Tag Archives: plant care tips

Gardening tips for Guava Plant: ম্যাজিক ট্রিক! এটা করলেই টব বা জমির গাছ বারো মাস ভরে থাকবে থোকা থোকা মিষ্টি পেয়ারায়

ভিটামিন সি-এর জন্য দেশীয় ফলগুলির মধ্যে আমলকির পরই পেয়ারা, বলে থাকেন পুষ্টিবিদরা। বছরভরই পেয়ারা হয় গাছে। যে কোনও সময়ই এই গাছা লাগানো যায়।
ভিটামিন সি-এর জন্য দেশীয় ফলগুলির মধ্যে আমলকির পরই পেয়ারা, বলে থাকেন পুষ্টিবিদরা। বছরভরই পেয়ারা হয় গাছে। যে কোনও সময়ই এই গাছা লাগানো যায়।

 

পেয়ারাগাছ খুব কষ্টসহিষ্ণু। জমি এবং টব দু’ জায়গাতেই এই গাছের ফলন হয়। একটু যত্নেই প্রচুর ফল ধরবে। তবে টবের গাছে বেশি যত্ন নিতে হবে।
পেয়ারাগাছ খুব কষ্টসহিষ্ণু। জমি এবং টব দু’ জায়গাতেই এই গাছের ফলন হয়। একটু যত্নেই প্রচুর ফল ধরবে। তবে টবের গাছে বেশি যত্ন নিতে হবে।

 

এঁটেল মাটিতে পেয়ারা গাছ হয়। বেলে দোআঁশ মাটিতেও রোপণ করতে পারেন এই গাছ। ১ ভাগ বাগানের মাটি, ১ ভাগ কোকোপিট, ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট, ১ ভাগ নিমখোল, ১ ভাগ বালি মিশিয়ে তৈরি করুন এর মাটি।
এঁটেল মাটিতে পেয়ারা গাছ হয়। বেলে দোআঁশ মাটিতেও রোপণ করতে পারেন এই গাছ। ১ ভাগ বাগানের মাটি, ১ ভাগ কোকোপিট, ১ ভাগ ভার্মি কম্পোস্ট, ১ ভাগ নিমখোল, ১ ভাগ বালি মিশিয়ে তৈরি করুন এর মাটি।

 

তৈরি করা মাটির সঙ্গে মেশান ৫ চা চামচ হাড়গুঁড়ো এবং ২ চা চামচ এপসম সল্ট। গাছ যত বড় হবে তাকে বড় টবে বসান। টব পাল্টানোর সময় শিকড় ছেঁটে দিন।
তৈরি করা মাটির সঙ্গে মেশান ৫ চা চামচ হাড়গুঁড়ো এবং ২ চা চামচ এপসম সল্ট। গাছ যত বড় হবে তাকে বড় টবে বসান। টব পাল্টানোর সময় শিকড় ছেঁটে দিন।

 

শিকড় ছাঁটলে গাছের ক্ষতি হবে না। নতুন শিকড় বেরিয়ে গাছ তরতাজা হবে। পেয়ারার ফলন বাড়বে। টবের ড্রেনেজ সিস্টেম যেন ভাল হয়।
শিকড় ছাঁটলে গাছের ক্ষতি হবে না। নতুন শিকড় বেরিয়ে গাছ তরতাজা হবে। পেয়ারার ফলন বাড়বে। টবের ড্রেনেজ সিস্টেম যেন ভাল হয়।

 

টবে ভর্তি করে মাটি দেবেন না। উপরে ২ ইঞ্চি জায়গা রাখুন। তাহলে সারমাটি ধুয়ে যাবে না। নিয়মিত জল দিন। গাছের গোড়ায় জল জমতে দেবেন না। গরমে গাথের গোড়ায় শুকনো পাতা বিছিয়ে দিন।
টবে ভর্তি করে মাটি দেবেন না। উপরে ২ ইঞ্চি জায়গা রাখুন। তাহলে সারমাটি ধুয়ে যাবে না। নিয়মিত জল দিন। গাছের গোড়ায় জল জমতে দেবেন না। গরমে গাথের গোড়ায় শুকনো পাতা বিছিয়ে দিন।

 

গাছ লাগানোর ২ বছর পর থেকে প্রুনিং বা গাছের ছাঁটাই করুন। শীতে ও বর্ষায় প্রচুর পেয়ারা হয়। তার পর থেকেই প্রুনিং করুন নিয়মিত।
গাছ লাগানোর ২ বছর পর থেকে প্রুনিং বা গাছের ছাঁটাই করুন। শীতে ও বর্ষায় প্রচুর পেয়ারা হয়। তার পর থেকেই প্রুনিং করুন নিয়মিত।

 

পেয়ারাগাছে ফল ধরানোর টপ সিক্রেট আছে। তা হল, গাছের লম্বা ডালগুলিকে ঝুঁকিয়ে দড়ি দিয়ে বেঁধে দিন গাছের গোড়ার সঙ্গে। বাড়তি পাতা কাটুন। তাহলে বারো মাসই ফল ধরবে।
পেয়ারাগাছে ফল ধরানোর টপ সিক্রেট আছে। তা হল, গাছের লম্বা ডালগুলিকে ঝুঁকিয়ে দড়ি দিয়ে বেঁধে দিন গাছের গোড়ার সঙ্গে। বাড়তি পাতা কাটুন। তাহলে বারো মাসই ফল ধরবে।

 

ফুল আসার পর দিন বাড়তি সার। সবজির খোসা পচানো সার বা সরষের খোল ২৫০ গ্রাম নিয়ে মেশান ১০ লিটার জলে। ১০-১২ ইঞ্চির টবে দিন আধ মগ। ছোট টবে দিন দু’ কাপ।
ফুল আসার পর দিন বাড়তি সার। সবজির খোসা পচানো সার বা সরষের খোল ২৫০ গ্রাম নিয়ে মেশান ১০ লিটার জলে। ১০-১২ ইঞ্চির টবে দিন আধ মগ। ছোট টবে দিন দু’ কাপ।

 

