Tag Archives: Bone Health

Bone health tips: এই খাবার গুলো না ছাড়লে কিন্তু বাড়বে বিপদ ! ভঙ্গুর হবে হাড়, স্বাস্থ্য ভাল রাখতে জেনে নিন…

এই বিষয়ে কনৌজ গভর্নমেন্ট কলেজের অর্থোপেডিক সার্জেন ডাঃ সিপি পাল জানাচ্ছেন বেশ এমন কিছু খাবার আছে যা ধীরে ধীরে আমাদের শরীরের হাড় ফাঁপা করে দিচ্ছে। আমাদের অজান্তেই এইসব খাবার খেয়ে থাকি যার ফলে আমাদের হাড় ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। ফলে আমাদের হাড়ের স্বাস্থ্য ভেঙে পড়ে।তিনি মোট পাঁচ খাবারের কথা বলেছেন এই বিষয়ে, দেখে নেওয়া যাক সেই খাবার গুলি-
এই বিষয়ে কনৌজ গভর্নমেন্ট কলেজের অর্থোপেডিক সার্জেন ডাঃ সিপি পাল জানাচ্ছেন বেশ এমন কিছু খাবার আছে যা ধীরে ধীরে আমাদের শরীরের হাড় ফাঁপা করে দিচ্ছে। আমাদের অজান্তেই এইসব খাবার খেয়ে থাকি যার ফলে আমাদের হাড় ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। ফলে আমাদের হাড়ের স্বাস্থ্য ভেঙে পড়ে।
তিনি মোট পাঁচ খাবারের কথা বলেছেন এই বিষয়ে, দেখে নেওয়া যাক সেই খাবার গুলি-
কফি বা চা- ডাঃ সিপি পাল জানাচ্ছেন অত্যধিক চা বা কফি পান শরীরের পক্ষে অনুচিত। কারণ ক্যাফিন বেশি পরিমাণে সেবন করলে তা শুধু শারীরিক স্বাস্থ্য অবনতি ঘটায় না। হাড়ের স্বাস্থ্যেরও অবনতি ঘটায়। তাই হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে হলে ক্যাফিনের পরিমাণ কমাতে হবে।
কফি বা চা- ডাঃ সিপি পাল জানাচ্ছেন অত্যধিক চা বা কফি পান শরীরের পক্ষে অনুচিত। কারণ ক্যাফিন বেশি পরিমাণে সেবন করলে তা শুধু শারীরিক স্বাস্থ্য অবনতি ঘটায় না। হাড়ের স্বাস্থ্যেরও অবনতি ঘটায়। তাই হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে হলে ক্যাফিনের পরিমাণ কমাতে হবে।
নরম পানীয়- নরম পানীয় অত্যধিক পরিমাণে  সেবন করলেও তা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। কারণ শরীরে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে এই নরম পানীয় ফলে শরীর ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্যেও অত্যন্ত ক্ষতিকর এই নরম পানীয়।
নরম পানীয়- নরম পানীয় অত্যধিক পরিমাণে সেবন করলেও তা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। কারণ শরীরে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে এই নরম পানীয় ফলে শরীর ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্যেও অত্যন্ত ক্ষতিকর এই নরম পানীয়।
মদ্যপান- সুস্থ থাকতে মদ্যপান ত্যাগ করতেই হবে। কারণ মদ্যপান হাড়ের ক্যালসিয়াম শোষণের ক্ষমতা ধ্বংস করে দেয়। কারণ মদ্যপান শরীরের হাড় দুর্বল করে দেয়, তাই হাড় সুস্থ রাখতে মদ্যপান ছাড়তে হবেই।
মদ্যপান- সুস্থ থাকতে মদ্যপান ত্যাগ করতেই হবে। কারণ মদ্যপান হাড়ের ক্যালসিয়াম শোষণের ক্ষমতা ধ্বংস করে দেয়। কারণ মদ্যপান শরীরের হাড় দুর্বল করে দেয়, তাই হাড় সুস্থ রাখতে মদ্যপান ছাড়তে হবেই।
 নুন- অনেকেই খাবারের সঙ্গে অত্যধিক নুন খান। কিন্তু, খাবারের সঙ্গে নুন বেশি খাওয়া কখনই উচিত নয়। কারণ, নুন বেশি খেলেই তা মূত্রের সঙ্গে বেরিয়ে ফলে নুন থেকে যতটা ক্যালসিয়াম পাওয়া যেত তা হাড়ে শোষণ করা সম্ভব হয় না।
নুন- অনেকেই খাবারের সঙ্গে অত্যধিক নুন খান। কিন্তু, খাবারের সঙ্গে নুন বেশি খাওয়া কখনই উচিত নয়। কারণ, নুন বেশি খেলেই তা মূত্রের সঙ্গে বেরিয়ে ফলে নুন থেকে যতটা ক্যালসিয়াম পাওয়া যেত তা হাড়ে শোষণ করা সম্ভব হয় না।
শারীরিক ব্যায়াম না করা- এক জায়গায় দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে বা বহুদিন ধরে কোনও ধরনের ব্যায়াম না করলে বা কোনও শারীরিক কসরত না করলেও শরীরের হাড়ের ক্ষয় হতে শুরু করে। ফলে ধীরে ধীরে অস্টিওপোরসিসের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
শারীরিক ব্যায়াম না করা- এক জায়গায় দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে বা বহুদিন ধরে কোনও ধরনের ব্যায়াম না করলে বা কোনও শারীরিক কসরত না করলেও শরীরের হাড়ের ক্ষয় হতে শুরু করে। ফলে ধীরে ধীরে অস্টিওপোরসিসের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

