শাক 

Health Tips: দশ টাকার শাকে লাখ টাকার ওষুধ, পটাশিয়ামে ঠাঁসা, যব্দ করে কোলেস্টেরল, হার্টের অসুখ থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য

কচু শাক কিংবা লতি দিয়ে চিংড়ি খেতে ভালবাসেন না, এমন মানুষের সংখ্যা হাতে গোনা। দৃষ্টিশক্তি থেকে হজম সমস্যার সমাধান করতে পারে মাঠে-ঘাটে অযত্নে জন্মানো এই শাক।
কচু শাক কিংবা লতি দিয়ে চিংড়ি খেতে ভালবাসেন না, এমন মানুষের সংখ্যা হাতে গোনা। দৃষ্টিশক্তি থেকে হজম সমস্যার সমাধান করতে পারে মাঠে-ঘাটে অযত্নে জন্মানো এই শাক।
ড: রঞ্জন দাস জানান, কচু ভিটামিন ও খনিজে ভরপুর। কচু খাওয়া মানে শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন এ-এর যোগান। রাতকানা, চোখে ছানি পড়ার মতো বিভিন্ন সমস্যার ঝুঁকি কমায় কচু। দৃষ্টিশক্তিও বাড়ায়।
ড: রঞ্জন দাস জানান, কচু ভিটামিন ও খনিজে ভরপুর। কচু খাওয়া মানে শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন এ-এর যোগান। রাতকানা, চোখে ছানি পড়ার মতো বিভিন্ন সমস্যার ঝুঁকি কমায় কচু। দৃষ্টিশক্তিও বাড়ায়।
কচু শাক হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি মেটায় । শরীরে রক্তের পরিমাণ কমে গেলে চিকিৎসকরা কচু শাক খাওয়ার পরামর্শ দেন, কারণ কচু আয়রনের উন্নত উৎস।  কচু খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বেড়ে যায়।

কচু শাক হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি মেটায় । শরীরে রক্তের পরিমাণ কমে গেলে চিকিৎসকরা কচু শাক খাওয়ার পরামর্শ দেন, কারণ কচু আয়রনের উন্নত উৎস। কচু খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বেড়ে যায়।
মুখ ও ত্বকের রোগ নিরাময়ে কচু শাক কার্যকর। এছাড়া কচু শাক স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে গেলেই হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়।কচুতে রয়েছে পর্যাপ্ত পটাশিয়াম। পটাশিয়ামও হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
মুখ ও ত্বকের রোগ নিরাময়ে কচু শাক কার্যকর। এছাড়া কচু শাক স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে গেলেই হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়।
কচুতে রয়েছে পর্যাপ্ত পটাশিয়াম। পটাশিয়ামও হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
কচু শাকে থাকা আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। ভিটামিন সি ত্বকের ক্ষত সারাতে কার্যকারী। এই ভিটামিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
কচু শাকে থাকা আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। ভিটামিন সি ত্বকের ক্ষত সারাতে কার্যকারী। এই ভিটামিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।