তরল সার না দিলে মাসে একবার গাছের গোড়ায় দিন ভার্মি কম্পোস্ট, নিম খোল, শিংকুচি এবং হাড়গুঁড়ের মিশ্র সার। মাঝে মাঝে কীটনাশক স্প্রে করুন মিলিবাগ, পিঁপড়ে আটকাতে। দিতে পারেন শ্যাম্পু ভেজানো জলও।
তরল সার না দিলে মাসে একবার গাছের গোড়ায় দিন ভার্মি কম্পোস্ট, নিম খোল, শিংকুচি এবং হাড়গুঁড়ের মিশ্র সার। মাঝে মাঝে কীটনাশক স্প্রে করুন মিলিবাগ, পিঁপড়ে আটকাতে। দিতে পারেন শ্যাম্পু ভেজানো জলও।

Gardening Tips in Summer: এভাবে জল দিন, তীব্র গরমেও সতেজ থাকবে আপনার বাগানের গাছ

তীব্র দাবদাহে মানুব জীবনের মত গাছেদের অবস্থাও নাজেহাল। প্রখর রোদে ছাদের গাছের টবের মাটি ফেটে চৌচির হয়ে যায়, গাছের পাতা হলুদ হয়ে যায়।
তীব্র দাবদাহে মানুব জীবনের মত গাছেদের অবস্থাও নাজেহাল। প্রখর রোদে ছাদের গাছের টবের মাটি ফেটে চৌচির হয়ে যায়, গাছের পাতা হলুদ হয়ে যায়।
সঠিক যত্ন না পেলে পুরো গাছ নেতিয়ে পড়ে। গরমে গাছের সঠিক যত্ন নেওয়া উচিত। অনেকে যত্ন নিতে গিয়ে সব ধরনের গাছে প্রয়োজনের অতিরিক্ত জল দিলে বিপদ ঘটে।
সঠিক যত্ন না পেলে পুরো গাছ নেতিয়ে পড়ে। গরমে গাছের সঠিক যত্ন নেওয়া উচিত। অনেকে যত্ন নিতে গিয়ে সব ধরনের গাছে প্রয়োজনের অতিরিক্ত জল দিলে বিপদ ঘটে।
গাছের যত্ন নিতে হলে গাছের প্রজাতি পরিবেশ ও স্থান বিশেষ ভিন্নভাবে জল দেওয়া উচিৎ।
গাছের যত্ন নিতে হলে গাছের প্রজাতি পরিবেশ ও স্থান বিশেষ ভিন্নভাবে জল দেওয়া উচিৎ।
ঘরের ভেতর যেসব গাছ রাখা হয়, সেসব গাছে খুব বেশি জল দেয়ার প্রয়োজন হয় না। একদিন পর পর অল্প করে জল দিলেই চলে।
ঘরের ভেতর যেসব গাছ রাখা হয়, সেসব গাছে খুব বেশি জল দেয়ার প্রয়োজন হয় না। একদিন পর পর অল্প করে জল দিলেই চলে।
সাকুলেন্ট ও ক্যাকটাস জাতীয় গাছে প্রতিদিন জল দেবেন না। সাকুলেন্টের পাতা মোটা হয় এবং জল জমিয়ে রাখতে পারে। এ ধরনের গাছ বেশি জল পছন্দ করে না। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার অল্প করে জল দিলেই যথেষ্ট।
সাকুলেন্ট ও ক্যাকটাস জাতীয় গাছে প্রতিদিন জল দেবেন না। সাকুলেন্টের পাতা মোটা হয় এবং জল জমিয়ে রাখতে পারে। এ ধরনের গাছ বেশি জল পছন্দ করে না। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার অল্প করে জল দিলেই যথেষ্ট।
কিছু কিছু গাছের জলের তেমন প্রয়োজন হয় না, তবে গরমে পাতা নেতিয়ে যায়। গরমে যেসব গাছের পাতা ঝলসে যায়, সেসব গাছের পাতায় জল স্প্রে করুন। জল দিলে গাছ সতেজ হবে।
কিছু কিছু গাছের জলের তেমন প্রয়োজন হয় না, তবে গরমে পাতা নেতিয়ে যায়। গরমে যেসব গাছের পাতা ঝলসে যায়, সেসব গাছের পাতায় জল স্প্রে করুন। জল দিলে গাছ সতেজ হবে।

Gardening tips for Rajnigandha Flower Plants: ম্যাজিক খাবার! ৩ মাসে ১ বার দিলেই টবের গাছ ঢাকবে রজনীগন্ধা ফুলে! গন্ধে ভরবে বাড়ি

রজনীগন্ধা অর্থাত যে ফুলের গন্ধে ভরে থাকে সন্ধ্যা বা রাত। নাম থেকেই স্পষ্ট সুগন্ধি এই সাদা ফুলের বৈশিষ্ট্য।
রজনীগন্ধা অর্থাত যে ফুলের গন্ধে ভরে থাকে সন্ধ্যা বা রাত। নাম থেকেই স্পষ্ট সুগন্ধি এই সাদা ফুলের বৈশিষ্ট্য।

 

অনেকেই চান বাড়ির বাগানে টবে রজনীগন্ধা চাষ করতে। কিন্তু বহু চেষ্টা করেও সফল হন না। তাঁদের জন্য রইল সহজ টিপস। এই টিপস মানলে টবের গাছেও ভরে থাকবে রজনীগন্ধা।
অনেকেই চান বাড়ির বাগানে টবে রজনীগন্ধা চাষ করতে। কিন্তু বহু চেষ্টা করেও সফল হন না। তাঁদের জন্য রইল সহজ টিপস। এই টিপস মানলে টবের গাছেও ভরে থাকবে রজনীগন্ধা।

 

টবের জন্য ভাল নার্সারি থেকে ছোট ছোট রজনীগন্ধার চারাগাছ কিনুন নার্সারি থেকে। বড় ১০ ইঞ্চির টবে একাধিক চারা পুঁতুন।
টবের জন্য ভাল নার্সারি থেকে ছোট ছোট রজনীগন্ধার চারাগাছ কিনুন নার্সারি থেকে। বড় ১০ ইঞ্চির টবে একাধিক চারা পুঁতুন।

 

পোকার আক্রমণ থেকে বাঁচাতে কীটনাশক স্প্রে করুন রজনীগন্ধা গাছে। নেতিয়ে পড়া ডাল কেটে ফেলুন।
পোকার আক্রমণ থেকে বাঁচাতে কীটনাশক স্প্রে করুন রজনীগন্ধা গাছে। নেতিয়ে পড়া ডাল কেটে ফেলুন।

