How To Become Crorepati: পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে ১০ বছরে হওয়া যেতে পারে কোটিপতি, জানুন হিসেব

বর্তমান সময়ে সকলেই চায় এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে, যেখান থেকে ভবিষ্যতে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। এর জন্য পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট সেরা বিকল্প হতে পারে।
বর্তমান সময়ে সকলেই চায় এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে, যেখান থেকে ভবিষ্যতে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। এর জন্য পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট সেরা বিকল্প হতে পারে।
যারা ১০ বছরে কোটিপতি হতে চায়, তাদের জন্য সেরা বিকল্প হতে পারে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট। কারণ পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে ১০ বছরে হওয়া যেতে পারে কোটিপতি। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সমস্ত খুঁটিনাটি।
যারা ১০ বছরে কোটিপতি হতে চায়, তাদের জন্য সেরা বিকল্প হতে পারে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট। কারণ পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে ১০ বছরে হওয়া যেতে পারে কোটিপতি। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সমস্ত খুঁটিনাটি।
পোস্ট অফিসের ৫ বছরের রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্টে প্রতি বছরে ৬.৭% হারে সুদ পাওয়া যাচ্ছে। এটি হল ত্রৈমাসিক চক্রবৃদ্ধি সুদের হার।
পোস্ট অফিসের ৫ বছরের রেকারিং ডিপোজিট অ্যাকাউন্টে প্রতি বছরে ৬.৭% হারে সুদ পাওয়া যাচ্ছে। এটি হল ত্রৈমাসিক চক্রবৃদ্ধি সুদের হার।
পোস্ট অফিসের এই রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ন্যূনতম ১০০ টাকা বিনিয়োগ করা যেতে পারে। পোস্ট অফিসের এই রেকারিং ডিপোজিটে অধিকতম বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই।
পোস্ট অফিসের এই রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ন্যূনতম ১০০ টাকা বিনিয়োগ করা যেতে পারে। পোস্ট অফিসের এই রেকারিং ডিপোজিটে অধিকতম বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই।
পোস্ট অফিসের এই রেকারিং ডিপোজিটে ৫ বছরের জন্য বিনিয়োগ করা যায়। অর্থাৎ পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটের ম্যাচিউরিটির সময়কাল ৫ বছর। এই ৫ বছরের সময়কাল আরও ৫ বছরের জন্য বাড়ানো যেতে পারে।
পোস্ট অফিসের এই রেকারিং ডিপোজিটে ৫ বছরের জন্য বিনিয়োগ করা যায়। অর্থাৎ পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটের ম্যাচিউরিটির সময়কাল ৫ বছর। এই ৫ বছরের সময়কাল আরও ৫ বছরের জন্য বাড়ানো যেতে পারে।
এই সময়ের মধ্যে বিনিয়োগকারী নিজেদের টাকা আবার বিনিয়োগ করতে পারে, আবার নাও করতে পারে। এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে বিনিয়োগকারীদের উপরে।
এই সময়ের মধ্যে বিনিয়োগকারী নিজেদের টাকা আবার বিনিয়োগ করতে পারে, আবার নাও করতে পারে। এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে বিনিয়োগকারীদের উপরে।
পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা ১০ বছরের মধ্যে কোটিপতি হতে পারে। এর জন্য বিনিয়োগকারীদের আয়ের উৎস ভাল থাকা উচিত। কারণ এর জন্য প্রতি মাসে বেশি পরিমাণে টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা ১০ বছরের মধ্যে কোটিপতি হতে পারে। এর জন্য বিনিয়োগকারীদের আয়ের উৎস ভাল থাকা উচিত। কারণ এর জন্য প্রতি মাসে বেশি পরিমাণে টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ১০ বছরের মধ্যে কোটিপতি হতে গেলে, প্রতি মাসে ৬০,০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে। এর মাধ্যমে ১০ বছরে বিনিয়োগকারীদের কাছে ১.০২ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে উঠবে।
পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ১০ বছরের মধ্যে কোটিপতি হতে গেলে, প্রতি মাসে ৬০,০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করতে হবে। এর মাধ্যমে ১০ বছরে বিনিয়োগকারীদের কাছে ১.০২ কোটি টাকার ফান্ড গড়ে উঠবে।
এই ১.০২ কোটি টাকার ফান্ডে বিনিয়োগকারীদের মোট বিনিয়োগ হবে ৭২ লক্ষ টাকা। আর সুদ হিসাবে পাওয়া যাবে ৩০.৫১ লক্ষ টাকা।
এই ১.০২ কোটি টাকার ফান্ডে বিনিয়োগকারীদের মোট বিনিয়োগ হবে ৭২ লক্ষ টাকা। আর সুদ হিসাবে পাওয়া যাবে ৩০.৫১ লক্ষ টাকা।
এভাবেই মাত্র ১০ বছরে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটের মাধ্যমে কোটিপতি হওয়া যেতে পারে।
এভাবেই মাত্র ১০ বছরে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটের মাধ্যমে কোটিপতি হওয়া যেতে পারে।