১ মাসে ডায়াবেটিসের ছুটি!

Diabetes Control Tips: বাগে থাকবে সুগার! রোজ খাওয়ার আগে ‘ছোট্টো’ একটি কাজ! ১ মাসে ডায়াবেটিসের ছুটি

বর্তমান যুগে বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষই ডায়াবেটিসে ভুগছেন। ডায়াবেটিসে ভারতের বহুমানুষ আক্রান্ত। তাই, বেশিদিন সুস্থ থাকতে খাওয়াদাওয়াতে কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

বর্তমান যুগে বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষই ডায়াবেটিসে ভুগছেন। ডায়াবেটিসে ভারতের বহুমানুষ আক্রান্ত। তাই, বেশিদিন সুস্থ থাকতে খাওয়াদাওয়াতে কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
দুপুরের খাবারের আগে কী খাবেন?পুষ্টিবিদ নিখিল ভাতসের মতে, ডায়াবেটিস রোগীদের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত যাতে তাঁদের রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক থাকে।
দুপুরের খাবারের আগে কী খাবেন?
পুষ্টিবিদ নিখিল ভাতসের মতে, ডায়াবেটিস রোগীদের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত যাতে তাঁদের রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক থাকে।
এমন অবস্থায় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের মাঝে মাঝে কিছু না কিছু খেতেই হবে। প্রতিদিন দুপুরের খাবার খাওয়ার আগে খিদে মেটাতে এই খাবারগুলি খেতে পারেন যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
এমন অবস্থায় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের মাঝে মাঝে কিছু না কিছু খেতেই হবে। প্রতিদিন দুপুরের খাবার খাওয়ার আগে খিদে মেটাতে এই খাবারগুলি খেতে পারেন যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
১. বাদাম- বীজ আপনি বাদাম, কুমড়ার বীজ, কাজু, তিলের বীজ, ফ্ল্যাক্সসিড এবং আখরোট একসঙ্গে মিশিয়ে ঘরে তৈরি একটি ট্রিফল তৈরি করতে পারেন। এতে রয়েছে ফাইবার, প্রোটন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এটি অবশ্যই খাওয়া উচিত।
১. বাদাম- বীজ
আপনি বাদাম, কুমড়ার বীজ, কাজু, তিলের বীজ, ফ্ল্যাক্সসিড এবং আখরোট একসঙ্গে মিশিয়ে ঘরে তৈরি একটি ট্রিফল তৈরি করতে পারেন। এতে রয়েছে ফাইবার, প্রোটন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এটি অবশ্যই খাওয়া উচিত।
২. স‍্যালাডস‍্যালাড খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভাল এবং খাওয়ার আগে খেলে খুব বেশি খিদে লাগবে না এবং কম খাবেন। এর পাশাপাশি স‍্যালাড আপনাকে সতেজতা দেয়, এমন পরিস্থিতিতে স‍্যালাড কাটা টম‍্যাটো, ধনেপাতা এবং লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়া উচিত।
২. স‍্যালাড
স‍্যালাড খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভাল এবং খাওয়ার আগে খেলে খুব বেশি খিদে লাগবে না এবং কম খাবেন। এর পাশাপাশি স‍্যালাড আপনাকে সতেজতা দেয়, এমন পরিস্থিতিতে স‍্যালাড কাটা টম‍্যাটো, ধনেপাতা এবং লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়া উচিত।
৩. মৌসুমি ফলঋতু অনুসারে আপনার কাছে যা পাওয়া যায় বা বাজারে যা পাওয়া যায় তা খাওয়া উচিত। যে কোনও স্থানীয় বা মৌসুমি ফল যাতে উচ্চ ফাইবার থাকে এবং কম গ্লাইসেমিক সূচক থাকে তা আপনার রক্তে শর্করার ওঠানামা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এই ফলের উপর একটু চাট মশলা ছিটিয়ে দিতে পারেন। মনে রাখবেন আম এবং আনারস খাবেন না কারণ এতে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাবে।
৩. মৌসুমি ফল
ঋতু অনুসারে আপনার কাছে যা পাওয়া যায় বা বাজারে যা পাওয়া যায় তা খাওয়া উচিত। যে কোনও স্থানীয় বা মৌসুমি ফল যাতে উচ্চ ফাইবার থাকে এবং কম গ্লাইসেমিক সূচক থাকে তা আপনার রক্তে শর্করার ওঠানামা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এই ফলের উপর একটু চাট মশলা ছিটিয়ে দিতে পারেন। মনে রাখবেন আম এবং আনারস খাবেন না কারণ এতে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাবে।
৪. সবজির রস

খাবারে ফাইবার থাকা খুবই জরুরি। এমন পরিস্থিতিতে আপনার ডায়েটে অবশ্যই পালং শাক এবং বাঁধাকপি অন্তর্ভুক্ত করুন। যদিও আপনি শাকসবজিও খেতে পচ্ছন্দ না করেন, তবে আপনি জুস থেকেও অনেক উপকার পেতে পারেন। ঘরে বসেই এই সবজির রস বের করে খেয়ে নিন। আপনি চাইলে তাজা পালং শাক পাতার সঙ্গে বাঁধাকপির পাতা মিশিয়ে রস বানাতে পারেন। সামান্য জল যোগ করুন তার সঙ্গে, ব্লেন্ড করে পান করুন। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

৪. সবজির রস
খাবারে ফাইবার থাকা খুবই জরুরি। এমন পরিস্থিতিতে আপনার ডায়েটে অবশ্যই পালং শাক এবং বাঁধাকপি অন্তর্ভুক্ত করুন। যদিও আপনি শাকসবজিও খেতে পচ্ছন্দ না করেন, তবে আপনি জুস থেকেও অনেক উপকার পেতে পারেন। ঘরে বসেই এই সবজির রস বের করে খেয়ে নিন। আপনি চাইলে তাজা পালং শাক পাতার সঙ্গে বাঁধাকপির পাতা মিশিয়ে রস বানাতে পারেন। সামান্য জল যোগ করুন তার সঙ্গে, ব্লেন্ড করে পান করুন। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)