Hing Water

Health Tips: সকালে খালিপেটে পান এই মশলা-ভেজানো জল, হুড়মুড়িয়ে ওজন কমতে শুরু করবে ৭ দিনে, সায়েস্তা হবে ডায়াবেটিস-কোলেস্টেরল-এর মত যেদি রোগ

হিংয়ের আলুরদম, হোক কি হিংয়ের কচুরি বা ছোলার ডাল! সবে শুধু স্বাদের জন্য-ই নয়। হিংয়ের ওষধি গুণ-ও বিশাল। সেই কোন যুগ থেকে আয়ুর্বেদে হিং-এর বহূল ব্যবহার। ফাইবার, ক্যালশিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, কার্বোহাইড্রেটে সমৃদ্ধ হিং মাত্র ৭ দিনেই ওজন কমাতে থাকে। ডায়েবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতেও হিং সিদ্ধহস্ত।
হিংয়ের আলুরদম, হোক কি হিংয়ের কচুরি বা ছোলার ডাল! সবে শুধু স্বাদের জন্য-ই নয়। হিংয়ের ওষধি গুণ-ও বিশাল। সেই কোন যুগ থেকে আয়ুর্বেদে হিং-এর বহূল ব্যবহার। ফাইবার, ক্যালশিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, কার্বোহাইড্রেটে সমৃদ্ধ হিং মাত্র ৭ দিনেই ওজন কমাতে থাকে। ডায়েবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতেও হিং সিদ্ধহস্ত।
একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আধ চামচ হিংয়ের গুঁড়ো ঈষদুষ্ণ জলে গুলে রোজ সকালে খালি পেটে খেলে ওজন কমতে শুরু করে মাত্র ৭ দিনেই। কারণ, হিং মেটাবলিজম-এর হার বাড়ায়, হজমশক্তি উন্নত করে, ফলে ওজন কমতে থাকে অল্প কয়েকদিনেই।
একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আধ চামচ হিংয়ের গুঁড়ো ঈষদুষ্ণ জলে গুলে রোজ সকালে খালি পেটে খেলে ওজন কমতে শুরু করে মাত্র ৭ দিনেই। কারণ, হিং মেটাবলিজম-এর হার বাড়ায়, হজমশক্তি উন্নত করে, ফলে ওজন কমতে থাকে অল্প কয়েকদিনেই।
হজমে সাহায্য করে-- হজমের সমস্যায় হিংয়ের জল 'মিরাকল'-এর মত কাজ কে। কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটখারাপ, পেটফাঁপার মত পেটের যে কোন-ও সমস্যা দূর করতে হিংয়ের জুরি মেলা ভার।
হজমে সাহায্য করে– হজমের সমস্যায় হিংয়ের জল ‘মিরাকল’-এর মত কাজ কে। কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটখারাপ, পেটফাঁপার মত পেটের যে কোন-ও সমস্যা দূর করতে হিংয়ের জুরি মেলা ভার।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে, কোলেস্টেরল কমায়-- ব্লাড প্রেশার বেশি থাকলে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। হিং রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না, রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে, কোলেস্টেরল কমায়– ব্লাড প্রেশার বেশি থাকলে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। হিং রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না, রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
ব্লাড সুগার কমায়-- রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হিং উপকারী। ডায়াবেটিস রোগীদের চিনি খাওয়ার প্রবণতা কমায় হিং।
ব্লাড সুগার কমায়– রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হিং উপকারী। ডায়াবেটিস রোগীদের চিনি খাওয়ার প্রবণতা কমায় হিং।
শ্বাসকষ্ট নিরাময় করে:  নিয়মিত হিংয়ের জল খেলে ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। গরমে শুকনো কাশি, গলা খুসখুস, শ্বাস নিতে অসুবিধা, নাক বন্ধ থাকার মত সমস্যার মোকাবিলা করে হিং। হিংয়ের জল ফুসফুস ভাল থাকে।
শ্বাসকষ্ট নিরাময় করে: নিয়মিত হিংয়ের জল খেলে ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। গরমে শুকনো কাশি, গলা খুসখুস, শ্বাস নিতে অসুবিধা, নাক বন্ধ থাকার মত সমস্যার মোকাবিলা করে হিং। হিংয়ের জল ফুসফুস ভাল থাকে।