 

রজনীগন্ধা গাছে খুব বেশি সার দেওয়ার দরকার হয় না। মাসে একবার করে সরষের খোলপচা জল দিন।
রজনীগন্ধা গাছে খুব বেশি সার দেওয়ার দরকার হয় না। মাসে একবার করে সরষের খোলপচা জল দিন।

 

প্রতি ৩ মাসে একবার করে গাছের গোড়ায় দিন গোবরসার। নিয়মিত জল দিতে হবে গাছে। তবে গাছের গোড়ায় জল দাঁড়ালে চলবে না।
প্রতি ৩ মাসে একবার করে গাছের গোড়ায় দিন গোবরসার। নিয়মিত জল দিতে হবে গাছে। তবে গাছের গোড়ায় জল দাঁড়ালে চলবে না।

 

রজনীগন্ধা গাছ সব সময় রোদে রাখুন। ছায়ায় এই গাছ ভাল থাকে না। দিনে যাতে ৭-৮ ঘণ্টা রোদে থাকে এই ফুলের গাছ, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
রজনীগন্ধা গাছ সব সময় রোদে রাখুন। ছায়ায় এই গাছ ভাল থাকে না। দিনে যাতে ৭-৮ ঘণ্টা রোদে থাকে এই ফুলের গাছ, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

Gardening Tips: পোকা, পিঁপড়ের যম…! বাড়িতে থাকা ‘চেনা’ জিনিসেই কামাল! চমৎকার রেজাল্ট! জানুন কী ভাবে বানাবেন ‘প্রাকৃতিক’ কীটনাশক

উত্তর দিনাজপুর: জামা কাপড়ের আলমারি কিংবা কাগজপত্রের আলমারিতে তেলেপোকা, ছারপোকা থেকে বাঁচতে আমরা ন্যাপথলিন ব্যবহার করে থাকি। ন্যাপথলিনে থাকা রাসায়নিক পদার্থের কারণে কোনরকম পোকামাকড় বংশবিস্তার করতে পারে না।

কিন্তু জামা কাপড় কিংবা বই কাগজে নয়, আপনি কখনও কি গাছে ন্যাপথলিন ব্যবহার করে দেখেছেন? গাছে ন্যাপথলিন ব্যবহার করলে কী হয় জানেন? কৃষিবিদ অবেন দেবশর্মা জানান, অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের গাছে দেখা যায় লাল পিঁপড়ে থেকে বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড়ের উৎপাত। গাছে পোকামাকড়ের উৎপাত যদি বেড়ে যায় তবে এক্ষেত্রে আপনি ন্যাপথলিন ব্যবহার করতে পারেন। তবে কী ভাবে ন্যাপথলিন ব্যবহার করবেন?

আরও পড়ুন: বয়স অনুযায়ী ‘কোন’ খাবার খাবেন…? দেখে নিন সম্পূর্ণ ডায়েট চার্ট! জেনে নিন কোন বয়সে কী খাওয়া উচিত

প্রথমেই ন্যাপথলিন গুঁড়ো করে একটি মগের মধ্যে জল গুলে নিয়ে সেই জলে একটু হলুদ ও এক চামচ সরিষার তেল ভাল ভাবে মিশিয়ে পুরো দ্রবণটিকে একটি ছাকনির সাহায্যে ছেঁকে নিতে হবে। তারপর জলের সঙ্গে মিশিয়ে এটি গাছেস্প্রে করতে হবে। এছাড়াও আপনি ন্যাপথলিন গুঁড়ো করে সেটি সরাসরি গাছের টবে দিতে পারেন। এতে টবে কোনও রকম পোকামাকড়ের উৎপাত দেখা দেবে না।

আরও পড়ুন: ভারতের ‘একমাত্র’ সাপমুক্ত রাজ্য কোনটি…? একটিও সাপ নেই এই জায়গায়! ‘নাম’ শুনলে চমকে যাবেন!

অন্যদিকে আপনার পুরনো লেবু গাছ কিংবা লঙ্কা গাছে ন্যাপথলিন একটি কাপড়ে বেঁধে সেই কাপড়গুলিকে গাছের মধ্যে ঝুলিয়ে দিতে পারেন। এতেও গাছে পোকামাকড়ের উৎপাত কমে যাবে। এভাবেই ন্যাপথলিন গাছের ব্যবহার করলেই কিছুদিন পরেই চমৎকার রেজাল্ট পাবেন।

পিয়া গুপ্তা

Hibiscus Plant Care Tips: চুটকিতে তৈরি করুন গাছের ম্যাজিক খাবার! চড়া রোদেও জবাগাছ ভরা ফুল! পালাবে পোকামাকড়!

নিত্যপুজোর উপকরণ থেকে ভেষজ উপাদান-বিভিন্ন কারণে বাঙালি বাড়িতে জবাগাছের গুরুত্ব গভীর৷ নানা রঙের, নানা আকৃতির জবাফুলে ভরে থাকে বাগান৷
নিত্যপুজোর উপকরণ থেকে ভেষজ উপাদান-বিভিন্ন কারণে বাঙালি বাড়িতে জবাগাছের গুরুত্ব গভীর৷ নানা রঙের, নানা আকৃতির জবাফুলে ভরে থাকে বাগান৷

 

অনেকেরই অভিযোগ যত্ন সত্ত্বেও জবাগাছে ফুল ধরে না৷ বা, কুঁড়ি এলেও ঝরে যায়৷ কিছু সহজ টিপসে কিন্তু সহজেই ফুল ফোটানো যাবে জবাগাছে৷
অনেকেরই অভিযোগ যত্ন সত্ত্বেও জবাগাছে ফুল ধরে না৷ বা, কুঁড়ি এলেও ঝরে যায়৷ কিছু সহজ টিপসে কিন্তু সহজেই ফুল ফোটানো যাবে জবাগাছে৷

 

