তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা: মুনলাইট প্ল্যান্টের জন্য সাধারণত ১৮ থেকে ২৯ ডিগ্রির মধ্যে তাপমাত্রা ও বাতাসে ৬০ থেকে ৮০ শতাংশ আর্দ্রতা উপযোগী৷ তাই এই গরম দেশে চেষ্টা করুন কিছুটা ঠান্ডা জায়গায় গাছটিকে রাখতে৷ একটা ট্রেতে নুড়ি রেখে সেখানে জল দিয়েও টবটি রাখতে পারেন৷ এতে গাছটি পছন্দের তাপমাত্রা ও বাতাসের আর্দ্রতা দুইই পাবে৷

Tree Care: ঘরের বাতাস হবে দূষণ মুক্ত, ডাকনাম জ্যোৎস্না-গাছ, জেনে নিন মুনপ্ল্যান্টের যত্ন আত্তি

বড় বড় পাতা জুড়ে নিয়ন রঙ, দূর থেকে মনে হয় হঠাৎ যেন বাগান জুড়ে জ্যোস্না নেমেছে৷ মূলত ফিলোডেনড্রন পরিবারের সদস্য হলেও নিয়ন আলোর সবুজ আভা একে অনন্য করে তুলেছে৷ ঘরের অন্দর সজ্জায় এই গাছের ব্যবহার করতে পারেন৷ রাতের বেলায় এর প্রাকৃতিক আলো অদ্ভুত এক মায়া-মায়া পরিবেশ সৃষ্টি করে৷ এই গাছ কেবল সৌন্দর্যবর্ধকই নয়, ঘরের বায়ুকেও পরিশুদ্ধ করে৷ চলুন দেখে নিই মুনলাইটের পরিচর্যার উপায়৷
বড় বড় পাতা জুড়ে নিয়ন রঙ, দূর থেকে মনে হয় হঠাৎ যেন বাগান জুড়ে জ্যোস্না নেমেছে৷ মূলত ফিলোডেনড্রন পরিবারের সদস্য হলেও নিয়ন আলোর সবুজ আভা একে অনন্য করে তুলেছে৷ ঘরের অন্দর সজ্জায় এই গাছের ব্যবহার করতে পারেন৷ রাতের বেলায় এর প্রাকৃতিক আলো অদ্ভুত এক মায়া-মায়া পরিবেশ সৃষ্টি করে৷ এই গাছ কেবল সৌন্দর্যবর্ধকই নয়, ঘরের বায়ুকেও পরিশুদ্ধ করে৷ চলুন দেখে নিই মুনলাইটের পরিচর্যার উপায়৷
আলো: কম সূর্যালোকে এই ধরনের গাছের বৃদ্ধির হার অনেকটা হ্রাস পায়৷ আবার কড়া রোদও এই গাছের জন্য মোটেও ভাল নয়৷ অনেকক্ষণ ধরে রোদে গাছ লাগলে পাতার রঙ ফ্যাকাশে হয়ে যায়৷ তাই যে জানলায় রোদ আসে সেখানে টব সমেত গাছটি রেখে হালকা পর্দা দিয়ে দিন৷
আলো: কম সূর্যালোকে এই ধরনের গাছের বৃদ্ধির হার অনেকটা হ্রাস পায়৷ আবার কড়া রোদও এই গাছের জন্য মোটেও ভাল নয়৷ অনেকক্ষণ ধরে রোদে গাছ লাগলে পাতার রঙ ফ্যাকাশে হয়ে যায়৷ তাই যে জানলায় রোদ আসে সেখানে টব সমেত গাছটি রেখে হালকা পর্দা দিয়ে দিন৷
মাটি: উপযুক্ত জল নিষ্কাশন যুক্ত মাটি এ ক্ষেত্রে আদর্শ৷ রাসায়নিক সারের বদলে জৈব সার ব্যবহার করুন৷ পিট মস, বালি, ভার্মিকুলাইটের মিশ্রণে মাটি তৈরি করে নিন৷ এই ধরনের মাটি জল নিষ্কাশনের জন্য উপযুক্ত৷
মাটি: উপযুক্ত জল নিষ্কাশন যুক্ত মাটি এ ক্ষেত্রে আদর্শ৷ রাসায়নিক সারের বদলে জৈব সার ব্যবহার করুন৷ পিট মস, বালি, ভার্মিকুলাইটের মিশ্রণে মাটি তৈরি করে নিন৷ এই ধরনের মাটি জল নিষ্কাশনের জন্য উপযুক্ত৷
