ডিপোজিট লিমিট:
ন্যূনতম ১০০০ টাকা জমা করা যেতে পারে।
বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা ৩০ লক্ষ টাকা। যা কার্যকর হয়েছে গত ১ এপ্রিল, ২০২৩ তারিখ থেকে।
স্বামী-স্ত্রী আলাদা আলাদা ভাবে সিঙ্গেল অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। অথবা একসঙ্গে মিলে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টও খুলতে পারেন।
জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে প্রথম অ্যাকাউন্টধারীর ক্ষেত্রেই তা আরোপযোগ্য।
একজন আমানতকারী এক কিংবা একাধিক ব্যক্তিকে নমিনেট করতে পারেন। তবে তা পরে পরিবর্তন অথবা বাতিল করতে পারেন।
আগে টাকা তোলা যাবে। কিন্তু সেক্ষেত্রে শাস্তির মুখে পড়তে হবে।
জমা করা অর্থ ৫ বা ৮ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে প্রদান করা হয়। এটা অবশ্য অ্যাকাউন্টের মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে কি না, তার উপর নির্ভর করে।
এসসিএসএস-এ ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করা হলে ম্যাচিউরিটির পরে মিলবে: ২১১৫০০৪.২৩ টাকা।
ত্রৈমাসিক ইন্টারেস্ট পে-আউট: ৩০৭৫০.০৬ টাকা।
মোট আয় করা সুদ (৫ বছর): ৬১৫০০১.২৩ টাকা।
ডিপোজিট লিমিট:
ন্যূনতম ১০০০ টাকা জমা করা যেতে পারে।
সিঙ্গেল অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা ৯ লক্ষ টাকা। আর জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা ১৫ লক্ষ টাকা।
বর্তমানে বার্ষিক সুদের হার ৭.৪ শতাংশ। সুদ বিতরণ করা হয় মাসে মাসে।
লক-ইন পিরিয়ড ৫ বছর। প্রিম্যাচিওর উইথড্রয়ালের জেরে শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে।
তিন জন মিলে জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। আর তাতে সমস্ত অ্যাকাউন্টধারীদের সমানাধিকার থাকবে। পোস্ট অফিস এমআইএস অ্যাকাউন্ট শিশুদের জন্যও খোলা যেতে পারে। ১৮ বছর হলে তাঁরা সেই টাকা তুলতে পারবেন।
প্রয়োজন হলে সারা দেশের মধ্যে অন্য পোস্ট অফিসেও এই অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার করা যাবে।
পিডিসি অথবা ইসিএস-এর মাধ্যমে মাসিক সুদ সেভিংস অ্যাকাউন্টে স্বয়ংক্রিয় ভাবে চলে আসবে।
অর্জিত সুদ টিডিএস-এর সাপেক্ষে নয়। তবে বিনিয়োগটি ৮০সি ধারার অধীনে কর সুবিধার জন্য যোগ্য নয়।
পোস্ট অফিস এমআইএস-এ ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করা হলে মাসিক ইন্টারেস্ট পেআউট হবে: ৯২৫০ টাকা।