যদিও এইগুলো একেবারেই একটা গড় তথ্য৷ সাপের প্রজাতি, কামড়ের প্রকৃতির উপর নির্ভর করে এক কামড়ে কতটা পরিমাণে বিষ শরীরে যেতে পারে৷ যদিও মহাদেব প্যাটেল আশ্বস্ত করেছেন, এখন অনেক অ্যান্টিভেনম রয়েছে৷ সঠিক সময়ের চিকিৎসার পেলে কিন্তু বাঁচানো সম্ভব৷

Snake Bite: সাপের ছোবলে কতটা বিষ থাকে? জেনে নিন নিশ্চিত মৃত্যু থেকে বাঁচার উপায়

সাপ মানেই যেন একটা ভয়ের ছবি৷ সাপের বিষে ভারতবর্ষে বিশেষ করে বর্ষাতে অনেক মানুষের মৃত্যুর খবর আসে৷ ‘সাপের কামড়ে মৃত্যু’ এই শীরোনাম বর্ষাকালে প্রায়ই দেখা যায়৷ তবে কামড় নয়, সাপের বিষই সাধারণত মৃত্যুর কারণ৷ কতটা বিষ থাকে সাপের শরীরে? অনেকদিনের সাপ ক্যাচার মহাদেব প্যাটেল জানান, সাপ কতটা বিষ তৈরি করতে পারে, তা নির্ভর করে সাপের প্রজাতির উপর৷ তিনি আরও জানান, এই বিষ আসলে প্রোটিন, এনজাইম ও টক্সিনের মিশ্রণ৷
সাপ মানেই যেন একটা ভয়ের ছবি৷ সাপের বিষে ভারতবর্ষে বিশেষ করে বর্ষাতে অনেক মানুষের মৃত্যুর খবর আসে৷ ‘সাপের কামড়ে মৃত্যু’ এই শীরোনাম বর্ষাকালে প্রায়ই দেখা যায়৷ তবে কামড় নয়, সাপের বিষই সাধারণত মৃত্যুর কারণ৷ কতটা বিষ থাকে সাপের শরীরে? অনেকদিনের সাপ ক্যাচার মহাদেব প্যাটেল জানান, সাপ কতটা বিষ তৈরি করতে পারে, তা নির্ভর করে সাপের প্রজাতির উপর৷ তিনি আরও জানান, এই বিষ আসলে প্রোটিন, এনজাইম ও টক্সিনের মিশ্রণ৷
কোবরা: কোবরা শুনলেই ভয়ের উদ্রেক হয়৷ জানা যাচ্ছে, এই ভয়ঙ্কর সাপ প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ মিলিগ্রাম বিষ তৈরি করতে পারে৷ এক কামড়ে ৫০ থেকে ১০০ মিলিগ্রাম বিষ শরীরের ঢালতে সক্ষম৷ যা সরাসরি নার্ভাস সিস্টেমে প্রভাব বিস্তার করে৷ ঠিক সময় চিকিৎসা শুরু না হলে ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে৷
কোবরা: কোবরা শুনলেই ভয়ের উদ্রেক হয়৷ জানা যাচ্ছে, এই ভয়ঙ্কর সাপ প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ মিলিগ্রাম বিষ তৈরি করতে পারে৷ এক কামড়ে ৫০ থেকে ১০০ মিলিগ্রাম বিষ শরীরের ঢালতে সক্ষম৷ যা সরাসরি নার্ভাস সিস্টেমে প্রভাব বিস্তার করে৷ ঠিক সময় চিকিৎসা শুরু না হলে ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে৷
চন্দ্রোবরা: বিষধর বলে সাপের প্রজাতিতে অন্যতম সুখ্যাতি রয়েছে এই প্রজাতির৷ এই প্রজাতির সাপ ৫০ থেকে ১০০ মিলি গ্রাম বিষ তৈরি হতে পারে৷ ২০ থেকে ৫০ মিলিগ্রাম বিষ শরীরে ঢেলে দেয়৷ এর ফলে রক্ত সঞ্চালন ক্ষতিগ্রস্ত হয়৷ দেরি হয়ে গেলে ব্যক্তির শরীর থেকে রক্তপাত হতে পারে
চন্দ্রোবরা: বিষধর বলে সাপের প্রজাতিতে অন্যতম সুখ্যাতি রয়েছে এই প্রজাতির৷ এই প্রজাতির সাপ ৫০ থেকে ১০০ মিলি গ্রাম বিষ তৈরি হতে পারে৷ ২০ থেকে ৫০ মিলিগ্রাম বিষ শরীরে ঢেলে দেয়৷ এর ফলে রক্ত সঞ্চালন ক্ষতিগ্রস্ত হয়৷ দেরি হয়ে গেলে ব্যক্তির শরীর থেকে রক্তপাত হতে পারে৷
ক্রেট: একে বাংলায় অনেকে কাল কাউটেও বলা হয়৷ এই ক্রেট সাপ ১০ থেকে ১৫ মিলিগ্রাম বিষ উৎপন্ন করতে পারে৷ কেউটে ছোবলে একবারে ৫ থেকে ১০ মিলিগ্রাম বিষ থাকতে পারে৷ এই বিষ শরীরে গেলে স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়৷ চিকিৎসার অভাবে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে৷
ক্রেট: একে বাংলায় অনেকে কাল কাউটেও বলা হয়৷ এই ক্রেট সাপ ১০ থেকে ১৫ মিলিগ্রাম বিষ উৎপন্ন করতে পারে৷ কেউটে ছোবলে একবারে ৫ থেকে ১০ মিলিগ্রাম বিষ থাকতে পারে৷ এই বিষ শরীরে গেলে স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়৷ চিকিৎসার অভাবে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে৷
যদিও এইগুলো একেবারেই একটা গড় তথ্য৷ সাপের প্রজাতি, কামড়ের প্রকৃতির উপর নির্ভর করে এক কামড়ে কতটা পরিমাণে বিষ শরীরে যেতে পারে৷ যদিও মহাদেব প্যাটেল আশ্বস্ত করেছেন, এখন অনেক অ্যান্টিভেনম রয়েছে৷ সঠিক সময়ের চিকিৎসার পেলে কিন্তু বাঁচানো সম্ভব৷
যদিও এইগুলো একেবারেই একটা গড় তথ্য৷ সাপের প্রজাতি, কামড়ের প্রকৃতির উপর নির্ভর করে এক কামড়ে কতটা পরিমাণে বিষ শরীরে যেতে পারে৷ যদিও মহাদেব প্যাটেল আশ্বস্ত করেছেন, এখন অনেক অ্যান্টিভেনম রয়েছে৷ সঠিক সময়ের চিকিৎসার পেলে কিন্তু বাঁচানো সম্ভব৷