Bone health tips: তিলে তিলে খইয়ে দিচ্ছে হাড়, আজই বন্ধ করুন এই খাবারগুলি! জেনে নিন…

স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ভারসাম্য পূর্ণ ডায়েটের অত্যন্ত প্রয়োজন হয়। ভারসাম্যহীন ডায়েটের ফলে তা শরীরে প্রভাব ফেলে, সঠিক খাবার যেমন সঠিক পুষ্টি পৌঁছে দেয় তেমনই কিছু কিছু খাবার শরীরের বিভিন্ন রোগ ব্যধির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। এই বিষয়ে মেডিক্যাল নিউজ টুডে-এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, বেশ কিছু খাবার রয়েছে যা হাড়ের জন্য একদমই ভাল নয়। যার ফলে দেহে অস্টিওপরোসিসের মতন কঠিন অসুখ দেখা দিতে পারে।দেখে নেওয়া যাক এমন কিছু খাবার যা আপনার হাড়কে তিলে তিলে ক্ষইয়ে দিতে পারে।
স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ভারসাম্য পূর্ণ ডায়েটের অত্যন্ত প্রয়োজন হয়। ভারসাম্যহীন ডায়েটের ফলে তা শরীরে প্রভাব ফেলে, সঠিক খাবার যেমন সঠিক পুষ্টি পৌঁছে দেয় তেমনই কিছু কিছু খাবার শরীরের বিভিন্ন রোগ ব্যধির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। এই বিষয়ে মেডিক্যাল নিউজ টুডে-এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, বেশ কিছু খাবার রয়েছে যা হাড়ের জন্য একদমই ভাল নয়। যার ফলে দেহে অস্টিওপরোসিসের মতন কঠিন অসুখ দেখা দিতে পারে।
দেখে নেওয়া যাক এমন কিছু খাবার যা আপনার হাড়কে তিলে তিলে খইয়ে দিতে পারে।
অতিরিক্ত নুনযুক্ত খাবার- বোন হেলথ এবং অস্টিওপরোসিস ফাউন্ডেসনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে সমস্ত খাবারে নুন বেশি থাকে তা শরীরে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কমায়। পিৎজা, স্যান্ডউইচ, সুপ, চিজ ইত্যাদি খাবার থেকে আমাদের দেহে মোট ৪০% সোডিয়াম প্রবেশ করে।
অতিরিক্ত নুনযুক্ত খাবার- বোন হেলথ এবং অস্টিওপরোসিস ফাউন্ডেসনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে সমস্ত খাবারে নুন বেশি থাকে তা শরীরে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কমায়। পিৎজা, স্যান্ডউইচ, সুপ, চিজ ইত্যাদি খাবার থেকে আমাদের দেহে মোট ৪০% সোডিয়াম প্রবেশ করে।
 মিষ্টিজাতীয় খাবার বর্জন- অতিরিক্ত মিষ্টি খেলে তা মূত্রের মাধ্যমে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং পটাসিয়াম বেরিয়ে যায়। ফলে দেহে ঘাটতির সৃষ্টি তৈরি হয়।
মিষ্টিজাতীয় খাবার বর্জন- অতিরিক্ত মিষ্টি খেলে তা মূত্রের মাধ্যমে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং পটাসিয়াম বেরিয়ে যায়। ফলে দেহে ঘাটতির সৃষ্টি তৈরি হয়।
মদ্যপান করা- মদ্যপানের ফলে ক্যালসিয়ামে এবং ভিটামিন ডি সঠিক ভাবে শোষণ হয় না। এছাড়াও মদ্যপানের ফলে হরমোন জনিত ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়। তাই যারা অস্টিওপরোসিসে ভুগছেন তাঁরা যথাশীঘ্র সম্ভব মদ্যপান ছেড়ে দিন।
মদ্যপান করা- মদ্যপানের ফলে ক্যালসিয়ামে এবং ভিটামিন ডি সঠিক ভাবে শোষণ হয় না। এছাড়াও মদ্যপানের ফলে হরমোন জনিত ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়। তাই যারা অস্টিওপরোসিসে ভুগছেন তাঁরা যথাশীঘ্র সম্ভব মদ্যপান ছেড়ে দিন।
ক্যালসিয়াম এবং সবুজ শাকসবজি- পালংশাক, সবুজ শাকসবজি, বিভিন্ন ডাল ইত্যাদিতে অক্সালেটেস এবং ফাইটেটেস ভারসাম্য বজায় রাখলেও। অতিরিক্ত এই ধরনের খাবার শরীরের ভারসাম্য নষ্ট করে দেয়। তাই সবকিছুই ভারসাম্য অনুযায়ী খাওয়া উচিত।
ক্যালসিয়াম এবং সবুজ শাকসবজি- পালংশাক, সবুজ শাকসবজি, বিভিন্ন ডাল ইত্যাদিতে অক্সালেটেস এবং ফাইটেটেস ভারসাম্য বজায় রাখলেও। অতিরিক্ত এই ধরনের খাবার শরীরের ভারসাম্য নষ্ট করে দেয়। তাই সবকিছুই ভারসাম্য অনুযায়ী খাওয়া উচিত।

