Improve bone health

Improve Bone Health: শুধু ক্যালসিয়ামেই হাড় শক্ত হবে না, প্রয়োজন আরও ৫ উপাদানের, কী কী? পড়ুন

একটা বয়সের পর মহিলাদের শরীরে স্বাভাবিক ভাবেই ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে, নানা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়, ফলে, এইসময়ে হাড় ভঙ্গুর হতে থাকে, দেখা দেয় বাতের সমস্যা। পুরুষদের ক্ষেত্রেও অস্টিয়োপোরোসিসের সমস্যা দেখা দেয়।
একটা বয়সের পর মহিলাদের শরীরে স্বাভাবিক ভাবেই ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে, নানা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়, ফলে, এইসময়ে হাড় ভঙ্গুর হতে থাকে, দেখা দেয় বাতের সমস্যা। পুরুষদের ক্ষেত্রেও অস্টিয়োপোরোসিসের সমস্যা দেখা দেয়।
হাড়ের ক্ষয় রোধে ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। তবে শুধু ক্যালসিয়াম খেলেই যে হাড় ভাল থাকবে, তা কিন্তু নয়। উলটে বেশি ক্যালসিয়ামে হিতে বিপরীত হয়। শরীরের নানা জায়গায় ক্যালসিয়াম জমে ভয়ানক পরিস্থিতি হতে পারে। দেখা দিতে পারে হাইপার ক্যালসিমিয়ার ঝুঁকি। ক্যালসিয়ামকে সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে প্রয়োজন আরও ৬ উপাদান।

হাড়ের ক্ষয় রোধে ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। তবে শুধু ক্যালসিয়াম খেলেই যে হাড় ভাল থাকবে, তা কিন্তু নয়। উলটে বেশি ক্যালসিয়ামে হিতে বিপরীত হয়। শরীরের নানা জায়গায় ক্যালসিয়াম জমে ভয়ানক পরিস্থিতি হতে পারে। দেখা দিতে পারে হাইপার ক্যালসিমিয়ার ঝুঁকি। ক্যালসিয়ামকে সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে প্রয়োজন আরও ৬ উপাদান।
ভিটামিন কে ২-- হাড়ের উপর কতটা ক্যালশিয়াম জমবে, তা নিয়ন্ত্রণ করে ভিটামিন কে। হাড় ভেঙে যাওয়া বা হাড়ের ঘনত্ব কম হওয়ার পিছনেও ভিটামিন কে-র অভাব রয়েছে। কারণ ভিটামিন কে হাড় শক্তিশালী করে। শরীরে ভিটামিন কে কমে গেলে পেশির জয়েন্টে ব্যথা ও অস্টিওপোরসিস হতে পারে। ব্রকোলি, পালং শাক, বাঁধাকপি ও লেটুসে প্রচুর পরিমাণে এই ভিটামিন আছে।
ভিটামিন কে ২– হাড়ের উপর কতটা ক্যালশিয়াম জমবে, তা নিয়ন্ত্রণ করে ভিটামিন কে। হাড় ভেঙে যাওয়া বা হাড়ের ঘনত্ব কম হওয়ার পিছনেও ভিটামিন কে-র অভাব রয়েছে। কারণ ভিটামিন কে হাড় শক্তিশালী করে। শরীরে ভিটামিন কে কমে গেলে পেশির জয়েন্টে ব্যথা ও অস্টিওপোরসিস হতে পারে। ব্রকোলি, পালং শাক, বাঁধাকপি ও লেটুসে প্রচুর পরিমাণে এই ভিটামিন আছে।
বোরোন-- হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখে বোরোন।
বোরোন– হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখে বোরোন।
জিঙ্ক-- হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখে জিঙ্ক, বাতের ঝুঁকি কমায়। দুগ্ধজাত খাবার, কুমড়ো বীজ, বাদাম এবং ডিমের মধ্যে জিঙ্ক থাকে।
জিঙ্ক– হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখে জিঙ্ক, বাতের ঝুঁকি কমায়। দুগ্ধজাত খাবার, কুমড়ো বীজ, বাদাম এবং ডিমের মধ্যে জিঙ্ক থাকে।
ম্যাগনেশিয়াম-- ম্যাগনেশিয়াম কোলাজেন তৈরি করে, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হাড়ের অন্তবর্তী গ্রন্থিগুলিতে ম্যাগনেশিয়াম থাকে। ম্যাগনেশিয়াম অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকিও কমায়। নানা রকম বীজ, বাদাম ও দানাশস্যে ম্যাগনেশিয়াম থাকে।
ম্যাগনেশিয়াম– ম্যাগনেশিয়াম কোলাজেন তৈরি করে, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হাড়ের অন্তবর্তী গ্রন্থিগুলিতে ম্যাগনেশিয়াম থাকে। ম্যাগনেশিয়াম অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকিও কমায়। নানা রকম বীজ, বাদাম ও দানাশস্যে ম্যাগনেশিয়াম থাকে।
ভিটামিন ডি-- এই ভিটামিন শরীরে ক্যালসিয়াম শোষনে সাহায্য করে, হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়। পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি ছাড়া খাবার থেকে প্রাপ্ত ক্যালশিয়ামের মাত্র ১০-১৫ শতাংশ শোষিত হয়। ভিটামিন ডি পেতে দিনে অন্তত মিনিট ১৫ সূর্যের আলোয় দাঁড়ান। পাতে রাখুন সয়াবিন, পালং শাক, বড় মাছ।
ভিটামিন ডি– এই ভিটামিন শরীরে ক্যালসিয়াম শোষনে সাহায্য করে, হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়। পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি ছাড়া খাবার থেকে প্রাপ্ত ক্যালশিয়ামের মাত্র ১০-১৫ শতাংশ শোষিত হয়। ভিটামিন ডি পেতে দিনে অন্তত মিনিট ১৫ সূর্যের আলোয় দাঁড়ান। পাতে রাখুন সয়াবিন, পালং শাক, বড় মাছ।
ভিটামিন সি-- হাড়ের সঠিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন ভিটামিন সি। এ ছাড়া, এতে থাকে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কমলালেবু ও মুসম্বি, লেবু জাতীয় সমস্ত ফলেই থাকে ভিটামিন সি।
ভিটামিন সি– হাড়ের সঠিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন ভিটামিন সি। এ ছাড়া, এতে থাকে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কমলালেবু ও মুসম্বি, লেবু জাতীয় সমস্ত ফলেই থাকে ভিটামিন সি।