Digha: দিঘায় ‘তোলপাড়’ কাণ্ড…! সমুদ্র সৈকতে কাঁতারে কাঁতারে মানুষের হুলুস্থূল, আবার হলটা কী? জানলে অবাক হবেন আপনিও!

অপেক্ষার দিন শেষ। মাঝে মাত্র আর কয়েকটা দিন, তারপরই দুর্গা পুজো। এবার পুজোর আগেই বিরাট সুখবর পর্যটকদের জন্য৷  দিঘায় এই পরিষেবা শুরু হচ্ছে অতি শীঘ্রই।
অপেক্ষার দিন শেষ। মাঝে মাত্র আর কয়েকটা দিন, তারপরই দুর্গা পুজো। এবার পুজোর আগেই বিরাট সুখবর পর্যটকদের জন্য৷ দিঘায় এই পরিষেবা শুরু হচ্ছে অতি শীঘ্রই।
প্রায় এক বছর আগে প্রশাসন দিঘায় পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্য একটি পরিষেবা চালুর জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। সেইমত শুরু হয় তোড়জোড়।
প্রায় এক বছর আগে প্রশাসন দিঘায় পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্য একটি পরিষেবা চালুর জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। সেইমত শুরু হয় তোড়জোড়।
তবে নানা কারণে মাঝপথে তা থমকে যায়। কিন্তু এবার আর থমকে দাঁড়ানো নয়, দিঘায় সমুদ্র ভেসে বেড়াবে পর্যটকদের জন্য প্রমোদতরী। সম্ভবত পুজোর সময় এই প্রমোদতরী দিঘা সমুদ্র সৈকতে পাড়ি দেবে পর্যটকদের নিয়ে, এমনই জানা যায় দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ সূত্রে।
তবে নানা কারণে মাঝপথে তা থমকে যায়। কিন্তু এবার আর থমকে দাঁড়ানো নয়, দিঘায় সমুদ্র ভেসে বেড়াবে পর্যটকদের জন্য প্রমোদতরী। সম্ভবত পুজোর সময় এই প্রমোদতরী দিঘা সমুদ্র সৈকতে পাড়ি দেবে পর্যটকদের নিয়ে, এমনই জানা যায় দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ সূত্রে।
বছরের এমন কোনও দিন নেই যেদিন দিঘায় পর্যটকদের ভিড় জমে না। প্রতিদিনই দূর-দূরান্ত থেকে হাজার হাজার পর্যটক দিঘার সমুদ্র সৈকতে এসে ভিড় জমান।
বছরের এমন কোনও দিন নেই যেদিন দিঘায় পর্যটকদের ভিড় জমে না। প্রতিদিনই দূর-দূরান্ত থেকে হাজার হাজার পর্যটক দিঘার সমুদ্র সৈকতে এসে ভিড় জমান।
মূলত কলকাতা থেকে কাছে এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক ভাল হওয়ার কারণে পর্যটকদের এই সমুদ্র সৈকতে যাতায়াতের অনেক সুবিধা রয়েছে। সেই সুবিধার কারণেই এত সংখ্যক পর্যটকদের ভিড় দেখা যায় দিঘায়।
মূলত কলকাতা থেকে কাছে এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক ভাল হওয়ার কারণে পর্যটকদের এই সমুদ্র সৈকতে যাতায়াতের অনেক সুবিধা রয়েছে। সেই সুবিধার কারণেই এত সংখ্যক পর্যটকদের ভিড় দেখা যায় দিঘায়।
আগে দিঘায় আসা মানে সমুদ্রের স্নান করা এবং আনন্দ করে বাড়ি ফেরা এটাই ছিল রুটিন। তবে পরবর্তীতে সেই রুটিনে আমূল পরিবর্তন এসেছে প্রশাসনিক উদ্যোগে।
আগে দিঘায় আসা মানে সমুদ্রের স্নান করা এবং আনন্দ করে বাড়ি ফেরা এটাই ছিল রুটিন। তবে পরবর্তীতে সেই রুটিনে আমূল পরিবর্তন এসেছে প্রশাসনিক উদ্যোগে।
দিঘায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের ছোঁয়ায় বিনোদনের পসরা সাজিয়ে পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে। এখন দিঘায় সমুদ্রে স্নানের পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখার জন্য তৈরি হয়েছে পার্ক, মিউজিয়াম, কফি হাউস-সহ আরও কত কী।
দিঘায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের ছোঁয়ায় বিনোদনের পসরা সাজিয়ে পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে। এখন দিঘায় সমুদ্রে স্নানের পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখার জন্য তৈরি হয়েছে পার্ক, মিউজিয়াম, কফি হাউস-সহ আরও কত কী।
 দিঘায় অনেক পর্যটকেরই দাবি ছিল সমুদ্রবক্ষে ভ্রমণ করার জন্য গোয়ার মত লাক্সারি ক্রুজের। পর্যটকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখেই সমুদ্রবক্ষে পাড়ি দেওয়ার জন্য এমভি নিবেদিতা নামক একটি লঞ্চ আগেই দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের হাতে তুলে দিয়েছিল হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদ।
দিঘায় অনেক পর্যটকেরই দাবি ছিল সমুদ্রবক্ষে ভ্রমণ করার জন্য গোয়ার মত লাক্সারি ক্রুজের। পর্যটকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখেই সমুদ্রবক্ষে পাড়ি দেওয়ার জন্য এমভি নিবেদিতা নামক একটি লঞ্চ আগেই দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের হাতে তুলে দিয়েছিল হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদ।
