লাইফস্টাইল Health Tips: কাদের দই খাওয়া একদমই উচিত নয়? আসল সত্যিটা জানলে অবাক হবেন, সাবধান হয়ে যান Gallery June 3, 2024 Bangla Digital Desk দই প্রাকৃতিক প্রোবায়োটিকের একটি ভাল উৎস। এটি খেলে শরীরের পরিপাকতন্ত্র শক্তিশালী হয়। ওজন কমানোর পাশাপাশি এটি ত্বককে উজ্জ্বল এবং স্বাস্থ্যকর করতে সাহায্য করে। এটি খেলে শরীরে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়াও ধ্বংস হয়ে যায়। দই খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। অনেকেই খাবারের সঙ্গে প্রচুর দই খান। গরমের মরসুমে শরীরকে ঠান্ডা করার জন্য অনেক ধরনের দই পানীয় তৈরি এবং খাওয়া হয়। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় দই অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শও দিচ্ছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু এসব ছাড়াও দই খাওয়ার একটি বিশেষ নিয়ম রয়েছে যে অনুযায়ী দই খাওয়া শরীরের জন্য বেশি উপকারী বলে প্রমাণিত হয়। অন্যথায় এটি আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। হাজারীবাগ সদর হাসপাতালের আয়ুষ বিভাগের ডাঃ মকরন্দ কুমার বলেন যে, দই প্রাকৃতিক প্রোবায়োটিকের একটি ভাল উৎস। এটি খেলে শরীরের পরিপাকতন্ত্র শক্তিশালী হয়। ওজন কমানোর পাশাপাশি এটি ত্বককে উজ্জ্বল এবং স্বাস্থ্যকর করতে সাহায্য করে। এটি খেলে শরীরে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়াও ধ্বংস হয়ে যায়। দইয়ের চেয়ে বাটার মিল্ক খাওয়া অনেক বেশি উপকারী। বাটার মিল্ক গ্রীষ্মকালে শীতলতা প্রদানের কাজ করে। এটি শুধুমাত্র দিনের বেলা খাওয়া উচিত। যাঁরা জয়েন্টের ব্যথা এবং গ্যাসের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের দই এড়িয়ে চলা উচিত। গরুর দুধ থেকে তৈরি দই খাওয়ার জন্য সবচেয়ে ভাল। এছাড়াও দই যাতে পুরনো এবং টক না হয় সেদিকে বিশেষ মনোযোগ দিন। টক ও পুরনো দই শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর প্রমাণিত।