জবাগাছের জন্য পুষ্টিকর খাবার তৈরি করুন সবার আগে৷ প্রতি টবের জন্য ১ চামচ ভার্মিকম্পোস্ট, ১ চামচ শিংকুচি, ১ চামচ হাড়ের গুঁড়ো, ১ চামচ নিমখোল দিয়ে তৈরি করুন সার৷
জবাগাছের জন্য পুষ্টিকর খাবার তৈরি করুন সবার আগে৷ প্রতি টবের জন্য ১ চামচ ভার্মিকম্পোস্ট, ১ চামচ শিংকুচি, ১ চামচ হাড়ের গুঁড়ো, ১ চামচ নিমখোল দিয়ে তৈরি করুন সার৷

 

এর সঙ্গে হাফ চামচ সিউইড ও ১ চামচ ম্যাগনেসিয়াম সালফেট মিশিয়ে নিন৷ তাহলে গাছের পাতা সবুজ থাকবে৷ হলুদ হবে না৷ গাছের স্বাস্থ্যকর জৈব খাবার এটা৷
এর সঙ্গে হাফ চামচ সিউইড ও ১ চামচ ম্যাগনেসিয়াম সালফেট মিশিয়ে নিন৷ তাহলে গাছের পাতা সবুজ থাকবে৷ হলুদ হবে না৷ গাছের স্বাস্থ্যকর জৈব খাবার এটা৷

 

কলার খোসা রোদে শুকিয়ে মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিন৷ তার সঙ্গে পটাশ মিশিয়ে গাছের খাবারে মেশান৷ ১ চামচ কলার খোসা ও হাফ চামচ পটাশ মিশিয়ে নিন গাছের খাবারে৷ আপনার জবাগাছের জন্য বিশেষ খাবার তৈরি৷
কলার খোসা রোদে শুকিয়ে মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিন৷ তার সঙ্গে পটাশ মিশিয়ে গাছের খাবারে মেশান৷ ১ চামচ কলার খোসা ও হাফ চামচ পটাশ মিশিয়ে নিন গাছের খাবারে৷ আপনার জবাগাছের জন্য বিশেষ খাবার তৈরি৷

 

১৫ দিন অন্তর ১ চামচ বা ২০ দিন অন্তর দেড় চামচ করে এই সার দিন জবাগাছের টবের মাটির কিনারা বরাবর৷ গাছের গোড়ায় যেন এই সার না পৌঁছয়৷ এই সার দেওয়ার মাসখানেকের মধ্যেই প্রচুর ফুল ফুটবে জবাগাছে৷
১৫ দিন অন্তর ১ চামচ বা ২০ দিন অন্তর দেড় চামচ করে এই সার দিন জবাগাছের টবের মাটির কিনারা বরাবর৷ গাছের গোড়ায় যেন এই সার না পৌঁছয়৷ এই সার দেওয়ার মাসখানেকের মধ্যেই প্রচুর ফুল ফুটবে জবাগাছে৷

 

খুব গরমে তাপপ্রবাহে রোজ সকালে গাছের গোড়া ভিজিয়ে দিন৷ তার পর গাছটিকে ভাল করে স্নান করিয়ে দিন৷ তার পর সূর্যাস্তের সময় আবার গাছটিকে ভিজিয়ে দিন৷ তবে তখন গাছের গোড়া ভিজে থাকলে সেখানে আর জল দেবেন না৷
খুব গরমে তাপপ্রবাহে রোজ সকালে গাছের গোড়া ভিজিয়ে দিন৷ তার পর গাছটিকে ভাল করে স্নান করিয়ে দিন৷ তার পর সূর্যাস্তের সময় আবার গাছটিকে ভিজিয়ে দিন৷ তবে তখন গাছের গোড়া ভিজে থাকলে সেখানে আর জল দেবেন না৷

 

নিয়মিত জল দিলে গাছ আর ছায়ায় রাখতে হবে না৷ সূর্যের আলোতেই রাখতে পারেন৷ রোদের তাপ সইয়ে নিলে কিছুদিন পর গরমেও প্রচুর ফুল হবে জবাগাছে৷ সপ্তাহে ১ বার খোলভেজানো জল দিন গাছে৷
নিয়মিত জল দিলে গাছ আর ছায়ায় রাখতে হবে না৷ সূর্যের আলোতেই রাখতে পারেন৷ রোদের তাপ সইয়ে নিলে কিছুদিন পর গরমেও প্রচুর ফুল হবে জবাগাছে৷ সপ্তাহে ১ বার খোলভেজানো জল দিন গাছে৷

 

মিলিবাগ-সহ ছত্রাক থেকে গাছ বাঁচাতে নিয়মিত সারজল স্প্রে করুন৷ তাহলে ছত্রাকের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে গাছ৷ এই টিপসগুলি মেনে চললেই গরমেও তরতাজা থাকবে গাছ৷ হবে প্রচুর ফুল৷
মিলিবাগ-সহ ছত্রাক থেকে গাছ বাঁচাতে নিয়মিত সারজল স্প্রে করুন৷ তাহলে ছত্রাকের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে গাছ৷ এই টিপসগুলি মেনে চললেই গরমেও তরতাজা থাকবে গাছ৷ হবে প্রচুর ফুল৷

 

Gardening Tips for Chilli Plant : যখন তখন দাম বাড়ছে লঙ্কার? বাজারে যেতে হবে না…এভাবে যত্ন নিন, বাড়ির টবেই হবে ঝুড়ি ঝুড়ি কাঁচালঙ্কা

যতই মশলা কম দিয়ে রাঁধুন না কেন, হেঁশেলে কাঁচালঙ্কা তো লাগবেই। রান্নার স্বাদ ও গুণ দুই-ই বাড়ে কাঁচালঙ্কার প্রভাবে।
যতই মশলা কম দিয়ে রাঁধুন না কেন, হেঁশেলে কাঁচালঙ্কা তো লাগবেই। রান্নার স্বাদ ও গুণ দুই-ই বাড়ে কাঁচালঙ্কার প্রভাবে।
তীব্র গরমে অনেক সময়েই কাঁচালঙ্কার দাম হু হু করে বেড়ে যায়। বাজারে দেখা দেয় কাঁচালঙ্কার আকাল।
তীব্র গরমে অনেক সময়েই কাঁচালঙ্কার দাম হু হু করে বেড়ে যায়। বাজারে দেখা দেয় কাঁচালঙ্কার আকাল।

 

