তেতুঁল 

Health Tips: তেঁতুল ওজন কমায়, হজমশক্তি বাড়ায়, কিন্তু কারা ভুলেও তেঁতুল ছোঁবেন না? পড়ুন

ঘুগনি,আলুকাবলি কিংবা ফুচকা...তেঁতুল জলের মহিলাই আলাদা। তবে শুধু স্‌বাদ-ই নয়, তেঁতুল জলের গুণ জানলে চোখ কপালে উঠবে, এমনটাই বলছেন বোলপুরের বিশিষ্ট ডাক্তার চন্দ্রচূড় হালদার। তেঁতুলে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এ-সব উপাদান হৃদরোগ, ক্যানসার ও ডায়াবেটিসের মত রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রাখে।
ঘুগনি,আলুকাবলি কিংবা ফুচকা…তেঁতুল জলের মহিলাই আলাদা। তবে শুধু স্‌বাদ-ই নয়, তেঁতুল জলের গুণ জানলে চোখ কপালে উঠবে, এমনটাই বলছেন বোলপুরের বিশিষ্ট ডাক্তার চন্দ্রচূড় হালদার। তেঁতুলে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এ-সব উপাদান হৃদরোগ, ক্যানসার ও ডায়াবেটিসের মত রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রাখে।
তেঁতুলে থাকে পটাশিয়াম যা উচ্চ রক্তচাপ এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। হাই-ব্লাড প্রেশারের রোগীরা তেঁতুলের জুস বানিয়ে খেতে পারেন। তবে কিডনির সমস্যা থাকলে তেঁতুলের জুস খাওয়া উচিত না। এতে কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে পটাশিয়ামের মাত্রা আরও বেড়ে যেতে পারে।
তেঁতুলে থাকে পটাশিয়াম যা উচ্চ রক্তচাপ এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। হাই-ব্লাড প্রেশারের রোগীরা তেঁতুলের জুস বানিয়ে খেতে পারেন। তবে কিডনির সমস্যা থাকলে তেঁতুলের জুস খাওয়া উচিত না। এতে কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে পটাশিয়ামের মাত্রা আরও বেড়ে যেতে পারে।
তবে বিশেষজ্ঞের মতে যাঁরা বিভিন্ন ওষুধ খান, তাঁরা তেঁতুল খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন। নন-স্টেরয়ডাল, অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি, রক্ত পাতলা করার ওষুধ, অ্যান্টি প্লেটিলেট ওষুধের সঙ্গে তেঁতুল না খাওয়াই ভাল।
তবে বিশেষজ্ঞের মতে যাঁরা বিভিন্ন ওষুধ খান, তাঁরা তেঁতুল খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন। নন-স্টেরয়ডাল, অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি, রক্ত পাতলা করার ওষুধ, অ্যান্টি প্লেটিলেট ওষুধের সঙ্গে তেঁতুল না খাওয়াই ভাল।
ভারী খাবার খাওয়ার পর টক জাতীয় খাবার খেলে হজমের সুবিধা হয়।এই সমস্যার সমাধান হতে পারে তেঁতুল খেলে। তেঁতুলের ডায়াটারি ফাইবার হজমে সাহায্য করে, অ্যাসিডের ক্ষরণ কমায়। ফলে হজম শক্তি বাড়ে। তেঁতুলের বিলিয়াস সাবস্টেন্স আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের মতে সমস্যা দূর করতেও তেঁতুল দারুণ কাজে আসে।
ভারী খাবার খাওয়ার পর টক জাতীয় খাবার খেলে হজমের সুবিধা হয়।এই সমস্যার সমাধান হতে পারে তেঁতুল খেলে। তেঁতুলের ডায়াটারি ফাইবার হজমে সাহায্য করে, অ্যাসিডের ক্ষরণ কমায়। ফলে হজম শক্তি বাড়ে। তেঁতুলের বিলিয়াস সাবস্টেন্স আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের মতে সমস্যা দূর করতেও তেঁতুল দারুণ কাজে আসে।
তেঁতুলে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় আয়রন, যা শরীরে লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। ফলে দেহে রক্তাল্পতা দূর হয়। আমাদের দেশের সিংহভাগই নারীই অ্যানিমিয়ায় ভোগেন। তাই এদেশে তেঁতুল খাওয়া প্রয়োজনীয়তা আরও অনেক বেশি।
তেঁতুলে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় আয়রন, যা শরীরে লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। ফলে দেহে রক্তাল্পতা দূর হয়। আমাদের দেশের সিংহভাগই নারীই অ্যানিমিয়ায় ভোগেন। তাই এদেশে তেঁতুল খাওয়া প্রয়োজনীয়তা আরও অনেক বেশি।
মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে-মেটাবলিজম বাড়াতে তেঁতুল জলের ভূমিকা রয়েছে। আর মেটাবলিজম বাড়া মানেই দ্রুত ক্যালোরি খরচ হওয়া, যা ওজন কমানোর প্রক্রিয়াতে সহায়ক হয়ে ওঠে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ্‌-এর মতে তেঁতুলে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েডস ও পলিফেনলস মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে।
মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে-মেটাবলিজম বাড়াতে তেঁতুল জলের ভূমিকা রয়েছে। আর মেটাবলিজম বাড়া মানেই দ্রুত ক্যালোরি খরচ হওয়া, যা ওজন কমানোর প্রক্রিয়াতে সহায়ক হয়ে ওঠে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ্‌-এর মতে তেঁতুলে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েডস ও পলিফেনলস মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে।