সেই বালিশে ভরা থাকত পালক ও খড়৷ তাতে তা নরম হত৷ সব মিলিয়ে মাথার বালিশ কিন্তু এক বহু প্রাচীন আবিস্কার৷ যা সময়ের সঙ্গে বদলেছে৷ তবে প্রথম মাথার বালিশ পাথর দিয়েই তৈরি হয়েছিল৷

Knowledge Story: বালিশ কবে তৈরি হল, কী ভাবে তৈরি হল! ইতিহাস ঘেঁটে জানা গেল অদ্ভুত এক ঘটনার কথা

আমাদের রোজকার জীবনে বালিশের ব্যবহার হয়৷ আমরা বালিশ ছাড়া অন্য কিছুর কথা ভাবতেই পারি না৷ কারণ, ভাল ঘুমের জন্য প্রয়োজন হয় ভাল বালিশ৷ কিন্তু বালিশের ব্যবহার কোথা থেকে শুরু হল, সেটা আপনি ভাবতে পারেন কী!
আমাদের রোজকার জীবনে বালিশের ব্যবহার হয়৷ আমরা বালিশ ছাড়া অন্য কিছুর কথা ভাবতেই পারি না৷ কারণ, ভাল ঘুমের জন্য প্রয়োজন হয় ভাল বালিশ৷ কিন্তু বালিশের ব্যবহার কোথা থেকে শুরু হল, সেটা আপনি ভাবতে পারেন কী!
পৃথিবীতে প্রথম বালিশ কোথা থেকে এল, সেটা জানেন কি? অধুনা, যাকে সকলে ইরাক বলে চেনেন, তা অনেক হাজার-হাজার বছর আগে পরিচিত ছিল মেসোপটেমিয়া নামে৷ ৯ হাজার বছর আগে প্রথম মানুষ সেখানে মাথার বালিশের ব্যবহার শেখে৷
পৃথিবীতে প্রথম বালিশ কোথা থেকে এল, সেটা জানেন কি? অধুনা, যাকে সকলে ইরাক বলে চেনেন, তা অনেক হাজার-হাজার বছর আগে পরিচিত ছিল মেসোপটেমিয়া নামে৷ ৯ হাজার বছর আগে প্রথম মানুষ সেখানে মাথার বালিশের ব্যবহার শেখে৷
তবে প্রাচীন ইতিহাসে বালিশ এখনকার মতো এমন নরম ছিল না৷ অনেক রকম পরিবর্তন হয়ে বর্তমান আকার ধারণ করেছে বর্তমানের বালিশ৷ তুলো দিয়ে তৈরি হত না আগের মতো৷ তৈরি হত পাথর দিয়ে৷ বিশ্বের প্রথম বালিশটি তৈরি হয়েছিল পাথর বিশেষজ্ঞরা৷
তবে প্রাচীন ইতিহাসে বালিশ এখনকার মতো এমন নরম ছিল না৷ অনেক রকম পরিবর্তন হয়ে বর্তমান আকার ধারণ করেছে বর্তমানের বালিশ৷ তুলো দিয়ে তৈরি হত না আগের মতো৷ তৈরি হত পাথর দিয়ে৷ বিশ্বের প্রথম বালিশটি তৈরি হয়েছিল পাথর বিশেষজ্ঞরা৷
পাথরের মাঝের অংশটিকে অর্ধেক চাঁদের মতো আকার দিয়ে সেই খাঁজে মাথা রেখে শুতেন মেসোপটেমিয়ার মানুষেরা৷ প্রাচীন মিশরেও ঠিক এমনই বালিশের নিদর্শন পাওয়া যায়৷ মিশরের বাসিন্দারা মনে করেন, মানুষের মাথা হল এক আধ্যাত্মিক অংশ৷
পাথরের মাঝের অংশটিকে অর্ধেক চাঁদের মতো আকার দিয়ে সেই খাঁজে মাথা রেখে শুতেন মেসোপটেমিয়ার মানুষেরা৷ প্রাচীন মিশরেও ঠিক এমনই বালিশের নিদর্শন পাওয়া যায়৷ মিশরের বাসিন্দারা মনে করেন, মানুষের মাথা হল এক আধ্যাত্মিক অংশ৷
পাথরের ঢালু খাঁজ তৈরি করে সেখানে মাথা দিয়ে শুতেন তাঁরা৷ যাতে মাথা মাটিতে না ঠেকে৷ আবার চিনে যে বালিশ ব্যবহার শুরু হয় তা পাথর দিয়ে নয়, তারপর প্রধানত কাঠ দিতে তৈরি হতো৷ সেই বালিশে আবার নক্সা করা থাকত৷ গ্রিস ও রোমেও আবার বালিশ ব্যবহার করা শুরু করেছিলেন কাপড়ের টুকরো দিয়ে৷
পাথরের ঢালু খাঁজ তৈরি করে সেখানে মাথা দিয়ে শুতেন তাঁরা৷ যাতে মাথা মাটিতে না ঠেকে৷ আবার চিনে যে বালিশ ব্যবহার শুরু হয় তা পাথর দিয়ে নয়, তারপর প্রধানত কাঠ দিতে তৈরি হতো৷ সেই বালিশে আবার নক্সা করা থাকত৷ গ্রিস ও রোমেও আবার বালিশ ব্যবহার করা শুরু করেছিলেন কাপড়ের টুকরো দিয়ে৷
সেই বালিশে ভরা থাকত পালক ও খড়৷ তাতে তা নরম হত৷ সব মিলিয়ে মাথার বালিশ কিন্তু এক বহু প্রাচীন আবিস্কার৷ যা সময়ের সঙ্গে বদলেছে৷ তবে প্রথম মাথার বালিশ পাথর দিয়েই তৈরি হয়েছিল৷
সেই বালিশে ভরা থাকত পালক ও খড়৷ তাতে তা নরম হত৷ সব মিলিয়ে মাথার বালিশ কিন্তু এক বহু প্রাচীন আবিস্কার৷ যা সময়ের সঙ্গে বদলেছে৷ তবে প্রথম মাথার বালিশ পাথর দিয়েই তৈরি হয়েছিল৷