Calcium In Fruits: বুনো ফল, তারওপর আবার নেশার জিনিস, নাক সিঁটকোন, হাড় মুড়মুড়িয়ে ভেঙে চুরমার হয়ে যাবে, ক্যালসিয়ামের খনি এই ফল, হাড় হবে স্ট্রং এইভাবে খান এই ফল

: নেশা করতে এটা লাগে- ওর ধারপাশ দিয়ে যাবেন না, এই সব কথা মাথায় রেখে এই চমৎকার ফলটি এড়িয়ে যান৷ কিন্তু চেনা এই বুনো ফলে ঠাসা ঠাসা গুণ৷
: নেশা করতে এটা লাগে- ওর ধারপাশ দিয়ে যাবেন না, এই সব কথা মাথায় রেখে এই চমৎকার ফলটি এড়িয়ে যান৷ কিন্তু চেনা এই বুনো ফলে ঠাসা ঠাসা গুণ৷
ওষধি উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞ, রবিকান্ত পান্ডে লোকাল ১৮কে জানান, ফসফরাস, চিনি, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, চর্বি, কার্বোহাইড্রেট, আয়রন এবং ভিটামিন সি সহ আরও অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং বিভিন্ন ধরণের রোগ থেকে রক্ষা করে।
ওষধি উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞ, রবিকান্ত পান্ডে লোকাল ১৮কে জানান, ফসফরাস, চিনি, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, চর্বি, কার্বোহাইড্রেট, আয়রন এবং ভিটামিন সি সহ আরও অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং বিভিন্ন ধরণের রোগ থেকে রক্ষা করে।
মহুয়া ফল  গুণে ঠাসা, বহু রোগ থেকে রক্ষা করে। দাঁতে ব্যথা হলে বা দাঁত নড়তে শুরু করলে মহুয়া গাছের বাকলের নির্যাস বার হয় তা দিয়ে দাঁত গার্গল করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ মতো এই কাজ করলেই কয়েকদিনের মধ্যেই গোড়া  থেকে নড়তে থাকা দাঁতে নতুন প্রাণ ফিরবে৷
মহুয়া ফল  গুণে ঠাসা, বহু রোগ থেকে রক্ষা করে। দাঁতে ব্যথা হলে বা দাঁত নড়তে শুরু করলে মহুয়া গাছের বাকলের নির্যাস বার হয় তা দিয়ে দাঁত গার্গল করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ মতো এই কাজ করলেই কয়েকদিনের মধ্যেই গোড়া  থেকে নড়তে থাকা দাঁতে নতুন প্রাণ ফিরবে৷
 ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত করতে কাজ করে। যদি আপনার হাড় দুর্বল হয় বা আপনি হাড়ের ব্যথায় ভুগছেন, তাহলে মহুয়া খাওয়া আপনার সমস্যার একটি প্রাকৃতিক সমাধান হতে পারে।
ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত করতে কাজ করে। যদি আপনার হাড় দুর্বল হয় বা আপনি হাড়ের ব্যথায় ভুগছেন, তাহলে মহুয়া খাওয়া আপনার সমস্যার একটি প্রাকৃতিক সমাধান হতে পারে।
ওষধি উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞ, রবিকান্ত পান্ডে আরও বলেন, আপনি যদি জিমে যান এবং আপনার পেশি ডেভলেপমেন্ট, তাহলে মহুয়া আপনার জন্যও একটি ভাল বিকল্প হতে পারে। যেহেতু মহুয়া ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উৎস, তাই আপনি এটি সরাসরি গরুর দুধের সঙ্গেও খেতে পারেন।
ওষধি উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞ, রবিকান্ত পান্ডে আরও বলেন, আপনি যদি জিমে যান এবং আপনার পেশি ডেভলেপমেন্ট, তাহলে মহুয়া আপনার জন্যও একটি ভাল বিকল্প হতে পারে। যেহেতু মহুয়া ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উৎস, তাই আপনি এটি সরাসরি গরুর দুধের সঙ্গেও খেতে পারেন।
মহুয়া ফলে পাওয়া যায় আরও গুণ৷  অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য সংক্রমণ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে।  এটি পেটের কৃমি নিধনে সহায়ক এবং পেট পরিষ্কারও রাখে।
মহুয়া ফলে পাওয়া যায় আরও গুণ৷  অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য সংক্রমণ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে।  এটি পেটের কৃমি নিধনে সহায়ক এবং পেট পরিষ্কারও রাখে।
লোকেরা প্রায়শই এটি পুডিং, ক্বাথ এবং রুটির আটা বা ময়দার মধ্যে  ব্যবহার করে। এপ্রিল মাসে, গাছ থেকে হলুদ-সাদা রঙের রসালো ফুল ফোটা শুরু হয়, যা গ্রামীণ এলাকায় দুধের সঙ্গে ব্যাপকভাবে খাওয়া হয়।
লোকেরা প্রায়শই এটি পুডিং, ক্বাথ এবং রুটির আটা বা ময়দার মধ্যে  ব্যবহার করে। এপ্রিল মাসে, গাছ থেকে হলুদ-সাদা রঙের রসালো ফুল ফোটা শুরু হয়, যা গ্রামীণ এলাকায় দুধের সঙ্গে ব্যাপকভাবে খাওয়া হয়।

