লাইফস্টাইল Health Tips: পাতে এইসব খাবার ভুলেও নয়! কমবে না ইউরিক অ্যাসিড, গাঁটের ব্যথায় জর্জরিত হবেন Gallery July 10, 2024 Bangla Digital Desk ইউরিক অ্যাসিড লিভারে উৎপন্ন একটি বর্জ্য পদার্থ। যা কিডনির মাধ্যমে প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে নির্গত হয়। এর পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তা শরীরের ছোট ছোট জয়েন্টগুলোতে জমা হয়ে বাতের সমস্যা সৃষ্টি করে। কিডনিতে পাথরের সমস্যা হতে পারে। দীর্ঘদিন ইউরিক অ্যাসিড উপেক্ষা করলেও কিডনি ফেইলিওরও হতে পারে। তাই এটি নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি। চিকিৎসক অমরেন্দ্র পাঠক জানাচ্ছেন যে, ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা কখনও কখনও বাড়তে পারে। আমিষ বা অন্যান্য উচ্চ প্রোটিন জাতীয় খাবার অত্যধিক গ্রহণ করলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বাড়ে। এবং আর্থ্রাইটিসও হতে পারে। ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের তাঁদের খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত ব্যায়ামের প্রতি যত্ন নিতে হবে। চিকিৎসকের দেওয়া ওষুধও সময় মতো খেতে হবে। সময়ে সময়ে ইউরিক অ্যাসিড চেকআপও করাতে হবে। রেড মিট এবং সামুদ্রিক খাবার ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর বলে বিবেচিত হতে পারে। আসলে এসব খাবারে পিউরিনের পরিমাণ বেশি থাকে, যার কারণে ইউরিক অ্যাসিডের উৎপাদন বেড়ে যায়। এই খাবারগুলি আর্থ্রাইটিসের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দিতে পারে। সোডা, কোল্ড ড্রিংকস, স্পোর্টস ড্রিংকস, চিনিযুক্ত জুস এবং জাঙ্ক ফুডগুলিও দ্রুত ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়াতে পারে। এই খাবার এবং পানীয়গুলিতে উচ্চ পরিমাণে চিনি থাকে যা আর্থ্রাইটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের অ্যালকোহল থেকেও দূরে থাকতে হবে। তাঁদের স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। খাদ্যতালিকায় ফল এবং সবজি অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।