জল: এই গাছের জন্য বাতাসে ও মাটিতে আর্দ্রতার প্রয়োজন৷ আর্দ্রতা কম থাকলে গাছের পাতা বাদামি হয়ে যায়৷ তাই মাটি শুকিয়ে গেলে জল দিতে ভুলবেন না৷ তবে অতিরিক্ত জল দিলে শিকড় পচে যায়৷ পাতাও ঝরে যেতে পারে৷ তাই কেয়াল রাখুন, যাতে গাছের গোড়ায় জল না জমে৷ জল জমলে তা ফেলে দিতে হবে৷
জল: এই গাছের জন্য বাতাসে ও মাটিতে আর্দ্রতার প্রয়োজন৷ আর্দ্রতা কম থাকলে গাছের পাতা বাদামি হয়ে যায়৷ তাই মাটি শুকিয়ে গেলে জল দিতে ভুলবেন না৷ তবে অতিরিক্ত জল দিলে শিকড় পচে যায়৷ পাতাও ঝরে যেতে পারে৷ তাই কেয়াল রাখুন, যাতে গাছের গোড়ায় জল না জমে৷ জল জমলে তা ফেলে দিতে হবে৷
তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা: মুনলাইট প্ল্যান্টের জন্য সাধারণত ১৮ থেকে ২৯ ডিগ্রির মধ্যে তাপমাত্রা ও বাতাসে ৬০ থেকে ৮০ শতাংশ আর্দ্রতা উপযোগী৷ তাই এই গরম দেশে চেষ্টা করুন কিছুটা ঠান্ডা জায়গায় গাছটিকে রাখতে৷ একটা ট্রেতে নুড়ি রেখে সেখানে জল দিয়েও টবটি রাখতে পারেন৷ এতে গাছটি পছন্দের তাপমাত্রা ও বাতাসের আর্দ্রতা দুইই পাবে৷
তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা: মুনলাইট প্ল্যান্টের জন্য সাধারণত ১৮ থেকে ২৯ ডিগ্রির মধ্যে তাপমাত্রা ও বাতাসে ৬০ থেকে ৮০ শতাংশ আর্দ্রতা উপযোগী৷ তাই এই গরম দেশে চেষ্টা করুন কিছুটা ঠান্ডা জায়গায় গাছটিকে রাখতে৷ একটা ট্রেতে নুড়ি রেখে সেখানে জল দিয়েও টবটি রাখতে পারেন৷ এতে গাছটি পছন্দের তাপমাত্রা ও বাতাসের আর্দ্রতা দুইই পাবে৷
সার: মুনলাইট গাছ কিন্তু বেশ সৌখিন প্রকৃতির৷ তাই কীটপ্রতঙ্গের আক্রমণও এখানে বেশি হয়৷ স্পাইডার মাইটস, এফিডস, স্কেল পোকার মতো পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে গাছকে বাঁচাতে নিমের তেল ব্যবহার করুন৷ এ ছাড়া এই গাছের পাতায় অনেক সময় তুলোর মতো এক ধরনের পোকার প্রাদুর্ভাব হয়, যা পাতার রস শুষে নিয়ে গাছকে দুর্বল করে দেয়৷ সে ক্ষেত্রে অ্যালকোহলে ডোবানো তুলো দিয়ে পাতাগুলোকে মুছে দিন৷ নিমের তেলও ব্যবহার করতে পারেন৷
সার: মুনলাইট গাছ কিন্তু বেশ সৌখিন প্রকৃতির৷ তাই কীটপ্রতঙ্গের আক্রমণও এখানে বেশি হয়৷ স্পাইডার মাইটস, এফিডস, স্কেল পোকার মতো পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে গাছকে বাঁচাতে নিমের তেল ব্যবহার করুন৷ এ ছাড়া এই গাছের পাতায় অনেক সময় তুলোর মতো এক ধরনের পোকার প্রাদুর্ভাব হয়, যা পাতার রস শুষে নিয়ে গাছকে দুর্বল করে দেয়৷ সে ক্ষেত্রে অ্যালকোহলে ডোবানো তুলো দিয়ে পাতাগুলোকে মুছে দিন৷ নিমের তেলও ব্যবহার করতে পারেন৷