মধুমেহ একটি গুরুতর সমস্যা। ভারতে তথা সাড়া বিশ্বেই ক্রমেই বেড়ে চলেছে এই ব্যধি। ক্রমেই যেন মহামারীর আকার নিচ্ছে এই ব্যধি। মধুমেহ যদি সঠিক সময় চিকিৎসা না করা যায় তবে তা থেকে অনেক সমস্যা হতে পারে এমনটাই জানাচ্ছেন মাদ্রাজ মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তার সরোজ গৌতম। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন উপায় ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

Blood Sugar: মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে রাখতে মেনে চলুন এই বিষয়গুলি… জেনে নিন

মধুমেহ একটি গুরুতর সমস্যা। ভারতে তথা সাড়া বিশ্বেই ক্রমেই বেড়ে চলেছে এই ব্যধি। ক্রমেই যেন মহামারীর আকার নিচ্ছে এই ব্যধি। মধুমেহ যদি সঠিক সময় চিকিৎসা না করা যায় তবে তা থেকে অনেক সমস্যা হতে পারে এমনটাই জানাচ্ছেন মাদ্রাজ মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তার সরোজ গৌতম। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন উপায় ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
মধুমেহ একটি গুরুতর সমস্যা। ভারতে তথা সাড়া বিশ্বেই ক্রমেই বেড়ে চলেছে এই ব্যধি। ক্রমেই যেন মহামারীর আকার নিচ্ছে এই ব্যধি। মধুমেহ যদি সঠিক সময় চিকিৎসা না করা যায় তবে তা থেকে অনেক সমস্যা হতে পারে এমনটাই জানাচ্ছেন মাদ্রাজ মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তার সরোজ গৌতম। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন উপায় ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারের পরিমাণ বাড়ানো- ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার শুধু হজমের সমস্যাই মেটায় না রক্তে শর্করার পরিমাণও ঠিক রাখে। তাই ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেলে রক্তে শর্করা ঠিক থাকে ফলে মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারের পরিমাণ বাড়ানো- ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার শুধু হজমের সমস্যাই মেটায় না রক্তে শর্করার পরিমাণও ঠিক রাখে। তাই ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেলে রক্তে শর্করা ঠিক থাকে ফলে মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
গ্লাইসেমিক উপাদান কম রয়েছে এমন ডায়েট- গ্লাইসেমিক উপাদান কম রয়েছে এমন ডায়েট খাবার খেলেও ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। বার্লি,ওটস,সবুজ শাকসবজি প্রভৃতি রক্তে শর্করার পরিমাণ কমায়।
গ্লাইসেমিক উপাদান কম রয়েছে এমন ডায়েট- গ্লাইসেমিক উপাদান কম রয়েছে এমন ডায়েট খাবার খেলেও ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। বার্লি,ওটস,সবুজ শাকসবজি প্রভৃতি রক্তে শর্করার পরিমাণ কমায়।
প্রোটিনপূর্ণ ডায়েট- ডায়েটে ডিম, মাছ, মাংস, সোয়া এবং ডাল প্রোটিনের উপযোগী পরিমাণ। এইসব নানান উপাদান রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও শরীরের পেশি শক্ত করতেও এই প্রোটিন কার্যকর।
প্রোটিনপূর্ণ ডায়েট- ডায়েটে ডিম, মাছ, মাংস, সোয়া এবং ডাল প্রোটিনের উপযোগী পরিমাণ। এইসব নানান উপাদান রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও শরীরের পেশি শক্ত করতেও এই প্রোটিন কার্যকর।
শর্করা এবং প্যাকেজডজাত খাবার এড়িয়ে যাওয়া- শর্করা এবং প্যাকেজডজাত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে গেলে তা মধুমেহ কমাতে সাহায্য করে। মিষ্টি, পেস্ট্রি, কেক ইত্যাদির বদলে ফল এবং বাদাম সহ নানান পুষ্টিকর খাবার যোগ করলে তা মধুমেহ কমাতে সাহায্য করে।
শর্করা এবং প্যাকেজডজাত খাবার এড়িয়ে যাওয়া- শর্করা এবং প্যাকেজডজাত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে গেলে তা মধুমেহ কমাতে সাহায্য করে। মিষ্টি, পেস্ট্রি, কেক ইত্যাদির বদলে ফল এবং বাদাম সহ নানান পুষ্টিকর খাবার যোগ করলে তা মধুমেহ কমাতে সাহায্য করে।
গ্রিন টি এবং হারবাল টি- গ্রিন টি এবং হারবাল টি-তে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ফলে তা শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও রক্তে শর্করা কমাতেও সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধেও বড় ভুমিকা নেয় এই গ্রিন টি এবং হারবাল টি।
গ্রিন টি এবং হারবাল টি- গ্রিন টি এবং হারবাল টি-তে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ফলে তা শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও রক্তে শর্করা কমাতেও সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধেও বড় ভুমিকা নেয় এই গ্রিন টি এবং হারবাল টি।