Calcium Rich Foods: ৭দিনে বন্ধ ক্ষয়! লোহার মতো হবে শক্ত হাড়! ক্যালসিয়ামের পাহাড় এই খাবারগুলি ছোট-বড় সকলে রোজ খান

সুস্থ থাকতে হলে শরীরে পুষ্টি থাকা খুবই জরুরি। ক্যালসিয়াম এমনই একটি পুষ্টি উপাদান। এর অভাবে হাড় দুর্বল হতে শুরু করে এবং শরীর ঘিরে রোগ বাসা বাঁধে। এই সমস্যা এড়াতে মানুষ সব ধরনের দামি ওষুধ খেয়ে থাকে। তবে কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার এই সমস্যায় বেশি উপকারী হতে পারে।
সুস্থ থাকতে হলে শরীরে পুষ্টি থাকা খুবই জরুরি। ক্যালসিয়াম এমনই একটি পুষ্টি উপাদান। এর অভাবে হাড় দুর্বল হতে শুরু করে এবং শরীর ঘিরে রোগ বাসা বাঁধে। এই সমস্যা এড়াতে মানুষ সব ধরনের দামি ওষুধ খেয়ে থাকে। তবে কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার এই সমস্যায় বেশি উপকারী হতে পারে।
এমন পরিস্থিতিতে মানুষের মনে প্রশ্ন জাগছে, ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর করতে কী খাবেন? শরীরে ভিটামিন ডি কেন গুরুত্বপূর্ণ? লখনউয়ের রিজেন্সি হাসপাতালের ডায়েটিশিয়ান ঋতু ত্রিবেদী নিউজ ১৮-কে এই বিষয়ে তথ্য দিচ্ছেন।
এমন পরিস্থিতিতে মানুষের মনে প্রশ্ন জাগছে, ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর করতে কী খাবেন? শরীরে ভিটামিন ডি কেন গুরুত্বপূর্ণ? লখনউয়ের রিজেন্সি হাসপাতালের ডায়েটিশিয়ান ঋতু ত্রিবেদী নিউজ ১৮-কে এই বিষয়ে তথ্য দিচ্ছেন।
হাড় মজবুত করতে প্রয়োজন এই ৫টি জিনিস-ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার: ডায়েটিশিয়ান রিতু ত্রিবেদী ব্যাখ্যা করেছেন যে হাড়ের শক্তির জন্য ক্যালসিয়াম প্রয়োজনীয়। এটি হাড় ও দাঁত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্যালসিয়ামের জন্য, আপনি দুধ, পনির, দই, সবুজ শাক সবজি, যেমন পালং শাক, সরিষা পাতা, বাদাম, তিল, সয়া দুধ খেতে পারেন।
হাড় মজবুত করতে প্রয়োজন এই ৫টি জিনিস-
ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার: ডায়েটিশিয়ান রিতু ত্রিবেদী ব্যাখ্যা করেছেন যে হাড়ের শক্তির জন্য ক্যালসিয়াম প্রয়োজনীয়। এটি হাড় ও দাঁত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্যালসিয়ামের জন্য, আপনি দুধ, পনির, দই, সবুজ শাক সবজি, যেমন পালং শাক, সরিষা পাতা, বাদাম, তিল, সয়া দুধ খেতে পারেন।
ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার: দুর্বল হাড় মজবুত করতে শরীরে ভিটামিন ডি থাকা খুবই জরুরি। আসলে ভিটামিন ডি শরীরে ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়ক। ভিটামিন ডি এর সূর্যালোকের পাশাপাশি, খাদ্যতালিকায় স্যামন, ম্যাকেরেল, টুনা, ডিমের কুসুম, ফর্টিফায়েড দুধ, সিরিয়াল অন্তর্ভুক্ত করুন।

ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার: দুর্বল হাড় মজবুত করতে শরীরে ভিটামিন ডি থাকা খুবই জরুরি। আসলে ভিটামিন ডি শরীরে ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়ক। ভিটামিন ডি এর সূর্যালোকের পাশাপাশি, খাদ্যতালিকায় স্যামন, ম্যাকেরেল, টুনা, ডিমের কুসুম, ফর্টিফায়েড দুধ, সিরিয়াল অন্তর্ভুক্ত করুন।
প্রোটিন: প্রোটিন হল এমন পুষ্টি যা দেহের ক্ষয়ক্ষতির জন্য দেহে সহায়তা করে। এটি হাড়ের টিস্যু মজবুত করতে সাহায্য করে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারে মুরগির মাংস, খাসির মাংস, মাছ, মসুর ডাল, রাজমা, ছোলা, ডিম, দুধ, পনির, দইয়ের মতো মাংস ও মাছ খান।
প্রোটিন: প্রোটিন হল এমন পুষ্টি যা দেহের ক্ষয়ক্ষতির জন্য দেহে সহায়তা করে। এটি হাড়ের টিস্যু মজবুত করতে সাহায্য করে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারে মুরগির মাংস, খাসির মাংস, মাছ, মসুর ডাল, রাজমা, ছোলা, ডিম, দুধ, পনির, দইয়ের মতো মাংস ও মাছ খান।
বাদাম এবং বীজ: বাদাম, তিল, চিয়া বীজ এবং অন্যান্য বাদাম এবং বীজ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং অন্যান্য হাড়-উপকারী পুষ্টি সমৃদ্ধ। নিয়মিত বাদাম এবং বীজ খাওয়া হাড়ের ঘনত্ব উন্নত করতে পারে এবং ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে।
বাদাম এবং বীজ: বাদাম, তিল, চিয়া বীজ এবং অন্যান্য বাদাম এবং বীজ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং অন্যান্য হাড়-উপকারী পুষ্টি সমৃদ্ধ। নিয়মিত বাদাম এবং বীজ খাওয়া হাড়ের ঘনত্ব উন্নত করতে পারে এবং ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে।
শারীরিক ব্যায়াম: হাড় মজবুত করতে শরীরচর্চা খুবই জরুরি। এ জন্য ডাম্বেল তোলা, বারবেল তোলা, যেমন হাঁটা, দৌড়ানো, সিঁড়ি বেয়ে ওঠা ও যোগব্যায়াম করলে হাড় মজবুত হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
শারীরিক ব্যায়াম: হাড় মজবুত করতে শরীরচর্চা খুবই জরুরি। এ জন্য ডাম্বেল তোলা, বারবেল তোলা, যেমন হাঁটা, দৌড়ানো, সিঁড়ি বেয়ে ওঠা ও যোগব্যায়াম করলে হাড় মজবুত হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

Bone Health Care Tips: কোনও ব্যথাকে অবহেলা নয়, ৪০-এর পর হাড়ে ‘ঘুণ’ ধরে! ক্ষয় থেকে বাঁচার ৫ পথ জানুন

