ডায়াবেটিস বা মধুমেহর সমস্যা ঘরে ঘরে ৷ ভারতকে বর্তমানে ডায়াবেটিসের রাজধানীও বলা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত সেই সমস্ত মানুষদের জন্য গরমে ঠিকঠাক থাকাটা অত্যন্ত জরুরি ৷ এতে সুগার লেবেল চড়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তাই সকাল সকাল সুগারের স্তর ঠিকঠাক রাখতে ও ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত করতে তিনটি রসই ট্রাম্পকার্ড ৷ প্রতীকী ছবি ৷এবার জেনে নেওয়া যাক ঠিক কোন কোন রস খেলে রক্ত থেকে শর্করা এক্কেবারে শুষে নেওয়া সম্ভব হতে পারে ৷ একই সঙ্গে শরীরের জলশূন্যতা রক্ষা করবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷টম্যাটোর রস ডায়াবেটিসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷ রক্তে শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রিত করতে সাহায্য করে ৷ যা অ্যান্টি ডায়াবেটিক হিসাবে কাজ করে ৷ শরীর স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ করে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷টম্যাটোতে নারিঙ্গিন নামক স্তর রয়েছে ৷ একই সঙ্গে ফ্লেবোনাইড থাকে যা অ্যান্টি ডায়াবেটিক রূপে কাজ করে ৷ এতে ব্লাডসুগারের স্তর নিয়ন্ত্রিত করে ৷ এতে হার্টের অবস্থাও থাকে অত্যন্ত ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷একই সঙ্গে টম্যাটোতে ৯০ শতাংশ জল থাকে তাই শরীরের জলের মধ্যে সমতা বজায় রাখে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শশার রসও ডায়াবেটিসের যম ৷ শশাকে ২-৩টি টুকরো করে তার সঙ্গে ৪-৫টি সতেজ পুদিনা পাতার সঙ্গে অর্ধেক লেবু দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরপরেই এক চিমটি বিটনুন নিতে হবে ৷ তাতে বরফ দিয়ে পান করতে হবে ৷ শশাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যার ফলে ব্লাডসুগার থাকে বশে ৷ শরীর ঠান্ডা রাখতেও শশার অপার গুণ রয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই সবের মধ্যে আপেল আরও একটি অস্ত্র কেননা আপেলের রস যদি খাওয়া যায় সেক্ষেত্রে শরীর থেকে উধাও হতে পারে ব্লাডসুগার ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে ইনসুলিন তৈরি করতে আপেলের রস অত্যন্ত কাজে লাগে ৷ আর যথার্থ পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি করতে পারলে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত থাকবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরফলে শরীরের শর্করা থাকে বশে, সব থেকে বড় বিষয় এটাই যে আপেলে ৮৫ শতাংশ জলের পরিমাণ থাকে ৷ যা শরীকে হাইড্রেট করতে বিশেষ ভাবে কাজে লাগে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি ঘরোয়া টোটকা কোনও চিকিৎসা ওষুধের বিকল্প নয়, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যিক ৷ প্রতীকী ছবি ৷
