বিষ্ণুপুর

Travel News: বিষ্ণুপুরে বেড়াতে যাচ্ছেন? অবশ্যই ঢুঁ মারুন এই পাঁচ জায়গায়, না হলেই বিরাট মিস করবেন…

 বিষ্ণুপুরে বেড়াতে  যাচ্ছেন? তাহলে ভুলেও মিস করবেন না এই পাঁচ জায়গা। ইতিহাস থেকে প্রকৃতি বর্ষার আনন্দে।
বিষ্ণুপুরে বেড়াতে যাচ্ছেন? তাহলে ভুলেও মিস করবেন না এই পাঁচ জায়গা। ইতিহাস থেকে প্রকৃতি বর্ষার আনন্দে।
রাসমঞ্চ, প্রাচীনতম ইটের মন্দিরটি ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে রাজা হাম্বির দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বিষ্ণুপুরের আইডেন্টিটি এই মন্দির। বিষ্ণুপুর শহর গেলে অবশ্যই ঘুরে দেখুন।
রাসমঞ্চ, প্রাচীনতম ইটের মন্দিরটি ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে রাজা হাম্বির দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বিষ্ণুপুরের আইডেন্টিটি এই মন্দির। বিষ্ণুপুর শহর গেলে অবশ্যই ঘুরে দেখুন
বিষ্ণুপুর শহর থেকে বাইপাস ধরে বেরিয়ে গেলে ৫ কিলোমিটারের মধ্যেই রয়েছে ঘন জয়পুর জঙ্গল। মনোরম প্রকৃতি, বর্ষার আবহে লং ড্রাইভের জন্য পারফেক্ট।
বিষ্ণুপুর শহর থেকে বাইপাস ধরে বেরিয়ে গেলে ৫ কিলোমিটারের মধ্যেই রয়েছে ঘন জয়পুর জঙ্গল। মনোরম প্রকৃতি, বর্ষার আবহে লং ড্রাইভের জন্য পারফেক্ট।
১৬৫৫ সালে মল্লরাজ রঘুনাথ সিং মন্দির নির্মাণ করেন। কেষ্টরায় মন্দির নামেও পরিচিত এই মন্দির।এই মন্দিরে এপার বাংলা ওপার বাংলার স্থাপত্যের নির্দশন পাওয়া যায়। বিষ্ণুপুরের রাজদরবার দলমা পাড়ায় অবস্থিত এ মন্দির।
১৬৫৫ সালে মল্লরাজ রঘুনাথ সিং মন্দির নির্মাণ করেন। কেষ্টরায় মন্দির নামেও পরিচিত এই মন্দির। এই মন্দিরে এপার বাংলা ওপার বাংলার স্থাপত্যের নির্দশন পাওয়া যায়। বিষ্ণুপুরের রাজদরবার দলমা পাড়ায় অবস্থিত এ মন্দির।
উৎকৃষ্ট পোড়ামাটি-অলংকরণের প্রাচুর্যে বিষ্ণুপুরের নগরদেবতা মদনমোহন মন্দিরটি বিখ্যাত। ১.৪ মিটার উঁচু মাকড়া-পাথরের ভিত্তিবেদির উপর স্থাপিত, দক্ষিণমুখী ও একরত্ন শৈলীর মন্দির। অবশ্যই ঘুরে দেখার মত কি ইতিহাসের অংশ।
উৎকৃষ্ট পোড়ামাটি-অলংকরণের প্রাচুর্যে বিষ্ণুপুরের নগরদেবতা মদনমোহন মন্দিরটি বিখ্যাত। ১.৪ মিটার উঁচু মাকড়া-পাথরের ভিত্তিবেদির উপর স্থাপিত, দক্ষিণমুখী ও একরত্ন শৈলীর মন্দির। অবশ্যই ঘুরে দেখার মত কি ইতিহাসের অংশ।
দলমাদল কামান শুধু একটি প্রাচীন নিদর্শন নয়, এটি লুটপাটকারী হানাদারদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের প্রতীক। ১৭ শতকের আগে, এই বড় কামানটি বর্গি আক্রমণকারীদের প্রতিহত করতে ব্যবহৃত হয়েছিল - মারাঠা অশ্বারোহীরা যারা ১৮ শতকে প্রায়ই বাংলা আক্রমণ করেছিল।
দলমাদল কামান শুধু একটি প্রাচীন নিদর্শন নয়, এটি লুটপাটকারী হানাদারদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের প্রতীক। ১৭ শতকের আগে, এই বড় কামানটি বর্গি আক্রমণকারীদের প্রতিহত করতে ব্যবহৃত হয়েছিল – মারাঠা অশ্বারোহীরা যারা ১৮ শতকে প্রায়ই বাংলা আক্রমণ করেছিল।