এমনও সম্ভব?

General Knowledge: আপনার মতো হুবহু দেখতে ৭ জন মানুষ আছে পৃথিবীতেই! কীভাবে হল? বিজ্ঞানীদের দাবি চমকে দেবে

ধরুন আপনি হেঁটে যাচ্ছেন। দেখলেন আপনার পাশ দিয়েই হেঁটে যাচ্ছেন হুবহু আপনার চেহারার আর একজন। আবার খানিক দূরে দেখা মিলল, আপনার আর এক 'হামশকল'- এর!
ধরুন আপনি হেঁটে যাচ্ছেন। দেখলেন আপনার পাশ দিয়েই হেঁটে যাচ্ছেন হুবহু আপনার চেহারার আর একজন। আবার খানিক দূরে দেখা মিলল, আপনার আর এক ‘হামশকল’- এর!
নির্ঘাৎ দৃশ্যটা ভেবেই হেঁচকি উঠছে! বলা হয়, এই বিশ্বে নাকি এক-ই রকম দেখতে ৭ জন মানুষ আছে। কিন্তু এটা কি আদৌ সম্ভব? গবেষণার রিপোর্ট সেই প্রশ্নের-ই উত্তর দিল।

নির্ঘাৎ দৃশ্যটা ভেবেই হেঁচকি উঠছে! বলা হয়, এই বিশ্বে নাকি এক-ই রকম দেখতে ৭ জন মানুষ আছে। কিন্তু এটা কি আদৌ সম্ভব? গবেষণার রিপোর্ট সেই প্রশ্নের-ই উত্তর দিল।
একই চেহারার দু'জন মানুষ অবশ্যই হয়। এদের বলা হয় ডোপেলগ্যাঙ্গার (Doppelganger)। এই ধরনের মানুষের মধ্যে কোন-ও জৈবিক সম্পর্ক থাকে না। কিন্তু তবুও তাঁদের দেখতে এতটাই একরকম হয় যে, মনে হয় যেন জমজ। কিছু সংস্কৃতিতে ডোপেলগ্যাঙ্গারকে বলা হয় ইভিল টুইন, ভুতুড়ে বা অলৌকিক ধরা হয়।
একই চেহারার দু’জন মানুষ অবশ্যই হয়। এদের বলা হয় ডোপেলগ্যাঙ্গার (Doppelganger)। এই ধরনের মানুষের মধ্যে কোন-ও জৈবিক সম্পর্ক থাকে না। কিন্তু তবুও তাঁদের দেখতে এতটাই একরকম হয় যে, মনে হয় যেন জমজ। কিছু সংস্কৃতিতে ডোপেলগ্যাঙ্গারকে বলা হয় ইভিল টুইন, ভুতুড়ে বা অলৌকিক ধরা হয়।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, একরকম দেখতে দু'জন মানুষের সংখ্যা প্রতি ট্রিলিয়নে একজনেরও কম। অর্থাৎ প্রতি ট্রিলিয়নে একজনের-ও কম মানুষের ডোপেলগ্যাঙ্গার থাকতে পারে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, একরকম দেখতে দু’জন মানুষের সংখ্যা প্রতি ট্রিলিয়নে একজনেরও কম। অর্থাৎ প্রতি ট্রিলিয়নে একজনের-ও কম মানুষের ডোপেলগ্যাঙ্গার থাকতে পারে।
এবার প্রশ্ন হল,একইরকম দেখতে ৭ জন মানুষ হয় কি না? পৃথিবীতে প্রায় ৭০০ কোটি মানুষের বাস। একজন মানুষকে কেমন দেখতে হবে? তা নির্ভর করে বাবা-মা-র ডিএনএ, জিন, ক্রোমোজোম-এর উপর। প্রতিটি মানুষের মধ্যে ২৩ জোড়া ক্রোমোজম থাকে। প্রতিটি ক্রোমোজোম ২টি ভাগে বিভক্ত।
এবার প্রশ্ন হল,একইরকম দেখতে ৭ জন মানুষ হয় কি না? পৃথিবীতে প্রায় ৭০০ কোটি মানুষের বাস। একজন মানুষকে কেমন দেখতে হবে? তা নির্ভর করে বাবা-মা-র ডিএনএ, জিন, ক্রোমোজোম-এর উপর। প্রতিটি মানুষের মধ্যে ২৩ জোড়া ক্রোমোজম থাকে। প্রতিটি ক্রোমোজোম ২টি ভাগে বিভক্ত।
একটি শিশু বাবা ও মা, দু'জনের কাছ থেকেই একজোড়া করে ক্রোমোজম পায়। প্রতি জোড়া ক্রোমোজোম নিজেদের মধ্যে কিছু অংশ বিনিময় করে নতুন ক্রোমোজোম তৈরি করে। এই জেনেটিক ক্রসিং ওভার-এর জন্য মানুষের চেহারা ও আচরণ একে অপরের থেকে আলাদা হয়। তাই এই পৃথিবীতে এক-ই চেহারার ৭ জন মানুষ থাকার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
একটি শিশু বাবা ও মা, দু’জনের কাছ থেকেই একজোড়া করে ক্রোমোজম পায়। প্রতি জোড়া ক্রোমোজোম নিজেদের মধ্যে কিছু অংশ বিনিময় করে নতুন ক্রোমোজোম তৈরি করে। এই জেনেটিক ক্রসিং ওভার-এর জন্য মানুষের চেহারা ও আচরণ একে অপরের থেকে আলাদা হয়। তাই এই পৃথিবীতে এক-ই চেহারার ৭ জন মানুষ থাকার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।