Income Tax Filing: সময়ের ITR দাখিল না করলে পুরনো কর ব্যবস্থার সুবিধা মিলবে না, দিতে হবে মোটা টাকা জরিমানাও

২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ৩১ জুলাই। এই সময়সীমা আর বাড়ানো হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে আয়কর বিভাগ। এর মধ্যে আইটিআর জমা না দিতে পারলে জরিমানা তো বটেই, আইনি জটিলতার মধ্যেও পড়তে হতে পারে।
২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ৩১ জুলাই। এই সময়সীমা আর বাড়ানো হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে আয়কর বিভাগ। এর মধ্যে আইটিআর জমা না দিতে পারলে জরিমানা তো বটেই, আইনি জটিলতার মধ্যেও পড়তে হতে পারে।
সময়সীমা পেরিয়ে গেলে জরিমানা: আয়কর আইনের ধারা ২৩৪এফ অনুযায়ী, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আইটিআর ফাইল না করলে জরিমানা দিতে হবে। ৩১ জুলাইয়ের পরে কিন্তু ৩১ ডিসেমম্বরের আগে রিটার্ন দাখিলের জন্য ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ৩১ ডিসেম্বর পেরিয়ে গেলে জরিমানার পরিমাণ দ্বিগুণ হয়ে যায়, ১০ হাজার টাকা। তবে মোট আয় ৫ লাখ টাকার কম হলে সর্বোচ্চ ১০০০ টাকা জরিমানার নেওয়া হয়।
সময়সীমা পেরিয়ে গেলে জরিমানা: আয়কর আইনের ধারা ২৩৪এফ অনুযায়ী, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আইটিআর ফাইল না করলে জরিমানা দিতে হবে। ৩১ জুলাইয়ের পরে কিন্তু ৩১ ডিসেমম্বরের আগে রিটার্ন দাখিলের জন্য ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ৩১ ডিসেম্বর পেরিয়ে গেলে জরিমানার পরিমাণ দ্বিগুণ হয়ে যায়, ১০ হাজার টাকা। তবে মোট আয় ৫ লাখ টাকার কম হলে সর্বোচ্চ ১০০০ টাকা জরিমানার নেওয়া হয়।
বকেয়া করে সুদ: ট্যাক্স বাকি থাকলে ধারা ২৩৪এ-এর আওতায় বকেয়া পরিমাণের উপর প্রতি মাসে ১ শতাংশ হারে বা নির্ধারিত তারিখ থেকে রিটার্ন দাখিল করার তারিখ পর্যন্ত সুদ নেওয়া হয়।
বকেয়া করে সুদ: ট্যাক্স বাকি থাকলে ধারা ২৩৪এ-এর আওতায় বকেয়া পরিমাণের উপর প্রতি মাসে ১ শতাংশ হারে বা নির্ধারিত তারিখ থেকে রিটার্ন দাখিল করার তারিখ পর্যন্ত সুদ নেওয়া হয়।
পুরনো কর ব্যবস্থা: যে সব করদাতা পুরনো কর ব্যবস্থায় আয়কর এবং সেই অনুযায়ী বিনিয়োগ ও আয়ের প্রমাণ জমা দেবেন, তাঁরা সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার পর আইটিআর দাখিল করেন তাহলে পুরনো কর ব্যবস্থার সুবিধা মিলবে না। তাঁদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন কর কাঠামোর আওতায় নিয়ে আসা হবে। এর ফলে অনেক বেশি কর দিতে হতে পারে। কারণ নতুন কর কাঠামোর আওতায় বিশেষ ছাড় পাওয়া যায় না।
পুরনো কর ব্যবস্থা: যে সব করদাতা পুরনো কর ব্যবস্থায় আয়কর এবং সেই অনুযায়ী বিনিয়োগ ও আয়ের প্রমাণ জমা দেবেন, তাঁরা সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার পর আইটিআর দাখিল করেন তাহলে পুরনো কর ব্যবস্থার সুবিধা মিলবে না। তাঁদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন কর কাঠামোর আওতায় নিয়ে আসা হবে। এর ফলে অনেক বেশি কর দিতে হতে পারে। কারণ নতুন কর কাঠামোর আওতায় বিশেষ ছাড় পাওয়া যায় না।
রিফান্ডে সুদের লোকসান: নির্দিষ্ট সময়ের পর আইটিআর দাখিল করলে রিফান্ড পেতেও দেরি হবে। ফলে সেই সময় সুদ মিলবে না। সময় মতো আইটিআর দাখিল করলে সময়ে রিফান্ড মিলবে সঙ্গে সুদও।
রিফান্ডে সুদের লোকসান: নির্দিষ্ট সময়ের পর আইটিআর দাখিল করলে রিফান্ড পেতেও দেরি হবে। ফলে সেই সময় সুদ মিলবে না। সময় মতো আইটিআর দাখিল করলে সময়ে রিফান্ড মিলবে সঙ্গে সুদও।
কাদের আইটিআর ফাইল করতে হবে: ভারতে ব্যক্তি, হিন্দু অবিভক্ত পরিবার এবং নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করে এমন ব্যবসার ক্ষেত্রে আইটিআর দাখিল করা আবশ্যিক। মোট আয় যদি মৌলিক ছাড়ের সীমা অতিক্রম করে যায় তাহলেও আইটিআর দাখিল করতে হবে। মৌলিক ছাড় ৬০ বছরের কম বয়সীদের জন্য ২.৫ লক্ষ টাকা, ৬০ থেকে ৮০ বছর বয়সীদের জন্য ৩ লক্ষ টাকা এবং ৮০ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য ৫ লক্ষ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কাদের আইটিআর ফাইল করতে হবে: ভারতে ব্যক্তি, হিন্দু অবিভক্ত পরিবার এবং নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করে এমন ব্যবসার ক্ষেত্রে আইটিআর দাখিল করা আবশ্যিক। মোট আয় যদি মৌলিক ছাড়ের সীমা অতিক্রম করে যায় তাহলেও আইটিআর দাখিল করতে হবে। মৌলিক ছাড় ৬০ বছরের কম বয়সীদের জন্য ২.৫ লক্ষ টাকা, ৬০ থেকে ৮০ বছর বয়সীদের জন্য ৩ লক্ষ টাকা এবং ৮০ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য ৫ লক্ষ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া বছরে ১ লক্ষ টাকার বেশি বিদ্যুৎ বিল, ২ লক্ষ টাকার বেশি খরচে বিদেশ ভ্রমণ এবং সঞ্চয় আমানত ৫০ লক্ষ টাকার বেশি হলেও আইটিআর দাখিল করা বাধ্যতামূলক।
এছাড়া বছরে ১ লক্ষ টাকার বেশি বিদ্যুৎ বিল, ২ লক্ষ টাকার বেশি খরচে বিদেশ ভ্রমণ এবং সঞ্চয় আমানত ৫০ লক্ষ টাকার বেশি হলেও আইটিআর দাখিল করা বাধ্যতামূলক।