 তারপর সেটির পরিকাঠামগত নির্মাণ বদলে ফেলার ও কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যায়। এমনকি ট্রায়াল রানও হয়। এমনকি জেটিঘাট পর্যন্ত রাস্তাও তৈরি হয়েছে। তারপরেও পরিষেবা কবে পাওয়া যাবে এ নিয়ে পর্যটকদের কৌতূহলের শেষ নেই। তবে এবার পর্যটকদের কৌতূহলের অবসান ঘটা শুধু সময়ের অপেক্ষা।
তারপর সেটির পরিকাঠামগত নির্মাণ বদলে ফেলার ও কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যায়। এমনকি ট্রায়াল রানও হয়। এমনকি জেটিঘাট পর্যন্ত রাস্তাও তৈরি হয়েছে। তারপরেও পরিষেবা কবে পাওয়া যাবে এ নিয়ে পর্যটকদের কৌতূহলের শেষ নেই। তবে এবার পর্যটকদের কৌতূহলের অবসান ঘটা শুধু সময়ের অপেক্ষা।
 দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ সূত্রে জানা যায়, এবার পুজোর সময় সম্ভবত দিঘায় প্রমোদতরী দিঘা সমুদ্রে পাড়ি দেবে। পুজোর সময়ই গোয়ার মতো দিঘাতেও লাক্সারি ক্রুজের পরিষেবা পাওয়া যাবে।
দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ সূত্রে জানা যায়, এবার পুজোর সময় সম্ভবত দিঘায় প্রমোদতরী দিঘা সমুদ্রে পাড়ি দেবে। পুজোর সময়ই গোয়ার মতো দিঘাতেও লাক্সারি ক্রুজের পরিষেবা পাওয়া যাবে।
এ বিষয়ে দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের কার্যনির্বাহী আধিকারিক তথা কাঁথির মহকুমা শাসক ভট্টাচার্য জানান, প্রমোদতরীর কাঠামো গত পরিবর্তনের পাশাপাশি জেটিঘাট ও জেটিঘাট যাওয়ার রাস্তা নির্মাণ কাজ কম সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে ফিটনেস সার্টিফিকেটের জন্য ইনল্যান্ড ওয়াটার ওয়েস অথরিটির কাছে সমস্ত নথিপত্র জমা দেওয়া হয়েছে। ইনল্যান্ড ওয়াটার ওয়েস অথরিটির ছাড়পত্র এলেই প্রমোদতরী চালুতে আর বাধা থাকবে না।
এ বিষয়ে দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের কার্যনির্বাহী আধিকারিক তথা কাঁথির মহকুমা শাসক ভট্টাচার্য জানান, প্রমোদতরীর কাঠামো গত পরিবর্তনের পাশাপাশি জেটিঘাট ও জেটিঘাট যাওয়ার রাস্তা নির্মাণ কাজ কম সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে ফিটনেস সার্টিফিকেটের জন্য ইনল্যান্ড ওয়াটার ওয়েস অথরিটির কাছে সমস্ত নথিপত্র জমা দেওয়া হয়েছে। ইনল্যান্ড ওয়াটার ওয়েস অথরিটির ছাড়পত্র এলেই প্রমোদতরী চালুতে আর বাধা থাকবে না।
দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ সূত্রে জানা যায়, দ্রুতই ইনল্যান্ড ওয়াটার ওয়েস অথরিটির ছাড়পত্র হাতে আসবে। পিপিপি মডেলে এই প্রমোদতরী সমুদ্রে ভেসে বেড়াবে। প্রমোদতরীতে পর্যটকরা এক ঘণ্টা ভ্রমণ করতে পারবেন।
দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ সূত্রে জানা যায়, দ্রুতই ইনল্যান্ড ওয়াটার ওয়েস অথরিটির ছাড়পত্র হাতে আসবে। পিপিপি মডেলে এই প্রমোদতরী সমুদ্রে ভেসে বেড়াবে। প্রমোদতরীতে পর্যটকরা এক ঘণ্টা ভ্রমণ করতে পারবেন।
সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত মিলবে পরিষেবা। প্রমোদতরীটি বাতানুকূল হওয়ার পাশাপাশি সেখানে বিনোদনের জন্য নানান ব্যবস্থা থাকবে, থাকবে রেস্তোরাঁ।  এই প্রমোদতরীতে থাকছে দুটি ডেক এবং ৮০ জন পর্যটক ভ্রমণ করতে পারবেন। ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের খুব বেশি টাকা খরচ করতে হবে না। প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, খরচ হবে সাধ্যের মধ্যেই। এবার পুজোয় পর্যটকদের দিঘায় ঘুরে বেড়ানোর মজা দ্বিগুণ হবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত মিলবে পরিষেবা। প্রমোদতরীটি বাতানুকূল হওয়ার পাশাপাশি সেখানে বিনোদনের জন্য নানান ব্যবস্থা থাকবে, থাকবে রেস্তোরাঁ। এই প্রমোদতরীতে থাকছে দুটি ডেক এবং ৮০ জন পর্যটক ভ্রমণ করতে পারবেন। ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের খুব বেশি টাকা খরচ করতে হবে না। প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, খরচ হবে সাধ্যের মধ্যেই। এবার পুজোয় পর্যটকদের দিঘায় ঘুরে বেড়ানোর মজা দ্বিগুণ হবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।