Dragon Fruit Farming

Fruit Cultivation: খাটনি কম, মুনাফা বেশি, এই ফল চাষ করেই চাষির পকেটে উপচে পড়া টাকা, কীভাবে? জেনে নিন সিক্রেট

ফলের দাম বাজারে বেশি তো বটেই। যদিও চাষিরা অভিযোগ করেন, তাঁরাভাল মুনাফা করতে পারেন না। রায়বরেলির খিরো থানার রাজেশ কুমার পালের সাফল্যের কথা জানলে অবশ্য এই ধারণা বদলে যাবে।
ফলের দাম বাজারে বেশি তো বটেই। যদিও চাষিরা অভিযোগ করেন, তাঁরাভাল মুনাফা করতে পারেন না। রায়বরেলির খিরো থানার রাজেশ কুমার পালের সাফল্যের কথা জানলে অবশ্য এই ধারণা বদলে যাবে।
রাজেশ প্রথম দিকে ধান এবং গম চাষ করে তাঁর পরিবার প্রতিপালন করতেন। কিন্তু এই প্রথাগত চাষ থেকে তেমন ভাল আয় হচ্ছিল না। একদিন বন্ধু অরবিন্দ অধিকারী তাঁকে এর বদলে ফল চাষের পরমর্শ দেন। বন্ধুর পরামর্শে তিনি তাঁর দুই একর জমিতে তাইওয়ানের গোলাপি পেয়ারা এবং ১০ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফলের চাষ শুরু করেন। এখন তাঁর লাভ আকাশছোঁয়া।
রাজেশ প্রথম দিকে ধান এবং গম চাষ করে তাঁর পরিবার প্রতিপালন করতেন। কিন্তু এই প্রথাগত চাষ থেকে তেমন ভাল আয় হচ্ছিল না। একদিন বন্ধু অরবিন্দ অধিকারী তাঁকে এর বদলে ফল চাষের পরমর্শ দেন। বন্ধুর পরামর্শে তিনি তাঁর দুই একর জমিতে তাইওয়ানের গোলাপি পেয়ারা এবং ১০ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফলের চাষ শুরু করেন। এখন তাঁর লাভ আকাশছোঁয়া।
রাজেশ বলেন, জমিতে তিনি বছরে মাত্র দুটি ফসল চাষ করেছেন। বস্তুত জমি সারা বছরই এই চাষে লাভ দেয়। অরবিন্দর পরামর্শ ছাড়া এভাবে সহজে চাষ করে বিপুল টাকা উপার্জন সম্ভব ছিল না।
রাজেশ বলেন, জমিতে তিনি বছরে মাত্র দুটি ফসল চাষ করেছেন। বস্তুত জমি সারা বছরই এই চাষে লাভ দেয়। অরবিন্দর পরামর্শ ছাড়া এভাবে সহজে চাষ করে বিপুল টাকা উপার্জন সম্ভব ছিল না।
তাইওয়ানের গোলাপি পেয়ারা নিবিড় উদ্যানের পালন পদ্ধতি ব্যবহার করে চাষ করা হয়। এই পদ্ধতিতে, গাছগুলি সারি বেঁধে রোপণ করা হয়। এতে সারি থেকে সারির দূরত্ব ৯ ফুট এবং গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ৭ ফুট রাখা হয়। এতে গাছটি ভালভাবে বাড়তে পারে এবং ফসলেরও ভাল ফলন হয়। এছাড়া এরা ঝাঁকড়া পদ্ধতিতে ফল ঢেকে রাখে, যার কারণে ফলের মধ্যে কোনও ধরনের রোগ বা পোকা প্রবেশের আশঙ্কা থাকে না।
তাইওয়ানের গোলাপি পেয়ারা নিবিড় উদ্যানের পালন পদ্ধতি ব্যবহার করে চাষ করা হয়। এই পদ্ধতিতে, গাছগুলি সারি বেঁধে রোপণ করা হয়। এতে সারি থেকে সারির দূরত্ব ৯ ফুট এবং গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ৭ ফুট রাখা হয়। এতে গাছটি ভালভাবে বাড়তে পারে এবং ফসলেরও ভাল ফলন হয়। এছাড়া এরা ঝাঁকড়া পদ্ধতিতে ফল ঢেকে রাখে, যার কারণে ফলের মধ্যে কোনও ধরনের রোগ বা পোকা প্রবেশের আশঙ্কা থাকে না।
রাজেশ কুমার পাল জানান, তিনি ২ একর জমিতে তাইওয়ানের গোলাপি পেয়ারা ও ১০ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফল চাষ করছেন যা থেকে তিনি ভাল মুনাফা পান। তিনি বলেন, উভয় ফসল একত্রিত করে, বার্ষিক আয় ১ থেকে ১.৫ লক্ষ টাকা খরচের তুলনায় সহজেই ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকায় পৌঁছে যায়।
রাজেশ কুমার পাল জানান, তিনি ২ একর জমিতে তাইওয়ানের গোলাপি পেয়ারা ও ১০ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফল চাষ করছেন যা থেকে তিনি ভাল মুনাফা পান। তিনি বলেন, উভয় ফসল একত্রিত করে, বার্ষিক আয় ১ থেকে ১.৫ লক্ষ টাকা খরচের তুলনায় সহজেই ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকায় পৌঁছে যায়।
রাজেশ কুমার পাল জানান, তিনি ২ একর জমিতে তাইওয়ানের গোলাপি পেয়ারা ও ১০ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফল চাষ করছেন যা থেকে তিনি ভাল মুনাফা পান। তিনি বলেন, উভয় ফসল একত্রিত করে, বার্ষিক আয় ১ থেকে ১.৫ লক্ষ টাকা খরচের তুলনায় সহজেই ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকায় পৌঁছে যায়।
রাজেশ কুমার পাল জানান, তিনি ২ একর জমিতে তাইওয়ানের গোলাপি পেয়ারা ও ১০ বিঘা জমিতে ড্রাগন ফল চাষ করছেন যা থেকে তিনি ভাল মুনাফা পান। তিনি বলেন, উভয় ফসল একত্রিত করে, বার্ষিক আয় ১ থেকে ১.৫ লক্ষ টাকা খরচের তুলনায় সহজেই ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকায় পৌঁছে যায়।