How To Become Crorepati: মিলবে দ্বিগুণ রিটার্ন! শুধু অবলম্বন করুন এই কৌশল, আপনার কোটিপতি হওয়া কেউ আটকাতে পারবে না

বিনিয়োগকারীদের মধ্য আজকাল এসআইপি-র জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। আর এর অন্যতম কারণ হল দীর্ঘমেয়াদি রিটার্ন এবং এসআইপি-র আকর্ষণীয় ফিচার। আসলে এসআইপি-র মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা সম্ভব। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আর্থিক উপদেষ্টারা বলেন যে, দীর্ঘমেয়াদে টাকা বাঁচাতে হলে এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে হবে, যেখান থেকে এমন রিটার্ন আসবে, যা মুদ্রাস্ফীতিকে টক্কর দিতে পারে। এসআইপি হল এমন এক বিনিয়োগ বিকল্প।
বিনিয়োগকারীদের মধ্য আজকাল এসআইপি-র জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। আর এর অন্যতম কারণ হল দীর্ঘমেয়াদি রিটার্ন এবং এসআইপি-র আকর্ষণীয় ফিচার। আসলে এসআইপি-র মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা সম্ভব। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আর্থিক উপদেষ্টারা বলেন যে, দীর্ঘমেয়াদে টাকা বাঁচাতে হলে এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে হবে, যেখান থেকে এমন রিটার্ন আসবে, যা মুদ্রাস্ফীতিকে টক্কর দিতে পারে। এসআইপি হল এমন এক বিনিয়োগ বিকল্প।
যেহেতু এই স্কিম মার্কেটের সঙ্গে যুক্ত, তাই নিশ্চিত রিটার্ন কত আসবে, সেটা বলা সম্ভব নয়। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের বিশ্বাস, দীর্ঘমেয়াদে গড় রিটার্ন আসবে ১২ শতাংশ। কম্পাউন্ডিংয়ের সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে এসআইপি থেকে দীর্ঘমেয়াদে বড়সড় টাকা উপার্জন করা সম্ভব হবে। কিন্তু এসআইপি-তে অ্যানুয়াল টপ-আপ রাখা হলে রিটার্ন দ্বিগুণ হয়ে যাবে। আর বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্ট ভরে যাবে টাকায়।

যেহেতু এই স্কিম মার্কেটের সঙ্গে যুক্ত, তাই নিশ্চিত রিটার্ন কত আসবে, সেটা বলা সম্ভব নয়। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের বিশ্বাস, দীর্ঘমেয়াদে গড় রিটার্ন আসবে ১২ শতাংশ। কম্পাউন্ডিংয়ের সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে এসআইপি থেকে দীর্ঘমেয়াদে বড়সড় টাকা উপার্জন করা সম্ভব হবে। কিন্তু এসআইপি-তে অ্যানুয়াল টপ-আপ রাখা হলে রিটার্ন দ্বিগুণ হয়ে যাবে। আর বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্ট ভরে যাবে টাকায়।
