Income Tax Notice: জানেন ব্যাঙ্কে এর বেশি টাকা রাখলে নোটিস পাঠাতে পারে আয়কর বিভাগ

নগদ লেনদেনের নির্দিষ্ট সীমা বেঁধে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তার বেশি হলে আয়কর বিভাগ নোটিস পাঠাতে পারে। আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময়ে এই ধরণের লেনদেনের কথা জানাতে হয়। নির্দিষ্ট সীমার উপর নগদ জমা, মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগ, সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় এবং শেয়ার কেনাবেচা করলেও আয়কর বিভাগকে জানানো উচিত।
নগদ লেনদেনের নির্দিষ্ট সীমা বেঁধে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তার বেশি হলে আয়কর বিভাগ নোটিস পাঠাতে পারে। আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময়ে এই ধরণের লেনদেনের কথা জানাতে হয়। নির্দিষ্ট সীমার উপর নগদ জমা, মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগ, সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় এবং শেয়ার কেনাবেচা করলেও আয়কর বিভাগকে জানানো উচিত।
আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় প্রায়ই করদাতারা এই ভুল করেন। ফলে হয় আইটিআর বাতিল হয়। কিংবা আয়কর দফতর থেকে নোটিস পাঠায়। মাথায় রাখতে হবে, নির্দিষ্ট সীমার উপর লেনদেনে নজরদারি চালাতে সরকারি সংস্থা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আয়কর দফতরের চুক্তি রয়েছে। তাদের চোখ ফাঁকি দেওয়া যাবে না।
আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় প্রায়ই করদাতারা এই ভুল করেন। ফলে হয় আইটিআর বাতিল হয়। কিংবা আয়কর দফতর থেকে নোটিস পাঠায়। মাথায় রাখতে হবে, নির্দিষ্ট সীমার উপর লেনদেনে নজরদারি চালাতে সরকারি সংস্থা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আয়কর দফতরের চুক্তি রয়েছে। তাদের চোখ ফাঁকি দেওয়া যাবে না।
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে লেনদেন: সেভিংস ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে এক অর্থবর্ষে ১০ লাখ টাকার বেশি জমা বা লেনদেন করা যায় না। এটাই সীমা। কারেন্ট অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে এই সীমা ৫০ লাখ টাকা। একক লেনদেনে ২ লাখ টাকার বেশি জমা বা তোলা যাবে না।
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে লেনদেন: সেভিংস ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে এক অর্থবর্ষে ১০ লাখ টাকার বেশি জমা বা লেনদেন করা যায় না। এটাই সীমা। কারেন্ট অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে এই সীমা ৫০ লাখ টাকা। একক লেনদেনে ২ লাখ টাকার বেশি জমা বা তোলা যাবে না।
ফিক্সড ডিপোজিটে জমা: সম্প্রতি প্রায় সব ব্যাঙ্কই ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বাড়িয়েছে। অনেকেই বিনিয়োগ করছেন। কিন্তু ফিক্সড ডিপোজিটেও বিনিয়োগের পরিমাণ ১০ লাখ টাকা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। সেভিংস অ্যাকাউন্টের মতোই। খেয়াল রাখতে হবে, যদি পুরো টাকা ছোট ছোট অংশে ভাগ করে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়, তাহলেও তা যেন ১০ লাখ টাকার বেশি না হয়। বেশি হলে অর্থের উৎস সম্পর্কে জানাতে হবে।
ফিক্সড ডিপোজিটে জমা: সম্প্রতি প্রায় সব ব্যাঙ্কই ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বাড়িয়েছে। অনেকেই বিনিয়োগ করছেন। কিন্তু ফিক্সড ডিপোজিটেও বিনিয়োগের পরিমাণ ১০ লাখ টাকা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। সেভিংস অ্যাকাউন্টের মতোই। খেয়াল রাখতে হবে, যদি পুরো টাকা ছোট ছোট অংশে ভাগ করে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়, তাহলেও তা যেন ১০ লাখ টাকার বেশি না হয়। বেশি হলে অর্থের উৎস সম্পর্কে জানাতে হবে।
ক্রেডিট কার্ড: ক্রেডিট কার্ড বিলের জন্য বার্ষিক ১ লক্ষ টাকার বেশি নগদ অর্থ প্রদান এবং সব ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে নগদ ছাড়া ১০ লক্ষ টাকার বেশি পরিশোধ আয়কর বিভাগের নজরদারিতে আসে।
ক্রেডিট কার্ড: ক্রেডিট কার্ড বিলের জন্য বার্ষিক ১ লক্ষ টাকার বেশি নগদ অর্থ প্রদান এবং সব ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে নগদ ছাড়া ১০ লক্ষ টাকার বেশি পরিশোধ আয়কর বিভাগের নজরদারিতে আসে।
সম্পত্তি কেনাবেচা: আয়কর বিভাগের নিয়ম অনুযায়ী ৩০ লক্ষ টাকার বেশি মূল্যের সম্পত্তি কিনলে ক্রেতাকে অবশ্যই অর্থের উৎস জানাতে হবে। টাকা পাচার এবং কর ফাঁকি দেওয়া রোধ করতেই এই নিয়ম লাগু করা হয়েছে। শহুরে এলাকায় সম্পত্তি কেনাবেচার ক্ষেত্রে বর্তমান সীমা ৫০ লক্ষ টাকা, গ্রামীণ এলাকায় ২০ লক্ষ টাকা।
সম্পত্তি কেনাবেচা: আয়কর বিভাগের নিয়ম অনুযায়ী ৩০ লক্ষ টাকার বেশি মূল্যের সম্পত্তি কিনলে ক্রেতাকে অবশ্যই অর্থের উৎস জানাতে হবে। টাকা পাচার এবং কর ফাঁকি দেওয়া রোধ করতেই এই নিয়ম লাগু করা হয়েছে। শহুরে এলাকায় সম্পত্তি কেনাবেচার ক্ষেত্রে বর্তমান সীমা ৫০ লক্ষ টাকা, গ্রামীণ এলাকায় ২০ লক্ষ টাকা।