পৃথিবীর একমাত্র বই যা পড়া যায়নি

GK: এটিই পৃথিবীর একমাত্র বই যা পড়া যায়নি, কোন বই বলুন তো? নামটা জানলে চমকে যাবেন

বিশ্বের কোণায় কোণায়, প্রতিটি পরতে চমকের পর চমক। অনেক রহস্যেরই আজও উদ্ঘাটন হয়নি। যেমন একটি বই। এটিই পৃথিবীর একমাত্র বই যা পড়া যায়নি। এটিই বিশ্বের সবচেয়ে রহস্যময় পান্ডুলিপি। বহু প্রাজ্ঞ বহু চেষ্টা করেছেন, কিন্তু ব্যর্থ হয়েছেন।
বিশ্বের কোণায় কোণায়, প্রতিটি পরতে চমকের পর চমক। অনেক রহস্যেরই আজও উদ্ঘাটন হয়নি। যেমন একটি বই। এটিই পৃথিবীর একমাত্র বই যা পড়া যায়নি। এটিই বিশ্বের সবচেয়ে রহস্যময় পান্ডুলিপি। বহু প্রাজ্ঞ বহু চেষ্টা করেছেন, কিন্তু ব্যর্থ হয়েছেন।
বইটিতে মোট ২৩৫টি পাতা, ৩৮,০০০ শব্দ রয়েছে, তবে বেশ কয়েকটি পাতা হারিয়ে গিয়েছে। বইটি সুন্দর হরফের লেখায় ভরা। পাতায় পাতায় ছবি। কিন্তু এত সুন্দর বইটি কেউ কোনওদিন পড়তেই পারেননি।
বইটিতে মোট ২৩৫টি পাতা, ৩৮,০০০ শব্দ রয়েছে, তবে বেশ কয়েকটি পাতা হারিয়ে গিয়েছে। বইটি সুন্দর হরফের লেখায় ভরা। পাতায় পাতায় ছবি। কিন্তু এত সুন্দর বইটি কেউ কোনওদিন পড়তেই পারেননি।
পৃথিবীতে এমন অনেক পাণ্ডুলিপি মিলেছে যা পাঠোদ্ধার করতে হিমশিম খেতে হয়েছে বিশেষজ্ঞদের। অনেক বছর সময়ও লেগেছে। ৫০০ বছরেও কেউ পড়ে উঠতে পারেননি এই বইটি। বুঝতে পারেনি বইটিতে থাকা ছবিগুলিই বা কীসের?
পৃথিবীতে এমন অনেক পাণ্ডুলিপি মিলেছে যা পাঠোদ্ধার করতে হিমশিম খেতে হয়েছে বিশেষজ্ঞদের। অনেক বছর সময়ও লেগেছে। ৫০০ বছরেও কেউ পড়ে উঠতে পারেননি এই বইটি। বুঝতে পারেনি বইটিতে থাকা ছবিগুলিই বা কীসের?
বইটি কার লেখা তা নিয়ে অনেক মত আছে। তবে সবটাই অনুমান। তবে ১৯১২ সালে এই বইটি পোল্যান্ডের এক বই বিক্রেতা উইলফ্রিড ভয়নেচ-এর থেকে কেনেন। তারপর থেকেই বইটি নিয়ে নতুন করে চর্চা শুরু হয়।
বইটি কার লেখা তা নিয়ে অনেক মত আছে। তবে সবটাই অনুমান। তবে ১৯১২ সালে এই বইটি পোল্যান্ডের এক বই বিক্রেতা উইলফ্রিড ভয়নেচ-এর থেকে কেনেন। তারপর থেকেই বইটি নিয়ে নতুন করে চর্চা শুরু হয়।
বইটির বিষয় জানা যায়নি। বইয়ের বেশির ভাগই ছবিতে ভরা। মনে করা হয় জ্যোতির্বিদ্যা-সংক্রান্ত, জীববিজ্ঞানসংক্রান্ত, মহাজাগতিক, ফার্মাকোলজিকাল এবং সেই সময়ের ভেষজ গাছ-পালা হয়তো বা বইটির বিষয়বস্তু।
বইটির বিষয় জানা যায়নি। বইয়ের বেশির ভাগই ছবিতে ভরা। মনে করা হয় জ্যোতির্বিদ্যা-সংক্রান্ত, জীববিজ্ঞানসংক্রান্ত, মহাজাগতিক, ফার্মাকোলজিকাল এবং সেই সময়ের ভেষজ গাছ-পালা হয়তো বা বইটির বিষয়বস্তু।