বয় বাড়লে চুলে যেমন পাক ধরে, তেমনই হাড়ে 'ঘুণ' ধরে। আক্ষরিক ভাবে ঘুণ না ধরলেও, ৪০ বছর বয়সের পর থেকে হাড়ের ক্ষয় শুরু হয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধ করতে হবে। কোনও ব্যথাকেই অবহেলা করা যাবে না। আর কী করতে হবে বাঁচতে গেলে? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বয় বাড়লে চুলে যেমন পাক ধরে, তেমনই হাড়ে ‘ঘুণ’ ধরে। আক্ষরিক ভাবে ঘুণ না ধরলেও, ৪০ বছর বয়সের পর থেকে হাড়ের ক্ষয় শুরু হয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধ করতে হবে। কোনও ব্যথাকেই অবহেলা করা যাবে না। আর কী করতে হবে বাঁচতে গেলে? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
চুলে রং লাগানোর মতো চটজলদি সমাধান এ ক্ষেত্রে সম্ভব নয়। হাড়ের প্রধান উপাদান ক্যালশিয়াম ও ফসফরাস। এ ছাড়াও আছে নানা ধরনের খনিজ। ৪০-এর পরে তাই হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে চাই সতর্কতা। জেনে নিন হাড় ভাল রাখার উপায়।
চুলে রং লাগানোর মতো চটজলদি সমাধান এ ক্ষেত্রে সম্ভব নয়। হাড়ের প্রধান উপাদান ক্যালশিয়াম ও ফসফরাস। এ ছাড়াও আছে নানা ধরনের খনিজ। ৪০-এর পরে তাই হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে চাই সতর্কতা। জেনে নিন হাড় ভাল রাখার উপায়।
ঋতুবন্ধের পর মহিলাদের পোস্ট মেনোপজাল অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি বেশি থাকে। তবে এ কথাও ঠিক যে, বেশি বয়সে হাড়ের ক্যালশিয়াম কমে গিয়ে হাড়ে ঘুণ ধরার মতো সমস্যা নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলেরই হতে পারে।
ঋতুবন্ধের পর মহিলাদের পোস্ট মেনোপজাল অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি বেশি থাকে। তবে এ কথাও ঠিক যে, বেশি বয়সে হাড়ের ক্যালশিয়াম কমে গিয়ে হাড়ে ঘুণ ধরার মতো সমস্যা নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলেরই হতে পারে।
শরীরে পর্যাপ্ত জলের জোগান না থাকলে হাড়ের সন্ধিগুলিতে থাকা তরলের মাত্রা কমে যায়। ফলে হাড় ভঙ্গুর হতে শুরু করে। তাই এই সময়ে বেশি করে জল খেতে হবে।
শরীরে পর্যাপ্ত জলের জোগান না থাকলে হাড়ের সন্ধিগুলিতে থাকা তরলের মাত্রা কমে যায়। ফলে হাড় ভঙ্গুর হতে শুরু করে। তাই এই সময়ে বেশি করে জল খেতে হবে।
অতিরক্ত ধূমপান করলে পুরুষদের টেস্টোস্টেরোন হরমোনের কার্যক্ষমতা কমে গিয়ে হাড় পলকা হতে শুরু করে, নিয়ম করে মদ্যপান করলে শরীরে নতুন হাড় তৈরির পদ্ধতি ব্যাহত হয় বলে হাড় ভঙ্গুর হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই ধূমপান আর মদ্যপান এই বয়সে এড়িয়ে চলাই ভাল।
অতিরক্ত ধূমপান করলে পুরুষদের টেস্টোস্টেরোন হরমোনের কার্যক্ষমতা কমে গিয়ে হাড় পলকা হতে শুরু করে, নিয়ম করে মদ্যপান করলে শরীরে নতুন হাড় তৈরির পদ্ধতি ব্যাহত হয় বলে হাড় ভঙ্গুর হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই ধূমপান আর মদ্যপান এই বয়সে এড়িয়ে চলাই ভাল।
ক্যালশিয়ামে সমৃদ্ধ খাবারের উপর জোর দেওয়া উচিত। দুধ, দই, ছানা খাওয়া সবচেয়ে ভাল, যাঁদের মিল্ক অ্যালার্জি আছে তাঁদের সয়াবিনের দুধ, টোফু খাওয়া দরকার। এ ছাড়া ক্যালশিয়াম পাবেন যে কোনও সবুজ শাক সব্জিতেও। এ ছাড়া মাছ, চিকেন, ডিমও খাওয়া দরকার।
ক্যালশিয়ামে সমৃদ্ধ খাবারের উপর জোর দেওয়া উচিত। দুধ, দই, ছানা খাওয়া সবচেয়ে ভাল, যাঁদের মিল্ক অ্যালার্জি আছে তাঁদের সয়াবিনের দুধ, টোফু খাওয়া দরকার। এ ছাড়া ক্যালশিয়াম পাবেন যে কোনও সবুজ শাক সব্জিতেও। এ ছাড়া মাছ, চিকেন, ডিমও খাওয়া দরকার।
৩ মাসে একবার ভিটামিন ডি ও ক্যালশিয়াম পরীক্ষা করান। ডাক্তারকে রিপোর্ট দেখিয়ে প্রয়োজনে সাপ্লিমেন্ট নিন। ভিটামিন ডি কমে গেলে শরীর ক্যালশিয়াম ধরে রাখতে পারে না। ফলে দুটোই জরুরি।
৩ মাসে একবার ভিটামিন ডি ও ক্যালশিয়াম পরীক্ষা করান। ডাক্তারকে রিপোর্ট দেখিয়ে প্রয়োজনে সাপ্লিমেন্ট নিন। ভিটামিন ডি কমে গেলে শরীর ক্যালশিয়াম ধরে রাখতে পারে না। ফলে দুটোই জরুরি।
সব সময়ে সচল রাখতে হবে। এক জায়গায় দীর্ঘ ক্ষণ বসে কাজ করা যাবে না। ঘণ্টাখানেক পর পর চেয়ার থেকে উঠে ঘোরাফেরা করুন। বয়স বাড়লে অনেকেই শরীরচর্চা এড়িয়ে চলেন। ভারী শরীরচর্চা না করলেও হালকা ব্যায়াম নিয়মিত করতে হবে। সকালে বা বিকেলে হাঁটাহাঁটি করুন। হাঁটুর ব্যায়াম করুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সব সময়ে সচল রাখতে হবে। এক জায়গায় দীর্ঘ ক্ষণ বসে কাজ করা যাবে না। ঘণ্টাখানেক পর পর চেয়ার থেকে উঠে ঘোরাফেরা করুন। বয়স বাড়লে অনেকেই শরীরচর্চা এড়িয়ে চলেন। ভারী শরীরচর্চা না করলেও হালকা ব্যায়াম নিয়মিত করতে হবে। সকালে বা বিকেলে হাঁটাহাঁটি করুন। হাঁটুর ব্যায়াম করুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Health Tips: পুষ্টির ভাণ্ডার-ওষুধের খনি! রোজ চিবিয়ে খান ৩-৪ টে, মোমের মতো গলবে মেদ, হাড় হবে লোহার মতো শক্ত

