*মূলত গরমের দিনেই কুদরি ওঠে। ঔষধি গুণে ভরপুর। স্বাদও চমৎকার। মানুষ খেতে পছন্দও করে। কুদরির অনেক উপকারিতাও রয়েছে। অনেকটা শসার মতো দেখতে কুদরি ডায়াবেটিসের অব্যর্থ ওষুধ। তাছাড়া ওজন কমাতেও সাহায্য করে এই সবজি। সংগৃহীত ছবি।*বাজারে বিক্রি হওয়া এই সবুজ কুদরি আয়ুর্বেদে অনেক রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।*স্বাদ অবিকল শসার মতোই। অনেকে কাঁচা কুদরি খান। আবার তরকারিতেও ব্যবহৃত হয়। সংগৃহীত ছবি।*আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. দীপ্তি নামদেবের মতে, বিভিন্ন ভাবে কুদরি খাওয়া যায়। তরকারি তো করা যায়ই, কাঁচাও খাওয়া যায়। এতে উপস্থিত পুষ্টিগুণ ডায়াবেটিস রোগের জন্য উপকারী। এতে প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট রয়েছে, যা হজম প্রক্রিয়াকে সুস্থ রাখে। ফাইবার থাকার কারণে কুদরি ওজন কমাতেও সহায়ক। এই সবজি খেলে দীর্ঘক্ষণ খিদে পায় না। সংগৃহীত ছবি।*দীপ্তি নামদেব আরও জানান, কুদরি শুধু একটা সবজি নয়। এটা ওষুধও। পেট সংক্রান্ত যে কোনও সমস্যা নিরাময়ে ম্যাজিকের মতো কাজ করে। সংগৃহীত ছবি।*রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও কুদরির জুড়ি নেই। কুদরি হজম শক্তির জন্যও পরিচিত। এতে থাকা ফাইবার হজমশক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। পাশাপাশি ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে কুদরি। সংগৃহীত ছবি।*কুদরি ভিটামিন এ এবং সি-র মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ, যা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খুবই কার্যকর। সংগৃহীত ছবি।*গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কুদরিতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্টের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে। রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং পটাসিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান, যা সুস্থ হাড়, রক্তকণিকা এবং ভাল হৃদযন্ত্রের কার্যকারিতা বজায় রাখার জন্য অপরিহার্য। সংগৃহীত ছবি।*কুদরি অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভাল উৎস, যা ফ্রি র্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে এবং শরীরের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। ফ্রি র্যাডিক্যালের কারণেই মানব শরীরে ক্যানসার, হৃদরোগ এবং নিউরো ডিজেনারেটিভ রোগের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের বৃদ্ধি হয়। কুদরি সেই সব রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে। সংগৃহীত ছবি।
