বৃষ্টি হচ্ছে। আর টুপটাপ ঝরে পড়ছে মূল্যবান রত্ন। বিশ্বাস হচ্ছে না? বিহারের গয়াতেই রয়েছে এমন পাহাড়। নাম ‘মুক্তো পর্বত’। বৃষ্টির সময় এই পাহাড় থেকে মুক্তো, প্রবাল বের হয়। সেই সব রত্ন খুঁজতে ভিড় জমান স্থানীয়রা। পাশের রাজ্য থেকে অনেকেই এখানে মুক্তো কিনতে আসেন। একটা খুঁজে পেলেই কেল্লা ফতে।

Amazing: বিহারে রয়েছে আজব পাহাড়, বৃষ্টি হলেও বের হয় মূল্যবান রত্ন! ভিড় করে খুঁজতে আসেন গ্রামবাসীরা

বৃষ্টি হচ্ছে। আর টুপটাপ ঝরে পড়ছে মূল্যবান রত্ন। বিশ্বাস হচ্ছে না? বিহারের গয়াতেই রয়েছে এমন পাহাড়। নাম ‘মুক্তো পর্বত’। বৃষ্টির সময় এই পাহাড় থেকে মুক্তো, প্রবাল বের হয়। সেই সব রত্ন খুঁজতে ভিড় জমান স্থানীয়রা। পাশের রাজ্য থেকে অনেকেই এখানে মুক্তো কিনতে আসেন। একটা খুঁজে পেলেই কেল্লা ফতে।
বৃষ্টি হচ্ছে। আর টুপটাপ ঝরে পড়ছে মূল্যবান রত্ন। বিশ্বাস হচ্ছে না? বিহারের গয়াতেই রয়েছে এমন পাহাড়। নাম ‘মুক্তো পর্বত’। বৃষ্টির সময় এই পাহাড় থেকে মুক্তো, প্রবাল বের হয়। সেই সব রত্ন খুঁজতে ভিড় জমান স্থানীয়রা। পাশের রাজ্য থেকে অনেকেই এখানে মুক্তো কিনতে আসেন। একটা খুঁজে পেলেই কেল্লা ফতে।
এই পাহাড়ের মুক্তো আকারে ছোট। ৫ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। গয়া জেলার উজিরগঞ্জ ব্লকে একদম পাশাপাশি দাঁড়িয়ে রয়েছে দুটো পাহাড়। আদত নাম ‘হংসরাজ’ এবং ‘সোমনাথ’। উভয় পাহাড় একে অপরের সংলগ্ন। দেখলে মনে হবে যেন, হাত ধরাধরি করে দাঁড়িয়ে। এই পাহাড়ের নিচে খাসরা গ্রাম। মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হলেই পাহাড়ের পাদদেশ থেকে মুক্তো গড়িয়ে চলে আসে গ্রামের মধ্যে।
এই পাহাড়ের মুক্তো আকারে ছোট। ৫ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। গয়া জেলার উজিরগঞ্জ ব্লকে একদম পাশাপাশি দাঁড়িয়ে রয়েছে দুটো পাহাড়। আদত নাম ‘হংসরাজ’ এবং ‘সোমনাথ’। উভয় পাহাড় একে অপরের সংলগ্ন। দেখলে মনে হবে যেন, হাত ধরাধরি করে দাঁড়িয়ে। এই পাহাড়ের নিচে খাসরা গ্রাম। মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হলেই পাহাড়ের পাদদেশ থেকে মুক্তো গড়িয়ে চলে আসে গ্রামের মধ্যে।
বর্ষাকালের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকেন খাসরা গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দারা। যে যেখানেই থাকুন না কেন, বৃষ্টি শুরু হওয়া মাত্র তাঁরা দাঁড়িয়ে পড়বেন। আর সেখান থেকে নড়বেন না।
বর্ষাকালের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকেন খাসরা গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দারা। যে যেখানেই থাকুন না কেন, বৃষ্টি শুরু হওয়া মাত্র তাঁরা দাঁড়িয়ে পড়বেন। আর সেখান থেকে নড়বেন না।
কে জানে, এখান দিয়েই হয়ত মুক্তো গড়িয়ে যাবে! মুক্তো পাওয়া সহজ নয় মোটেই। তবে বিস্তর খোঁজাখুঁজির পর মিলেও যায়। কষ্ট না করলে কী আর কেষ্ট মেলে! তবে শিশু ও যুবকদের ভাগ্যেই শিকে ছেঁড়ে সবচেয়ে বেশি।
কে জানে, এখান দিয়েই হয়ত মুক্তো গড়িয়ে যাবে! মুক্তো পাওয়া সহজ নয় মোটেই। তবে বিস্তর খোঁজাখুঁজির পর মিলেও যায়। কষ্ট না করলে কী আর কেষ্ট মেলে! তবে শিশু ও যুবকদের ভাগ্যেই শিকে ছেঁড়ে সবচেয়ে বেশি।
হংসরাজ পাহাড়ে এক সময় কোনও রাজার প্রসাদ ছিল। আজও তার ধ্বংসস্তূপ রয়েছে। অনেকে বলেন, বৃষ্টির সময় রাজার রত্নভাণ্ডারের পাথরই গড়িয়ে গ্রামে চলে আসে। আবার অনেকে বলেন, পাহাড়ে অষ্টধাতুর জাগ্রত মূর্তি রয়েছে। বৃষ্টিতে সন্তুষ্ট হয়ে তিনিই গ্রামবাসীকে মুক্তো উপহার দেন। তবে সবটাই কল্পনা। স্থানীয় বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, পাহাড়ের গর্ভে মূল্যবান রত্নের ভাণ্ডার থাকতে পারে।
হংসরাজ পাহাড়ে এক সময় কোনও রাজার প্রসাদ ছিল। আজও তার ধ্বংসস্তূপ রয়েছে। অনেকে বলেন, বৃষ্টির সময় রাজার রত্নভাণ্ডারের পাথরই গড়িয়ে গ্রামে চলে আসে। আবার অনেকে বলেন, পাহাড়ে অষ্টধাতুর জাগ্রত মূর্তি রয়েছে। বৃষ্টিতে সন্তুষ্ট হয়ে তিনিই গ্রামবাসীকে মুক্তো উপহার দেন। তবে সবটাই কল্পনা। স্থানীয় বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, পাহাড়ের গর্ভে মূল্যবান রত্নের ভাণ্ডার থাকতে পারে।
এই গ্রামে জুয়েলার্সদের আনাগোনা লেগেই থাকে। কম দামে গ্রামবাসীদের কাছ থেকে মুক্তো বা প্রবাল কেনেন তাঁরা। অনেকে আবার সরাসরি শহরে যান। বেশি দামে মূল্যবান পাথর বিক্রি করেন। গ্রামের অনেকের গলাতেই লকেটের মতো মুক্তো ঝুলছে। জিজ্ঞেস করলে তাঁরা হাসিমুখে বলেন, ‘কুড়িয়ে পেয়েছি।’’
এই গ্রামে জুয়েলার্সদের আনাগোনা লেগেই থাকে। কম দামে গ্রামবাসীদের কাছ থেকে মুক্তো বা প্রবাল কেনেন তাঁরা। অনেকে আবার সরাসরি শহরে যান। বেশি দামে মূল্যবান পাথর বিক্রি করেন। গ্রামের অনেকের গলাতেই লকেটের মতো মুক্তো ঝুলছে। জিজ্ঞেস করলে তাঁরা হাসিমুখে বলেন, ‘কুড়িয়ে পেয়েছি।’’