তাই বাজারে গিয়ে কাঁচালঙ্কা কেনার দরকারই হবে না। যদি বাড়িতেই প্রচুর ফলন হয়। কিছু টিপস মানলেই বাড়ির টবে প্রচুর কাঁচালঙ্কা ফলবে।
তাই বাজারে গিয়ে কাঁচালঙ্কা কেনার দরকারই হবে না। যদি বাড়িতেই প্রচুর ফলন হয়। কিছু টিপস মানলেই বাড়ির টবে প্রচুর কাঁচালঙ্কা ফলবে।

 

লঙ্কাগাছের জন্য মাটি ঝুরঝুরে হতে হবে। মাটিতে জল দাঁড়ালে চলবে না। দোআঁশ মাটি ৫০%, কম্পোস্ট ৪০%, বালি ১০% নিন। গাছে দিন গোবরসার, খোলপচা সার বা ভার্মিকম্পোস্ট।
লঙ্কাগাছের জন্য মাটি ঝুরঝুরে হতে হবে। মাটিতে জল দাঁড়ালে চলবে না। দোআঁশ মাটি ৫০%, কম্পোস্ট ৪০%, বালি ১০% নিন। গাছে দিন গোবরসার, খোলপচা সার বা ভার্মিকম্পোস্ট।

 

 

লঙ্কার চারাগাছে প্রথমে কড়া রোদে রাখবেন না। আলোছায়ায় রাখুন কিছুদিন। গাছের গোড়ায় যাতে জল না জমে, সেদিকেও খেয়াল রাখুন।
লঙ্কার চারাগাছে প্রথমে কড়া রোদে রাখবেন না। আলোছায়ায় রাখুন কিছুদিন। গাছের গোড়ায় যাতে জল না জমে, সেদিকেও খেয়াল রাখুন।

 

প্রাথমিক অবস্থায় ৭ দিন অন্তর, তার পর ১৫ দিন অন্তর দিন সর্ষের খোল ভেজানো জল। লঙ্কাগাছ বেশি ঝাঁকড়া হয়ে গেলে ফুল আসবে না। তাই নিয়মিত কাটিং ও প্রুনিং করুন।
প্রাথমিক অবস্থায় ৭ দিন অন্তর, তার পর ১৫ দিন অন্তর দিন সর্ষের খোল ভেজানো জল। লঙ্কাগাছ বেশি ঝাঁকড়া হয়ে গেলে ফুল আসবে না। তাই নিয়মিত কাটিং ও প্রুনিং করুন।

 

ফুল আসার পর পটাশ সার দিন। রাসায়নিক সার না দিলে কলার খোসা মজানো জল দিন। তাহলে ফুল ঝরে যাবে না।
ফুল আসার পর পটাশ সার দিন। রাসায়নিক সার না দিলে কলার খোসা মজানো জল দিন। তাহলে ফুল ঝরে যাবে না।

 

ফুল না এলে বা ফুল এলেও ফল না ধরলে নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ সার দেওয়া বন্ধ করুন। সর্ষের খোল, ইউরিয়া দেওয়া কমিয়ে দিলে ফুল আসবে। ফলও ধরবে প্রচুর।
ফুল না এলে বা ফুল এলেও ফল না ধরলে নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ সার দেওয়া বন্ধ করুন। সর্ষের খোল, ইউরিয়া দেওয়া কমিয়ে দিলে ফুল আসবে। ফলও ধরবে প্রচুর।

 

গাছের গোড়ায় জল জমতে দেবেন না। তাহলে পাতাও হলুদ হয়ে যাবে না। পাতাও কুঁকড়ে যেতে পারে।
গাছের গোড়ায় জল জমতে দেবেন না। তাহলে পাতাও হলুদ হয়ে যাবে না। পাতাও কুঁকড়ে যেতে পারে।

 

গাছে পর্যাপ্ত রোদ না পড়লে, পোকামাকড়ের সংক্রমণ হলে পাতা কুঁকড়ে যেতে পারে। পোকামাকড় বিনাশ করতে গাছে নিমতেল দিন নিয়মিত।
গাছে পর্যাপ্ত রোদ না পড়লে, পোকামাকড়ের সংক্রমণ হলে পাতা কুঁকড়ে যেতে পারে। পোকামাকড় বিনাশ করতে গাছে নিমতেল দিন নিয়মিত।

 

এভাবে লঙ্কাগাছের যত্ন নিন। বাড়ির টবেই বাড়বে গাছ। ভরে থাকবে ঝাঁঝালো স্বাদের লঙ্কায়।
এভাবে লঙ্কাগাছের যত্ন নিন। বাড়ির টবেই বাড়বে গাছ। ভরে থাকবে ঝাঁঝালো স্বাদের লঙ্কায়।

Gardening Tips for Aparajita Flower: আসছে নীলষষ্ঠী! জানুন নীলকণ্ঠ ফুল ফোটানোর গুপ্তমন্ত্র! ম্যাজিক স্প্রে দিলেই অপরাজিতা লতা ছেয়ে যাবে ফুলে

সামনের সপ্তাহেই নীলষষ্ঠী। সন্তানের মঙ্গলকামনায় এই শুভ তিথিতে পুজো করা হয় দেবাদিদেব মহাদেবের। প্রজ্বলন করা হয় নীলবাতি। এই তিথিতে মহাদেবকে নিবেদন করা হয় নীল অপরাজিতা বা নীলকণ্ঠ ফুল। মহাদেবেরও আর এক নাম নীলকণ্ঠ।
সামনের সপ্তাহেই নীলষষ্ঠী। সন্তানের মঙ্গলকামনায় এই শুভ তিথিতে পুজো করা হয় দেবাদিদেব মহাদেবের। প্রজ্বলন করা হয় নীলবাতি। এই তিথিতে মহাদেবকে নিবেদন করা হয় নীল অপরাজিতা বা নীলকণ্ঠ ফুল। মহাদেবেরও আর এক নাম নীলকণ্ঠ।

 

