এছাড়াও ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন পেয়ারা। এর থেকে যে ফাইবার আসে, তা পেটকে অনেকক্ষণ ভর্তি রাখে। এতে থাকে ভিটামিন সি ও ভিটামিন এ। এই ফলের গ্লুকোজ ইনডেক্স কম হয় বলে এটি খুবই উপকারি। 

Health Tips: পেয়ারার পাতা ফেলে দিচ্ছেন? সর্বনাশ! ওজন থেকে কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, চুল পড়া কমায় এই পাতা, আর যা যা গুণ আছে, জানলে অবাক হবেন

আমাদের হাতের কাছেই সাধ্যের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফল হল পেয়ারা। আট থেকে আশির পছন্দের তালিকায় থাকে সস্তায় পুষ্টিকর ফল পেয়ারা। নানা রকম ভিটামিন, খনিজে ভরপুর এই ফলে প্রচুর ফাইবার থাকে, ক্যালরি কম, ফলে নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যকর। পেয়ারায় থাকে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম। তবে শুধু পেয়ারা নয়, পেয়ারা পাতার-ও গুণ প্রচুর, এমনটাই জানাচ্ছেন ডঃ চিন্ময় দেবগুপ্ত
আমাদের হাতের কাছেই সাধ্যের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফল হল পেয়ারা। আট থেকে আশির পছন্দের তালিকায় থাকে সস্তায় পুষ্টিকর ফল পেয়ারা। নানা রকম ভিটামিন, খনিজে ভরপুর এই ফলে প্রচুর ফাইবার থাকে, ক্যালরি কম, ফলে নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যকর। পেয়ারায় থাকে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম। তবে শুধু পেয়ারা নয়, পেয়ারা পাতার-ও গুণ প্রচুর, এমনটাই জানাচ্ছেন ডঃ চিন্ময় দেবগুপ্ত
ওজন কমাতে সাহায্য করে​: পেয়ারা ফল যেমন ওজন কমায়, ঠিক তেমনই এর পাতাও শরীরের ফ্যাট গলাতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে অনেকটা পরিমাণে ফাইবার। এই ফাইবার দেহের ফ্যাট মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয়। ফলে দ্রুত ঝরে মেদ। এছাড়া পেয়ারা পাতায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা মস্তিষ্কের স্যাটাইটি সেন্টারের উপর কাজ করে, ফলে খিদে পায় না। এই কারণে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার ভয় থাকে না।
ওজন কমাতে সাহায্য করে​: পেয়ারা ফল যেমন ওজন কমায়, ঠিক তেমনই এর পাতাও শরীরের ফ্যাট গলাতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে অনেকটা পরিমাণে ফাইবার। এই ফাইবার দেহের ফ্যাট মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয়। ফলে দ্রুত ঝরে মেদ। এছাড়া পেয়ারা পাতায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা মস্তিষ্কের স্যাটাইটি সেন্টারের উপর কাজ করে, ফলে খিদে পায় না। এই কারণে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার ভয় থাকে না।
চুলের যত্নে-- খুব চুল পড়ছে? সমস্যার সমাধান করবে পেয়ারা পাতা। চুলের গোড়া মজবুত করে পেয়ারা পাতা। পেয়ারা পাতা ফোটানো জল দিয়ে নিয়মিত মাথা ধুলে, চুলের ফলিকল পুষ্টি পায়, চুল পড়া কমে, নতুন চুলও গজায়।
চুলের যত্নে– খুব চুল পড়ছে? সমস্যার সমাধান করবে পেয়ারা পাতা। চুলের গোড়া মজবুত করে পেয়ারা পাতা। পেয়ারা পাতা ফোটানো জল দিয়ে নিয়মিত মাথা ধুলে, চুলের ফলিকল পুষ্টি পায়, চুল পড়া কমে, নতুন চুলও গজায়।
ত্বকের যত্নে-- পেয়ারা পাতায় রয়েছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা ত্বকের যত্নে কার্যকর। ত্বকের জেল্লা ফিরিয়ে আনতে এবং কালচে দাগছোপ দূর করতেও সাহায্য করে পেয়ারা পাতা।
ত্বকের যত্নে– পেয়ারা পাতায় রয়েছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা ত্বকের যত্নে কার্যকর। ত্বকের জেল্লা ফিরিয়ে আনতে এবং কালচে দাগছোপ দূর করতেও সাহায্য করে পেয়ারা পাতা।
হজম ক্ষমতা বাড়ায়: হজমের সমস্যায় পেটে ব্যথা, গ্যাস, অ্যাসিডিটি হয়। এই সমস্যার সমাধান করতে পারে পেয়ারা পাতা। এই পাতায় রয়েছে এমন কিছু উপাদান যা হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে। সকাল সকাল পেয়ারা পাতা দিয়ে তৈরি চা খেতে পারেন। তাতে হজমের যাবতীয় সমস্যা দ্রুত মিটে যাবে।
হজম ক্ষমতা বাড়ায়: হজমের সমস্যায় পেটে ব্যথা, গ্যাস, অ্যাসিডিটি হয়। এই সমস্যার সমাধান করতে পারে পেয়ারা পাতা। এই পাতায় রয়েছে এমন কিছু উপাদান যা হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে। সকাল সকাল পেয়ারা পাতা দিয়ে তৈরি চা খেতে পারেন। তাতে হজমের যাবতীয় সমস্যা দ্রুত মিটে যাবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে-- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে পেট পরিষ্কার রাখতে গাদাগাদা ওষুধ নয়। পেয়ার পাতা খান। এর ল্যাক্সেটিভ উপাদান পেট পরিষ্কার রাখে ।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে– কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে পেট পরিষ্কার রাখতে গাদাগাদা ওষুধ নয়। পেয়ার পাতা খান। এর ল্যাক্সেটিভ উপাদান পেট পরিষ্কার রাখে ।
কোলেস্টেরল ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ: স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক, কিডনির অসুখ, স্নায়ুর অসুখ, চোখের অসুখ-সহ বিভিন্ন ভয়াবহ রোগ দূর করতে পেয়ারা পাতা সাহায্য করে।
কোলেস্টেরল ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ: স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক, কিডনির অসুখ, স্নায়ুর অসুখ, চোখের অসুখ-সহ বিভিন্ন ভয়াবহ রোগ দূর করতে পেয়ারা পাতা সাহায্য করে।
ব্লাড সুগার কমায়-- পেয়ারা পাতায় থাকে এমন কিছু উপাদান যা ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স কমায়। ফলে সুগার থাকে নিয়ন্ত্রণে। এই পাতায় থাকে ফেনোলিক যা অতিরিক্ত শর্করা শোষণ করতে দেয় না। তাই ডায়াবিটিস রোগীরা এই পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন।
ব্লাড সুগার কমায়– পেয়ারা পাতায় থাকে এমন কিছু উপাদান যা ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স কমায়। ফলে সুগার থাকে নিয়ন্ত্রণে। এই পাতায় থাকে ফেনোলিক যা অতিরিক্ত শর্করা শোষণ করতে দেয় না। তাই ডায়াবিটিস রোগীরা এই পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন।