প্রতি মাসে হাতে আসবে প্রচুর টাকা, ধামাকাদার পলিসি নিয়ে এল LIC

উপার্জনের একটা অংশ এমন জায়গায় বিনিয়োগ করা উচিত, যাতে ভবিষ্যতে বা অবসর নেওয়ার পর টাকাপয়সা নিয়ে চিন্তা করতে না হয়। চাকরি জীবন থেকেই তাই বিনিয়োগ শুরু করা উচিত। আর সেটা যদি এলআইসি-তে হয়, তাহলে তো কথাই নেই। কারণ এখানে টাকা থাকে নিরাপদ, সঙ্গে মেলে নিশ্চিত রিটার্নের গ্যারান্টি।
উপার্জনের একটা অংশ এমন জায়গায় বিনিয়োগ করা উচিত, যাতে ভবিষ্যতে বা অবসর নেওয়ার পর টাকাপয়সা নিয়ে চিন্তা করতে না হয়। চাকরি জীবন থেকেই তাই বিনিয়োগ শুরু করা উচিত। আর সেটা যদি এলআইসি-তে হয়, তাহলে তো কথাই নেই। কারণ এখানে টাকা থাকে নিরাপদ, সঙ্গে মেলে নিশ্চিত রিটার্নের গ্যারান্টি।
এলআইসি-এর রিটায়ারমেন্ট পলিসিগুলি বেশ জনপ্রিয়। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর আর্থিক সুরক্ষা যোগাতেই এগুলো ডিজাইন করা হয়েছে। এর মধ্যে ‘নিউ জীবন শান্তি প্ল্যান’ অন্যতম। এই স্কিমে একসঙ্গে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। পরিবর্তে প্রতি বছর মেলে মোটা টাকা পেনশন। অর্থাৎ এককালীন বিনিয়োগ করলে সারা জীবন পেনশন পাওয়া যাবে।
এলআইসি-এর রিটায়ারমেন্ট পলিসিগুলি বেশ জনপ্রিয়। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর আর্থিক সুরক্ষা যোগাতেই এগুলো ডিজাইন করা হয়েছে। এর মধ্যে ‘নিউ জীবন শান্তি প্ল্যান’ অন্যতম। এই স্কিমে একসঙ্গে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। পরিবর্তে প্রতি বছর মেলে মোটা টাকা পেনশন। অর্থাৎ এককালীন বিনিয়োগ করলে সারা জীবন পেনশন পাওয়া যাবে।
৩০ বছর বয়স থেকে ৭৯ বছর বয়সী যে কোনও ব্যক্তি এলআইসি নিউ জীবন শান্তি প্ল্যানে বিনিয়োগ করতে পারেন। কোনও রিস্ক কভার দেওয়া হয় না। তবে অন্যান্য অনেক সুবিধা পাওয়া যায়।
৩০ বছর বয়স থেকে ৭৯ বছর বয়সী যে কোনও ব্যক্তি এলআইসি নিউ জীবন শান্তি প্ল্যানে বিনিয়োগ করতে পারেন। কোনও রিস্ক কভার দেওয়া হয় না। তবে অন্যান্য অনেক সুবিধা পাওয়া যায়।
এটাই এই পলিসির এমন জনপ্রিয়তার কারণ। নিউ জীবন শান্তি প্ল্যান কেনার জন্য এলআইসি দুটি বিকল্প দিচ্ছে। এর মধ্যে প্রথমটি সিঙ্গল লাইফের জন্য ডিফার্ড অ্যানুইটি। দ্বিতীয়টি জয়েন্ট লাইফের জন্য ডিফার্ড অ্যানুইটি।
এটাই এই পলিসির এমন জনপ্রিয়তার কারণ। নিউ জীবন শান্তি প্ল্যান কেনার জন্য এলআইসি দুটি বিকল্প দিচ্ছে। এর মধ্যে প্রথমটি সিঙ্গল লাইফের জন্য ডিফার্ড অ্যানুইটি। দ্বিতীয়টি জয়েন্ট লাইফের জন্য ডিফার্ড অ্যানুইটি।
ধরে নেওয়া যাক, ৫৫ বছর বয়সী কোনও ব্যক্তি এলআইসির নিউ জীবন শান্তি পলিসিতে ১১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলেন তাহলে তিনি বার্ষিক ১,০১,৮৮০ টাকা পেনশন পাবেন। ছয় মাসে তিনি পাচ্ছেন ৪৯,৯১১ টাকা। মাসিক ভিত্তিতে তাঁর হাতে আসবে ৮,১৪৯ টাকা পেনশন। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে এই স্কিমের বার্ষিক হার বাড়ানো হয়েছে।
ধরে নেওয়া যাক, ৫৫ বছর বয়সী কোনও ব্যক্তি এলআইসির নিউ জীবন শান্তি পলিসিতে ১১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলেন তাহলে তিনি বার্ষিক ১,০১,৮৮০ টাকা পেনশন পাবেন। ছয় মাসে তিনি পাচ্ছেন ৪৯,৯১১ টাকা। মাসিক ভিত্তিতে তাঁর হাতে আসবে ৮,১৪৯ টাকা পেনশন। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে এই স্কিমের বার্ষিক হার বাড়ানো হয়েছে।
এলআইসি নিউ জীবন শান্তি প্ল্যানে ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১.৫ লাখ টাকা। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। পলিসি চলাকালীন পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে অ্যাকাউন্টে জমা করা সম্পূর্ণ টাকা নমিনিকে দিয়ে দেওয়া হয়। তাছাড়া চাইলে যে কোনও সময় এই স্কিম সারেন্ডারও করা যায়।
এলআইসি নিউ জীবন শান্তি প্ল্যানে ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১.৫ লাখ টাকা। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। পলিসি চলাকালীন পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে অ্যাকাউন্টে জমা করা সম্পূর্ণ টাকা নমিনিকে দিয়ে দেওয়া হয়। তাছাড়া চাইলে যে কোনও সময় এই স্কিম সারেন্ডারও করা যায়।
এলআইসি জানিয়েছে, নিউ জীবন শান্তি পলিসিতে যদি কেউ ৫ লাখ টাকা বা তার বেশি বিনিযোগ করেন, তাহলে প্রতি বছর অনেক বেশি টাকা পেনশন হিসাবে পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
এলআইসি জানিয়েছে, নিউ জীবন শান্তি পলিসিতে যদি কেউ ৫ লাখ টাকা বা তার বেশি বিনিযোগ করেন, তাহলে প্রতি বছর অনেক বেশি টাকা পেনশন হিসাবে পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।