জানুন কীভাবে যত্ন করলে অপরাজিতা গাছে প্রচুর ফুল ফুটবে। ছাদবাগান, ব্যালকনি বা জমি-সব জায়গাতেই পরিচর্যা করলে বেড়ে উঠবে অপরাজিতা লতা। অনেকেই বলেন, এই গাছে ফুল আসছে না। জেনে নিন তার জন্য দরকারি টিপস।
জানুন কীভাবে যত্ন করলে অপরাজিতা গাছে প্রচুর ফুল ফুটবে। ছাদবাগান, ব্যালকনি বা জমি-সব জায়গাতেই পরিচর্যা করলে বেড়ে উঠবে অপরাজিতা লতা। অনেকেই বলেন, এই গাছে ফুল আসছে না। জেনে নিন তার জন্য দরকারি টিপস।

 

অপরাজিতা ফুলের মাটি অবশ্যই আম্লিক হতে হবে। ক্ষারীয় ভাব বেশি হলে ফুলের ফলন কমে যাবে। মাটিতে মিশিয়ে নিন এমন উপাদান যাতে অম্লের পরিমাণ বাড়ে।
অপরাজিতা ফুলের মাটি অবশ্যই আম্লিক হতে হবে। ক্ষারীয় ভাব বেশি হলে ফুলের ফলন কমে যাবে। মাটিতে মিশিয়ে নিন এমন উপাদান যাতে অম্লের পরিমাণ বাড়ে।

 

সবথেকে ভাল হয় বৃষ্টির জল পেলে। না হলে এমনি ট্যাপ ওয়াটার নিন। ৬-৭ ইঞ্চির টবের জন্য এক গ্লাস জলে মেশান ১-২ চামচ কফি পাউডার। তাতে দিন হাফ চামচ লাল পটাশ। টব বড় হলে বাড়বে খাবারের পরিমাণ। এই মিশ্রণ গাছের মাটিতে মেশান ৫-১০ দিন অন্তর।
সবথেকে ভাল হয় বৃষ্টির জল পেলে। না হলে এমনি ট্যাপ ওয়াটার নিন। ৬-৭ ইঞ্চির টবের জন্য এক গ্লাস জলে মেশান ১-২ চামচ কফি পাউডার। তাতে দিন হাফ চামচ লাল পটাশ। টব বড় হলে বাড়বে খাবারের পরিমাণ। এই মিশ্রণ গাছের মাটিতে মেশান ৫-১০ দিন অন্তর।

 

বেশি রোদে গাছের ক্ষতি হয়। নরম এই গাছে সারাদিন রোদে রাখলে ক্ষতি হবে। বিকেলের দিকে ৩-৪ ঘণ্টা রোদ পেলেই হবে। বাড়িতে এমন জায়গায় রাখুন অপরাজিতা গাছ।
বেশি রোদে গাছের ক্ষতি হয়। নরম এই গাছে সারাদিন রোদে রাখলে ক্ষতি হবে। বিকেলের দিকে ৩-৪ ঘণ্টা রোদ পেলেই হবে। বাড়িতে এমন জায়গায় রাখুন অপরাজিতা গাছ।

 

এই গাছের গোড়া সব সময় আর্দ্র রাখতে হবে। নিয়মিত গাছে জল দিন। না হলে কিন্তু এই গাছ ঝিমিয়ে পড়বে। সতেজ থাকবে না।
এই গাছের গোড়া সব সময় আর্দ্র রাখতে হবে। নিয়মিত গাছে জল দিন। না হলে কিন্তু এই গাছ ঝিমিয়ে পড়বে। সতেজ থাকবে না।

 

৪০ শতাংশ মাটির সঙ্গে জৈব সার ও কোকোপিট মিটিয়ে মাটি তৈরি করুন। তাতে জল দাঁড়াবে না। গাছের গোড়া আর্দ্র থাকবে। কিন্তু জল যেন মাটির মধ্যে দিয়ে দ্রুত প্রবাহিত হয়ে যায়।
৪০ শতাংশ মাটির সঙ্গে জৈব সার ও কোকোপিট মিটিয়ে মাটি তৈরি করুন। তাতে জল দাঁড়াবে না। গাছের গোড়া আর্দ্র থাকবে। কিন্তু জল যেন মাটির মধ্যে দিয়ে দ্রুত প্রবাহিত হয়ে যায়।

 

অপরাজিতা গাছে এক বার ফুল ধরে শুকিয়ে গেলে আবার ফুল আসতে দেরি হয়। তাই ধৈর্য হারাবেন না। পরিচর্যা বজায় রাখুন। গাছ সুস্থ থাকলে অবশ্যই ফুল ধরবে।
অপরাজিতা গাছে এক বার ফুল ধরে শুকিয়ে গেলে আবার ফুল আসতে দেরি হয়। তাই ধৈর্য হারাবেন না। পরিচর্যা বজায় রাখুন। গাছ সুস্থ থাকলে অবশ্যই ফুল ধরবে।

 

ভার্মি কম্পোস্ট, হাড়গুঁড়ো, শিংকুচি, কিচেনওয়েস্ট কমপোস্ট মিশিয়ে সার তৈরি করুন। কুঁড়ি আসতে শুরু করলে কলার খোসা ভেজানো জল গাছে দিন। প্রচুর কুঁড়ি আসবে ও ফুল ফুটবে। তবে টব ও গাছের পরিমাপ বুঝে তবেই সার প্রয়োগ করবেন।
ভার্মি কম্পোস্ট, হাড়গুঁড়ো, শিংকুচি, কিচেনওয়েস্ট কমপোস্ট মিশিয়ে সার তৈরি করুন। কুঁড়ি আসতে শুরু করলে কলার খোসা ভেজানো জল গাছে দিন। প্রচুর কুঁড়ি আসবে ও ফুল ফুটবে। তবে টব ও গাছের পরিমাপ বুঝে তবেই সার প্রয়োগ করবেন।

 

গাছে জৈব সার দিন। যে কোন ফুল বা ফলের খোসা জলে মজিয়ে তৈরি করুন বায়ো এনজাইম। বোতলে করে সেটা স্প্রে করুন গাছে। তরতাজা থাকবে অপরাজিতা গাছ। বৃষ্টির জল ধরে রেখেও স্প্রে করতে পারেন।
গাছে জৈব সার দিন। যে কোন ফুল বা ফলের খোসা জলে মজিয়ে তৈরি করুন বায়ো এনজাইম। বোতলে করে সেটা স্প্রে করুন গাছে। তরতাজা থাকবে অপরাজিতা গাছ। বৃষ্টির জল ধরে রেখেও স্প্রে করতে পারেন।

