আর গাছটির এহেন নামকরণের যথেষ্ট কারণ রয়েছে। আসলে এই গাছের পাতায় আঙুল ছোঁয়ালেই তা কুঁকড়ে যায়। দেখে মনে হয় যেন, স্পর্শের কারণে লজ্জায় কুঁকড়ে গিয়েছে পাতাগুলি। সেই কারণেই এই গাছের নাম লজ্জাবতী।

Piles: কোষ্ঠকাঠিন্য-পাইলসের যন্ত্রণা কমায় ৭ দিনে! বাজার খুঁজে কিনুন এই সাদা ফুল, কীভাবে খাবেন সেটাও জেনে নিন

*এপার এবং ওপার দুই বাংলাতেই বকফুলের বড়া খুবই জনপ্রিয়। সাদা ধবধবে দেখতে এই বকফুলের বড়া চালের গুড়ো এবং বেসন দিয়ে ডুবো তেলে ভেজে খেতে পছন্দ করেন অনেকেই।
*এপার এবং ওপার দুই বাংলাতেই বকফুলের বড়া খুবই জনপ্রিয়। সাদা ধবধবে দেখতে এই বকফুলের বড়া চালের গুড়ো এবং বেসন দিয়ে ডুবো তেলে ভেজে খেতে পছন্দ করেন অনেকেই।
*আজকাল বাজারে খুব বেশি দেখা না গেলেও একটা সময় বাজারে বকফুল ছিল জনপ্রিয়। বিশেষ করে গ্রামের মহিলারা বাজারের এক কোনায় নিয়ে বসে থাকতেন একরাশ বকফুল।
*আজকাল বাজারে খুব বেশি দেখা না গেলেও একটা সময় বাজারে বকফুল ছিল জনপ্রিয়। বিশেষ করে গ্রামের মহিলারা বাজারের এক কোনায় নিয়ে বসে থাকতেন একরাশ বকফুল।
*বকফুলের বড়া খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। স্বাদ যেমন রয়েছে ঠিক তেমনই বকফুলের গুনাগুন রয়েছে অনেক। বকফুল খেলে শরীরের কী কী উপকার মিলতে পারে, জানুন...
বকফুলের বড়া খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। স্বাদ যেমন রয়েছে ঠিক তেমনই বকফুলের গুনাগুন রয়েছে অনেক। বকফুল খেলে শরীরের কী কী উপকার মিলতে পারে, জানুন…
*বকফুলের মধ্যে ফাইবার, ক্যালোরি, প্রোটিন, ফসফরাস, আয়রন, ভিটামিন সি, খনিজ এসব রয়েছে। এছাড়াও বকফুলের মধ্যে থাকে স্যাপোনিন ও সেসবানিমাইড। সেসবানিমাইড ক্যানসার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এই ফুলের মধ্যে থাকে প্রোটিন, ট্যানিন, ওলিওনোলিক অ্যাসিড, কেমফেরল, সিস্টিন, আইনোলিউসিন, অ্যাসপ্যারাজিন, ফিনাইল এলানিন, ভ্যালিন, নিকোটিনিক অ্যাসিড ও ভিটামিন সি।
*বকফুলের মধ্যে ফাইবার, ক্যালোরি, প্রোটিন, ফসফরাস, আয়রন, ভিটামিন সি, খনিজ এসব রয়েছে। এছাড়াও বকফুলের মধ্যে থাকে স্যাপোনিন ও সেসবানিমাইড। সেসবানিমাইড ক্যানসার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এই ফুলের মধ্যে থাকে প্রোটিন, ট্যানিন, ওলিওনোলিক অ্যাসিড, কেমফেরল, সিস্টিন, আইনোলিউসিন, অ্যাসপ্যারাজিন, ফিনাইল এলানিন, ভ্যালিন, নিকোটিনিক অ্যাসিড ও ভিটামিন সি।
*বকফুলের মধ্যে আছে আয়রন, ভিটামিন বি। যে কারণে এই ঋতু পরিবর্তনের সময় এই ফুল খেতে পারলে খুবই ভাল। এতে শরীরে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতাও বাড়ে। এই ফুলের এবং গাছের অনেক ওষধি গুণও রয়েছে।
*বকফুলের মধ্যে আছে আয়রন, ভিটামিন বি। যে কারণে এই ঋতু পরিবর্তনের সময় এই ফুল খেতে পারলে খুবই ভাল। এতে শরীরে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতাও বাড়ে। এই ফুলের এবং গাছের অনেক ওষধি গুণও রয়েছে।
*শরীরে জ্বালা পোড়া, ব্যথা কমাতে, চুলকানি, দাদের নিরাময়ে বক ফুল ব্যবহার করা হয়। গ্যাসট্রিক আলসার প্রতিরোধ করতেও ভূমিকা রয়েছে এই ফুলের। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, কৃমির সমস্যায়, পাইলস রুখতেও কাজে লাগানো হয় বকফুল।
*শরীরে জ্বালা পোড়া, ব্যথা কমাতে, চুলকানি, দাদের নিরাময়ে বক ফুল ব্যবহার করা হয়। গ্যাসট্রিক আলসার প্রতিরোধ করতেও ভূমিকা রয়েছে এই ফুলের। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, কৃমির সমস্যায়, পাইলস রুখতেও কাজে লাগানো হয় বকফুল।
*সাধারণত বেসন আর চালগুঁড়ি একসঙ্গে মিশিয়ে বকফুলের বড়া বানিয়ে খাওয়া হয়। বকফুল দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যায় নিরামিষ পোস্ত। এই তরকারি দিয়ে গরম ভাত খেতে খুব ভাল লাগে।
*সাধারণত বেসন আর চালগুঁড়ি একসঙ্গে মিশিয়ে বকফুলের বড়া বানিয়ে খাওয়া হয়। বকফুল দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যায় নিরামিষ পোস্ত। এই তরকারি দিয়ে গরম ভাত খেতে খুব ভাল লাগে।