৫০০০ টাকার এসআইপি-র জন্য হিসাব:ধরা যাক, কেউ নিয়মিত ৫০০০ টাকার এসআইপি চালু করছেন, সেটা ২০ বছর ধরে চালাচ্ছেন, তাহলে ২০ বছরে তাঁর বিনিয়োগের মোট পরিমাণ দাঁড়াবে ১২,০০,০০০ টাকা। এই পরিস্থিতিতে ১২ শতাংশ রিটার্ন হিসাব করা হয়, তাহলে সুদ হিসেবে তিনি পাবেন ৩৭,৯৫,৭৪০ টাকা। যার ফলে ২০ বছরে ওই বিনিয়োগকারী মোট পাবেন ৪৯,৯৫,৭৪০ টাকা।
৫০০০ টাকার এসআইপি-র জন্য হিসাব:
ধরা যাক, কেউ নিয়মিত ৫০০০ টাকার এসআইপি চালু করছেন, সেটা ২০ বছর ধরে চালাচ্ছেন, তাহলে ২০ বছরে তাঁর বিনিয়োগের মোট পরিমাণ দাঁড়াবে ১২,০০,০০০ টাকা। এই পরিস্থিতিতে ১২ শতাংশ রিটার্ন হিসাব করা হয়, তাহলে সুদ হিসেবে তিনি পাবেন ৩৭,৯৫,৭৪০ টাকা। যার ফলে ২০ বছরে ওই বিনিয়োগকারী মোট পাবেন ৪৯,৯৫,৭৪০ টাকা।
টপ-আপ মুনাফা দ্বিগুণ করে দেবে:ধরা যাক, কেউ ৫০০০ টাকার এসআইপি শুরু করলেন। তিনি প্রতি বছর ১০ শতাংশের টপ-আপ প্রয়োগ করতে পারেন। এর জেরে ২০ বছরে ১ কোটি ফান্ড তৈরি করতে পারবেন।
টপ-আপ মুনাফা দ্বিগুণ করে দেবে:
ধরা যাক, কেউ ৫০০০ টাকার এসআইপি শুরু করলেন। তিনি প্রতি বছর ১০ শতাংশের টপ-আপ প্রয়োগ করতে পারেন। এর জেরে ২০ বছরে ১ কোটি ফান্ড তৈরি করতে পারবেন।
টপ-আপ এসআইপি হল একটি সুবিধা, যার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা নিজেদের নিয়মিত এসআইপি-তে কিছু পরিমাণ যোগ করতে পারবেন। তাই ৫০০০ টাকার এসআইপি করা হলে এক বছর পরে এর ১০ শতাংশ অর্থাৎ ৫০০ টাকা বাড়ানো হল। এখন এসআইপি-র পরিমাণ দাঁড়াবে ৫৫০০ টাকা। ধরা যাক, তার পরের বছর আরও ১০ শতাংশ তা বাড়ানো হল। ফলে তা দাঁড়াল ৬০৫০ টাকা। এভাবে প্রতি বছর এসআইপি-র পরিমাণ ১০ শতাংশ করে বাড়ানো যেতে পারে।
টপ-আপ এসআইপি হল একটি সুবিধা, যার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা নিজেদের নিয়মিত এসআইপি-তে কিছু পরিমাণ যোগ করতে পারবেন। তাই ৫০০০ টাকার এসআইপি করা হলে এক বছর পরে এর ১০ শতাংশ অর্থাৎ ৫০০ টাকা বাড়ানো হল। এখন এসআইপি-র পরিমাণ দাঁড়াবে ৫৫০০ টাকা। ধরা যাক, তার পরের বছর আরও ১০ শতাংশ তা বাড়ানো হল। ফলে তা দাঁড়াল ৬০৫০ টাকা। এভাবে প্রতি বছর এসআইপি-র পরিমাণ ১০ শতাংশ করে বাড়ানো যেতে পারে।
৫০০০ টাকার এসআইপি শুরু করলে বার্ষিক ভাবে ১০ শতাংশের টপ-আপ যোগ করা যেতে পারে। তাহলে ২০ বছর পর বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩৪,৩৬,৫০০ টাকা। কিন্তু এর সুদ হবে ৬৫০৭৮৫৮ টাকা। অর্থাৎ ২০ বছরে বিনিয়োগকারী পেয়ে যাবেন ৯৯৪৪৩৫৮ টাকা। অর্থাৎ ১ কোটি টাকার কাছাকাছি।
৫০০০ টাকার এসআইপি শুরু করলে বার্ষিক ভাবে ১০ শতাংশের টপ-আপ যোগ করা যেতে পারে। তাহলে ২০ বছর পর বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩৪,৩৬,৫০০ টাকা। কিন্তু এর সুদ হবে ৬৫০৭৮৫৮ টাকা। অর্থাৎ ২০ বছরে বিনিয়োগকারী পেয়ে যাবেন ৯৯৪৪৩৫৮ টাকা। অর্থাৎ ১ কোটি টাকার কাছাকাছি।