মানুষের দেহে ভাল এবং খারাপ উভয় কোলেস্টেরল রয়েছে। খারাপ কোলেস্টেরল অর্থাৎ কম ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন হল কোলেস্টেরল, চর্বি এবং প্রোটিন দ্বারা গঠিত একটি লাইপোপ্রোটিন। এতে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি এবং প্রোটিনের পরিমাণ কম।খারাপ কোলেস্টেরলকে শরীরের জন্য ক্ষতিকর বলে মনে করা হয়, কারণ-এর অতিরিক্ত পরিমাণ শরীরে থাকলে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক এবং অন্যান্য রোগের সমস্যা বাড়ায়। জানুন খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। জীবনধারা এবং খাদ্যাভাসের পরিবর্তনের মাধ্যমে অনেক উন্নতি আনা সম্ভব। এছাড়াও, সেলারি এবং সবুজ শাকসবজি খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। এই তিনটি প্রধান কাজ করা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে অনেক সাহায্য করতে পারে।ডায়েটিশিয়ান রুজুতা দিভেকারের কথায়, ‘ধূমপান-মদ্যপান বন্ধ করলে, প্যাকেটজাত খাদ্যের পরিবর্তনে সবুজ শাকসবজি খেলে এবং সময়মতো ঘুমোলে খারাপ কোলেস্টেরল কমে যায়।’সেলারি খাওয়া শরীরে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টেরলের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। সেলারিতে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।সেলারি ছাড়াও সবুজ শাকসবজিও এর জন্য খুবই কার্যকর বলে বিবেচিত হয়। তথ্য অনুযায়ী, সবুজ শাকসবজির অন্তর্ভুক্ত ফুলকপি, বাঁধাকপি, পালং শাক, টম্যাটো খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