Tulsi Plant Care: গরমেও তুলসিগাছ থাকবে সতেজ ও প্রাণবন্ত! শুধু করতে হবে এই কাজ

তুলসিগাছের উপকারিতার শেষ নেই। আধ্যাত্মিক এবং ভেষজ-দু’ দিকেই এই গাছের অপরিসীম গুণ। তাই গৃহস্থ বাড়িতে এই গাছ থাকা প্রয়োজনীয়।
তুলসিগাছের উপকারিতার শেষ নেই। আধ্যাত্মিক এবং ভেষজ-দু’ দিকেই এই গাছের অপরিসীম গুণ। তাই গৃহস্থ বাড়িতে এই গাছ থাকা প্রয়োজনীয়।

 

গরম আসছে। তুলসিগাছের যত্ন নিতে কী করবেন, জেনে নিন। তুলসিগাছের মাটি আর্দ্র রাখুন। কিন্তু গাছের গোড়ায় যেন জল না জমে। তাহলে কিন্তু গোড়া পচে যাবে।
গরম আসছে। তুলসিগাছের যত্ন নিতে কী করবেন, জেনে নিন। তুলসিগাছের মাটি আর্দ্র রাখুন। কিন্তু গাছের গোড়ায় যেন জল না জমে। তাহলে কিন্তু গোড়া পচে যাবে।

 

শুকনো পাতা ফেলে দিন। নিয়মিত প্রুনিং করুন। তাহলে ঝাঁকড়া হয়ে বেড়ে উঠবে না তুলসিগাছ।
শুকনো পাতা ফেলে দিন। নিয়মিত প্রুনিং করুন। তাহলে ঝাঁকড়া হয়ে বেড়ে উঠবে না তুলসিগাছ।

 

তুলসিগাছে মাঝে মাঝে দিন চাল ভেজানো জল। গাছের গোড়ায় দিতে পারেন কলার খোসা ভেজানো জলও। বজায় থাকবে গাছের বৃদ্ধি।
তুলসিগাছে মাঝে মাঝে দিন চাল ভেজানো জল। গাছের গোড়ায় দিতে পারেন কলার খোসা ভেজানো জলও। বজায় থাকবে গাছের বৃদ্ধি।

 

তুলসিগাছের গোড়া আগাছামুক্ত রাখুন। গাছে যাতে পোকার আক্রমণ না হয়, খেয়াল রাখুন সেদিকেও।
তুলসিগাছের গোড়া আগাছামুক্ত রাখুন। গাছে যাতে পোকার আক্রমণ না হয়, খেয়াল রাখুন সেদিকেও।

 

তুলসিপাতা নিয়মিত তুলবেন। তাহলে নতুন পাতা বার হবে। পাতা তোলার সময় যাতে ডাল না ভাঙে সেদিকে খেয়াল রাখুন।
তুলসিপাতা নিয়মিত তুলবেন। তাহলে নতুন পাতা বার হবে। পাতা তোলার সময় যাতে ডাল না ভাঙে সেদিকে খেয়াল রাখুন।

 

যদি নতুন তুলসিগাছ রোপণ করতে চান, তাহলে মঞ্জরী রেখে দিন গাছে। নয়তো মঞ্জরী তুলে ফেলুন। তাহলে গাছ সতেজ ও সজীব থাকবে।
যদি নতুন তুলসিগাছ রোপণ করতে চান, তাহলে মঞ্জরী রেখে দিন গাছে। নয়তো মঞ্জরী তুলে ফেলুন। তাহলে গাছ সতেজ ও সজীব থাকবে।

Gardening Tips: বাগানের গাছে ফুল নেই? পাতা নির্জীব? জলে মেশান এই জিনিস! নিমেষে পালাবে সমস্যা

বাগান হোক বা ব্যালকনি গার্ডেন, বাড়ির গাছে অনেক সময়েই ফুল আসা বন্ধ হয়ে যায়। আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা, মাটির সমস্যা-সহ নানা কারণে দেখা দিতে পারে এই অসুবিধে। শুধু জল দিয়েই দূর হবে এই সমস্যা।
বাগান হোক বা ব্যালকনি গার্ডেন, বাড়ির গাছে অনেক সময়েই ফুল আসা বন্ধ হয়ে যায়। আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা, মাটির সমস্যা-সহ নানা কারণে দেখা দিতে পারে এই অসুবিধে। শুধু জল দিয়েই দূর হবে এই সমস্যা।

 

নিমতেল মিশিয়ে নিন জলে। তার পর স্প্রে করুন গাছে। এতে গাছে পোকামাকড়ের উপদ্রব দূর হবে। বজায় থাকবে গাছের নিয়মিত বৃদ্ধি।
নিমতেল মিশিয়ে নিন জলে। তার পর স্প্রে করুন গাছে। এতে গাছে পোকামাকড়ের উপদ্রব দূর হবে। বজায় থাকবে গাছের নিয়মিত বৃদ্ধি।

 

ব্যবহৃত চাপাতা, আনাজপাতির খোসা, ফলের খোসা মিশিয়ে তৈরি করুন কমপোস্ট। ছেঁকে নিয়ে জলের সঙ্গে মিশিয়ে স্প্রে করুন। বজায় থাকবে গাছের স্বাস্থ্য।
ব্যবহৃত চাপাতা, আনাজপাতির খোসা, ফলের খোসা মিশিয়ে তৈরি করুন কমপোস্ট। ছেঁকে নিয়ে জলের সঙ্গে মিশিয়ে স্প্রে করুন। বজায় থাকবে গাছের স্বাস্থ্য।

 

জলে এপসম সল্ট গুলে স্প্রে করুন গাছের পাতায়। এর ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরোফিলের যোগান বজায় রাখে। গাছের স্বাস্থ্য ঝলমল করে।
জলে এপসম সল্ট গুলে স্প্রে করুন গাছের পাতায়। এর ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরোফিলের যোগান বজায় রাখে। গাছের স্বাস্থ্য ঝলমল করে।

 

কলার খোসায় প্রচুর পটাশিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম আছে। কলার খোসা ফেলে না দিয়ে জলে মজিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। তার পর গাছের মাটিতে দিন। বাড়বে উর্বরতা।
কলার খোসায় প্রচুর পটাশিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম আছে। কলার খোসা ফেলে না দিয়ে জলে মজিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। তার পর গাছের মাটিতে দিন। বাড়বে উর্বরতা।

