেঁকে নিয়ে। হজমে সাহায্য করার পাশাপাশি শোষিত হয় পুষ্টিগুণ এবং বাড়ে মেটাবলিজম। নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন।

 

সপ্তাহের ৭ দিনে সকালে খালি পেটে পান করুন এই পানীয়গুলি, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে। তাহলে বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।
সপ্তাহের ৭ দিনে সকালে খালি পেটে পান করুন এই পানীয়গুলি, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে। তাহলে বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।

Weight & Cholesterol Control Tips: চুমুক দিন এই জাদু পানীয়ে! ক’দিনেই ভ্যানিশ কোলেস্টেরল থেকে বাড়তি ওজন!

কোলেস্টেরল কমাতে ডায়েটে রাখুন লো ক্যালরি পানীয়। এই স্বাস্থ্যকর পানীয়গুলি স্বাভাবিকভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। শরীরে মেদ জমার প্রবণতা কমিয়ে দেয়।
কোলেস্টেরল কমাতে ডায়েটে রাখুন লো ক্যালরি পানীয়। এই স্বাস্থ্যকর পানীয়গুলি স্বাভাবিকভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। শরীরে মেদ জমার প্রবণতা কমিয়ে দেয়।

 

ওজন কম থাকলে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য বজায় থাকে। খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় শরীরে। বাড়ায় ভাল কোলেস্টেরল। বলছেন পুষ্টিবিদ পূজা মাখিজা।
ওজন কম থাকলে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য বজায় থাকে। খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় শরীরে। বাড়ায় ভাল কোলেস্টেরল। বলছেন পুষ্টিবিদ পূজা মাখিজা।

 

গ্রিন টি-তে আছে ক্যাটেচিন্স। এলডিএল কোলেস্টেরল মাত্রা কমিয়ে হার্টের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে। চিনি ছাড়া গ্রিন টি পান করলে ক্যালরি কাউন্ট-ও কম থাকে।
গ্রিন টি-তে আছে ক্যাটেচিন্স। এলডিএল কোলেস্টেরল মাত্রা কমিয়ে হার্টের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে। চিনি ছাড়া গ্রিন টি পান করলে ক্যালরি কাউন্ট-ও কম থাকে।

 

রিফ্রেশিং লেবুজলে আছে ভিটামিন সি এবং ফ্ল্যাভোনয়েডস। এই উপাদান কোলেস্টেরল মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ক্যালরি ফ্রি এই পানীয় সারা দিনই পান করা যায়।
রিফ্রেশিং লেবুজলে আছে ভিটামিন সি এবং ফ্ল্যাভোনয়েডস। এই উপাদান কোলেস্টেরল মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ক্যালরি ফ্রি এই পানীয় সারা দিনই পান করা যায়।

 

ক্যামোমাইল, পিপারমিন্ট ফ্লেভারের হার্বাল টি খেতে পারেন। এগুলি ক্যাফেইন ও ক্যালরি মুক্ত হয়। হিবিসকাস টি বা জবাফুলের ফ্লেভারের গ্রিন টি পান করুন। এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
ক্যামোমাইল, পিপারমিন্ট ফ্লেভারের হার্বাল টি খেতে পারেন। এগুলি ক্যাফেইন ও ক্যালরি মুক্ত হয়। হিবিসকাস টি বা জবাফুলের ফ্লেভারের গ্রিন টি পান করুন। এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

 

গাজর বা বিটের মতো সবজির তাজা সবজির রস বানান। ক্যালরি কম এই পানীয়ে ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রচুর। কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে হৃদরোগের সুস্থতা বজায় রাখেয়
গাজর বা বিটের মতো সবজির তাজা সবজির রস বানান। ক্যালরি কম এই পানীয়ে ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রচুর। কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে হৃদরোগের সুস্থতা বজায় রাখেয়

 

ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি-র জন্য লো ফ্যাট দুধ খান। ফুল ফ্যাট দুধে প্রচুর ক্যালরি থাকে। লো ফ্যাট দুধ সাহায্য করে ক্যালরি কমাতে।
ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি-র জন্য লো ফ্যাট দুধ খান। ফুল ফ্যাট দুধে প্রচুর ক্যালরি থাকে। লো ফ্যাট দুধ সাহায্য করে ক্যালরি কমাতে।

 

পালংশাক, কেল, বেরি, আপেল-সহ নানা ফল ও সবজির স্মুদি তৈরি করুন। খেতে পারেন গ্রিক ইয়োগার্টের সঙ্গে। বশে থাকবে আপনার কোলেস্টেরল।
পালংশাক, কেল, বেরি, আপেল-সহ নানা ফল ও সবজির স্মুদি তৈরি করুন। খেতে পারেন গ্রিক ইয়োগার্টের সঙ্গে। বশে থাকবে
আপনার কোলেস্টেরল।

 

সাদা জলে শশার টুকরো, বেরি, পুদিনাপাতা বা আদার টুকরো মিশিয়ে তৈরি করুন ইনফিউজড ওয়াটার। চিনি দেবেন না। এতে জলের ক্যালরি মাত্রা বাড়ে না। কিন্তু স্বাদবদল হয়। হাইড্রেশনের সমস্যা দূর করে খুবই রিফ্রেশিং।
সাদা জলে শশার টুকরো, বেরি, পুদিনাপাতা বা আদার টুকরো মিশিয়ে তৈরি করুন ইনফিউজড ওয়াটার। চিনি দেবেন না। এতে জলের ক্যালরি মাত্রা বাড়ে না। কিন্তু স্বাদবদল হয়। হাইড্রেশনের সমস্যা দূর করে খুবই রিফ্রেশিং।