মুকুটমণিপুর

Bankura Trip: পুজোর আগেই পর্যটকদের জন্য বিরাট সুখবর! মুকুটমণিপুরের আঁধার উধাও, ঝলমল করবে রাতেও

*বাঁকুড়ার রানি মুকুটমণিপুরে এসেছেন, নৌকো বিহার করেছেন। কংসাবতী ড্যামের নীল জলে সেলফি তুলেছেন, কিন্তু রাত হতে না হতেই যেন মুকুটমণিপুর অন্ধকারে ঢেকে যায়। তবে এবার সেই অন্ধকার ঘুচবে কিছুটা। প্রতিবেদনঃ নীলাঞ্জন ব্যানার্জী। সংগৃহীত ছবি। 
*বাঁকুড়ার রানি মুকুটমণিপুরে এসেছেন, নৌকো বিহার করেছেন। কংসাবতী ড্যামের নীল জলে সেলফি তুলেছেন, কিন্তু রাত হতে না হতেই যেন মুকুটমণিপুর অন্ধকারে ঢেকে যায়। তবে এবার সেই অন্ধকার ঘুচবে কিছুটা। প্রতিবেদনঃ নীলাঞ্জন ব্যানার্জী। সংগৃহীত ছবি।
*রাতের অন্ধকারেও মুকুট মণিপুরের সর্পিল রাস্তায় লং ড্রাইভে যেতে পারবেন পর্যটকরা। কারণ, পথবাতি বসল খাতড়ার দেদুয়া ব্রিজ মোড় থেকে মুকুটমণিপুর যাতায়াতের রাস্তায়।পর্যটন কেন্দ্রের পথে ঝকঝকে আলোতে খুশি স্থানীয় বাসিন্দা থেকে পর্যটকেরা। সংগৃহীত ছবি। 
*রাতের অন্ধকারেও মুকুট মণিপুরের সর্পিল রাস্তায় লং ড্রাইভে যেতে পারবেন পর্যটকরা। কারণ, পথবাতি বসল খাতড়ার দেদুয়া ব্রিজ মোড় থেকে মুকুটমণিপুর যাতায়াতের রাস্তায়।পর্যটন কেন্দ্রের পথে ঝকঝকে আলোতে খুশি স্থানীয় বাসিন্দা থেকে পর্যটকেরা। সংগৃহীত ছবি।
*খাতড়া মহকুমা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্য সরকারের অর্থ বরাদ্দে, মুকুটমণিপুর উন্নয়ন পর্ষদের উদ্যোগে ৩০৪ টি বৈদ্যুতিক পথবাতি বসানো হয়েছে। ব্যয় বরাদ্দ প্রায় এক কোটি চল্লিশ লক্ষ টাকা। স্বাভাবিক ভাবেই মুকুটমণিপুর যেন পুজোর আগে আরও সেজে উঠল নতুনভাবে। সৌন্দর্য বৃদ্ধি হল এলাকার। সংগৃহীত ছবি।
*খাতড়া মহকুমা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্য সরকারের অর্থ বরাদ্দে, মুকুটমণিপুর উন্নয়ন পর্ষদের উদ্যোগে ৩০৪ টি বৈদ্যুতিক পথবাতি বসানো হয়েছে। ব্যয় বরাদ্দ প্রায় এক কোটি চল্লিশ লক্ষ টাকা। স্বাভাবিক ভাবেই মুকুটমণিপুর যেন পুজোর আগে আরও সেজে উঠল নতুনভাবে। সৌন্দর্য বৃদ্ধি হল এলাকার। সংগৃহীত ছবি।
*বাঁকুড়ার রানি মুকুটমণিপুরে ঘুরে দেখার জায়গা রয়েছে অনেক। মুকুটমণিপুরের কংসাবতী ড্যাম একটি অতি বৃহৎ মাটির বাঁধ। এছাড়াও রয়েছে ঘুরে দেখার জন্য মুসাফিরানা ভিউ পয়েন্ট, পরেশনাথ, বাঁধের উপরের মনোরম রাস্তা, লুকোনো ট্রেইল করার জন্য ভাড়া করা সাইকেল এবং করতে পারবেন নৌকা বিহার। সংগৃহীত ছবি। 