 

কফি বিনস মেশান জলে। এতে প্রচুর নাইট্রোজেন, পটাশিয়াম ও অন্যান্য খনিজ আছে। গাছের পাতায় স্প্রে করলে জৈব কীটনাশক হিসেবে কাজ করে।
কফি বিনস মেশান জলে। এতে প্রচুর নাইট্রোজেন, পটাশিয়াম ও অন্যান্য খনিজ আছে। গাছের পাতায় স্প্রে করলে জৈব কীটনাশক হিসেবে কাজ করে।

 

চাল ধোওয়া জল বা চাল ভেজানো জলও গাছের জন্য অত্যন্ত উপকারী। রাসায়নিক সারের বদলে এই জৈব উপাদানেই গাছের সুস্থতা বজায় থাকবে। ফুলে ঝলমল করবে গাছ। দেখা যাবে না পাতা।
চাল ধোওয়া জল বা চাল ভেজানো জলও গাছের জন্য অত্যন্ত উপকারী। রাসায়নিক সারের বদলে এই জৈব উপাদানেই গাছের সুস্থতা বজায় থাকবে। ফুলে ঝলমল করবে গাছ। দেখা যাবে না পাতা।

Gardening tips for Chilli Plant: টবের গাছে কাঁচালঙ্কা হচ্ছেই না? এই সহজ নিয়মে যত্ন নিন! লঙ্কা কিনতে বাজারে যেতে হবে না

দৈনন্দিন রান্নায় কাঁচালঙ্কা অপরিহার্য। রান্নায় স্বাদ এবং গুণ দুই-ই বাড়িয়ে তোলে কাঁচালঙ্কা।
দৈনন্দিন রান্নায় কাঁচালঙ্কা অপরিহার্য। রান্নায় স্বাদ এবং গুণ দুই-ই বাড়িয়ে তোলে কাঁচালঙ্কা।

 

বছরে একাধিকবার লঙ্কার দাম খুব বেড়ে যায়। আপনি চাইলে বাড়িতে টবেই লঙ্কাচাষ করতে পারেন। জেনে নিন তার টিপস।
বছরে একাধিকবার লঙ্কার দাম খুব বেড়ে যায়। আপনি চাইলে বাড়িতে টবেই লঙ্কাচাষ করতে পারেন। জেনে নিন তার টিপস।

 

লঙ্কাগাছের জন্য মাটি ঝুরঝুরে হতে হবে। মাটিতে জল দাঁড়ালে চলবে না। দোআঁশ মাটি ৫০%, কম্পোস্ট ৪০%, বালি ১০% নিন। গাছে দিন গোবরসার, খোলপচা সার বা ভার্মিকম্পোস্ট।
লঙ্কাগাছের জন্য মাটি ঝুরঝুরে হতে হবে। মাটিতে জল দাঁড়ালে চলবে না। দোআঁশ মাটি ৫০%, কম্পোস্ট ৪০%, বালি ১০% নিন। গাছে দিন গোবরসার, খোলপচা সার বা ভার্মিকম্পোস্ট।

 

লঙ্কার চারাগাছে প্রথমে কড়া রোদে রাখবেন না। আলোছায়ায় রাখুন কিছুদিন। গাছের গোড়ায় যাতে জল না জমে, সেদিকেও খেয়াল রাখুন।
লঙ্কার চারাগাছে প্রথমে কড়া রোদে রাখবেন না। আলোছায়ায় রাখুন কিছুদিন। গাছের গোড়ায় যাতে জল না জমে, সেদিকেও খেয়াল রাখুন।

 

প্রাথমিক অবস্থায় ৭ দিন অন্তর, তার পর ১৫ দিন অন্তর দিন সর্ষের খোল ভেজানো জল।
প্রাথমিক অবস্থায় ৭ দিন অন্তর, তার পর ১৫ দিন অন্তর দিন সর্ষের খোল ভেজানো জল।

 

লঙ্কাগাছ বেশি ঝাঁকড়া হয়ে গেলে ফুল আসবে না। তাই নিয়মিত কাটিং ও প্রুনিং করুন।
লঙ্কাগাছ বেশি ঝাঁকড়া হয়ে গেলে ফুল আসবে না। তাই নিয়মিত কাটিং ও প্রুনিং করুন।

 

ফুল আসার পর পটাশ সার দিন। রাসায়নিক সার না দিলে কলার খোসা মজানো জল দিন। তাহলে ফুল ঝরে যাবে না।
ফুল আসার পর পটাশ সার দিন। রাসায়নিক সার না দিলে কলার খোসা মজানো জল দিন। তাহলে ফুল ঝরে যাবে না।

 

ফুল না এলে বা ফুল এলেও ফল না ধরলে নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ সার দেওয়া বন্ধ করুন। সর্ষের খোল, ইউরিয়া দেওয়া কমিয়ে দিলে ফুল আসবে। ফলও ধরবে প্রচুর।
ফুল না এলে বা ফুল এলেও ফল না ধরলে নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ সার দেওয়া বন্ধ করুন। সর্ষের খোল, ইউরিয়া দেওয়া কমিয়ে দিলে ফুল আসবে। ফলও ধরবে প্রচুর।

 

গাছের গোড়ায় জল জমতে দেবেন না। তাহলে পাতাও হলুদ হয়ে যাবে না। পাতাও কুঁকড়ে যেতে পারে।
গাছের গোড়ায় জল জমতে দেবেন না। তাহলে পাতাও হলুদ হয়ে যাবে না। পাতাও কুঁকড়ে যেতে পারে।

 

গাছে পর্যাপ্ত রোদ না পড়লে, পোকামাকড়ের সংক্রমণ হলে পাতা কুঁকড়ে যেতে পারে। পোকামাকড় বিনাশ করতে গাছে নিমতেল দিন নিয়মিত।
গাছে পর্যাপ্ত রোদ না পড়লে, পোকামাকড়ের সংক্রমণ হলে পাতা কুঁকড়ে যেতে পারে। পোকামাকড় বিনাশ করতে গাছে নিমতেল দিন নিয়মিত।