প্রতিকি ছবি

South 24 Parganas News: বাজির আঁতুরঘরে ছিল না দমকল কেন্দ্র! চম্পাহাটিতে মিটবে দীর্ঘদিনের সমস্যা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: বাজির কথা মাথায় এলে প্রথমে নাম আসে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার চম্পাহাটি। বারুইপুরের হাড়াল অঞ্চল বাজি বাজারের জন্য বিখ্যাত। দাহ্য পদার্থে ভরা এই অঞ্চলে এতদিন ছিল না কোন দমকল কেন্দ্র। এই বাজারে আগুন লাগলে ৮ কিমি দূরের ফুলতলা থেকে দমকল পৌঁছতে পৌঁছতে সব পুড়ে যেত। হাড়ালে দমকল কেন্দ্র তৈরির দাবি দীর্ঘদিনের। বাজি ব্যবসায়ীদের দাবি শুনে উদ্যোগ নিয়েছিলেন বারুইপুর পূর্বের বিধায়ক বিভাস সরদার।

আরও পড়ুন: বাজার দখল করেছে পেটকাটি, চাঁদিয়াল আর ময়ূরপঙ্খীতে! আসছে বিশ্বকর্মা পুজো

দমকল কেন্দ্রের জমি চিহ্নিত হয়ে গিয়েছিল। কাজ শুরুর আগে পরিস্থিতি দেখতে পরিদর্শন করেন দমকলের আধিকারিকরা। দলে ছিলেন পূর্ত, বিদ্যুৎদফতরের আধিকারিকরা ও বিধায়ক। দমকলের এক আধিকারিক বলেন, সয়েল টেস্ট এর পর এক বিঘা জমিতে ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হবে। এর পাশাপাশি বিষ্ণুপুরের আমতলাতেও দমকলকেন্দ্র নির্মাণের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। বিধায়ক বলেন, ‘দ্রুত কাজ শুরু করার কথা বলা হয়েছে। এই কেন্দ্র হলে বাজি শিল্পের সঙ্গে জড়িত মানুষের উপকার হবে।’

আরও পড়ুন: কম জলে বেশি উৎপাদন! সুন্দরবন এলাকায় শুরু এসআরআই পদ্ধতিতে ধানচাষ

দমকল কেন্দ্রের জন্য জায়গা ঠিক হয়েছে দক্ষিণ হাড়াল এলাকায়। বাজি ব্যবসায়ীরা বলেন, অগ্নিকান্ড ঘটলে দমকল আসার আগে আমাদেরই নেভানোর কাজ করতে হয়। পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যায় না। এবার সহজেই ইঞ্জিন পৌঁছতে পারবে। জল মিলবে খাল থেকে। প্রসঙ্গত, কাটাখাল- উত্তরভাগ বাইপাস এলাকায় বাজি হাবের কাজও চলছে। ফলে বাজির আঁতুর ঘর চাম্পাহাটির হাড়ালে মিটতে চলেছে সমস্যা।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

সুমন সাহা