নিজেকে ফিট রাখা সবচেয়ে বেশি কঠিন। সুস্থ থাকার জন্য সবার আগে খাওয়া-দাওয়া ঠিক রাখা জরুরি৷ শরীর সুস্থ রাখতে কী খাবেন, আর কোনটা খাওয়া উপকারী তা সবার আগে জানতে হবে৷
নিজেকে ফিট রাখা সবচেয়ে বেশি কঠিন। সুস্থ থাকার জন্য সবার আগে খাওয়া-দাওয়া ঠিক রাখা জরুরি৷ শরীর সুস্থ রাখতে কী খাবেন, আর কোনটা খাওয়া উপকারী তা সবার আগে জানতে হবে৷
এমনই একটি খাবার হল খেজুর৷ যা নিয়মিত খাওয়া শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী৷ আয়ুর্বেদিক ডাক্তার চিত্রা সিং খেজুরের উপকারিতা কথা বলেছেন৷ তিনি বলেন, রোজ ৩ থেকে ৪টি খেজুর খাওয়া ভীষণ উপকারী।
এমনই একটি খাবার হল খেজুর৷ যা নিয়মিত খাওয়া শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী৷ আয়ুর্বেদিক ডাক্তার চিত্রা সিং খেজুরের উপকারিতা কথা বলেছেন৷ তিনি বলেন, রোজ ৩ থেকে ৪টি খেজুর খাওয়া ভীষণ উপকারী।
চিকিৎসক বলেন, খেজুরে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি, যা তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়। এতে ভিটামিন, খনিজ এবং ভিটামিন বি৬, আয়রন, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো ফাইবার রয়েছে।
চিকিৎসক বলেন, খেজুরে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি, যা তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়। এতে ভিটামিন, খনিজ এবং ভিটামিন বি৬, আয়রন, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো ফাইবার রয়েছে।
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা পরিপাকতন্ত্রকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। এতে রয়েছে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম যা হার্টকে সুস্থ রাখতে সহায়ক।
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা পরিপাকতন্ত্রকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। এতে রয়েছে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম যা হার্টকে সুস্থ রাখতে সহায়ক।
খেজুরে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ উপাদান রয়েছে যা হাড়কে মজবুত করে।
খেজুরে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ উপাদান রয়েছে যা হাড়কে মজবুত করে।
খেজুরে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
খেজুরে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
চিকিৎসক আর বলেন, রোজ খেজুর খেলে ওজন কমে৷ এবং খেজুরে পাওয়া পুষ্টিগুণ মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
চিকিৎসক আর বলেন, রোজ খেজুর খেলে ওজন কমে৷ এবং খেজুরে পাওয়া পুষ্টিগুণ মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

Improve Bone Health: শুধু ক্যালসিয়ামেই হাড় শক্ত হবে না, প্রয়োজন আরও ৫ উপাদানের, কী কী? পড়ুন

একটা বয়সের পর মহিলাদের শরীরে স্বাভাবিক ভাবেই ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে, নানা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়, ফলে, এইসময়ে হাড় ভঙ্গুর হতে থাকে, দেখা দেয় বাতের সমস্যা। পুরুষদের ক্ষেত্রেও অস্টিয়োপোরোসিসের সমস্যা দেখা দেয়।
একটা বয়সের পর মহিলাদের শরীরে স্বাভাবিক ভাবেই ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে, নানা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়, ফলে, এইসময়ে হাড় ভঙ্গুর হতে থাকে, দেখা দেয় বাতের সমস্যা। পুরুষদের ক্ষেত্রেও অস্টিয়োপোরোসিসের সমস্যা দেখা দেয়।
হাড়ের ক্ষয় রোধে ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। তবে শুধু ক্যালসিয়াম খেলেই যে হাড় ভাল থাকবে, তা কিন্তু নয়। উলটে বেশি ক্যালসিয়ামে হিতে বিপরীত হয়। শরীরের নানা জায়গায় ক্যালসিয়াম জমে ভয়ানক পরিস্থিতি হতে পারে। দেখা দিতে পারে হাইপার ক্যালসিমিয়ার ঝুঁকি। ক্যালসিয়ামকে সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে প্রয়োজন আরও ৬ উপাদান।