*বাঁকুড়ার রানি মুকুটমণিপুরে ঘুরে দেখার জায়গা রয়েছে অনেক। মুকুটমণিপুরের কংসাবতী ড্যাম একটি অতি বৃহৎ মাটির বাঁধ। এছাড়াও রয়েছে ঘুরে দেখার জন্য মুসাফিরানা ভিউ পয়েন্ট, পরেশনাথ, বাঁধের উপরের মনোরম রাস্তা, লুকোনো ট্রেইল করার জন্য ভাড়া করা সাইকেল এবং করতে পারবেন নৌকা বিহার। সংগৃহীত ছবি।
*মুকুটমণিপুরের খুব কাছেই রয়েছে অম্বিকানগর রাজবাড়ি এবং মা অম্বিকার মন্দির। সব মিলিয়ে বাঁকুড়ার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পর্যটনকেন্দ্র মুকুটমণিপুর। এই সবকিছু সঙ্গে এবার যুক্ত হল মুকুটমণিপুর যাওয়ার রাস্তায় আলো। যা হয়ত শুনে খুব একটা বেশি মনে না হলেও তার প্রভাব পর্যটনের উপর পড়বে বলে মনে করছেন স্থানীয় হোটেলের মালিকেরা। সংগৃহীত ছবি। 
*মুকুটমণিপুরের খুব কাছেই রয়েছে অম্বিকানগর রাজবাড়ি এবং মা অম্বিকার মন্দির। সব মিলিয়ে বাঁকুড়ার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পর্যটনকেন্দ্র মুকুটমণিপুর। এই সবকিছু সঙ্গে এবার যুক্ত হল মুকুটমণিপুর যাওয়ার রাস্তায় আলো। যা হয়ত শুনে খুব একটা বেশি মনে না হলেও তার প্রভাব পর্যটনের উপর পড়বে বলে মনে করছেন স্থানীয় হোটেলের মালিকেরা। সংগৃহীত ছবি।
*হোটেল মালিক সুদীপ সাহু মনে করেন, রাস্তায় আলো লাগানোর ফলে পর্যটকের ঢল আরও বেশি হবে ভবিষ্যতে। রাস্তার ধারের পান্থশালা কিম্বা হোটেল বা রেস্টুরেন্ট গুলিতে বাড়বে মানুষের ভিড়। যদিও অন্যান্য বছরে তুলনায় এখনও পর্যন্ত পর্যটকদের ভিড় যথেষ্ট কম। বর্ষাও যেন বাঁকুড়ায় ঢুকছে না ঠিকভাবে, ফলেই পর্যটকদের আকর্ষণ করার ক্ষেত্রে এই আলো কতটা কার্যকরী হবে তার উত্তর একমাত্র সময় দিতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*হোটেল মালিক সুদীপ সাহু মনে করেন, রাস্তায় আলো লাগানোর ফলে পর্যটকের ঢল আরও বেশি হবে ভবিষ্যতে। রাস্তার ধারের পান্থশালা কিম্বা হোটেল বা রেস্টুরেন্ট গুলিতে বাড়বে মানুষের ভিড়। যদিও অন্যান্য বছরে তুলনায় এখনও পর্যন্ত পর্যটকদের ভিড় যথেষ্ট কম। বর্ষাও যেন বাঁকুড়ায় ঢুকছে না ঠিকভাবে, ফলেই পর্যটকদের আকর্ষণ করার ক্ষেত্রে এই আলো কতটা কার্যকরী হবে তার উত্তর একমাত্র সময় দিতে পারে। সংগৃহীত ছবি।