বিশ্বের সবথেকে লম্বা গাছের নাম কী?

GK: বলুন তো, বিশ্বের সবথেকে লম্বা গাছের নাম কী? উচ্চতা জানলে চমকে যাবেন

জিকে অর্থাৎ সাধারণ জ্ঞান নিয়ে আমাদের সকলেরই কম-বেশি কৌতুহল থাকে। কারণ অজানাকে জানবার ইচ্ছে বা পৃথিবী আশ্চর্য বিষয়গুলি জানতে সকলেরই ভাল লাগে। এতে জ্ঞানেরও বৃদ্ধি হয়।
জিকে অর্থাৎ সাধারণ জ্ঞান নিয়ে আমাদের সকলেরই কম-বেশি কৌতুহল থাকে। কারণ অজানাকে জানবার ইচ্ছে বা পৃথিবী আশ্চর্য বিষয়গুলি জানতে সকলেরই ভাল লাগে। এতে জ্ঞানেরও বৃদ্ধি হয়।
এখন যদি আপনাদের বলি এই বিশ্বে এমন একটি গাছ রয়েছে যার উচ্চতার কাছে কুতুবমিনার এবং স্ট্যাচু অফ লিবার্টিও একেবারে ছোট। তাহলে অবাক হবেন অনেকেই। কিন্তু সত্যিই এমন গাছ রয়েছে।
এখন যদি আপনাদের বলি এই বিশ্বে এমন একটি গাছ রয়েছে যার উচ্চতার কাছে কুতুবমিনার এবং স্ট্যাচু অফ লিবার্টিও একেবারে ছোট। তাহলে অবাক হবেন অনেকেই। কিন্তু সত্যিই এমন গাছ রয়েছে।
এত উচ্চতার কারণে এই গাছটি বিশ্ব রেকর্ড করেছে। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু গাছ হিসেবে পরিচিত। এই উঁচু গাছটির নাম হলো হাইপরিয়ন, এটি কোস্ট রেডউড। এটি ২০০৬ সালে প্রথমে নজরে আসে।
এত উচ্চতার কারণে এই গাছটি বিশ্ব রেকর্ড করেছে। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু গাছ হিসেবে পরিচিত। এই উঁচু গাছটির নাম হলো হাইপরিয়ন, এটি কোস্ট রেডউড। এটি ২০০৬ সালে প্রথমে নজরে আসে।
ভাবছেন বিশ্বের সব থেকে উঁচু সেই গাছটি কোথায় অবস্থিত? গাছটি বর্তমানে রয়েছে উত্তর আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়াতে। গাছটির উচ্চতা প্রায় ১১৫.৮৫ মিটার। ক্যালিফোর্নিয়ার ন্যাশনাল পার্কে রয়েছে গাছটি।
ভাবছেন বিশ্বের সব থেকে উঁচু সেই গাছটি কোথায় অবস্থিত? গাছটি বর্তমানে রয়েছে উত্তর আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়াতে। গাছটির উচ্চতা প্রায় ১১৫.৮৫ মিটার। ক্যালিফোর্নিয়ার ন্যাশনাল পার্কে রয়েছে গাছটি।
ক্যালিফোর্নিয়ার ন্যাশনাল পার্কে এই গাছটি আপনি দেখতে পাবেন অনেক দূর থেকেও। কিন্তু কাছে যাওয়া মানা। গাছটির আশপাশ দিয়ে হাঁটাচলা করতে দেখা যায় তাহলে ৪ লক্ষ টাকা জরিমানা এবং জেল পর্যন্ত হতে পারে।
ক্যালিফোর্নিয়ার ন্যাশনাল পার্কে এই গাছটি আপনি দেখতে পাবেন অনেক দূর থেকেও। কিন্তু কাছে যাওয়া মানা। গাছটির আশপাশ দিয়ে হাঁটাচলা করতে দেখা যায় তাহলে ৪ লক্ষ টাকা জরিমানা এবং জেল পর্যন্ত হতে পারে।
গ্রিক পুরান থেকে গাছের কোস্ট রেডউড নামটি নেওয়া হয়েছে। জানলে অবাক হবেন গাছটির মূল অত্যন্ত গভীরে এবং এর কোনও শাখা-প্রশাখা নেই। এক দম্পতি ২০০৬ সালে প্রথম আবিষ্কার করেছিলেন গাছটিকে।
গ্রিক পুরান থেকে গাছের কোস্ট রেডউড নামটি নেওয়া হয়েছে। জানলে অবাক হবেন গাছটির মূল অত্যন্ত গভীরে এবং এর কোনও শাখা-প্রশাখা নেই। এক দম্পতি ২০০৬ সালে প্রথম আবিষ্কার করেছিলেন গাছটিকে।
গ্রীষ্মকালে প্রখর গরমে যদি আপনি এই গাছের নীচে দাঁড়িয়ে থাকেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে সেখানকার তাপমাত্রা ৪ থেকে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। বর্তমানে এই গাছটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে।
গ্রীষ্মকালে প্রখর গরমে যদি আপনি এই গাছের নীচে দাঁড়িয়ে থাকেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে সেখানকার তাপমাত্রা ৪ থেকে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। বর্তমানে এই গাছটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে।