ফল খাওয়ার পর বীজগুলিকে অকেজো ভেবে ফেলে দেওয়া ঠিক নয়। কারণ এগুলি আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী। একাধিক ফলের বীজই অন্যভাবে ব্যবহৃত হতে পারে।

Blackberry Seeds Benefits: ফল নয়, ফলেরই অংশ… হাই সুগার থাকলে খেতেই হবে! ডজন ডজন উপকারিতা, কীভাবে খাবেন জানুন

ফল খাওয়ার পর বীজগুলিকে অকেজো ভেবে ফেলে দেওয়া ঠিক নয়। কারণ এগুলি আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী। একাধিক ফলের বীজই অন্যভাবে ব্যবহৃত হতে পারে।
ফল খাওয়ার পর বীজগুলিকে অকেজো ভেবে ফেলে দেওয়া ঠিক নয়। কারণ এগুলি আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী। একাধিক ফলের বীজই অন্যভাবে ব্যবহৃত হতে পারে।
কালোজামের বীজ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এক গ্লাস জলে এক চামচ কালোজামের বীজের গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে কিছু সময়ের মধ্যে সুগারের মাত্রা ১০০ পয়েন্ট কমে যায়।
কালোজামের বীজ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এক গ্লাস জলে এক চামচ কালোজামের বীজের গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে কিছু সময়ের মধ্যে সুগারের মাত্রা ১০০ পয়েন্ট কমে যায়।
উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেহরাদুনের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সিরাজ সিদ্দিকি লোকাল 18-র সঙ্গে আলোচনার সময়ে জানান, কালোজামের বীজের বৈজ্ঞানিক নাম শিজিজিয়াম জাম্বোলিনাম।
উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেহরাদুনের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সিরাজ সিদ্দিকি লোকাল 18-র সঙ্গে আলোচনার সময়ে জানান, কালোজামের বীজের বৈজ্ঞানিক নাম শিজিজিয়াম জাম্বোলিনাম।
এগুলো অনেক রোগের ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এর পাউডার প্রাচীনকাল থেকেই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
এগুলো অনেক রোগের ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এর পাউডার প্রাচীনকাল থেকেই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
যাঁদের সুগার লেভেল ১৫০ বা তার বেশি তাঁরা এই বীজের এক চামচ গুঁড়ো আধা কাপ জলে মিশিয়ে খেতে পারেন, তাহলে তাঁদের সুগার লেভেল ১৫০ পর্যন্ত নেমে আসতে পারে।
যাঁদের সুগার লেভেল ১৫০ বা তার বেশি তাঁরা এই বীজের এক চামচ গুঁড়ো আধা কাপ জলে মিশিয়ে খেতে পারেন, তাহলে তাঁদের সুগার লেভেল ১৫০ পর্যন্ত নেমে আসতে পারে।
কালোজামের বীজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। সেই সঙ্গে এটি ত্বকের জন্যও বেশ উপকারী।
কালোজামের বীজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। সেই সঙ্গে এটি ত্বকের জন্যও বেশ উপকারী।
ডিটক্সিফাইড হওয়ার কারণে এটি ত্বকের জন্যও উপকারী প্রমাণিত হয়। এতে অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ত্বকের বলিরেখা দূর করতে পারে।
ডিটক্সিফাইড হওয়ার কারণে এটি ত্বকের জন্যও উপকারী প্রমাণিত হয়। এতে অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ত্বকের বলিরেখা দূর করতে পারে।
কালোজামের বীজ যেন মাল্টিভিটামিন ক্যাপসুল। তিনি আরও জানান, কালোজামের বীজে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি-সহ অনেক খনিজ উপাদান রয়েছে।
কালোজামের বীজ যেন মাল্টিভিটামিন ক্যাপসুল। তিনি আরও জানান, কালোজামের বীজে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি-সহ অনেক খনিজ উপাদান রয়েছে।
এই বীজে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, আয়রন, ফসফরাস ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, তাই এটিকে মাল্টিভিটামিন ক্যাপসুল হিসাবেও বিবেচনা করা যেতে পারে।
এই বীজে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, আয়রন, ফসফরাস ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, তাই এটিকে মাল্টিভিটামিন ক্যাপসুল হিসাবেও বিবেচনা করা যেতে পারে।
কালোজামের বীজে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম পাওয়া যায়, তাই এটি হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্যও উপকারী। এটি রক্তচাপ বৃদ্ধির সমস্যার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা যেতে পারে কারণ এটি রক্তচাপ কমায়।
কালোজামের বীজে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম পাওয়া যায়, তাই এটি হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্যও উপকারী। এটি রক্তচাপ বৃদ্ধির সমস্যার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা যেতে পারে কারণ এটি রক্তচাপ কমায়।
যাঁরা বিভিন্ন চর্মরোগে ভুগছেন তাঁদের জন্যও এটি উপকারী কারণ এটি ত্বককে ডিটক্সিফাই করে। বর্ষাকালে ব্রণ, ফোঁড়া, একজিমা এবং সিরোসিসের মতো চর্মরোগের জন্য এটি একটি প্রাকৃতিক নিরাময়।
যাঁরা বিভিন্ন চর্মরোগে ভুগছেন তাঁদের জন্যও এটি উপকারী কারণ এটি ত্বককে ডিটক্সিফাই করে। বর্ষাকালে ব্রণ, ফোঁড়া, একজিমা এবং সিরোসিসের মতো চর্মরোগের জন্য এটি একটি প্রাকৃতিক নিরাময়।
কালোজামের বীজ কাদের খাওয়া উচিত নয়? ডা. সিরাজ সিদ্দিকি বলেন, ‘‘যাঁদের রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি তাঁদের জন্য এটি খুবই উপকারী, তবে যাঁদের রক্তে শর্করার মাত্রা কম, তাঁদের একেবারেই খাওয়া উচিত নয় কারণ এতে হাইপোগ্লাইসেমিয়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
কালোজামের বীজ কাদের খাওয়া উচিত নয়? ডা. সিরাজ সিদ্দিকি বলেন, ‘‘যাঁদের রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি তাঁদের জন্য এটি খুবই উপকারী, তবে যাঁদের রক্তে শর্করার মাত্রা কম, তাঁদের একেবারেই খাওয়া উচিত নয় কারণ এতে হাইপোগ্লাইসেমিয়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
‘‘তাই যাঁদের সুগার ১০০ লেভেল পর্যন্ত তাঁদের এটি একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। এক্ষেত্রে প্রাণহানির আশঙ্কাও আছে। কেবলমাত্র সেই সমস্ত ব্যক্তিদের যাঁদের সবসময় হাই সুগারের সমস্যা থাকে এবং অন্য কোনও ওষুধ সেবন করেন না তাঁরাই এটি খেতে পারেন। তবে খাওয়ার আগে কোনও আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।’’
‘‘তাই যাঁদের সুগার ১০০ লেভেল পর্যন্ত তাঁদের এটি একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। এক্ষেত্রে প্রাণহানির আশঙ্কাও আছে। কেবলমাত্র সেই সমস্ত ব্যক্তিদের যাঁদের সবসময় হাই সুগারের সমস্যা থাকে এবং অন্য কোনও ওষুধ সেবন করেন না তাঁরাই এটি খেতে পারেন। তবে খাওয়ার আগে কোনও আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।’’