হাড়ের ক্ষয় রোধে ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। তবে শুধু ক্যালসিয়াম খেলেই যে হাড় ভাল থাকবে, তা কিন্তু নয়। উলটে বেশি ক্যালসিয়ামে হিতে বিপরীত হয়। শরীরের নানা জায়গায় ক্যালসিয়াম জমে ভয়ানক পরিস্থিতি হতে পারে। দেখা দিতে পারে হাইপার ক্যালসিমিয়ার ঝুঁকি। ক্যালসিয়ামকে সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে প্রয়োজন আরও ৬ উপাদান।
ভিটামিন কে ২-- হাড়ের উপর কতটা ক্যালশিয়াম জমবে, তা নিয়ন্ত্রণ করে ভিটামিন কে। হাড় ভেঙে যাওয়া বা হাড়ের ঘনত্ব কম হওয়ার পিছনেও ভিটামিন কে-র অভাব রয়েছে। কারণ ভিটামিন কে হাড় শক্তিশালী করে। শরীরে ভিটামিন কে কমে গেলে পেশির জয়েন্টে ব্যথা ও অস্টিওপোরসিস হতে পারে। ব্রকোলি, পালং শাক, বাঁধাকপি ও লেটুসে প্রচুর পরিমাণে এই ভিটামিন আছে।
ভিটামিন কে ২– হাড়ের উপর কতটা ক্যালশিয়াম জমবে, তা নিয়ন্ত্রণ করে ভিটামিন কে। হাড় ভেঙে যাওয়া বা হাড়ের ঘনত্ব কম হওয়ার পিছনেও ভিটামিন কে-র অভাব রয়েছে। কারণ ভিটামিন কে হাড় শক্তিশালী করে। শরীরে ভিটামিন কে কমে গেলে পেশির জয়েন্টে ব্যথা ও অস্টিওপোরসিস হতে পারে। ব্রকোলি, পালং শাক, বাঁধাকপি ও লেটুসে প্রচুর পরিমাণে এই ভিটামিন আছে।
বোরোন-- হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখে বোরোন।
বোরোন– হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখে বোরোন।
জিঙ্ক-- হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখে জিঙ্ক, বাতের ঝুঁকি কমায়। দুগ্ধজাত খাবার, কুমড়ো বীজ, বাদাম এবং ডিমের মধ্যে জিঙ্ক থাকে।
জিঙ্ক– হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখে জিঙ্ক, বাতের ঝুঁকি কমায়। দুগ্ধজাত খাবার, কুমড়ো বীজ, বাদাম এবং ডিমের মধ্যে জিঙ্ক থাকে।
ম্যাগনেশিয়াম-- ম্যাগনেশিয়াম কোলাজেন তৈরি করে, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হাড়ের অন্তবর্তী গ্রন্থিগুলিতে ম্যাগনেশিয়াম থাকে। ম্যাগনেশিয়াম অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকিও কমায়। নানা রকম বীজ, বাদাম ও দানাশস্যে ম্যাগনেশিয়াম থাকে।
ম্যাগনেশিয়াম– ম্যাগনেশিয়াম কোলাজেন তৈরি করে, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হাড়ের অন্তবর্তী গ্রন্থিগুলিতে ম্যাগনেশিয়াম থাকে। ম্যাগনেশিয়াম অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকিও কমায়। নানা রকম বীজ, বাদাম ও দানাশস্যে ম্যাগনেশিয়াম থাকে।
ভিটামিন ডি-- এই ভিটামিন শরীরে ক্যালসিয়াম শোষনে সাহায্য করে, হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়। পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি ছাড়া খাবার থেকে প্রাপ্ত ক্যালশিয়ামের মাত্র ১০-১৫ শতাংশ শোষিত হয়। ভিটামিন ডি পেতে দিনে অন্তত মিনিট ১৫ সূর্যের আলোয় দাঁড়ান। পাতে রাখুন সয়াবিন, পালং শাক, বড় মাছ।
ভিটামিন ডি– এই ভিটামিন শরীরে ক্যালসিয়াম শোষনে সাহায্য করে, হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়। পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি ছাড়া খাবার থেকে প্রাপ্ত ক্যালশিয়ামের মাত্র ১০-১৫ শতাংশ শোষিত হয়। ভিটামিন ডি পেতে দিনে অন্তত মিনিট ১৫ সূর্যের আলোয় দাঁড়ান। পাতে রাখুন সয়াবিন, পালং শাক, বড় মাছ।
ভিটামিন সি-- হাড়ের সঠিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন ভিটামিন সি। এ ছাড়া, এতে থাকে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কমলালেবু ও মুসম্বি, লেবু জাতীয় সমস্ত ফলেই থাকে ভিটামিন সি।
ভিটামিন সি– হাড়ের সঠিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন ভিটামিন সি। এ ছাড়া, এতে থাকে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কমলালেবু ও মুসম্বি, লেবু জাতীয় সমস্ত ফলেই থাকে ভিটামিন সি।