কোন সে জায়গা?

General Knowledge: এমন এক জায়গা, যেখানে রাত কাটালেই বদলে যায় নাগরিকত্ব! কোথায় আছে জানেন?

বিশ্বের প্রতিটি দেশেরই নাগরিকত্ব পাওয়ার আলাদা আলাদা নিয়ম থাকে। সেই দেশে যারা জন্মায়, তারা তো সেই দেশের নাগরিক হনই, তার বাইরেও আরও কিছু শর্ত পূরণের মাধ্যমে সেই দেশের নাগরিকত্ব পাওয়া যায়।

বিশ্বের প্রতিটি দেশেরই নাগরিকত্ব পাওয়ার আলাদা আলাদা নিয়ম থাকে। সেই দেশে যারা জন্মায়, তারা তো সেই দেশের নাগরিক হনই, তার বাইরেও আরও কিছু শর্ত পূরণের মাধ্যমে সেই দেশের নাগরিকত্ব পাওয়া যায়।
অনেক দেশ, তাদের নাগরিকদের দ্বৈত নাগরিকত্ব লাভের সুযোগ দেয়। অর্থাৎ, তাঁরা একই সঙ্গে দুটি দেশের নাগরিক হতে পারেন। অনেক দেশে আবার, কোনও নাগরিক অন্য কোনও দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করলে, আগের দেশের নাগরিকত্ব বাতিল করে দেয়।
অনেক দেশ, তাদের নাগরিকদের দ্বৈত নাগরিকত্ব লাভের সুযোগ দেয়। অর্থাৎ, তাঁরা একই সঙ্গে দুটি দেশের নাগরিক হতে পারেন। অনেক দেশে আবার, কোনও নাগরিক অন্য কোনও দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করলে, আগের দেশের নাগরিকত্ব বাতিল করে দেয়।
কিন্তু, প্রতি ৬ মাস অন্তর নাগরিকত্ব বদলে যায়, এমন কখনও শুনেছেন? এমনও কিন্তু হয় পৃথিবীরই একটি জায়গায়। আশ্চর্য লাগলেও তা সত্যি। কিন্তু সেই জায়গাটি কোথায় জানেন?
কিন্তু, প্রতি ৬ মাস অন্তর নাগরিকত্ব বদলে যায়, এমন কখনও শুনেছেন? এমনও কিন্তু হয় পৃথিবীরই একটি জায়গায়। আশ্চর্য লাগলেও তা সত্যি। কিন্তু সেই জায়গাটি কোথায় জানেন?
ফিজান্ট দ্বীপ। এটি ফ্রান্স ও স্পেনের উত্তর অংশে অবস্থিত। যেখানে ৬ মাস পর পর বাসিন্দাদের নাগরিকত্ব পাল্টে যায়। মূলত দ্বীপের বাসিন্দাদের নাগরিকত্ব নিয়ে স্পেন ও ফ্রান্সের মধ্যে ১৬৫৯ সালে একটি চুক্তি হয়।
ফিজান্ট দ্বীপ। এটি ফ্রান্স ও স্পেনের উত্তর অংশে অবস্থিত। যেখানে ৬ মাস পর পর বাসিন্দাদের নাগরিকত্ব পাল্টে যায়। মূলত দ্বীপের বাসিন্দাদের নাগরিকত্ব নিয়ে স্পেন ও ফ্রান্সের মধ্যে ১৬৫৯ সালে একটি চুক্তি হয়।
এটি মূলত পাইরেনিস চুক্তি হিসাবে খ্যাত। সেই চুক্তি অনুসারে শাসনভার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে বদলে যায় ওই দ্বীপের বাসিন্দাদের নাগরিকত্ব। ফেব্রুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত দ্বীপের শাসন থাকে স্পেনের। অগস্ট থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত তা চলে যায় ফ্রান্সের অধীনে।
এটি মূলত পাইরেনিস চুক্তি হিসাবে খ্যাত। সেই চুক্তি অনুসারে শাসনভার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে বদলে যায় ওই দ্বীপের বাসিন্দাদের নাগরিকত্ব। ফেব্রুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত দ্বীপের শাসন থাকে স্পেনের। অগস্ট থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত তা চলে যায় ফ্রান্সের অধীনে।
এমন বিড়ম্বনার পড়তে হয় বলে দ্বীপটি এখন জনমানবহীন। তবে বছরের নির্দিষ্ট সময়ে দ্বীপটি পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
এমন বিড়ম্বনার পড়তে হয় বলে দ্বীপটি এখন জনমানবহীন। তবে বছরের নির্দিষ্ট সময়ে দ্বীপটি পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়।