*ক্যালেন্ডারের পাতায় আষাঢ়ের দ্বিতীয় সপ্তাহ হলেও বৃষ্টির দেখা নেই। সকাল থেকে এই প্রখর রোদ চড়চড়িয়ে বাড়ছে গরম। আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায়। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী। ফাইল ছবি।*বুধবার বিকেল পর্যন্ত আবহাওয়া একইরকম থাকবে। দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির দেখা নেই। কলকাতা-সহ সর্বত্রই ভ্যাপসা গরমে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অস্বস্তি বাড়ছে। দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা না থাকলেও উত্তরবঙ্গে আবারও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। ফাইল ছবি।*বর্ষার স্বাভাবিক বৃষ্টির হাত থেকে বঞ্চিত দক্ষিণবঙ্গ। দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা বাড়ছে। গরমের পাশাপাশি বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকায়। ফাইল ছবি।*আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায়। উত্তরবঙ্গে লাগাতার ভারী বৃষ্টির সাময়িক বিরতি রয়েছে। তবে হাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বিকেলের পর থেকে ফের উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টি শুরু হবে। ফাইল ছবি।*জুন মাসে দক্ষিণবঙ্গে যেখানে বৃষ্টির ঘাটতি, সেখানে উত্তরবঙ্গে অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়েছে। হাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায় দক্ষিণবঙ্গে প্রায় ৭২ শতাংশ বৃষ্টির ঘাটতি জুন মাসে। ফাইল ছবি।*চলতি বছর দক্ষিণবঙ্গে অনেকটা দেরিতেই বর্ষা প্রবেশ করেছে। আংশিকভাবে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু প্রবেশ করলেও বৃষ্টি অধরা। ফলে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলি দাবদাহে পুড়ছে। ফাইল ছবি।*দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় তাপমাত্রার পারদ ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি। পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে। তবে স্বস্তির কথা শুনিয়েছে হাওয়া অফিস। ফাইল ছবি।*পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দিঘা-সহ সর্বত্রই দাবদাহে নাজেহাল মানুষ। ২৪ ঘণ্টায় দিঘার আবহাওয়া ছিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭.৮ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফাইল ছবি।*২৫ জুন মঙ্গলবার দিঘার তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ ৩৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে প্রায় ৫ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ৭৬ শতাংশ। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় দিঘা-সহ সর্বত্রই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। বিকেলের পর ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টির সম্ভাবনা। ফাইল ছবি।*বর্ষার স্বাভাবিক বৃষ্টির দেখা নেই। তবে হাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায় বঙ্গোপসাগরে ঘনীভূত হচ্ছে নিম্নচাপ। নিম্নচাপের কারণে দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে চলতি সপ্তাহের মাঝামাঝি থেকে শেষ পর্যন্ত। আর তাতেই কিছুটা বৃষ্টির ঘাটতি কমবে বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের। ফাইল ছবি।*দক্ষিণবঙ্গে আংশিক বর্ষা প্রবেশ করলেও কবে স্বাভাবিক বর্ষার বৃষ্টি হবে সেই প্রশ্ন এখন সাধারণ মানুষের মনে। তবে হাওয়া অফিসের রিপোর্ট অনুযায়ী জুন মাসের শেষ ও জুলাই মাসের শুরুর দিক থেকে দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় বর্ষার বৃষ্টি শুরু হবে। ফাইল ছবি।
